শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

তারেক রহমান

রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মুক্তি অপরিহার্য

নিজস্ব প্রতিবেদক
রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মুক্তি অপরিহার্য

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, অর্থনৈতিক মুক্তি ছাড়া শুধু রাজনৈতিক মুক্তি মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করবে না। মানুষের প্রত্যাশা পূরণে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মুক্তি অপরিহার্য। ঐক্যবদ্ধ জাতিই একটি দেশের মানুষকে এই মুক্তি দিতে পারে। আমরা সকলে যদি ঐক্যবদ্ধ থাকি তাহলে বাংলাদেশের মানুষের সকল প্রত্যাশা পূরণ সম্ভব। তিনি বলেন, আমরা আংশিক সফল হয়েছি। যে পর্যন্ত ভোটের অধিকার নিশ্চিত না হবে  সে পর্যন্ত বিএনপির আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। এ জন্যই আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে- ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা এবং একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা।

গতকাল বিকালে সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুর ইসলামিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে গণতান্ত্রিক আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে আয়োজিত স্মরণসভায় ভার্চুয়ালি দেওয়া প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। এতে অর্ধ লক্ষাধিক লোকের সমাগম ঘটে। সিরাজগঞ্জ, বেলকুচি, চৌহালী ও এনায়েতপুর থানা বিএনপির পক্ষ থেকে সমন্বিতভাবে এ সভার আয়োজন করা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আমিরুল ইসলাম খান আলীম। বক্তব্য রাখেন বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুক, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ, সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি বেগম রুমানা মাহমুদ, সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির উপদেষ্টা ডাক্তার এম এ মুহিত, সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান বাচ্চু, বেলকুচি উপজেলার আহ্বায়ক নুরুল ইসলাম গোলাম, পৌর বিএনপির আহ্বায়ক আলতাব প্রামাণিক, এনায়েতপুর থানা বিএনপির আহ্বায়ক মন্টু সরকার, চৌহালী উপজেলার সভাপতি জাহিদ মোল্লা। বেলকুচি উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব মো. বনি আমিন, এনায়েতপুর থানা বিএনপির সদস্য সচিব মো. মঞ্জুর রহমান মঞ্জু শিকদারের পরিচালনায় এতে আরও বক্তব্য দেন জেলা যুবদলের সভাপতি মির্জা আবদুল জব্বার বাবু, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি আব্দুল্লাহ আল কায়েস, ছাত্রদলের সভাপতি জুনায়েদ হোসেন সবুজ, মহিলা দলের সভানেত্রী সাবিনা ইয়াসমিন হাসি প্রমুখ।

সভায় কয়েক কিলোমিটার দূরে চৌহালী উপজেলা থেকে ট্রলার এবং ছোট ছোট নৌকা দিয়ে যমুনা নদী পার হয়ে কয়েক হাজার নেতা-কর্মী এ স্মরণসভায় যোগ দেন। এ উপলক্ষে যমুনা সেতু থেকে এনায়েতপুর পর্যন্ত লাগানো হয় অসংখ্য তোরণ, ব্যানার এবং ফেস্টুন।

স্মরণসভায় তারেক রহমান বলেন, এই দেশের কোটি কোটি মানুষ চেয়েছিলেন দেশটি স্বৈরাচারমুক্ত হোক। কিছুদিন আগেও দেশে মানুষের কথা বলার অধিকার ছিল না। এই দেশের মানুষ আত্মত্যাগ করে সেই অধিকার অল্প সময়ের মধ্যেই অর্জন করেছে। তবে আমরা এর মাধ্যমে আমরা আংশিক সফল হয়েছি। যে পর্যন্ত ভোটের অধিকার নিশ্চিত না হবে- সে পর্যন্ত বিএনপির আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।

তিনি বলেন, দেশকে স্বৈরাচারমুক্ত করেছি। আমাদের যে লক্ষ্য- তার অল্প একটু অর্জন করেছি। আমাদের আরও অনেক পথ যেতে হবে। আমরা মানুষের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করে জবাবদিহিতামূলক সরকার গঠন করতে চাই। আর এজন্যই এত আন্দোলন, এত ত্যাগ-তিতিক্ষা। তিনি বলেন, একজন রাজনৈতিক কর্মী এবং রাজনৈতিক দল হিসেবে আমরা বিশ্বাস করি যে, জনগণের মধ্যে জবাবদিহিতামূলক সরকার যদি থাকে তাহলে সে দেশের মানুষের উন্নয়ন ও অধিকার  প্রতিষ্ঠা সম্ভব।

এ জন্যই আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে- ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা এবং একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা। তিনি আরও বলেন, বেশ কিছুদিন আগে আমরা বিএনপি এবং আমাদের সঙ্গে যেসব রাজনৈতিক দল আন্দোলনে মাঠে ছিল এবং এখনো আছে আমরা সকলে মিলে জনগণের সামনে ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাব উপস্থাপন করেছি। কিন্তু মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন করতে হলে শুধু এসব সংস্কার প্রস্তাবে থেমে থাকলেই হবে না। রাজনীতির পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা, বিচার বিভাগসহ নানা ধরনের সংস্কার আনতে হবে। আজকে এবং আগামী দিনে আমরা যদি সঠিকভাবে সঠিক সময়ে সঠিক কাজটি করতে সক্ষম হই- তাহলে আমরা দেশের মানুষের প্রত্যাশা পূরণে সক্ষম হব।   

তারেক রহমান বলেন, বাংলাদেশ সামগ্রিকভাবে একটি সম্ভাবনাময় দেশ। বাংলাদেশের মানুষের সামনে বিপুল সম্ভাবনা। আঞ্চলিক উৎপাদন সম্ভাবনার ওপর আমাদের গুরুত্ব দিতে হবে। আজকে যদি দেশকে এগিয়ে নিতে হয়- তাহলে শুধু যে রাজনৈতিক সংস্কার চেয়েছি- তা করলেই হবে না, দেশকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করতে হবে। শুধু রাজনৈতিক মুক্তিই সব সুফল বয়ে আনবে না। দেশকে সামগ্রিকভাবে সম্ভাবনাময় হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। এ দেশকে যদি আমরা ঐক্যবদ্ধ করতে পারি- তাহলে অবশ্যই অর্থনৈতিক মুক্তি সম্ভব।

সিরাজগঞ্জবাসীর উদ্দেশে তিনি বলেন, আমরা একটি সম্ভাবনাময় জাতি। আমরা যদি আশপাশে তাকাই তাহলে দেখতে পাই এবং বেলকুচি, চৌহালী, কামারখন্দের নাম আসলেই তাঁত শিল্পের কথা চলে আসে। আসে তাঁতিদের কথা। এই শিল্পের সঙ্গে হাজার হাজার পরিবার ও মানুষ জড়িত রয়েছেন। অতীতে বিএনপি ক্ষমতায় আসার সঙ্গে সঙ্গে কৃষি, তাঁতশিল্প, পাটশিল্পকে সমৃদ্ধ করার জন্য ব্যাপক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিল। ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত কৃষি ঋণ সেদিন দেশনেত্রী বেগম খালেদা মওকুফ করেছিলেন। ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত কৃষি ঋণের সুদ মওকুফ করেছিলেন। ২৫ বিঘা পর্যন্ত কৃষি জমির খাজনা মাফ করেছিলেন। গ্রামাঞ্চলের মানুষকে কীভাবে স্বাবলম্বী করে তোলা যায় সেসব পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। তিনি বলেন, আগামীতে জনগণের রায় নিয়ে বিএনপি সরকারে আসলে এই তাঁতশিল্প ও তাঁতিদের জন্য সব রকমের সহযোগিতা ও উদ্যোগ নেওয়া হবে।

বিএনপির শীর্ষ নেতা বলেন, বিএনপির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য মানুষের পাশে দাঁড়ানো। ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশের মানুষের ভোটে ক্ষমতায় আসলে বিএনপি তাঁতশিল্পের পাশে এসে দাঁড়াবে। এই শিল্পকে কীভাবে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে দেওয়া যায়- সে বিষয়ে গুরুত্ব দেব।

এমন কিছু করবেন না যাতে প্রতিপক্ষরা সুযোগ পায়- টুকু : বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে ভার্চুয়ালি বক্তৃতায় বলেন, জনগণের ভোটাধিকার ও বাকস্বাধীনতা ফিরিয়ে আনার জন্য হাজারও ছাত্রজনতা শহীদ হয়েছেন। জনগণ তাদের ইচ্ছামতো ভোট প্রদান করবে। মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। এ জন্য জনগণের মন জয় করতে হবে। এমন কিছু করা যাবে না যাতে প্রতিপক্ষ সুযোগ পায়। তিনি বলেন, বিএনপির সামনে সুদিন। কিন্তু তার আগে আমাদের আরও অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে। ফ্যাসিবাদের দোসররা এখনো সক্রিয়। দীর্ঘদিন পরে প্রবাস থেকে আপনাদের সামনে এসেছি। আপনারা আমার আত্মীয়। আমাকে ষড়যন্ত্র করে আপনাদের থেকে দূরে রেখেছে। আমি দ্রুতই ফিরে আসব। তবে আপনাদের প্রতি অনুরোধ কোনো দখলবাজিতে যাবেন না। কারও সম্পদের অনিষ্ট করবেন না। জনগণের পাশে থাকুন। তাদের জানমালের নিরাপত্তা দেন, তাহলে জনগণই বিএনপির নিরাপত্তা দেবে।

সরকার পতন আন্দোলনের মূল কারিগর তারেক রহমান- রিজভী : বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ বলেন, আজকে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ফ্যাসিবাদী সরকারের পতন হয়েছে। আন্দোলনে দেশের ছাত্রসমাজ এবং তরুণরা নিজের জীবন বাজি রেখে সংগ্রাম করে দেশকে স্বৈরাচারমুক্ত করেছে। আর এ সংগ্রামের মূল কারিগর ছিলেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, ৭ জানুয়ারির নির্বাচন বর্জনের মাধ্যমে তারেক রহমান প্রমাণ করেছেন তার সিদ্ধান্তই সঠিক। সরকারের একতরফা নির্বাচনের কারণে দেশ-বিদেশে আওয়ামী লীগের অবস্থান জিরোতে নেমে আসে। সম্প্রতি ভারতের গণমাধ্যমও বলেছে, বিএনপিকে নির্বাচনে আনতে না পারাই ছিল আওয়ামী লীগ সরকারের সবচেয়ে বড় ভুল। রিজভী আহমেদ বলেন, হাজারো জীবনের বিনিময়ে পাওয়া বাকস্বাধীনতা ও গণতন্ত্রকে ফ্যাসিবাদের দোসররা প্রতিবিপ্লবের মাধ্যমে নসাৎ করার চক্রান্তে লিপ্ত। আজকে যদি সেই খুনি ও লুটেরাদের দ্রুত বিচার করা না হয় তাহলে শহীদের আত্মা শান্তি পাবে না। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ জনগণ থেকে প্রত্যাখ্যাত হয়ে গুপ্তহত্যা শুরু করেছে। রাতের আঁধারে বিএনপি নেতা-কর্মীসহ সাধারণ মানুষকে হত্যা করছে। তাদের পেটোয়া বাহিনী ছাত্রলীগকে দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে গণপিটুনি দিয়ে হত্যা করে সাধারণ ছাত্রদের জনগণের মুখোমুখি করার অপচেষ্টা করছে। এ সম্পর্কে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
দূষণ
দূষণ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক
লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার নিয়ে আলোচনা
আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার নিয়ে আলোচনা
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
সর্বশেষ খবর
কোন সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজের জায়গা বিএনপিতে হবে না: মোশারফ হোসেন
কোন সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজের জায়গা বিএনপিতে হবে না: মোশারফ হোসেন

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ৬ দিনব্যাপী বিজয় মেলা
চট্টগ্রামে ৬ দিনব্যাপী বিজয় মেলা

৪৪ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের জন্য ৬০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদন এডিবির
বাংলাদেশের জন্য ৬০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদন এডিবির

৪৮ সেকেন্ড আগে | বাণিজ্য

বাগেরহাটে নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বাগেরহাটে নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতির অপরাধে এসপি নিহার রঞ্জনকে শাস্তি দিলো সরকার
দুর্নীতির অপরাধে এসপি নিহার রঞ্জনকে শাস্তি দিলো সরকার

২ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কালকিনিতে আগুনে পুড়লো পানবরজ
কালকিনিতে আগুনে পুড়লো পানবরজ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
কিশোরগঞ্জে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাদারীপুরে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাদারীপুরে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিজের তৈরি অনুজীব সার ব্যবহারে সফল কৃষক আজহারুল
নিজের তৈরি অনুজীব সার ব্যবহারে সফল কৃষক আজহারুল

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবিতে শুরু হলো সূতা, বস্ত্র ও আনুষঙ্গিক পণ্যের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো সূতা, বস্ত্র ও আনুষঙ্গিক পণ্যের প্রদর্শনী

৪২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ার সাবেক এমপি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুকের মৃত্যুবার্ষিকী আজ
বগুড়ার সাবেক এমপি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুকের মৃত্যুবার্ষিকী আজ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চৌদ্দগ্রামে ইউনিডো ও পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচ্ছন্নতা অভিযান-গণসচেতনতা সভা
চৌদ্দগ্রামে ইউনিডো ও পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচ্ছন্নতা অভিযান-গণসচেতনতা সভা

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?
এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের ৩ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের ৩ নেতা গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অস্ত্র ব্যবহার করতে পারবেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ৫৭৯ কর্মকর্তা
অস্ত্র ব্যবহার করতে পারবেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ৫৭৯ কর্মকর্তা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বাজারে একসঙ্গে সবকিছুর দাম কমে না: অর্থ উপদেষ্টা
বাজারে একসঙ্গে সবকিছুর দাম কমে না: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

হাসিনার পতন মানতে না পেরে নানান ষড়যন্ত্র করছে ভারত : প্রিন্স
হাসিনার পতন মানতে না পেরে নানান ষড়যন্ত্র করছে ভারত : প্রিন্স

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন
গাইবান্ধায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘দেশের এক ইঞ্চি দখলের চেষ্টা করলে হাত ভেঙে দিতে দ্বিধাবোধ করবো না’
‘দেশের এক ইঞ্চি দখলের চেষ্টা করলে হাত ভেঙে দিতে দ্বিধাবোধ করবো না’

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শিববাড়িয়া নদীর দখল-দূষণ বন্ধে সভা
শিববাড়িয়া নদীর দখল-দূষণ বন্ধে সভা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বার্থান্ধতার কারণে দেশের রাজনীতি আজ লক্ষ্যচ্যুত : সেলিম উদ্দিন
স্বার্থান্ধতার কারণে দেশের রাজনীতি আজ লক্ষ্যচ্যুত : সেলিম উদ্দিন

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
বগুড়ায় কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পুষ্পা ২’ শো শেষে সিনেমা হল থেকে মরদেহ উদ্ধার
‘পুষ্পা ২’ শো শেষে সিনেমা হল থেকে মরদেহ উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে দেশের সবাই ঐক্যবদ্ধ’
‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে দেশের সবাই ঐক্যবদ্ধ’

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসা দিতে সতর্ক করল সরকার
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসা দিতে সতর্ক করল সরকার

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান
যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত
ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত

২০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পশ্চিমবঙ্গের ভ্লগারকে বাংলাদেশি বলে প্রচার করল ভারতীয় মিডিয়া!
পশ্চিমবঙ্গের ভ্লগারকে বাংলাদেশি বলে প্রচার করল ভারতীয় মিডিয়া!

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি
আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ
শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ

২০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা
জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

৮ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি
সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি

১২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত
ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

স্ত্রীর বিরুদ্ধে পুরুষ নির্যাতন মামলা, আদালতের সমন জারি
স্ত্রীর বিরুদ্ধে পুরুষ নির্যাতন মামলা, আদালতের সমন জারি

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন
শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার সিঙ্গেল রেট ভ্যাট ব্যবস্থা চালুর চেষ্টা করবে: এনবিআর চেয়ারম্যান
সরকার সিঙ্গেল রেট ভ্যাট ব্যবস্থা চালুর চেষ্টা করবে: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা
ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র
শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহাথিরের হুঁশিয়ারি
মাহাথিরের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর
বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর

নগর জীবন

আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ
আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা
আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্য এখনো কাটল না
রহস্য এখনো কাটল না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে
শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স
ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স

শোবিজ

স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও
স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও

পেছনের পৃষ্ঠা

মংডু এখন আরাকান আর্মির
মংডু এখন আরাকান আর্মির

প্রথম পৃষ্ঠা

থোকায় থোকায় কমলা
থোকায় থোকায় কমলা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে
গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে

শোবিজ

আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী
৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

দুদক চেয়ারম্যান মোমেন
দুদক চেয়ারম্যান মোমেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক
লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা