রোজার সময় খাবারের ব্যাপারে অধিকাংশ লোকজনই রুচিকর খাবার গ্রহণের দিকে বেশি মনোযোগী থাকে কিন্তু সুষম খাবার বা ব্যালান্স ডায়েটের কথা মনে রাখেন না। রোজায় সুস্থ থাকার জন্য সব ধরনের খাবার মিলিয়ে খাদ্যতালিকা তৈরি করতে হবে। বিশেষ করে আটা বা চাল, দুধ ও দুগ্ধজাতীয় খাবার, মাছ, মাংস এবং ডিম, শস্যদানা, শাকসবজি এবং সর্বোপরি ফল জাতীয় খাবার রাখা উচিত। সাহরি এবং ইফতার উভয়ের পরই ফল খাওয়া যেতে পারে। সাহরির পর কলা খাওয়া যেতে পারে। কলায় রয়েছে পটাশিয়াম এবং কার্বোহাইড্রেট। তবে কলা কারও কারও ক্ষেত্রে কোষ্ঠকাঠিন্য করে থাকে। সে ক্ষেত্রে আঁশ জাতীয় খাবার সঙ্গে খেলে আর কোনো সমস্যা দেখা দেওয়ার কথা নয়।