শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ আগস্ট, ২০২৪

জেস্টেশনাল বা গর্ভকালীন ডায়াবেটিস

অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ
জেস্টেশনাল বা গর্ভকালীন ডায়াবেটিস

গর্ভকালীন ডায়াবেটিসে আক্রান্ত মায়েদের বেশির ভাগেরই সন্তান প্রসবের পর ছয় সপ্তাহের মধ্যে ডায়াবেটিস আর থাকে না। গর্ভকালীন ডায়াবেটিস থাকলে সন্তান প্রসবের পর যখন প্লাসেন্টা বের  হয়, তখনই  ব্লাড সুগার নেমে যায়

 

মানুষের কিছু কিছু অসংক্রামক দীর্ঘস্থায়ী রোগ দেখা দেয় তার মধ্যে ডায়াবেটিস অন্যতম। গর্ভকালীন ডায়াবেটিস বিশেষ এক ধরনের ডায়াবেটিস, যা কেবল গর্ভকালেই হয়ে থাকে। গর্ভকালীন গর্ভবতী মায়ের রক্তে সুগারের পরিমাণ স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে বেড়ে গেলে তাকে গর্ভকালীন বা জেস্টেশনাল ডায়াবেটিস মেলিটাস বলা হয়। ইনসুলিন এক ধরনের হরমোন, যা অগ্ন্যাশয়ে তৈরি হয়। এটি শরীরকে রক্তের গ্লুকোজের লেভেল নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। যদি শরীর যথেষ্ট পরিমাণে ইনসুলিন উৎপাদন করতে ব্যর্থ হয়, রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণও বেড়ে যায়। গর্ভাবস্থায় প্লাসেন্টা থেকে নিঃসৃত হরমোন ইনসুলিনের কার্যক্ষমতা কমিয়ে দেয়। হরমোনের লেভেল ও নতুন শারীরিক পরিবর্তনের কারণে মায়ের শরীর সঠিক পরিমাণ ইনসুলিন তৈরি করতে ব্যর্থ হয়। ফলে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে গিয়ে ডায়াবেটিস দেখা দেয়। গর্ভকালীন কোনো অন্তঃসত্ত্বা নারীর খালি পেটে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা ৫ দশমিক ১ মিলিমোল/লিটার এবং গ্লুকোজ খাওয়ার দুই ঘণ্টা পর ৮ দশমিক ৫ মিলোমোল/লিটার হলে তাঁর গর্ভকালীন ডায়াবেটিস আছে বলে ধরা হয়। এ ছাড়া অন্তঃসত্ত্বা নারীর খালি পেটে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা ৭ মিলিমোল/লিটার এবং গ্লুকোজ খাওয়ার দুই ঘণ্টা পর ১১ দশমিক ১ মিলোমোল/লিটার হলে তাঁর ওভার্ট ডায়াবেটিস বা গর্ভধারণের আগে থেকেই ডায়াবেটিস আছে বলে ধরা হয়।

গর্ভকালীন রক্তের যে কোনো পরীক্ষার সময় ডায়াবেটিস পরীক্ষা করা দরকার। এ সময় রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নরমাল হলেও গর্ভাবস্থার ২৪ থেকে ২৮ সপ্তাহের মধ্যে আবারও ডায়াবেটিস পরীক্ষা জরুরি। সাধারণত গর্ভের প্রথম ১২ সপ্তাহে ডায়াবেটিস ধরা পড়লে, তাদের আগেই ডায়াবেটিস ছিল হিসেবে ধরা হয়। আর গর্ভের ২৪ থেকে ২৮ সপ্তাহের মধ্যে যদি ডায়াবেটিস ধরা পড়ে, তাকেই বলা হয় গর্ভকালীন ডায়াবেটিস। আন্তর্জাতিক ডায়াবেটিস ফেডারেশনের (আইডিএফ) তথ্য অনুসারে, বাংলাদেশের গ্রামে ৮ শতাংশ ও শহরে প্রায় ১৩ শতাংশ নারী গর্ভকালীন ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। অর্থাৎ গড়ে বাংলাদেশে প্রায় ১০ শতাংশ নারী গর্ভকালীন ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হন। সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক হলো গর্ভবতী ৮৩ শতাংশ নারীই জানেন না যে, গর্ভাবস্থার ২৪ থেকে ২৮ সপ্তাহের মধ্যে ডায়াবেটিস পরীক্ষা করাতে হয়।

কারা গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের ঝুঁঁকিতে? যে কোনো গর্ভবতী নারী গর্ভকালীন ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হতে পারেন, তবে কারও কারও ক্ষেত্রে ঝুঁঁকিটা অন্যদের তুলনায় বেশি।

এ ঝুঁঁকি বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণগুলো হলো : (১) অতিরিক্ত শারীরিক ওজন এবং কায়িক শ্রম বা ব্যায়াম না করা। (২) বয়স ৩০ বছরের অধিক। (৩) অতীতে কোনো সন্তান যদি বেশি ওজন নিয়ে জন্মগ্রহণ করে থাকে (চার কেজি বা বেশি)। (৪) আগে যদি গর্ভকালীন ডায়াবেটিস হয়ে থাকে।

(৫) পরিবারে কারও ডায়াবেটিস থাকলে।

(৬) বারবার অ্যাবরশন বা সন্তান নষ্ট হওয়ার ইতিহাস থাকলে। (৭) অজ্ঞাত কারণে পেটে অথবা জন্মের পরপরই সন্তান মারা যাওয়ার ইতিহাস থাকলে। (৮) গর্ভথলিতে পানির (অ্যামনিয়াটিক ফ্লুইড) পরিমাণ বেশি বা কম থাকলে। (৯) গর্ভাবস্থায় ঘন ঘন ইনফেকশন হলে, তলপেটে ব্যথা, মাসিকের রাস্তায় চুলকানি, চর্মরোগ ইত্যাদি দেখা দিলে।

(১০) কারও পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম থাকলে। (১১) দক্ষিণ এশীয়, কৃষ্ণাঙ্গ, আফ্রিকান-ক্যারিবিয়ান বা মধ্যপ্রাচ্যের অধিবাসীদের ক্ষেত্রে গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের প্রবণতা বেশি দেখা যায়।

গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের লক্ষণ :

গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের সাধারণত কোনো বিশেষ লক্ষণ থাকে না। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই গর্ভকালীন চেকআপের সময় এটি ধরা পড়ে। তবে কারও কারও ক্ষেত্রে রক্তে সুগারের মাত্রা অনেকখানি বেড়ে গেলে কিছু লক্ষণ দেখা দিতে পারে- যেমন : ঘন ঘন পিপাসা লাগা, আগের তুলনায় ঘন ঘন প্রস্রাবের বেগ আসা, মুখ শুকিয়ে যাওয়া, ক্লান্ত বোধ করা, বারবার ছোটখাটো অসুখ হচ্ছে- যেমন ঘন ঘন শরীরে ফোঁড়া হচ্ছে, বারবার প্রস্রাবে ইনফেকশন হচ্ছে, জিহ্বায় সাদা সাদা ক্যানডিডার আক্রমণ, মহিলাদের যৌনাঙ্গে ঘন ঘন ছত্রাক জাতীয় রোগের আক্রমণ, হাতে-পায়ের আঙুলের মাঝে ছত্রাকের আক্রমণ ইত্যাদি।

কী কী জটিলতা হতে পারে?

বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই গর্ভকালীন ডায়াবেটিস থাকার পরেও গর্ভকাল অনেকটাই স্বাভাবিক থাকে এবং গর্ভের সন্তানও সুস্থভাবেই জন্মগ্রহণ করে। কিছু ক্ষেত্রে মা ও গর্ভের শিশুর কিছু সমস্যা এবং প্রসবকালীন জটিলতা দেখা দিতে পারে। যেমন :

মায়ের জটিলতা : (১) গর্ভবতী অবস্থায় ব্লাড প্রেশার বেড়ে যেতে পারে। চিকিৎসা না করালে এটি গর্ভকালীন বিভিন্ন মারাত্মক জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে। যেমন প্রি-এক্লাম্পসিয়া বা একলাম্পশিয়া হয়ে খিঁচুনি হতে পারে।

(২) গর্ভাবস্থার পূর্ণ হওয়ার আগেই সন্তান প্রসব হয়ে যাওয়া, একে বলা হয় প্রিম্যাচিউর লেবার। (৩) গর্ভথলিতে পানির পরিমাণ বৃদ্ধি বা কম হতে পারে। (৪) ঘন ঘন ইনফেকশন হওয়া ও ইনফেকশনের কারণে সময়ের আগেই পানি ভেঙে যাওয়ার ঝুঁঁকি থাকে।

(৫) মৃত সন্তান প্রসব করা। (৬) প্রসব-পরবর্তী সময়ে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হতে পারে।

গর্ভের শিশুর জটিলতা :

(১) বড় শিশু বা সন্তান আকারে স্বাভাবিকের চেয়ে বড় হওয়া যাকে বলে ম্যাক্রোসোমিয়া। এর  ফলে জন্মগত আঘাত হওয়ার ঝুঁঁকি থাকে। (২) শিশুর জন্মগত ত্রুটি, সময়ের আগে জন্ম ও গর্ভেই মৃত্যু হতে পারে।

(৩) নবজাতক হাইপোগ্লাইসেমিয়া বা জন্মের পর শিশুর শরীরে সুগারের মাত্রা কমে খিঁচুনি, শ্বাসকষ্ট এবং দেহের তাপমাত্রা বজায় রাখার যে ক্ষমতা তা হারিয়ে ফেলতে পারে।

(৪) ভবিষ্যতে শিশুর ওজন আধিক্য বা ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

গর্ভকালীন ডায়াবেটিস গর্ভাবস্থায় ও প্রসবের পরে মা ও সন্তানের জন্য বিভিন্ন সমস্যার কারণ হতে পারে। তবে যদি এটি প্রাথমিক অবস্থায় ধরা পড়ে এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসার ব্যবস্থা নেওয়া হয় তবে সমস্যাগুলোর ঝুঁঁকি অনেকটাই কমে আসে।

গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের চিকিৎসা :

গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে সম্ভাব্য জটিলতাগুলো এড়ানোর জন্য রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা প্রয়োজন। রোগীদের মনে রাখতে হবে, বারডেমের প্রতিষ্ঠাতা এবং এ দেশে ডায়াবেটিস চিকিৎসার পথিকৃৎ প্রফেসর মোহাম্মদ ইব্রাহিম স্যারের মূল তিনটি বিখ্যাত উপদেশই ডায়াবেটিসের চিকিৎসার মূলমন্ত্র। তা হলো ইংরেজিতে তিনটি ‘ডি’-(১) প্রথম ‘ডি’- ডায়েট বা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ, ৬০ থেকে ৮০ ভাগ রোগী এতেই ভালো থাকেন। (২) দ্বিতীয় ‘ডি’- ডিসিপ্লিন বা শৃঙ্খলা। সুশৃঙ্খল জীবনযাপনই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের মূল চাবিকাঠি। (৩) তৃতীয় ‘ডি’-ড্রাগ বা ওষুধ, খুব অল্প সংখ্যক রোগীরই এর প্রয়োজন পড়বে।

প্রথমত খাবারের দিকে নজর দিতে হবে। এ সময় সুষম খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। খাবারের সঙ্গে সঙ্গে প্রতিদিন হালকা ব্যায়াম ও হাঁটাহাঁটির অভ্যাস করতে হবে। খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন ও নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমে গর্ভকালীন ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। খেয়াল রাখতে হবে, অতিরিক্ত খাবার কন্ট্রোল করা উচিত নয়, এতে গর্ভস্থ বাচ্চার ক্ষতি হতে পারে। যদি এসবের পরেও রক্তে সুগারের মাত্রা না কমে, সেক্ষেত্রে চিকিৎসার জন্য ওষুধের প্রয়োজন পড়বে, মুখে খাবার ট্যাবলেট বা ইনসুলিন ইনজেকশন। তবে গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের চিকিৎসায় মুখে খাওয়ার বড়ির পরিবর্তে ইনসুলিনের ব্যবহার নিরাপদ ও অধিক কার্যকর। গর্ভধারণের আগে থেকে ডায়াবেটিস থাকলে আগেই ওষুধ পরিবর্তন করে চিকিৎসকের পরামর্শে ইনসুলিন শুরু করতে হবে। সম্ভাব্য সমস্যাগুলো এড়ানোর জন্য গর্ভাবস্থা ও প্রসবকালীন নিয়মিত ডাক্তারের পর্যবেক্ষণে থাকতে হবে।

গর্ভকালীন ডায়াবেটিস সন্তান প্রসবের পর সেরে যায় কি না? বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, গর্ভকালীন ডায়াবেটিসে আক্রান্ত মায়েদের বেশির ভাগেরই সন্তান প্রসবের পর ছয় সপ্তাহের মধ্যে ডায়াবেটিস আর থাকে না। গর্ভকালীন ডায়াবেটিস থাকলে সন্তান প্রসবের পর যখন প্লাসেন্টা বের  হয়, তখনই ব্লাড সুগার নেমে যায়। প্লাসেন্টা থেকে যে হরমোনগুলো তৈরি হয়, সেগুলো ইনসুলিনকে কাজ করতে দেয় না। সুতরাং সেটি যখন শরীর থেকে আলাদা হয়ে যায়, তখন ইনসুলিন তার কার্যক্ষমতা ফেরত পায়, ব্লাড সুগার নরমাল হয়।

তবে যাদের গর্ভকালীন ডায়াবেটিস একবার হয়,  তাদের ভবিষ্যৎ গর্ভধারণের ক্ষেত্রে আবারও গর্ভকালীন ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। সেই সঙ্গে মায়ের টাইপ-২ ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁঁকিও বাড়ে। তাই তাকে একটা সুনিয়ন্ত্রিত খাদ্য ব্যবস্থার মধ্যে থাকতে হবে। কোনোভাবেই ওজন বাড়তে দেওয়া যাবে না। সন্তান জন্মদানের ৬ থেকে ১৩ সপ্তাহ পরে রক্ত পরীক্ষা করতে হবে, ডায়াবেটিস আছে কি না। যদি ডায়াবেটিস না থাকে, তাহলেও বছরে অন্তত একবার ডায়াবেটিস পরীক্ষা করতে হবে।

ভবিষ্যৎ গর্ভধারণের পরিকল্পনা :

আবারও গর্ভধারণের পরিকল্পনা করলে অবশ্যই ডায়াবেটিস পরীক্ষা করতে হবে। যদি ডায়াবেটিস থাকে, তবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সন্তান ধারণের পূর্বপ্রস্তুতি নিতে হবে। পরিকল্পিতভাবে গর্ভধারণের মাধ্যমে মা ও সন্তান সুস্থ থাকতে পারে। ডায়াবেটিস প্রতিরোধে ওজন নিয়ন্ত্রণ, কায়িক শ্রম ও ব্যায়াম এবং সঠিক খাদ্যাভ্যাস, সর্বোপরি স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাপন করতে হবে। তাই গর্ভকালীন ডায়াবেটিস নিয়ে অবহেলা না করে যথেষ্ট সচেতন ও যত্নবান হতে হবে।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক ও প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক।

এই বিভাগের আরও খবর
কাঁচা লবণ নিয়ে কিছু কথা...
কাঁচা লবণ নিয়ে কিছু কথা...
অনবরত হাঁচি থেকে মুক্তি পেতে
অনবরত হাঁচি থেকে মুক্তি পেতে
হাড় ব্যথা কেন হয়?
হাড় ব্যথা কেন হয়?
হৃদরোগ : কারণ ও চিকিৎসা
হৃদরোগ : কারণ ও চিকিৎসা
উচ্চরক্তচাপ
উচ্চরক্তচাপ
শ্বাসকষ্ট ও হার্টের সমস্যা
শ্বাসকষ্ট ও হার্টের সমস্যা
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
হৃদরোগ প্রতিরোধে করণীয়
হৃদরোগ প্রতিরোধে করণীয়
মুভমেন্ট ডিসঅর্ডার
মুভমেন্ট ডিসঅর্ডার
মধ্যকর্ণের প্রদাহ কানপাকা
মধ্যকর্ণের প্রদাহ কানপাকা
শীতকালীন কিছু চর্মরোগ
শীতকালীন কিছু চর্মরোগ
সর্বশেষ খবর
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষক দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নবীউল্লাহ নবীর মতবিনিময়
কৃষক দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নবীউল্লাহ নবীর মতবিনিময়

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

‌‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতের দালাল’
‌‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতের দালাল’

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুলিশ দেখে দৌঁড়ে পালাল চালক, পিকআপ থেকে উদ্ধার লাখ টাকার চিনি
পুলিশ দেখে দৌঁড়ে পালাল চালক, পিকআপ থেকে উদ্ধার লাখ টাকার চিনি

৫৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফ্যাসিস্ট ও তাদের দেশি-বিদেশি দোসর এখনো তৎপর : জোনায়েদ সাকি
ফ্যাসিস্ট ও তাদের দেশি-বিদেশি দোসর এখনো তৎপর : জোনায়েদ সাকি

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে অটোভ্যানের ধাক্কায় শিশু নিহত
গোপালগঞ্জে অটোভ্যানের ধাক্কায় শিশু নিহত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে কড়াইল বস্তিতে ফায়ার সার্ভিসের গণসংযোগ
অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে কড়াইল বস্তিতে ফায়ার সার্ভিসের গণসংযোগ

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

জন্মদিনেও বিস্ফোরক স্বস্তিকা
জন্মদিনেও বিস্ফোরক স্বস্তিকা

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

'হাসিনা দেশ থেকে পালিয়েছে কিন্তু ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি'
'হাসিনা দেশ থেকে পালিয়েছে কিন্তু ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি'

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে যুবকের লাশ উদ্ধার
সিলেটে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

ফরিদপুরে ভারতীয় মিডিয়ার অপপ্রচারের প্রতিবাদ যুবদলের
ফরিদপুরে ভারতীয় মিডিয়ার অপপ্রচারের প্রতিবাদ যুবদলের

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে বিভিন্ন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
চট্টগ্রামে বিভিন্ন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে নানা আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
চট্টগ্রামে নানা আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌‘খুনি হাসিনা দেশ থেকে পালালেও ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি’
‌‘খুনি হাসিনা দেশ থেকে পালালেও ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি’

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

একযুগ পর দেশে ফিরলেন সাবেক ছাত্রদল নেতা শফিকুল ইসলাম রিবলু
একযুগ পর দেশে ফিরলেন সাবেক ছাত্রদল নেতা শফিকুল ইসলাম রিবলু

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফুলপুরে পণ্য মজুদদারি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে অভিযান, জরিমানা
ফুলপুরে পণ্য মজুদদারি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে অভিযান, জরিমানা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে পুকুর থেকে বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে পুকুর থেকে বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌‘শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে অবস্থান নিয়েছিল আওয়ামী লীগ’
‌‘শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে অবস্থান নিয়েছিল আওয়ামী লীগ’

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

রাজবাড়ীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনা ভারতের পুতুল, যেভাবে নাচায় সেভাবে নাচে’
‘হাসিনা ভারতের পুতুল, যেভাবে নাচায় সেভাবে নাচে’

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে যুবলীগ নেতাকে পুলিশে দিল জনতা
চট্টগ্রামে যুবলীগ নেতাকে পুলিশে দিল জনতা

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে সিলেট জেলা প্রেসক্লাবের শ্রদ্ধাঞ্জলি
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে সিলেট জেলা প্রেসক্লাবের শ্রদ্ধাঞ্জলি

২ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

রহমতগঞ্জকে উড়িয়ে দিল দাপুটে বসুন্ধরা কিংস
রহমতগঞ্জকে উড়িয়ে দিল দাপুটে বসুন্ধরা কিংস

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবার আগে বাংলাদেশ’ কনসার্টের থিম সং প্রকাশ
‘সবার আগে বাংলাদেশ’ কনসার্টের থিম সং প্রকাশ

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরিয়ার পুনর্গঠনে ঐক্যবদ্ধ আরব দেশগুলোর আহ্বান
সিরিয়ার পুনর্গঠনে ঐক্যবদ্ধ আরব দেশগুলোর আহ্বান

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামগঞ্জে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলায় চারজন গ্রেফতার
সুনামগঞ্জে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলায় চারজন গ্রেফতার

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

১১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

১৪ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি
মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি

১৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

’৭১ এর জুলুমের পুনরাবৃত্তি ’২৪ এ করেছে আওয়ামী লীগ : প্রেস সচিব
’৭১ এর জুলুমের পুনরাবৃত্তি ’২৪ এ করেছে আওয়ামী লীগ : প্রেস সচিব

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

সাহসী রুনা খান
সাহসী রুনা খান

শোবিজ

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার দিতে হবে
শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার দিতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না
ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

অযত্ন অবহেলায় রংপুরের বধ্যভূমি
অযত্ন অবহেলায় রংপুরের বধ্যভূমি

পেছনের পৃষ্ঠা