শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

ছোট-বড় অনেক দলেই নির্বাচনি ভাবনা

সবার টার্গেট ৩০০ আসন

রফিকুল ইসলাম রনি ও শফিকুল ইসলাম সোহাগ
সবার টার্গেট ৩০০ আসন

রফিকুল ইসলাম রনি ও শফিকুল ইসলাম সোহাগ

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো ঘোষণা না এলেও রাজনৈতিক দলগুলোতে বইছে নির্বাচনি হওয়া। দেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপিসহ অধিকাংশ দল এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে।

নির্বাচন কমিশনে বর্তমানে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল আছে ৫৩টি। এর অর্ধেকই আগামী সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে চায়। সে টার্গেট নিয়েই চলছে দলগুলোর ভিতরে-বাইরে নানা প্রস্তুতি। কমপক্ষে ২০টি দলের শীর্ষ নেতার সঙ্গে কথা বলে এমন আভাস পাওয়া গেছে। বিগত পাঁচ-ছয়টি সংসদ নির্বাচন পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, জোট ও ভোটের রাজনীতির কারণে দেশের বড় রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সারা দেশে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে পারেনি। একমাত্র রাজনৈতিক দল ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ (চরমোনাই পীর) যাদের ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার রেকর্ড আছে। এর মধ্যে একটি আসনে প্রার্থীর হলফনামা ত্রুটিপূর্ণ হওয়ায় প্রার্থিতা বাতিল হয়ে যায়। তারা ২৯৯ আসনে লড়াই করে। জানা গেছে, সংসদ নির্বাচনের ডামাডোল শুরু না হলেও আওয়ামী লীগ বাদে অন্য দলগুলো প্রতিটি আসনে প্রার্থী দিতে কাজ শুরু করেছে। বিগত কয়েকটি নির্বাচনে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী জোট করে ভোট করলেও আগামীতে এককভাবে লড়াই করার ঘোষণা দিয়েছেন দুই দলের নেতারাই। এখানেই শেষ নয়, আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট করে ক্ষমতায় আসা কিংবা আসন ভাগাভাগি করে বিরোধী দল হওয়া জাতীয় পার্টিও চায় ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে এককভাবে সারা দেশে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে। অতিসম্প্রতি নিবন্ধন পাওয়া গণ অধিকার পরিষদ (জিওপি), আমার বাংলাদেশ পার্টিও (এবি পার্টি) ৩০০ আসনে প্রার্থীর সন্ধান করছে। জানতে চাইলে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব ও দলের মুখপাত্র রুহুল কবির রিজভী আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নির্বাচন কখন কীভাবে হবে তা এখনো নিশ্চিত নয়। নির্বাচন প্রক্রিয়া শুরু হলে দল কীভাবে অংশ নেবে সে সিদ্ধান্ত নেবে। তবে এখন ৩০০ আসন কেন্দ্র করে সারা দেশে দলকে সংগঠিত করা হচ্ছে।’ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সাবেক এমপি অধ্যাপক মুজিবুর রহমান নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে জেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে জেলা জামায়াতের রুকন সম্মেলনে বলেছেন, ‘জামায়াত আগামী সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনেই প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছে।’গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নূর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দেশের মানুষ পরিবর্তন চায়। তরুণ নেতৃত্ব দেখতে চায়। তরুণ প্রজন্মই পারে মানুষকে নতুন কিছু দিতে। আর আমরাই সেটা পারব বলে বিশ্বাস করি। যখন নির্বাচন হবে আমরা ৩০০ আসনেই প্রার্থী দেব। মানুষ যে পরিবর্তন চাইছে, আমরাই হব সে পরিবর্তনের একমাত্র ভরসা।’ বিএনপি-জামায়াত-এবি পার্টি-গণ অধিকার পরিষদই নয়, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, খেলাফত মজলিস, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ, এলডিপি, জাতীয় পার্টি-জেপি, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, ওয়ার্কার্স পার্টি, বিকল্পধারা বাংলাদেশ, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ, বাংলাদেশ জাসদ, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি-বিজেপি, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন, ন্যাশনাল পিপলস পাটি-এনপিপি, গণফোরাম, গণফ্রন্ট, কল্যাণ পার্টি, ইসলামী ঐক্যজোট, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-বিএনএফ, জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন-এনডিএম, তৃণমূল বিএনপি, গণসংহতি আন্দোলন-এসব দলের অধিকাংশই ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার লক্ষ্যে সাংগঠনিক প্রস্তুতি নিচ্ছে। এ ছাড়া নিবন্ধিত দলগুলোর বাইরেও বিভিন্ন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করেই ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার ঘোষণা দিচ্ছে।

আওয়ামী লীগের শাসনামলে টানা তিনবার বিরোধী দলে থাকা জাতীয় পার্টিও আগামী সংসদ নির্বাচন এককভাবে করবে বলে জানা গেছে। জানতে চাইলে দলের ঢাকা বিভাগীয় অতিরিক্ত মহাসচিব ও প্রেসিডিয়াম সদস্য মীর আবদুস সবুর আসুদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের আগামীতে একক নির্বাচনের লক্ষ্যে সারা দেশে সংগঠন শক্তিশালী করছেন।’ তিনি বলেন, ‘আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচন প্রক্রিয়া শুরু হলে পার্টির চেয়ারম্যান কেন্দ্রীয় নেতাদের মতামতের ভিত্তিতে একক না জোটগত করবেন-পরিস্থিতি অনুযায়ী সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন।’

ইসলামী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় প্রচার ও দাওয়াহ সম্পাদক মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ুম বলেন, ‘আগামী সংসদ নির্বাচনে এককভাবে ভোট করার লক্ষ্যে দলকে তৃণমূল থেকে সংগঠিত করা হচ্ছে। আমরা ৩০০ আসনেই প্রার্থী দেব।’ ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব নিয়েছেন নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তাঁর সরকার রাষ্ট্র সংস্কারে গুরুত্ব দিয়েছে। এজন্য রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে তিন দফা বৈঠক করেছেন। দলগুলো নির্বাচনি রোডম্যাপ চাইছে। কোনো কোনো দল সংস্কারেও সময় দিতে চাচ্ছে। সহসা নির্বাচন না হলেও ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ ও তাদের কিছু মিত্র ছাড়া সবার মধ্যে নির্বাচনি আমেজ শুরু হয়েছে। প্রায় প্রতিটি দলই নির্বাচন ঘিরে সারা দেশে চালাচ্ছে সাংগঠনিক তৎপরতা। জানা গেছে, নির্বাচন নিয়ে তৎপরতা শুরু হওয়ায় সংসদীয় আসনের সম্ভাব্য প্রার্থীরাও নড়েচড়ে বসেছেন। অংশ নিচ্ছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচিতে। সামাজিক কর্মকান্ডেও বেড়েছে তাদের তৎপরতা। সম্ভাব্য প্রার্থীরা কেন্দ্রীয় নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করছেন নানাভাবে। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের আন্দোলনে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী রাজপথে একসঙ্গে লড়লেও আগামী সংসদ নির্বাচনে মুখোমুখি হতে পারে দল দুটি। রাজনৈতিক মহলে জোর আলোচনা, ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে বিএনপির শক্তিশালী প্রতিপক্ষ হয়ে উঠছে তাদের একসময়ের মিত্র জামায়াত। বিএনপি এককভাবে নাকি আন্দোলনের সাথিদের নিয়ে একসঙ্গে ভোট করবে তা এখনো স্পষ্ট নয়। তবে জামায়াতে ইসলামী ৩০০ আসনে দলীয় প্রার্থী দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। এ ছাড়া নির্বাচন সামনে রেখে আওয়ামীবিরোধী ইসলামী দলগুলো নিয়েও একটি জোট গড়ার পরিকল্পনা রয়েছে জামায়াতের। জানা গেছে, প্রায় ২৫ বছর একসঙ্গে চললেও ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে হাসিনা সরকারের পতনের পর বিএনপি-জামায়াতের বিরোধ অনেকটা প্রকাশ্যে আসে। দল দুটির নেতারা একে অন্যকে কটাক্ষ করে বক্তব্য দিচ্ছেন। বিএনপি দ্রুততম সময়ে নির্বাচন চাইলেও জামায়াত ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারকে নির্বাচন নিয়ে চাপ না দেওয়ার কথা বলছে। জামায়াত নেতারা বলছেন, গণ অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ মাঠে না থাকায় এবং ভোট পর্যন্ত বর্তমান পরিস্থিতির বদল না হলে আগামী নির্বাচন হতে পারে ‘বিএনপি বনাম জামায়াত’। আওয়ামী লীগবিরোধী সব দল নিয়ে বিএনপির প্রতিদ্বন্দ্বী একটি নির্বাচনি জোট গঠনেরও পরিকল্পনা আছে। এ লক্ষ্যে নির্বাচন সামনে রেখে নানা ছক কষছে জামায়াতে ইসলামী। ধর্মভিত্তিক দল ছাড়াও বিএনপির সঙ্গে একসময় যুগপৎ আন্দোলন করা এবং ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলগুলোকে পাশে রাখতে চাচ্ছে দলটি। এসব দলকে এক প্ল্যাটফরমে এনে নির্বাচনি জোটে রূপান্তরের পরিকল্পনা জামায়াতের।

এরই মধ্যে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে যুগপৎ আন্দোলন করা দলগুলোর সঙ্গে মতবিনিময় সভা করে তাদের কাছে টানার চেষ্টা করা হচ্ছে। ভবিষ্যতে সরকার গঠন করতে পারলে ছোটবড় সব দলকে ক্ষমতার অংশীদার করার প্রতিশ্রুতিও দিচ্ছে জামায়াতে ইসলামী।

গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষ নেতা ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দল বা জোটগত যা-ই বলেন, ৩০০ আসনে ভোট করাই আমাদের টার্গেট। তবে ভোট কীভাবে হবে তা এখনো চূড়ান্ত নয়। সময়মতো সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’ জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম)-এর মহাসচিব মোমিনুল আমিন বলেন, ‘৩০০ আসনেই আমরা যোগ্য প্রার্থী দেব। নতুন বাংলাদেশের আকাঙ্ক্ষা যারা ধারণ করে এমন প্রার্থী খুঁজছি আমরা।’ তিনি জানান, শেখ হাসিনা সরকারের পতন আন্দোলনে বিএনপির সঙ্গে রাজপথে তারা ছিলেন। বিএনপি জোটগতভাবে আগামীতে ভোট করে কি না সবকিছু মিলিয়ে পরিস্থিতি অনুযায়ী চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এ প্রসঙ্গে গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে গণ অধিকার পরিষদ ৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে। জনগণ তরুণ নেতৃত্ব চায়। আমরা চাই জাতীয় সংসদে কমপক্ষে ১৫০ জন তরুণ সংসদ সদস্য থাকুক। তরুণরা শুধু আন্দোলন করবে আর অন্যরা সুযোগ নেবে, তা হতে পারে না। তরুণরাই নেতৃত্ব দিয়ে দেশ সামনে এগিয়ে নেবে।’ জাতীয়তাবাদী প্রগতিশীল জোটের চেয়ারম্যান ফিরোজ মোহাম্মদ বলেন, তাঁর দল ৩০০ আসনে ভোট করার লক্ষ্য নিয়েই সংগঠিত হচ্ছে। তিনি বলেন, ২১ দফা নিয়ে নানান কর্মসূচি করে চলেছেন। আশা করছেন আগামী জানুযারিতে সম্মেলনের পর ৩০০ আসনের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করতে পারবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
দূষণ
দূষণ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক
লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার নিয়ে আলোচনা
আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার নিয়ে আলোচনা
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে সড়কে প্রাণ গেল মা-মেয়ের
কুড়িগ্রামে সড়কে প্রাণ গেল মা-মেয়ের

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন শিক্ষার্থীদের শতভাগ আবাসনের আশ্বাস শেকৃবি উপাচার্যের
নতুন শিক্ষার্থীদের শতভাগ আবাসনের আশ্বাস শেকৃবি উপাচার্যের

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নতুন শিক্ষার্থীদের শতভাগ আবাসনের আশ্বাস শেকৃবি উপাচার্যের
নতুন শিক্ষার্থীদের শতভাগ আবাসনের আশ্বাস শেকৃবি উপাচার্যের

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা
কুড়িগ্রামে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ফেন্সিডিলসহ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বগুড়ায় ফেন্সিডিলসহ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক কর্মসূচি
উখিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক কর্মসূচি

১৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আর্মি এভিয়েশন বেসিক কোর্স-১৩ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আর্মি এভিয়েশন বেসিক কোর্স-১৩ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রের ক্ষতি হয়েছে এমন দুর্নীতি তদন্তে অগ্রাধিকার পাবে : দুদক চেয়ারম্যান
রাষ্ট্রের ক্ষতি হয়েছে এমন দুর্নীতি তদন্তে অগ্রাধিকার পাবে : দুদক চেয়ারম্যান

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে অটোরিকশায় ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল মা-মেয়ের
কুড়িগ্রামে অটোরিকশায় ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল মা-মেয়ের

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় মহাসড়কে গরু ডাকাতি
কুষ্টিয়ায় মহাসড়কে গরু ডাকাতি

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাঁজা বিক্রেতার ১ বছরের কারাদণ্ড
গাঁজা বিক্রেতার ১ বছরের কারাদণ্ড

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গজারিয়ায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
গজারিয়ায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নলকূপের মিটার চুরির প্রতিবাদে কৃষকদের সড়ক অবরোধ
নলকূপের মিটার চুরির প্রতিবাদে কৃষকদের সড়ক অবরোধ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লংমার্চ নিয়ে আখাউড়া পৌঁছেছে বিএনপির তিন সংগঠন
লংমার্চ নিয়ে আখাউড়া পৌঁছেছে বিএনপির তিন সংগঠন

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত
পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এক যুগ পর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
এক যুগ পর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলার চরফ্যাসন আদালতের কোর্ট ইন্সপেক্টর ও 
জিআরওর বিরুদ্ধে আইনজীবীদের মানববন্ধন
ভোলার চরফ্যাসন আদালতের কোর্ট ইন্সপেক্টর ও জিআরওর বিরুদ্ধে আইনজীবীদের মানববন্ধন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬ কোটি টাকার ভোজ্যতেল কিনবে সরকার
১৯৬ কোটি টাকার ভোজ্যতেল কিনবে সরকার

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'
প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘তিন স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও মজবুত করবে জাপান’
‌‘তিন স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও মজবুত করবে জাপান’

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফকিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তা পেয়ে খুশি অসহায় দুই নারী
ফকিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তা পেয়ে খুশি অসহায় দুই নারী

১ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মাইলফলক অর্জনের ম্যাচে ইনজুরিতে এমবাপ্পে
মাইলফলক অর্জনের ম্যাচে ইনজুরিতে এমবাপ্পে

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে সমন্বয়কদের গাড়িতে ছিনতাই, গ্রেফতার ৩
সোনারগাঁয়ে সমন্বয়কদের গাড়িতে ছিনতাই, গ্রেফতার ৩

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান
যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত
ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত

২২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি
আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ
শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ

২১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা
জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

১০ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি
সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি

১৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত
ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন
শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা
ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র
শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহাথিরের হুঁশিয়ারি
মাহাথিরের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর
বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর

নগর জীবন

আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ
আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা
আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্য এখনো কাটল না
রহস্য এখনো কাটল না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স
ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স

শোবিজ

শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে
শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও
স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও

পেছনের পৃষ্ঠা

মংডু এখন আরাকান আর্মির
মংডু এখন আরাকান আর্মির

প্রথম পৃষ্ঠা

থোকায় থোকায় কমলা
থোকায় থোকায় কমলা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে
গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে

শোবিজ

আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী
৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

দুদক চেয়ারম্যান মোমেন
দুদক চেয়ারম্যান মোমেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক
লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা