শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৮, রবিবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৪

আর্থ্রাইটিস কী ও তার চিকিৎসা

ডা. এম ইয়াছিন আলী
আর্থ্রাইটিস কী ও তার চিকিৎসা

বিশ্ব আর্থ্রাইটিস দিবস ছিল গতকাল। প্রতি বছর ১২ অক্টোবর পালিত হয় এ দিনটি। এ বছর দিবসের প্রতিপাদ্য ছিল- Informed Choices, Better Outcomes। এর মূল লক্ষ্য হলো আর্থ্রাইটিস রোগীদের সঠিক তথ্য পাওয়ার গুরুত্ব তুলে ধরা, যাতে তারা স্বাস্থ্য সেবা প্রদানকারীদের সঙ্গে মিলে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে এবং চিকিৎসা প্রক্রিয়া উন্নত করা যায়। এ প্রতিপাদ্য রোগ নির্ণয়ের ক্ষেত্রে যথাযথ পরামর্শ এবং সঠিক তথ্যের ওপর জোর দেয়, যা রোগীদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সহায়ক হতে পারে। আর্থ্রাইটিস বিভিন্ন ধরনের হতে পারে এবং এর ফলে মানুষ দীর্ঘমেয়াদি শারীরিক ও মানসিক সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে, যা তাদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রায় প্রভাব ফেলে, তাই আসুন জেনে নিই আর্থ্রাইটিস কী, কেন হয় ও তার চিকিৎসা সম্পর্কে-

আর্থ্রাইটিস কী : আর্থ্রাইটিস হলো একধরনের রোগ যা শরীরের বিভিন্ন অস্থিসন্ধি বা জোড়াকে প্রভাবিত করে। এটি মূলত সংযোগস্থলগুলোর প্রদাহ, ব্যথা, ফোলা, এবং হাড়ের ক্ষয় সৃষ্টির জন্য পরিচিত। আর্থ্রাইটিসের বিভিন্ন ধরন আছে, যেমন অস্টিওআর্থ্রাইটিস, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, গাউট ইত্যাদি।

আর্থ্রাইটিস কেন হয় : আর্থ্রাইটিসের কারণ নির্ভর করে এর ধরনের ওপর। কিছু সাধারণ কারণ হলো : ১. বয়স : বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে অস্থিসন্ধির ক্ষয় ও হাড়ের ঘর্ষণ বেড়ে যায়, যা অস্টিওআর্থ্রাইটিসের প্রধান কারণ।

২. জেনেটিক ফ্যাক্টর : আর্থ্রাইটিস কিছুটা বংশগত হতে পারে। কিছু মানুষের শরীরে জিনগতভাবে এ রোগের ঝুঁকি বেশি।

৩. ইমিউন সিস্টেমের সমস্যা : রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস শরীরের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ভুলক্রমে নিজ অস্থিসন্ধিকে আক্রমণ করে। এটি একটি অটোইমিউন রোগ। ৪. আঘাত : কোনো ধরনের গুরুতর আঘাত বা সংযোগস্থলের বারবার ক্ষতি অস্থিসন্ধিতে দীর্ঘমেয়াদি প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে। ৫. অতিরিক্ত ওজন : অতিরিক্ত ওজন অস্থিসন্ধির ওপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করে, যা হাড় ও কার্টিলেজ ক্ষতি করে আর্থ্রাইটিসের ঝুঁকি বাড়ায়।

৬. সংক্রমণ ও অন্যান্য রোগ :

কিছু সংক্রমণ বা অন্যান্য রোগ যেমন লুপাস বা গাউট, অস্থিসন্ধিতে প্রদাহ সৃষ্টি করে আর্থ্রাইটিসের সৃষ্টি করতে পারে।

আর্থ্রাইটিসের সাধারণ লক্ষণ : * জোড়ায় ব্যথা বা অস্বস্তি। * জোড়া ফুলে যাওয়া। * জোড়ার শক্ত হয়ে যাওয়া বা নড়াচড়া করতে সমস্যা। * জোড়ার চারপাশে লালচে ভাব বা উত্তাপ অনুভব করা। * সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর অস্থিসন্ধি শক্ত মনে হওয়া।

আর্থ্রাইটিসের চিকিৎসা : আর্থ্রাইটিসের চিকিৎসা  নির্ভর করে এর ধরনের ওপর। তবে, নিম্নলিখিত চিকিৎসা পদ্ধতিগুলি সাধারণত ব্যবহৃত হয় : ১. ওষুধ : * প্রদাহনাশক ও ব্যথানাশক ওষুধ : ইবুপ্রোফেন, অ্যাসপিরিন এবং অন্য নন-স্টেরয়েডাল অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ড্রাগ (NSAIDs) প্রদাহ কমাতে ও ব্যথা উপশম করতে ব্যবহৃত হয়।

* ডিএমএআরডি (DMARDs) : রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসের জন্য রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে পরিবর্তন করে এর গতিবিধি ধীর করার জন্য ব্যবহার করা হয়।

* স্টেরয়েড : প্রদাহ কমানোর জন্য স্টেরয়েড ইনজেকশন বা ওষুধ হিসেবে দেওয়া হয়।

২. ফিজিওথেরাপি : * আর্থ্রাইটিসে ফিজিওথেরাপি একটি গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসা পদ্ধতি যা জোড়ার ব্যথা, প্রদাহ, এবং কার্যক্ষমতা উন্নত করতে সাহায্য করে। এটি ওষুধ বা অস্ত্রোপচারের বিকল্প নয়, বরং চিকিৎসার একটি সম্পূরক অংশ হিসেবে কাজ করে। ফিজিওথেরাপি মূলত শরীরের চলাচল ও নমনীয়তা বাড়াতে, জোড়ার শক্তি বৃদ্ধি করতে এবং ব্যথা কমাতে ব্যবহৃত হয়।

৩. ওজন নিয়ন্ত্রণ ও ব্যায়াম :

* হালকা থেকে মাঝারি ব্যায়াম যেমন হাঁটাহাঁটি, সাঁতার, সাইক্লিং ইত্যাদি অস্থিসন্ধিকে শক্তিশালী ও নমনীয় রাখে। এ ছাড়া, সুস্থ ওজন বজায় রাখলে অস্থিসন্ধিতে চাপ কমে।

৪. উপযুক্ত খাদ্যাভ্যাস : ওমেগা-৩ সমৃদ্ধ খাদ্য, ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার হাড়ের স্বাস্থ্য উন্নত করতে সহায়তা করে।

* পানি বেশি পান করা এবং অ্যালকোহল ও উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত খাবার থেকে দূরে থাকা গাউটের মতো আর্থ্রাইটিসের নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।

৫. সার্জারি : অস্থিসন্ধির খুব বেশি ক্ষতি হলে কখনও কখনো অস্ত্রোপচার প্রয়োজন হয়। এতে জোড়া প্রতিস্থাপন (joint replacement), অ্যানকাইলোসিস (হাড় জোড়া করা) বা অর্থোস্কোপি (মেরামত অস্ত্রোপচার) করা হয়।

৬. জীবনযাত্রার পরিবর্তন :

* দৈনন্দিন কাজের সময় অস্থিসন্ধির ওপর কম চাপ দেওয়ার জন্য সঠিক অঙ্গভঙ্গি, আরগোনমিক আসবাব এবং উপকরণ ব্যবহার করা জরুরি।

আর্থ্রাইটিসের প্রতিরোধ : * নিয়মিত ব্যায়াম করা। * সুষম খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখা।

* ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা। * আঘাত থেকে অস্থিসন্ধি রক্ষা করা। * দীর্ঘ সময় ধরে এক ভঙ্গিতে বসা বা দাঁড়িয়ে থাকা থেকে বিরত থাকা। আর্থ্রাইটিসের সঠিক যত্ন ও নিয়মিত চিকিৎসার মাধ্যমে এর লক্ষণগুলো নিয়ন্ত্রণ করা এবং জীবনযাত্রার মান উন্নত করা সম্ভব।

লেখক: চেয়ারম্যান ও চিফ কনসালট্যান্ট, ঢাকা সিটি ফিজিওথেরাপি হাসপাতাল, ধানমন্ডি, ঢাকা।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
নিউমোনিয়ার লক্ষণ ও প্রতিরোধে করণীয়
নিউমোনিয়ার লক্ষণ ও প্রতিরোধে করণীয়
ভিটামিন ডি কেন জরুরি?
ভিটামিন ডি কেন জরুরি?
ফিস্টুলা নির্মূলে ঢাকায় দু’দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু
ফিস্টুলা নির্মূলে ঢাকায় দু’দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু
হাড় ব্যথা কেন হয়?
হাড় ব্যথা কেন হয়?
আবারও ‘ওয়ার্ল্ড ওভারিয়ান ক্যান্সার কোয়ালিশনে’র পরিচালক রাফে সাদনান আদেল
আবারও ‘ওয়ার্ল্ড ওভারিয়ান ক্যান্সার কোয়ালিশনে’র পরিচালক রাফে সাদনান আদেল
কানপাকা রোগ কোনও ঠুনকো কিছু নয়
কানপাকা রোগ কোনও ঠুনকো কিছু নয়
শ্বাসকষ্ট : হার্টের অসুস্থতার অন্যতম লক্ষণ
শ্বাসকষ্ট : হার্টের অসুস্থতার অন্যতম লক্ষণ
হাটু প্রতিস্থাপন মানুষের জীবনকে নতুন করে গড়ার একটি মাধ্যম: ডা. এম. আলী
হাটু প্রতিস্থাপন মানুষের জীবনকে নতুন করে গড়ার একটি মাধ্যম: ডা. এম. আলী
পায়ের পাতা ব্যথায় করণীয়
পায়ের পাতা ব্যথায় করণীয়
কাশির সঙ্গে রক্ত গেলে
কাশির সঙ্গে রক্ত গেলে
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
সর্বশেষ খবর
আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের
আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম
আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান
মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’
‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা
ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান
বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস
আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন

৪ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো
ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা
সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি
অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা
সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার
রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার

৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা
মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু
বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'
'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সকাল ৯টার মধ্যে হাজিরা না দিলে শাস্তি হবে ওয়াসায় কর্মরতদের
সকাল ৯টার মধ্যে হাজিরা না দিলে শাস্তি হবে ওয়াসায় কর্মরতদের

৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

১৪ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

১২ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য

২০ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’
‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’

১৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন
গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন

১২ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

১০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য

১৮ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন
একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে
বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন

স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি
স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি

নগর জীবন

বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা নেবে শাবিপ্রবি
বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা নেবে শাবিপ্রবি

নগর জীবন