শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৭, শুক্রবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৪

মহান আল্লাহ যখন মুমিনদের জয়ী করেন

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
মহান আল্লাহ যখন মুমিনদের জয়ী করেন

আল্লাহ মুমিনদের সাহায্য ও বিজয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এটি এমন এক প্রতিশ্রুতি, যার ব্যতিক্রম হবে না। মুমিনদের সাহায্যের সুসংবাদ দিয়ে পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘আমার প্রেরিত বান্দাদের সম্পর্কে আমার এই বাক্য আগেই স্থির হয়েছে যে অবশ্যই তারা সাহায্যপ্রাপ্ত হবে এবং আমার বাহিনীই হবে বিজয়ী।’ (সুরা : সাফফাত, আয়াত : ১৭১-১৭৩)

মহান আল্লাহ এই ওয়াদার পথ ধরে রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে বদর, খন্দক প্রভৃতি যুদ্ধে বিজয়ী করেছেন এবং তার পর সাহাবায়ে কিরামকে তিনি তাঁদের শত্রুদের ওপর বিজয়ী করেছেন।

ফলে ইসলাম প্রসার লাভ করেছে এবং বহু দেশ জয় হয়েছে। এভাবেই তিনি যুগে যুগে দেশে দেশে সত্যিকার মুমিনদের জন্য বিজয় ও সাফল্যের ওয়াদা করেছেন। 

এই মর্মে মহান আল্লাহর প্রতিশ্রুতি আছে যে তিনি মুমিনদের পৃথিবীতে খিলাফত তথা শাসনক্ষমতা দান করবেন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান আনে ও সৎ কাজ করে, আল্লাহ তাদের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন যে তিনি অবশ্যই তাদের পৃথিবীতে প্রতিনিধিত্ব দান করবেন, যেমন তিনি প্রতিনিধিত্ব দান করেছিলেন তাদের পূর্ববর্তীদের এবং তিনি অবশ্যই তাদের জন্য প্রতিষ্ঠিত করবেন তাদের দ্বিনকে, যা তিনি তাদের জন্য পছন্দ করেছেন। আর ভয়ভীতির পরিবর্তে তাদের অবশ্য নিরাপত্তা দান করবেন।’ (সুরা : নুর, আয়াত : ৫৫)

মুমিনদের সামগ্রিক জীবন সব সময় সংকটমুক্ত নয়। তবে শুভ পরিণাম মুমিন-মুত্তাকিদের জন্য। শুভ পরিণাম তাদের জন্য, যারা আল্লাহর প্রতি ঈমান আনে, যথাযথভাবে আমল করে এবং সুদিনে-দুর্দিনে মহান আল্লাহর নিদের্শনা মেনে চলে।

মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘এটা আখিরাতের সেই আবাস, যা আমি নির্ধারিত করি তাদের জন্য, যারা এই পৃথিবীতে ঔদ্ধত্য প্রকাশ করতে ও বিপর্যয় সৃষ্টি করতে চায় না। শুভ পরিণাম মুত্তাকিদের জন্য।’ (সুরা : কাসাস, আয়াত : ৮৩)

পবিত্র কোরআন বদর যুদ্ধে মুমিনদের অবস্থা বর্ণনা করেছে, যখন তাঁদের সংখ্যা ও যুদ্ধ-সরঞ্জাম নিতান্ত নগণ্য ছিল। তাই তাঁরা আল্লাহর কাছে দোয়া করেছিলেন। আল্লাহ বলেন, ‘(স্মরণ করো) যখন তোমরা তোমাদের রবের কাছে সকাতর সাহায্য প্রার্থনা করেছিলে তখন তিনি তা কবুল করেছিলেন এবং বলেছিলেন, আমি তোমাদের একের পর এক আগমনরত এক সহস্র ফেরেশতা দিয়ে সাহায্য করব।’ (সুরা : আনফাল, আয়াত : ৯)

মহান আল্লাহ মুমিনদের মর্যাদা উন্নীত করার ওয়াদা করেছেন। যারা আল্লাহর ওপর ঈমান এনেছে এবং তাঁর বিধান মেনে চলে, আল্লাহ তাদের দুনিয়া ও আখিরাতে উচ্চ মর্যাদা দান করবেন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘মানুষের জন্য এটা কি আশ্চর্যের বিষয় যে আমি তাদেরই একজনের কাছে ওহি প্রেরণ করেছি এই মর্মে যে তুমি মানুষকে সতর্ক করো এবং মুমিনদের সুসংবাদ দাও যে তাদের জন্য তাদের রবের কাছে আছে উচ্চ মর্যাদা...।’ (সুরা : ইউনুস, আয়াত : ২)

বর্তমানে আমরা দেখি যে মুসলিমরা বেশির ভাগ দেশে তাদের শত্রুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত হচ্ছে বটে, কিন্তু বিজয়লাভ তারা করতে পারছে না। এর কারণ কী? মুমিনদের দেওয়া আল্লাহর ওয়াদা এ ক্ষেত্রে বিলম্বিত হওয়ার কারণ কী? এ প্রশ্নের জবাব হলো, মহান আল্লাহর ওয়াদা কখনো ব্যতিক্রম হয় না। কিন্তু আজ কোথায় সে মুসলিম, যাদের জন্য আয়াতে উল্লিখিত বিজয় আগত হবে?

কোরআনে আল্লাহ যাদের জন্য বিজয়ের অঙ্গীকার করেছেন, তারা হলো প্রথমত, ধৈর্যশীল মুমিন। আল্লাহ ধৈর্যশীল ও দৃঢ় প্রত্যয়ী মুমিনদের বিজয়ী করেন। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন, ‘কিন্তু যাদের প্রত্যয় ছিল আল্লাহর সঙ্গে তাদের সাক্ষাৎ ঘটবে, তারা বলল, আল্লাহর হুকুমে কত ক্ষুদ্র দল কত বৃহৎ দলকে পরাভূত করেছে। আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ২৪৯)

দ্বিতীয়ত, বিজয় তাদের জন্য, যারা আল্লাহর পথে সংগ্রামরত। যারা আল্লাহর পথে সংগ্রাম করে আল্লাহ তাদের বিজয়ী করেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! যদি তোমরা আল্লাহকে সাহায্য করো, আল্লাহ তোমাদের সাহায্য করবেন এবং তোমাদের অবস্থান দৃঢ় করবেন।’ (সুরা : মুহাম্মদ, আয়াত : ৭)

তৃতীয়ত, মহান আল্লাহ বিজয়ের পূর্বশর্ত হিসেবে মুসলমানদের ঐক্যের প্রতি গুরুত্বারোপ করেছেন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা পরস্পর বিবাদ কোরো না; করলে তোমরা সাহস হারাবে এবং তোমাদের চিত্তের দৃঢ়তা বিলুপ্ত হয়ে যাবে।’ (সুরা : আনফাল, আয়াত : ৪৬)

কিন্তু আফসোস, আজ মুসলমানরা পরস্পর অনৈক্য, হিংসা-জিঘাংসায় লিপ্ত। এই অনৈক্য তাদের বিজয়ের পথ দীর্ঘায়িত করছে। এ কথা বলা বাহুল্য যে মুসলমানরা যখন তাদের ধর্মবিশ্বাস এবং দ্বিনের সেই শিক্ষা উপেক্ষা করে বসল, তখন তারা সব জাতি থেকে পশ্চাতে পড়ে গেল। কাজেই আবার যখন তারা পরিপূর্ণভাবে ইসলামের পথে প্রত্যাবর্তন করবে, তখনই তাদের উন্নতি ও মান-মর্যাদা আবারও ফিরে আসবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘...মুমিনদের সাহায্য করা আমার দায়িত্ব।’ (সুরা : রুম, আয়াত : ৪৭)

মহানবী (সা.) তাঁর উম্মতকে বিশ্বজয়ের সুসংবাদ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ পৃথিবীকে আমার জন্য সংকুচিত করে দিয়েছেন (নিকটবর্তী করে দেওয়ার অর্থে) এবং আমাকে এর পূর্ব ও পশ্চিম সীমানা দেখানো হয়েছে। আর যতটুকু আমার জন্য সংকুচিত করা হয়েছে, ততটুকুতে অচিরেই আমার উম্মতের রাজত্ব বিস্তার লাভ করবে।’ (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৪২৫২)

কাজেই মুমিনদের সাহায্য ও বিজয়ী করার দায়িত্ব মহান আল্লাহ নিজেই নিয়েছেন। এই মর্মে তিনি ওয়াদা করেছেন। আর আল্লাহর ওয়াদা অবশ্যই সত্য। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘...নিশ্চয়ই আল্লাহ প্রতিশ্রুতির ব্যতিক্রম করেন না।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ৯)

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
মহানবী (সা.)-এর পাঁচটি বিশেষ উপদেশ
মহানবী (সা.)-এর পাঁচটি বিশেষ উপদেশ
শাম অঞ্চলে পাঠানো বাহিনীর প্রতি আবু বকর (রা.)-এর উপদেশ
শাম অঞ্চলে পাঠানো বাহিনীর প্রতি আবু বকর (রা.)-এর উপদেশ
ইসলামে সমালোচনার আদর্শ পদ্ধতি
ইসলামে সমালোচনার আদর্শ পদ্ধতি
মৃত্যুকে স্মরণ করার উপকারিতা
মৃত্যুকে স্মরণ করার উপকারিতা
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
ইসলামের ইতিহাসে সিরিয়া ও শাম অঞ্চল
ইসলামের ইতিহাসে সিরিয়া ও শাম অঞ্চল
যেসব বিষয়ে চুপ থাকা আবশ্যক
যেসব বিষয়ে চুপ থাকা আবশ্যক
মুমিনের দুঃখ-কষ্টেও আছে সুসংবাদ
মুমিনের দুঃখ-কষ্টেও আছে সুসংবাদ
ইসলাম যেখানে কঠোর হওয়ার নির্দেশ দেয়
ইসলাম যেখানে কঠোর হওয়ার নির্দেশ দেয়
সিজদার মহত্ত্ব অপরিসীম
সিজদার মহত্ত্ব অপরিসীম
প্রতিবেশীর অধিকার
প্রতিবেশীর অধিকার
সর্বশেষ খবর
পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত
পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত

এই মাত্র | জাতীয়

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এক যুগ পর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
এক যুগ পর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলার চরফ্যাসন আদালতের কোর্ট ইন্সপেক্টর ও 
জিআরওর বিরুদ্ধে আইনজীবীদের মানববন্ধন
ভোলার চরফ্যাসন আদালতের কোর্ট ইন্সপেক্টর ও জিআরওর বিরুদ্ধে আইনজীবীদের মানববন্ধন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯৬ কোটি টাকার ভোজ্যতেল কিনবে সরকার
১৯৬ কোটি টাকার ভোজ্যতেল কিনবে সরকার

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'
প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘তিন স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও মজবুত করবে জাপান’
‌‘তিন স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও মজবুত করবে জাপান’

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফকিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তা পেয়ে খুশি অসহায় দুই নারী
ফকিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তা পেয়ে খুশি অসহায় দুই নারী

২৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মাইলফলক অর্জনের ম্যাচে ইনজুরিতে এমবাপ্পে
মাইলফলক অর্জনের ম্যাচে ইনজুরিতে এমবাপ্পে

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে সমন্বয়কদের গাড়িতে ছিনতাই, গ্রেফতার ৩
সোনারগাঁয়ে সমন্বয়কদের গাড়িতে ছিনতাই, গ্রেফতার ৩

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্যয় সাশ্রয়ী জ্বালানি নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : পরিবেশ উপদেষ্টা
ব্যয় সাশ্রয়ী জ্বালানি নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : পরিবেশ উপদেষ্টা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে ঘর পুড়িয়ে দিল মাদকাসক্ত যুবক
বরিশালে ঘর পুড়িয়ে দিল মাদকাসক্ত যুবক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সম্প্রীতি সমাবেশ
গাইবান্ধায় সম্প্রীতি সমাবেশ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোন সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজের জায়গা বিএনপিতে হবে না: মোশারফ হোসেন
কোন সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজের জায়গা বিএনপিতে হবে না: মোশারফ হোসেন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ৬ দিনব্যাপী বিজয় মেলা
চট্টগ্রামে ৬ দিনব্যাপী বিজয় মেলা

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের জন্য ৬০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদন এডিবির
বাংলাদেশের জন্য ৬০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদন এডিবির

৫৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বাগেরহাটে নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বাগেরহাটে নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতির অপরাধে এসপি নিহার রঞ্জনকে শাস্তি দিলো সরকার
দুর্নীতির অপরাধে এসপি নিহার রঞ্জনকে শাস্তি দিলো সরকার

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

কালকিনিতে আগুনে পুড়লো পানবরজ
কালকিনিতে আগুনে পুড়লো পানবরজ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
কিশোরগঞ্জে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাদারীপুরে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাদারীপুরে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যশোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান
যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত
ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত

২১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি
আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ
শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ

২১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা
জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

৯ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি
সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি

১৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত
ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন
শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকার সিঙ্গেল রেট ভ্যাট ব্যবস্থা চালুর চেষ্টা করবে: এনবিআর চেয়ারম্যান
সরকার সিঙ্গেল রেট ভ্যাট ব্যবস্থা চালুর চেষ্টা করবে: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

পলাতক স্বৈরাচার সরকার দুর্নীতির ওপর টিকে থাকতে চেয়েছিল : তারেক রহমান
পলাতক স্বৈরাচার সরকার দুর্নীতির ওপর টিকে থাকতে চেয়েছিল : তারেক রহমান

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা
ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র
শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহাথিরের হুঁশিয়ারি
মাহাথিরের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর
বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর

নগর জীবন

আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ
আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা
আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্য এখনো কাটল না
রহস্য এখনো কাটল না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে
শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স
ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স

শোবিজ

সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও
স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও

পেছনের পৃষ্ঠা

মংডু এখন আরাকান আর্মির
মংডু এখন আরাকান আর্মির

প্রথম পৃষ্ঠা

থোকায় থোকায় কমলা
থোকায় থোকায় কমলা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে
গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে

শোবিজ

আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী
৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

দুদক চেয়ারম্যান মোমেন
দুদক চেয়ারম্যান মোমেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক
লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা