শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪৫, বুধবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

সেরা সুন্নত ইবাদত তাহাজ্জুদের নামাজ

এম এ মান্নান
সেরা সুন্নত ইবাদত তাহাজ্জুদের নামাজ

শেষ রাতের নামাজকে তাহাজ্জুদের নামাজ বলে অভিহিত করা হয়। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজে নিয়মিত এ নামাজ পড়তেন। সাহাবায়ে কিরামকেও নিয়মিত তাহাজ্জুদের নামাজ পড়তে উদ্বুদ্ধ করতেন। আল কোরআনে তাহাজ্জুদ নামাজের কথা বিশেষভাবে বলা হয়েছে। ইরশাদ করা হয়েছে, ‘রাতের কিছু অংশে তাহাজ্জুদের নামাজ পড়তে থাক। এ নামাজ তোমার জন্য আল্লাহর অতিরিক্ত ফজল ও করম। শিগগিরই আল্লাহ তোমাকে উভয় জগতে কাক্সিক্ষত মর্যাদায় ভূষিত করবেন।’ সুরা বনি ইসরাইল, আয়াত ৭৯। তাহাজ্জুদ নামাজ আল্লাহর প্রতি বান্দার সীমাহীন আনুগত্যের প্রকাশ ঘটায়। এ নামাজ মনকে নির্মল ও পবিত্র করে। বান্দাকে সত্য পথে অবিচল থাকতে পথ দেখায়। আল্লাহর নৈকট্য লাভে সহযোগিতা করে। যারা তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ে আল্লাহ তাদের তাঁর প্রিয় বান্দা হিসেবে অভিহিত করে তাদের নেকি ও ইমানদারির সাক্ষ্যও দিয়েছেন। ইরশাদ করা হয়েছে, ‘আল্লাহর প্রিয় বান্দা তারা যারা তাদের প্রতিপালকের দরবারে সিজদা করে এবং দাঁড়িয়ে থেকেই রাত কাটিয়ে দেয়।’ সুরা ফুরকান, আয়াত ৬৩-৬৪। তাহাজ্জুদ নামাজের গুরুত্ব সম্পর্কে হাদিসে এসেছে, ‘ফরজ নামাজের পর অন্যান্য সুন্নত ও নফল সব নামাজের মধ্যে তাহাজ্জুদ নামাজের গুরুত্ব ও ফজিলত সবচেয়ে বেশি।’ মিশকাত।

রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, আমাদের প্রভু পরওয়ারদিগার তাবারাকা ওয়াতায়ালা প্রত্যেক রাতে দুনিয়ার আসমানে (যা আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়) নেমে আসেন যখন রাতের এক-তৃতীয়াংশ বাকি থাকে। অতঃপর তিনি বলেন, তোমাদের কে আমাকে ডাকবে! আমি তার ডাকে সাড়া দেব। কে আমার কাছে কিছু চাইবে আমি তাকে তা দেব, কে আমার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করবে আমি তাকে ক্ষমা করে দেব (মুসলিম, মিশকাত ১০৯ পৃঃ)। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি রাতে ঘুম থেকে জেগে তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ে এবং সে তার স্ত্রীকেও ঘুম থেকে জাগিয়ে নামাজ পড়ায় এমনকি সে যদি জেগে না উঠে, তবে তার মুখে খানিকটা পানি ছিটিয়ে দেয় তাহলে তার প্রতি আল্লাহ রহমত বর্ষণ করে থাকেন। অনুরূপ কোনো মহিলা যদি রাত্রিকালে জাগ্রত হয়ে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ে এবং সে তার স্বামীকে নামাজের জন্য জাগায় এমনকি স্বামী না জাগলে স্ত্রী তার মুখে পানি ছিটিয়ে তার ঘুম ভাঙিয়ে দেয় তাহলে তার প্রতিও আল্লাহর রহমত বর্ষিত হতে থাকে (আবু দাউদ, নাসায়ি, মিশকাত ১০৯ পৃঃ)। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, আল্লাহর কাছে অতি প্রিয় নামাজ দাউদ (আ.) এর নামাজ। তিনি অর্ধেক রাত ঘুমাতেন এবং রাতের তৃতীয় ভাগে নামাজে দাঁড়াতেন আর ষষ্ঠ ভাগে আবার ঘুমাতেন (বুখারি, মুসলিম, মিশকাত ১০৯ পৃঃ)।

রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘জান্নাতে একটি প্রাসাদ রয়েছে যার ভিতর থেকে বাহির এবং বাহির থেকে ভিতর দেখা যাবে।’ তখন জনৈক বেদুইন বলল, হে আল্লাহর রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এটি কার হবে? তিনি বললেন, এটি হবে তার, যে ভালো কথা বলে, অন্যদের আহার করায়, সিয়াম অব্যাহত রাখে এবং রাতে যখন সব মানুষ ঘুমিয়ে থাকে তখন উঠে নামাজ আদায় করে।’ (তিরমিজি)। রসুল (সা.) বলেন, ‘তিন শ্রেণির ব্যক্তিকে আল্লাহ ভালোবাসেন, তাদের দেখে হাসেন এবং খুশি হন। ... (তিন শ্রেণির এক শ্রেণি হলো) সেই ব্যক্তি, যার সুন্দরী স্ত্রী এবং নরম বিছানা আছে, কিন্তু সে রাতে নামাজে দাঁড়ায়। আর তাই আল্লাহ বলেন, ‘সে তার প্রবৃত্তি চাহিদাকে ত্যাগ করেছে এবং আমাকে স্মরণ করেছে। আর সে যদি চাইত ঘুমিয়ে থাকতে পারত। (মুসতাদরাক হাকিম)। আতা খুরাসানি (রহ.) বলেন, ‘কিয়ামুল লাইল হলো শরীরের জন্য জীবন, কলবের জন্য নূর, দৃষ্টির জন্য আলো, আর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের জন্য শক্তি। ব্যক্তি যখন রাতের নামাজ আদায় করে, সে অন্তর থেকে আনন্দ অনুভব করতে পারে। (ইবনু আবিদ দুনইয়া)। বিশিষ্ট তাবিয়ি সাঈদ ইবনুল মুসাইয়ির (রহ.) বলেছেন, যে ব্যক্তি কিয়ামুল লাইল আদায় করে, আল্লাহ তার চেহারায় নূর উদ্ভাসিত করে দেন। তাকে মুসলিমরা ভালোবাসে, যদিও-বা তাকে প্রথম দেখে। বলে, ‘সত্যিই লোকটাকে আমার খুব ভালো লাগে।’ (কিতাবুত তাহাজ্জুদ)। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি রাতের নামাজে ১০টি আয়াত পড়বে, তার (নাম) গাফেলদের তালিকায় উঠবে না। যে ব্যক্তি দাঁড়িয়ে ১০০ আয়াত পড়বে, তার (নাম) অনুগতদের তালিকায় উঠবে। আর যে ব্যক্তি দাঁড়িয়ে ১ হাজার আয়াত পড়বে, তার নাম উঠবে মুকান্তিরীন (‘কিন্তার’ সংগ্রহকারীদের) তালিকায়। (আবু দাউদ)। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘যে ব্যক্তি রাতের নামাজ আদায় করার নিয়ত করে বিছানায় যাবে, অতঃপর সকাল পর্যন্ত ঘুম তাকে কাবু করে ফেললেও নিয়ত অনুযায়ী সে পূর্ণ পুরস্কার পাবে। তখন তার ঘুম হবে মহামহিম রবের পক্ষ থেকে তার জন্য সদকাস্বরূপ (নাসাই শরিফ) পৃথিবীকে যখন অন্ধকারের চাদর পরিয়ে দেওয়া হয়। পৃথিবী যখন ঘুমিয়ে পড়ে তখনো কিন্তু মহিমাময় আল্লাহ নিদ্রা যান না। তিনি প্রত্যেকের গভীর রাতের দুঃখ বেদনা কষ্ট যন্ত্রণার কথা শোনেন। তাই আসুন আমরা রাতের নামাজে রবের নৈকট্য লাভ করি।

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আমেনা খাতুন হাফেজিয়া কোরআন রিসার্চ অ্যান্ড ক্যাডেট ইনস্টিটিউট কটিয়াদী, কিশোরগঞ্জ

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
মহানবী (সা.)-এর পাঁচটি বিশেষ উপদেশ
মহানবী (সা.)-এর পাঁচটি বিশেষ উপদেশ
শাম অঞ্চলে পাঠানো বাহিনীর প্রতি আবু বকর (রা.)-এর উপদেশ
শাম অঞ্চলে পাঠানো বাহিনীর প্রতি আবু বকর (রা.)-এর উপদেশ
ইসলামে সমালোচনার আদর্শ পদ্ধতি
ইসলামে সমালোচনার আদর্শ পদ্ধতি
মৃত্যুকে স্মরণ করার উপকারিতা
মৃত্যুকে স্মরণ করার উপকারিতা
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
ইসলামের ইতিহাসে সিরিয়া ও শাম অঞ্চল
ইসলামের ইতিহাসে সিরিয়া ও শাম অঞ্চল
যেসব বিষয়ে চুপ থাকা আবশ্যক
যেসব বিষয়ে চুপ থাকা আবশ্যক
মুমিনের দুঃখ-কষ্টেও আছে সুসংবাদ
মুমিনের দুঃখ-কষ্টেও আছে সুসংবাদ
ইসলাম যেখানে কঠোর হওয়ার নির্দেশ দেয়
ইসলাম যেখানে কঠোর হওয়ার নির্দেশ দেয়
সিজদার মহত্ত্ব অপরিসীম
সিজদার মহত্ত্ব অপরিসীম
প্রতিবেশীর অধিকার
প্রতিবেশীর অধিকার
সর্বশেষ খবর
বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত
বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

বীরগঞ্জে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে র‌্যালি
বীরগঞ্জে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে র‌্যালি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে সড়কে প্রাণ গেল মা-মেয়ের
কুড়িগ্রামে সড়কে প্রাণ গেল মা-মেয়ের

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন শিক্ষার্থীদের শতভাগ আবাসনের আশ্বাস শেকৃবি উপাচার্যের
নতুন শিক্ষার্থীদের শতভাগ আবাসনের আশ্বাস শেকৃবি উপাচার্যের

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নতুন শিক্ষার্থীদের শতভাগ আবাসনের আশ্বাস শেকৃবি উপাচার্যের
নতুন শিক্ষার্থীদের শতভাগ আবাসনের আশ্বাস শেকৃবি উপাচার্যের

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা
কুড়িগ্রামে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ফেন্সিডিলসহ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বগুড়ায় ফেন্সিডিলসহ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক কর্মসূচি
উখিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক কর্মসূচি

২১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আর্মি এভিয়েশন বেসিক কোর্স-১৩ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আর্মি এভিয়েশন বেসিক কোর্স-১৩ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রের ক্ষতি হয়েছে এমন দুর্নীতি তদন্তে অগ্রাধিকার পাবে : দুদক চেয়ারম্যান
রাষ্ট্রের ক্ষতি হয়েছে এমন দুর্নীতি তদন্তে অগ্রাধিকার পাবে : দুদক চেয়ারম্যান

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে অটোরিকশায় ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল মা-মেয়ের
কুড়িগ্রামে অটোরিকশায় ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল মা-মেয়ের

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় মহাসড়কে গরু ডাকাতি
কুষ্টিয়ায় মহাসড়কে গরু ডাকাতি

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাঁজা বিক্রেতার ১ বছরের কারাদণ্ড
গাঁজা বিক্রেতার ১ বছরের কারাদণ্ড

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গজারিয়ায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
গজারিয়ায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নলকূপের মিটার চুরির প্রতিবাদে কৃষকদের সড়ক অবরোধ
নলকূপের মিটার চুরির প্রতিবাদে কৃষকদের সড়ক অবরোধ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লংমার্চ নিয়ে আখাউড়া পৌঁছেছে বিএনপির তিন সংগঠন
লংমার্চ নিয়ে আখাউড়া পৌঁছেছে বিএনপির তিন সংগঠন

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত
পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এক যুগ পর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
এক যুগ পর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলার চরফ্যাসন আদালতের কোর্ট ইন্সপেক্টর ও 
জিআরওর বিরুদ্ধে আইনজীবীদের মানববন্ধন
ভোলার চরফ্যাসন আদালতের কোর্ট ইন্সপেক্টর ও জিআরওর বিরুদ্ধে আইনজীবীদের মানববন্ধন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬ কোটি টাকার ভোজ্যতেল কিনবে সরকার
১৯৬ কোটি টাকার ভোজ্যতেল কিনবে সরকার

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'
প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘তিন স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও মজবুত করবে জাপান’
‌‘তিন স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও মজবুত করবে জাপান’

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফকিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তা পেয়ে খুশি অসহায় দুই নারী
ফকিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তা পেয়ে খুশি অসহায় দুই নারী

১ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মাইলফলক অর্জনের ম্যাচে ইনজুরিতে এমবাপ্পে
মাইলফলক অর্জনের ম্যাচে ইনজুরিতে এমবাপ্পে

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান
যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত
ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত

২২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি
আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ
শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ

২১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা
জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

১০ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি
সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি

১৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত
ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন
শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা
ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র
শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহাথিরের হুঁশিয়ারি
মাহাথিরের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর
বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর

নগর জীবন

আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ
আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা
আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্য এখনো কাটল না
রহস্য এখনো কাটল না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স
ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স

শোবিজ

শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে
শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও
স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও

পেছনের পৃষ্ঠা

মংডু এখন আরাকান আর্মির
মংডু এখন আরাকান আর্মির

প্রথম পৃষ্ঠা

থোকায় থোকায় কমলা
থোকায় থোকায় কমলা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে
গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে

শোবিজ

আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী
৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

দুদক চেয়ারম্যান মোমেন
দুদক চেয়ারম্যান মোমেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক
লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা