শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২২, শুক্রবার, ০২ আগস্ট, ২০২৪

ইসলামে ভ্রাতৃসংঘাত নিষিদ্ধ

আল্লামা ইউসুফ আল কারজাভি (রহ.)
ইসলামে ভ্রাতৃসংঘাত নিষিদ্ধ

মহানবী (সা.)-এর ইন্তেকালের তিন দশক অতিক্রম না করতেই মুসলিম বিশ্বে ভ্রাতৃসংঘাতের সূচনা হয়, যা এখন পর্যন্ত চলমান। ইসলামবিরোধী নানা সংঘ, গোষ্ঠী ও রাষ্ট্রের ষড়যন্ত্র এবং ইসলামের প্রকৃত শিক্ষা মুসলিম জাতির বিমুখতা—এসব সংঘাতের পেছনে অনুঘটক হিসেবে কাজ করেছে এবং করছে। অথচ ইসলাম ভ্রাতৃসংঘাতের মতো আত্মঘাতী কাজকে প্রথম থেকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে।


মুসলমানের নিরাপত্তা

কোনো প্রকার সংশয় ও মতবিরোধ ছাড়াই প্রমাণিত—শরিয়তে এক মুসলিমের জন্য অপর মুসলিমের রক্তপাত হারাম বা নিষিদ্ধ।

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘এক মুসলিমের ওপর অপর মুসলিমের রক্ত, সম্পদ ও সম্ভ্রম সর্বতোভাবে হারাম।’

(সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২৫৬৪)


হত্যাকাণ্ড কুফরির পথ দেখায়

কোরআন ও হাদিসের ভাষ্য মতে, এক মুসলিমের জন্য অপর মুসলিমকে হত্যা করা কবিরা গুনাহ এবং তা কুফরির দিকে নিয়ে যায়। মহানবী (সা.) বিদায় হজের ভাষণে মুসলমানের রক্ত, সম্পদ ও সম্মানের নিরাপত্তার ওপর জোর দিয়েছেন। আবু বকর (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘নিশ্চয়ই তোমাদের রক্ত, তোমাদের সম্পদ, তোমাদের সম্মান পরস্পরের জন্য হারাম; যেমন—আজকের এদিন, এ মাস ও এ শহর তোমাদের জন্য সম্মানিত। উপস্থিত ব্যক্তিরা যেন এসব কথা অনুপস্থিত ব্যক্তিদের কাছে পৌঁছে দেয়।’

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৭)


ভ্রাতৃসংঘাত মূর্খদের কাজ

মহানবী (সা.) মুসলিম জাতিকে জাহেলিদের যুগের মূর্খদের মতো পরস্পর সংঘাতে লিপ্ত হওয়ার ব্যাপারে সতর্ক করেছেন। যারা পরস্পরে ওপর চড়াও হতো ধন-সম্পদের মোহে অথবা গোত্রীয় বিদ্বেষের কারণে, বা কোনো নেতা বা প্রবীণ ব্যক্তির ডাকে সাড়া দিয়ে অথবা কোনো ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে বা এমন অন্য কোনো কারণে।


জাহেলি যুগে ভ্রাতৃসংঘাতের চিত্র

ইসলামপূর্ব জাহেলি আরবে একটি উটকে কেন্দ্র করে দুটি গোত্র সংঘাতে লিপ্ত হয়েছিল। তাদের এই সংঘাত অব্যাহত ছিল ৪০ বছর বা তারও বেশি সময় ধরে। একটি উটের জন্য বনু বকর ও বনু তাগলিবের মধ্যে সংঘটিত হয়েছিল ‘হারবুল বাসুস’। এমন দুটি সম্প্রদায় যুদ্ধে লিপ্ত ছিল, যারা সম্পর্কে পরস্পরের চাচাতো ভাই। প্রবৃত্তি, শত্রুতা, বিদ্বেষ তাদের পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন করেছিল, দূরে সরিয়ে দিয়েছিল। ইসলাম আগমনের আগে মদিনার আউস ও খাজরাজ গোত্র পরস্পরের বিরুদ্ধে বহু বছর যুদ্ধে লিপ্ত ছিল।

ইহুদিরা তাদের মধ্যে যুদ্ধের আগুন উসকে দিত। তারা একেক সময় একেক গোত্রের পক্ষ নিয়ে যুদ্ধে বিজয়ী হতে সাহায্য করত। ইহুদি গোত্রগুলোর কতক আউসের মিত্র আর কতক খাজরাজের মিত্র ছিল।


অন্যায় পক্ষাবলম্বন নিষিদ্ধ

জাহেলি যুগে মানুষ ন্যায় ও অন্যায়ের বিবেচনা না করে নিজ দলের পক্ষে দ্বন্দ্ব-সংঘাতে লিপ্ত হতো। তাদের স্লোগান ছিল তোমার ভাই অত্যাচারী হোক, অত্যাচারিত হোক সর্বাবস্থায়, তাকে সহযোগিতা করো। অর্থাত্ বিবাদের সময় তার পক্ষালম্বন করবে সে সত্যপন্থী হোক বা অন্যায়কারী হোক। কতিপয় গোত্রপ্রধানের ব্যাপারে বলা হতো—‘সে ক্রোধান্বিত হলে তার সঙ্গে ১০ হাজার ঘোড়সওয়ার ক্রোধান্বিত হয়। তারা জিজ্ঞেসও করে না সে কোন বিষয়ে ক্রোধান্বিত হয়েছে।’


ভ্রাতৃসংঘাত কুফরিতুল্য অপরাধ

বিদায় হজে পারস্পরকি সংঘাত ও বিবাদের মাধ্যমে জাহেলি যুগে ফিরে যাওয়ার ব্যাপারে সতর্ক করেছেন। তিনি বলেন, ‘আমার পর তোমরা কুফরির দিকে ফিরে যেয়ো না যে তোমরা একজনের ঘাড়ে অপরজন আঘাত করবে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৭০৭৭)

হাদিসের অর্থ হলো—কোনো মুসলিমকে আঘাত করা কুফরিসদৃশ কাজ বা তা কুফরির দিকে নিয়ে যায়। আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘মুসলিমকে গালি দেওয়া ফাসেকি (পাপ) আর তাকে হত্যা করা কুফরি।’

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ৭০৭৬)

আবু বকর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যখন দুজন মুসলিম পরস্পরের দিকে তরবারি ওঠায়, তখন হত্যাকারী ও নিহত উভয়ে জাহান্নামে যাবে। সাহাবির বলল, হে আল্লাহর রাসুল! হত্যাকারীর বিষয়টি ঠিক আছে, কিন্তু নিহত ব্যক্তি? তিনি বলেন, কেননা সে তার সঙ্গীকে হত্যার ইচ্ছা পোষণ করত। (সুনানে নাসায়ি, হাদিস : ৪১২২)

রাসুলুল্লাহ (সা.) শুধু হত্যাকেই নিষিদ্ধ করেননি, বরং হাসির ছলেও কোনো মুসলিমের দিকে অস্ত্র দিয়ে ইঙ্গিত করতে নিষেধ করেছেন। তিনি বলেন, ‘তোমাদের কেউ যেন তার ভাইয়ের দিকে অস্ত্র উঠিয়ে ইশারা না করে। কেননা সে জানে না হয়তো শয়তান তার হাতে ধাক্কা দেবে এবং সে জাহান্নামের গর্তে পতিত হবে।’

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ৭০৭২)


মুসলিম ভ্রাতৃত্বের দাবি

এই ভ্রাতৃত্বের দাবি হলো—ভালোবাসা, সমতা, সহযোগিতা, সাহায্য ও অভিভাবকত্ব। তা নিষেধ করে শত্রুতা, বিদ্বেষ, বিচ্ছিন্নতা, বিশৃঙ্খলা ও সংঘাতে লিপ্তকে। তারা পরস্পরের ক্ষেত্রে তরবারি কোষবদ্ধ রাখবে। এ জন্য হাদিসে বলা হয়েছে, ‘তোমরা অনুমান থেকে বেঁচে চলো। কেননা অনুমান বড় মিথ্যা ব্যাপার। আর কারো দোষ খুঁজে বেড়িয়ো না, গোয়েন্দাগিরি কোরো না, পরস্পরকে ধোঁকা দিয়ো না, আর পরস্পর হিংসা কোরো না, একে অন্যের প্রতি বিদ্বেষপূর্ণ মনোভাব পোষণ কোরো না এবং পরস্পরের বিরুদ্ধাচরণ কোরো না, বরং সবাই আল্লাহর বান্দা ভাই ভাই হয়ে যাও।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬০৬৬)

অন্য হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) হিংসা-বিদ্বেষকে মুসলিম উম্মাহর ব্যাধি হিসেবে উল্লেখ করেছেন, তার ক্ষতি ও ভয়াবহতার ব্যাপারে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন। তিনি বলেন, ‘তোমাদের দিকে পূর্ববর্তী উম্মতের ব্যাধি ধেয়ে আসছে। তাহলো হিংসা ও বিদ্বেষ। বিদ্বেষ হলো মুণ্ডনকারী। আমি চুল মুণ্ডানোর কথা বলছি না, কিন্তু তা দ্বিনকে মুণ্ডিয়ে দেয়।’

(মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ১৪১২)

মহানবী (সা.) আরো বলেন, ‘একজন মুমিন আরেকজন মুমিনের জন্য ইমারতস্বরূপ, যার এক অংশ অপর অংশকে শক্তিশালী করে। এ কথা বলে তিনি তাঁর হাতের আঙুলগুলো একটার মধ্যে আরেকটা প্রবেশ করালেন।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৪৮১)

মুমিনের পারস্পরিক সম্পর্কের ব্যাপারে নবীজি (সা.) বলেন, ‘পারস্পরিক দয়া, ভালোবাসা ও সহানুভূতি প্রদর্শনে তুমি মুমিনদের একটি দেহের মতো দেখবে। যখন শরীরের একটি অঙ্গ রোগে আক্রান্ত হয়, তখন শরীরের সব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ রাত জাগে এবং জ্বরে অংশ নেয়।’

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬০১১)

ভাষান্তর : আলেমা হাবিবা আক্তার

 


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
চুলের যত্নে ঘরোয়া টোটকা
চুলের যত্নে ঘরোয়া টোটকা
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
জ্বরে আক্রান্ত হলে মুমিনের করণীয়
জ্বরে আক্রান্ত হলে মুমিনের করণীয়
ইসলামের দৃষ্টিতে বুদ্ধিজীবীদের মর্যাদা
ইসলামের দৃষ্টিতে বুদ্ধিজীবীদের মর্যাদা
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
সাজসজ্জায় অপব্যয় নয়
সাজসজ্জায় অপব্যয় নয়
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
সামাজিক বন্ধ্যত্ব প্রতিরোধে ইসলামের নির্দেশনা
সামাজিক বন্ধ্যত্ব প্রতিরোধে ইসলামের নির্দেশনা
আল্লাহর নাম নিয়ে হারাম কাজ করা নিষিদ্ধ
আল্লাহর নাম নিয়ে হারাম কাজ করা নিষিদ্ধ
একজন সাহাবির ব্যাপারে অপবাদ ও তার পরিণতি
একজন সাহাবির ব্যাপারে অপবাদ ও তার পরিণতি
কাবাঘরের চেয়ে উঁচু স্থানে নামাজ পড়া যাবে?
কাবাঘরের চেয়ে উঁচু স্থানে নামাজ পড়া যাবে?
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুরে শীতবস্ত্র বিতরণ
দিনাজপুরে শীতবস্ত্র বিতরণ

এই মাত্র | দেশগ্রাম

কৃষকদের দিল্লি চলো’ আন্দোলন ঘিরে উত্তপ্ত ভারত, আহত ১৭
কৃষকদের দিল্লি চলো’ আন্দোলন ঘিরে উত্তপ্ত ভারত, আহত ১৭

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আদানির সাথে চুক্তিটি সঠিক হয়নি : জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ড. তামিম
আদানির সাথে চুক্তিটি সঠিক হয়নি : জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ড. তামিম

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন ফি নিয়ে হাসনাত আব্দুল্লাহর ক্ষোভ
বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন ফি নিয়ে হাসনাত আব্দুল্লাহর ক্ষোভ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

চার দিনের সফরে রাতে ঢাকায় আসছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট
চার দিনের সফরে রাতে ঢাকায় আসছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭৯৯ মামলা

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরের সমাধিতে শুভসংঘের শ্রদ্ধা নিবেদন
বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরের সমাধিতে শুভসংঘের শ্রদ্ধা নিবেদন

২৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিশ্বনাথে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
বিশ্বনাথে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

২৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রামুতে বন্য হাতির আক্রমণে নিহত ১
রামুতে বন্য হাতির আক্রমণে নিহত ১

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুগলের নতুন ফিচারে থাকছে জেমিনি এআই সেবা
গুগলের নতুন ফিচারে থাকছে জেমিনি এআই সেবা

৩১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভাঙ্গায় মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
ভাঙ্গায় মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় প্লাস্টিক রিসাইক্লিং কারখানায় আগুন
বগুড়ায় প্লাস্টিক রিসাইক্লিং কারখানায় আগুন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় গণিত অলিম্পিয়াডে সিলেটে প্রথম শাবিপ্রবির আল-আমিন
জাতীয় গণিত অলিম্পিয়াডে সিলেটে প্রথম শাবিপ্রবির আল-আমিন

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে'
'আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে'

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাঙামাটিতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
রাঙামাটিতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তায় ঢাবিতে যান চলাচল সীমিত করলো প্রশাসন
শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তায় ঢাবিতে যান চলাচল সীমিত করলো প্রশাসন

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাগুরায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
মাগুরায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

গাইবান্ধায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে নানা কর্মসূচি
গাইবান্ধায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে নানা কর্মসূচি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ইনসাফ ভিত্তিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে জামায়াত’
‘ইনসাফ ভিত্তিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে জামায়াত’

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্তান কোলে নিয়ে মা হওয়ার সুখবর রাধিকার
সন্তান কোলে নিয়ে মা হওয়ার সুখবর রাধিকার

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ছাত্র-জনতার শক্তির সাথে জোট করতে চায় এবি পার্টি
ছাত্র-জনতার শক্তির সাথে জোট করতে চায় এবি পার্টি

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা
সোনারগাঁয়ে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
নাটোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

২১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

২২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

১৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ
শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

৮ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দেওয়া নেতাদের ঠাঁই নেই’
‘জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দেওয়া নেতাদের ঠাঁই নেই’

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সিরিয়ায় ইসরায়েলি ধ্বংসযজ্ঞ বন্ধে পদক্ষেপ নিতে বিশ্বের প্রতি ইরানের আহ্বান
সিরিয়ায় ইসরায়েলি ধ্বংসযজ্ঞ বন্ধে পদক্ষেপ নিতে বিশ্বের প্রতি ইরানের আহ্বান

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

সাহসী রুনা খান
সাহসী রুনা খান

শোবিজ

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না
ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার দিতে হবে
শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার দিতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা