শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

টেস্টের খরচ মেটাতে নিঃস্ব রোগী

জয়শ্রী ভাদুড়ী
টেস্টের খরচ মেটাতে নিঃস্ব রোগী

দীর্ঘদিন পিঠের ব্যথায় ভুগছিলেন ফেরদৌসী বেগম (৪৮)। ব্যথা তীব্র হলে গ্রাম থেকে ঢাকায় এসে বেসরকারি ক্লিনিকে এক চিকিৎসকের অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে দেখাতে যান। চিকিৎসক সমস্যা শুনে প্রথমে বেশ কিছু টেস্ট, এক্স-রে করে নিয়ে আসতে বলেন। সেই হাসপাতালে বিল পরিশোধের সময় কী কী টেস্ট দিয়েছে জিজ্ঞেস করলে বিল কাউন্টার থেকে বলা হয়, বিভিন্ন টেস্টের সঙ্গে পায়ের হাঁটুর হাড়ের এক্স-রে করতে দিয়েছে।

ফেরদৌসী বেগম বলেন, ‘আমি বিল পরিশোধ না করে পুনরায় চিকিৎসকের কাছে পিঠের ব্যথায় পায়ের এক্স-রের বিষয়ে জিজ্ঞেস করলে চিকিৎসক ভীষণ বিরক্ত হন। তিনি যে টেস্টগুলো দিয়েছেন তার প্রয়োজনীয়তা আমাকে না বুঝিয়ে বরং বলেন চিকিৎসক কে-আপনি নাকি আমি? যেগুলো দিয়েছি সে টেস্টগুলো করে নিয়ে আসেন, পছন্দ না হলে অন্য চিকিৎসককে দেখান। অন্য রোগী, তাদের স্বজনদের সামনে আমাকে এভাবে অপমান করেন। আমি ভীষণ কষ্ট পাই। টেস্ট না করিয়ে ফিরে আসি। পরে আমার এক প্রতিবেশীর সঙ্গে অন্য দেশে গিয়ে চিকিৎসা করিয়ে এসেছি। চিকিৎসক কিংবা টেস্টে হয়তো পার্থক্য নেই কিন্তু তাদের ব্যবহার অনেক আন্তরিক। ব্যবস্থাপনা ভালো। আমার সমস্যা মনোযোগ দিয়ে শুনে তিনটি টেস্ট দিয়েছিল। সেগুলো কেন দিয়েছে তা-ও বুঝিয়ে দিয়েছে আমি জিজ্ঞেস করার আগেই। এরপর রিপোর্ট দেখালে কোনটা কী ওষুধ সেটাও বলে দিয়েছে। সেবা নিয়ে আমি স্বস্তি বোধ করেছি।’

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও হেলথ অ্যান্ড হোপ হাসপাতালের চেয়ারম্যান ডা. লেলিন চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘একজন চিকিৎসক রোগীর জন্য যে ওষুধ ও পরীক্ষা লিখবেন তা অবশ্যই ব্যাখ্যা করবেন। যদি কেউ ব্যাখ্যা না করেন তাহলে তিনি রোগীর অধিকার রক্ষা করলেন না। ১৯৪৮ সালের জেনেভা ডিক্লারেশন অনুযায়ী চিকিৎসক এবং রোগীর কিছু অধিকার রয়েছে। চিকিৎসকের পাশে রোগী যখন চিকিৎসাপ্রার্থী হয়ে বসেন তখন তাদের মধ্যে অলিখিত একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। অর্থাৎ তারা পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা রাখবেন। পরস্পরকে সমস্যা সম্পর্কে বিস্তারিত ব্যাখ্যা করবেন। তারা সৌহার্দমূলক মানবিক আচরণ করবেন। যদি চিকিৎসক রোগীর প্রতি সে মনোভাব পোষণ না করেন তবে তিনি রোগীর অধিকার লঙ্ঘন করলেন। রোগীও চিকিৎসকের প্রতি তার দায়িত্ব বজায় রাখবেন।’ শুধু সরকারি হাসপাতালেই নয়, উন্নত চিকিৎসার জন্য অনেকে অর্থ খরচ করে যেসব বেসরকারি হাসপাতালে যান, সেখানেও রোগীদের অভিযোগ রয়েছে যে, তাদের চিকিৎসা, ওষুধ বা অপারেশনের ব্যাপারে ঠিকমতো জানানো হয় না। এমনকি চেম্বারে চিকিৎসকরাও রোগীদের কথা ভালোভাবে না শুনেই প্রেসক্রিপশন দেন বলে অভিযোগ আছে। ঢালাও টেস্টের খরচে বেড়ে যায় চিকিৎসা ব্যয়। অনেক চিকিৎসক নির্দিষ্ট ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে টেস্ট করাতে বলেন। কিংবা যেখানে তিনি রোগী দেখেন সেই ক্লিনিক থেকে টেস্ট করাতে বলেন। ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও বেসরকারি ক্লিনিক-হাসপাতালগুলোর আয়ের বড় উৎস এ টেস্ট। এ টেস্ট বাণিজ্য নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা হলেও এখন পর্যন্ত কোনো নীতিমালা হয়নি। টেস্টের সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন দামের কোনো নির্ধারিত গাইডলাইন না থাকায় রোগীদের কাছ থেকে ইচ্ছামতো দাম রাখছে বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো।

দেশে স্বাস্থ্যসেবার ব্যয় নিয়ে গত জুলাইয়ে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ (বিআইডিএস) ‘ক্যাটাস্ট্রফিক হেলথ শক অ্যান্ড ইমপোভারিশমেন্ট ইন বাংলাদেশ : ইনসাইট ফ্রম এইচআইইএস ২০২২’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গবেষণায় দেখা যায়, ২০২২ সালে স্বাস্থ্যসেবার ব্যয় বৃদ্ধির কারণে ৬১ লাখ বাংলাদেশি তথা মোট জনসংখ্যার ৩ দশমিক ৭ শতাংশ দারিদ্র্যসীমায় প্রবেশ করেছেন। প্রায় ১৮ শতাংশ পরিবার তাদের মোট খরচের ১০ শতাংশের বেশি করেন স্বাস্থ্যসেবার পেছনে। এ ছাড়া ৯ দশমিক ৪৬ শতাংশ পরিবারকে তাদের খাবারের বাইরের ব্যয়ের মধ্যে ৪০ শতাংশ খরচ করতে হয় স্বাস্থ্যসেবার জন্য। রোগীর পকেট থেকে খরচের একটি বড় অংশ চলে যায় ওষুধ কেনা, টেস্টসহ নানা খরচে। গবেষণায় ওষুধ খরচ, পরামর্শ ফি, ডায়াগনস্টিকস, পরিবহন, থাকার ব্যবস্থাসহ চিকিৎসার কারণে ব্যক্তির পকেট থেকে হওয়া ব্যয় নির্ণয় করতে ১৪ হাজারের বেশি মানুষের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়েছে। যশোর থেকে ঢাকায় একটি বেসরকারি হাসপাতালের চেম্বারে চিকিৎসকের কাছে এসেছিলেন আছিয়া খাতুন। মাকে নিয়ে ডায়াগনস্টিক সেন্টার, চিকিৎসকের চেম্বারে দৌড়াদৌড়ি করছেন মেয়ে সাদিয়া জামান। তিনি বলেন, ‘যশোরে এক চিকিৎসককে দেখালে তিনি মায়ের জরায়ুর পাশে টিউমার রয়েছে বলে জানিয়েছেন। অপারেশনের কথা বললে আমরা ঢাকা এসে আরেকজন ডাক্তার দেখাই এবং পাঁচ তারকা হাসপাতালে আল্ট্রাসনোগ্রামসহ বেশ কিছু টেস্ট করাই। ওই ডাক্তার বলেছেন, অপারেশন লাগবে না, ওষুধেই সমাধান হবে। দুই চিকিৎসকের দুই রকম মন্তব্য শোনার পর আমরা আরেকজন চিকিৎসকের মতামত নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিই। কিন্তু এ চিকিৎসকের কাছে এলে তিনি আগের টেস্ট রিপোর্ট দেখবেন না বলে জানান। এ হাসপাতাল থেকেই আবার টেস্ট করে নিয়ে আসতে বলেন। আবার এসব টেস্ট করাতে প্রায় ১০ হাজার টাকার মতো খরচ হবে।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. সৈয়দ আবদুল হামিদ বলেছেন, ‘দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থায় আস্থার সংকট আছে। এখানে চিকিৎসা খরচ বেশি, চিকিৎসা নিতে গিয়ে দুর্ভোগের শিকার হতে হয় রোগীদের। চিকিৎসা সবই ঢাকাকেন্দ্রিক। দেশের ডায়াগনস্টিকের মান নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। চিকিৎসকরা রোগীদের পর্যাপ্ত সময় দেন না। সরকারি হাসপাতালের অব্যবস্থাপনা, দালাল চক্র, সেবার গুণগতমান নিয়ে প্রশ্ন আছে। দেশে গুণগতমানের চিকিৎসক আছেন। কিন্তু অনেক চিকিৎসক বেশি রোগী দেখার কারণে পর্যাপ্ত মনোযোগ দেন না। চিকিৎসক, ডায়াগনস্টিক সেন্টারে দৌড়াদৌড়ি করতে গিয়ে রোগীর খরচ বেড়ে যায়। চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে ওষুধ, টেস্ট এগুলো বেশি লেখার অভিযোগ আছে।’

স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়নের পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, ‘বেসরকারি হাসপাতালে সেবার দাম ও মান নির্ধারণ করে সেটা টানিয়ে রাখতে হবে। বেসরকারি হাসপাতালগুলোর ক্যাটাগরি অনুযায়ী দাম ঠিক করে দিতে হবে। রোগী তার সামর্থ্য অনুযায়ী সেবা নিতে পারবেন। ডায়াগনস্টিকেও দাম নির্ধারণ করে মান নিশ্চিত করতে হবে। প্রেসক্রিপশন অডিট চালু করতে হবে। সরকারি হাসপাতালে ডায়াগনস্টিক সেবা জোরদার করতে হবে। চিকিৎসায় রেফারেল পদ্ধতি চালু করতে হবে।’

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
দূষণ
দূষণ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক
লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার নিয়ে আলোচনা
আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার নিয়ে আলোচনা
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
সর্বশেষ খবর
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

এই মাত্র | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ বার্সেলোনা কোচ
দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ বার্সেলোনা কোচ

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাঙ্গু নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
সাঙ্গু নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুলাউড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাংলাদেশে বিপুল সম্ভাবনা দেখছে নরওয়ে : রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিপুল সম্ভাবনা দেখছে নরওয়ে : রাষ্ট্রদূত

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে কৃষি ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতা
বরিশালে কৃষি ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতা

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে রেলের ভূমি উদ্ধার
চট্টগ্রামে রেলের ভূমি উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেন চসিক মেয়র
তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেন চসিক মেয়র

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারীর হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
নারীর হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভিযোগ পেলেই পুলিশকে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে : ডিএমপি কমিশনার
অভিযোগ পেলেই পুলিশকে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে : ডিএমপি কমিশনার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নোবিপ্রবিতে ইংরেজি ও প্রযুক্তি দক্ষতা বিষয়ক শিক্ষাবৃত্তি কর্মসূচির উদ্বোধন
নোবিপ্রবিতে ইংরেজি ও প্রযুক্তি দক্ষতা বিষয়ক শিক্ষাবৃত্তি কর্মসূচির উদ্বোধন

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেস্ট অলরাউন্ডারদের র‌্যাঙ্কিংয়ে দুই নম্বরে মিরাজ
টেস্ট অলরাউন্ডারদের র‌্যাঙ্কিংয়ে দুই নম্বরে মিরাজ

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে আন্তর্জাতিক অভিবাসী ও প্রবাসী দিবস 
উদযাপনে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে আন্তর্জাতিক অভিবাসী ও প্রবাসী দিবস  উদযাপনে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিপিং খাত থেকে এই প্রথম ৪৭৫ কোটি টাকা সরকারি কোষাগারে জমা’
‘শিপিং খাত থেকে এই প্রথম ৪৭৫ কোটি টাকা সরকারি কোষাগারে জমা’

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে নাক গলাবেন না :  ভারতকে ফারুক রহমান
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে নাক গলাবেন না :  ভারতকে ফারুক রহমান

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান ও পর্যটন উপদেষ্টার সঙ্গে প্রজ্ঞা-আত্মা’র প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
বিমান ও পর্যটন উপদেষ্টার সঙ্গে প্রজ্ঞা-আত্মা’র প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রুটকে পেছনে ফেলে টেস্টে এক নম্বর ব্রুক
রুটকে পেছনে ফেলে টেস্টে এক নম্বর ব্রুক

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে ‘অযৌক্তিক ফি’ বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
শাবিপ্রবিতে ‘অযৌক্তিক ফি’ বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় ঐতিহ্যের মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় ঐতিহ্যের মাটির ঘর

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের রোবটস সম্মেলনে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর গৌরবময় অর্জন
ফ্রান্সের রোবটস সম্মেলনে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর গৌরবময় অর্জন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাবেক বিমান প্রতিমন্ত্রীর জামিন স্থগিত চেয়ে আবেদন
সাবেক বিমান প্রতিমন্ত্রীর জামিন স্থগিত চেয়ে আবেদন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে হানাদার মুক্ত দিবস পালিত
মুন্সীগঞ্জে হানাদার মুক্ত দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তারুণ্যের শক্তিই রুখবে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র’
‘তারুণ্যের শক্তিই রুখবে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র’

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান
যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

১০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

১০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি
আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ
শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ

২৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা
জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

১২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি
সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি

১৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত
ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন
শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার সিঙ্গেল রেট ভ্যাট ব্যবস্থা চালুর চেষ্টা করবে: এনবিআর চেয়ারম্যান
সরকার সিঙ্গেল রেট ভ্যাট ব্যবস্থা চালুর চেষ্টা করবে: এনবিআর চেয়ারম্যান

২২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা
ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র
শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহাথিরের হুঁশিয়ারি
মাহাথিরের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর
বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর

নগর জীবন

আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ
আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা
আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্য এখনো কাটল না
রহস্য এখনো কাটল না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স
ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স

শোবিজ

শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে
শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও
স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও

পেছনের পৃষ্ঠা

মংডু এখন আরাকান আর্মির
মংডু এখন আরাকান আর্মির

প্রথম পৃষ্ঠা

থোকায় থোকায় কমলা
থোকায় থোকায় কমলা

পেছনের পৃষ্ঠা

গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে
গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে

শোবিজ

১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী
৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুদক চেয়ারম্যান মোমেন
দুদক চেয়ারম্যান মোমেন

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক
লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা