শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২১, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

হাদিসের বর্ণনায় ইসলাম ধর্মের শ্রেষ্ঠত্ব

মুফতি ইব্রাহিম সুলতান
হাদিসের বর্ণনায় ইসলাম ধর্মের শ্রেষ্ঠত্ব

মুসলিম ও আহলে কিতাবের পার্থক্য বর্ণনা করে নবী করিম (সা.) একটি উপমা পেশ করে বলেন, তোমরা এবং উভয় আহলে কিতাব (ইহুদি ও খ্রিস্টান)-এর উদাহরণ হলো এমন এক ব্যক্তির মতো, যে কয়েকজন মজদুরকে কাজে নিয়োগ করে বলল, সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত এক কিরাত (আরবের ওজন ও মাপের একক বিশেষ) পারিশ্রমিকের বিনিময়ে আমার কাজ কে করবে? তখন ইহুদি কাজ করে দিল। তারপর সে ব্যক্তি বলল, কে আছ যে দুপুর থেকে আসর পর্যন্ত এক কিরাতের বিনিময়ে আমার কাজ করে দেবে? তখন খ্রিস্টান কাজ করে দিল। তারপর সে ব্যক্তি বলল, কে আছ যে আসর থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত দুই কিরাত পারিশ্রমিকের বিনিময়ে কাজ করবে? আর তোমরাই হলে (মুসলমান) তারা। (যারা অল্প পরিশ্রমে বেশি পারিশ্রমিক লাভ করল) তাতে ইহুদি ও খ্রিস্টানরা রাগান্বিত হলো।

তারা বলল, এটা কেমন কথা, আমরা কাজ করলাম বেশি, অথচ পারিশ্রমিক পেলাম কম। তখন সে ব্যক্তি (নিয়োগকর্তা) বলল, আমি তোমাদের প্রাপ্য কম দিয়েছি? তারা বলল, না। তখন সে বলল, সেটা তো আমার অনুগ্রহ, যাকে ইচ্ছা দান করি। (বুখারি, হাদিস : ২২৬৮)

এই হাদিসের ব্যাখ্যায় ইমাম ইবনে হাজার আসকলানি (রহ.) ফাতহুল বারিতে হাদিসে বর্ণিত শব্দ ‘মাছালুকুম’-এর সঙ্গে ‘মাআ নাবিউকুম’ উহ্য ধরে উল্লেখ করেন, নিজ নিজ নবীর সঙ্গে তোমাদের উদাহরণ হলো এমন ব্যক্তির মতো, যাকে কোনো কিছুর বিনিময়ে কাজে নিযুক্ত করা হয়েছে।

অতএব, উল্লিখিত উদাহরণে উম্মতের আমলের সঙ্গে তাদের নবীদের আমল এবং উম্মতের প্রতিদানের সঙ্গে নবীদের প্রতিদানও যুক্ত হবে।
এই উদাহরণ দ্বারা উম্মতে মুহাম্মদির ওপর আল্লাহ তাআলার বিশেষ দান ও অনুগ্রহের বিষয়টি প্রকাশ পেয়েছে। এই উম্মতের আমল কম হবে, তবে প্রতিদান হবে বেশি।

এখানে উপরোক্ত বর্ণনা থেকে কিছু বিষয় তুলে ধরা হলো—

১. অন্য সব দ্বিনের ওপর ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণিত। একজন নিষ্ঠাবান উম্মতে মুহাম্মদিকে তার অল্প আমলে প্রতিদানস্বরূপ এই পরিমাণ সওয়াব দেওয়া হবে, যা পূর্ববর্তী নবীদের উম্মতকে দেওয়া হয়নি। এ কথা রাসুলুল্লাহ (সা.) এভাবে ব্যক্ত করেছেন—‘এটা আল্লাহর মেহেরবানি। তিনি যাকে ইচ্ছা তাকে দান করেন।’

তবে আহলে কিতাবদের মধ্যে যারা রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ওপর ঈমান আনবে এবং তাঁকে সত্যায়ন করবে তার প্রতিদান দিগুণ করে দেওয়া হবে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘কোরআনের আগে আমি যাদের কিতাব দিয়েছি, তারা এতে বিশ্বাস করে যখন তাদের কাছে এটা পাঠ করা হয়, তখন তারা বলে, আমরা এর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করলাম।

এটা আমাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সত্য। আমরা এর আগেও আজ্ঞাবহ ছিলাম। তারা দুইবার পুরস্কৃত হবে তাদের সবরের কারণে। তারা মন্দের জবাবে ভালো করে এবং আমি তাদের যা দিয়েছি, তা থেকে ব্যয় করে।’
(সুরা : কাসাস, আয়াত : ৫২-৫৪)

আর হাদিসে এসেছে, আবু বুরদা (রা.) বলেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, তিন ধরনের লোকের জন্য দুটি পুণ্য রয়েছে—

(১) আহলে কিতাব—যে ব্যক্তি তার নবীর ওপর ঈমান এনেছে এবং মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপরও ঈমান এনেছে।

(২) যে ক্রীতদাস আল্লাহর হক আদায় করে এবং তার মালিকের হকও (আদায় করে)।

(৩) যার দাসী ছিল, যার সঙ্গে সে মিলিত হতো। তারপর তাকে সে সুন্দরভাবে আদব-কায়দা শিক্ষা দিয়েছে এবং ভালোভাবে দ্বিনি ইলম শিক্ষা দিয়েছে, অতঃপর তাকে আজাদ করে বিয়ে করেছে। তার জন্যও দুটি পুণ্য রয়েছে। (বুখারি, হাদিস : ৯৭)

আর এই পুণ্য তখনই লাভ করবে, যখন তারা তাদের কাছে প্রেরিত নবী-রাসুলের পাশাপাশি সর্বশেষ নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর ঈমান আনবে, অন্যথায় সর্বসম্মতিক্রমে কাফির সাব্যস্ত হবে। যদিও নিজ নিজ নবীর ওপর ঈমান রাখে।

২. উম্মতে মুহাম্মদির শুরু থেকে শেষাংশ পর্যন্ত পুরো জাতির শ্রেষ্ঠত্ব লাভ—আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরাই হলে সর্বোত্তম উম্মত, মানবজাতির কল্যাণের জন্যই তোমাদের উদ্ভব ঘটানো হয়েছে। তোমরা সৎ কাজের নির্দেশ দান করবে ও অন্যায় কাজে বাধা দেবে এবং আল্লাহর প্রতি ঈমান আনবে।’

(সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১১০)

আল্লামা ইবনে কাসির (রহ.) এই আয়াতের তাফসিরে উল্লেখ করেন, বিশুদ্ধতম অভিমত হলো, এই আয়াত সব উম্মতের ওপর প্রযোজ্য। প্রত্যেক যুগের উম্মত তাদের যুগ হিসেবে অন্যান্য উম্মত থেকে শ্রেষ্ঠ। আর সর্বশ্রেষ্ঠ অংশ হলো যে অংশে নবী করিম (সা.) প্রেরিত হয়েছেন। অতঃপর যথাক্রমে তাবেঈ ও তাবে-তাবেঈনদের যুগ। যেমন অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, ‘এভাবে আমি তোমাদের মধ্যপন্থী সম্প্রদায় করেছি।’

(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৪৩)

উপরোক্ত আলোচনার পর ইবনে কাসির (রহ.) বলেন, উম্মতে মুহাম্মদি এই শ্রেষ্ঠত্বের অধিকারী হবে, তারা আল্লাহর সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি ও সবচেয়ে সম্মানিত রাসুলের অনুসারী হওয়ার কারণে। কেননা তাঁকে আল্লাহ তাআলা পরিপূর্ণ দ্বিন ও শরিয়ত দিয়ে পাঠিয়েছেন, যা এর আগে কোন নবী-রাসুলকে দেওয়া হয়নি। সুতরাং এই শরিয়তের নির্ধারিত পন্থা অনুযায়ী চললে অন্যান্য উম্মতের তুলনায় অল্প আমলেই বেশি সওয়াব পাওয়া যাবে।

এভাবে এই উম্মতের নেক ব্যক্তিরা অন্য উম্মতের আবেদ থেকে শ্রেষ্ঠ হবে। যেমন সব আম্বিয়া (আ.)-এর পর আবু বকর (রা.)-এর স্থান সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ। তেমনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সাহাবিরা অন্য নবীর সাথিদের চেয়ে শ্রেষ্ঠ।

৩. আর উম্মতে মুহাম্মদির দ্বিগুণ প্রতিদান অন্য উম্মতের ওপর জুলুম নয়। কারণ হাদিসের বর্ণনা অনুযায়ী প্রথম দলটি এক কিরাতের বিনিময়ে ফজর থেকে অর্ধদিবস পর্যন্ত কাজ করার জন্য রাজি ছিল। তাই এই তারা এক কিরাতেরই হকদার ছিল। তদ্রূপ দ্বিতীয় দলটিও অর্ধদিবস থেকে আসর পর্যন্ত সময়ে এক কিরাতের বিনিময়ে কাজ করতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। তারাও তাদের প্রাপ্য পেয়েছে। তবে শেষ দল তথা উম্মতে মুহাম্মদি আসরের পর থেকে সুর্যাস্ত পর্যন্ত (অর্থাৎ সর্বশেষ দুনিয়ায় আগমনকারী হিসেবে) কাজ করার জন্য নিযুক্ত হয়েছে। আর তাদের দিগুণ পারিশ্রমিক দেওয়া হয়েছে। এক কিরাত তাদের প্রাপ্য হিসেবে আর এক কিরাত আল্লাহ প্রদত্ত সম্মান ও শ্রেষ্ঠত্বের কারণে। আর সম্মান দানের ব্যাপারে আল্লাহই সর্বাধিক জ্ঞানী ও বিচক্ষণ। তা ছাড়া বিশেষ কারণে অধীনদের একজনকে অন্যদের ওপরে প্রাধান্য দেওয়ারও সুযোগ আছে।

৪. উপরোক্ত হাদিসের বর্ণনার দ্বারা বোঝা যায়, শ্রমিককে তার প্রাপ্য পারিশ্রমিকের বেশি দেওয়া যাবে।

৫. দ্বিনি বিষয়াবলি বোঝানোর জন্য হিকমতের সঙ্গে বিভিন্ন উপমা উপস্থাপন করা বৈধ।

৬. উল্লিখিত হাদিসে মুমিন ও কাফিরদের প্রতি আল্লাহর যথাযথ ন্যায়বিচার ও বিশেষ কারো প্রতি তার বিশেষ অনুগ্রহের চিত্র ফুটে উঠেছে।

৭. এই হাদিসের ব্যাখায় ইবনে মুনজির (রহ.)  বলেন, এর মাধ্যমে বোঝা যায় নির্ধারিত পারিশ্রমিকের বিনিময়ে নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ইজারা বৈধ।

৮. এর মাধ্যমে ফজর ও আসরের সময়ের ফজিলত প্রকাশ পায়।

(শরহুল বুখারি, ইবনে বাততাল : ৬/৩৯৩)


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
মহানবী (সা.)-এর পাঁচটি বিশেষ উপদেশ
মহানবী (সা.)-এর পাঁচটি বিশেষ উপদেশ
শাম অঞ্চলে পাঠানো বাহিনীর প্রতি আবু বকর (রা.)-এর উপদেশ
শাম অঞ্চলে পাঠানো বাহিনীর প্রতি আবু বকর (রা.)-এর উপদেশ
ইসলামে সমালোচনার আদর্শ পদ্ধতি
ইসলামে সমালোচনার আদর্শ পদ্ধতি
মৃত্যুকে স্মরণ করার উপকারিতা
মৃত্যুকে স্মরণ করার উপকারিতা
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
ইসলামের ইতিহাসে সিরিয়া ও শাম অঞ্চল
ইসলামের ইতিহাসে সিরিয়া ও শাম অঞ্চল
যেসব বিষয়ে চুপ থাকা আবশ্যক
যেসব বিষয়ে চুপ থাকা আবশ্যক
মুমিনের দুঃখ-কষ্টেও আছে সুসংবাদ
মুমিনের দুঃখ-কষ্টেও আছে সুসংবাদ
ইসলাম যেখানে কঠোর হওয়ার নির্দেশ দেয়
ইসলাম যেখানে কঠোর হওয়ার নির্দেশ দেয়
সিজদার মহত্ত্ব অপরিসীম
সিজদার মহত্ত্ব অপরিসীম
প্রতিবেশীর অধিকার
প্রতিবেশীর অধিকার
সর্বশেষ খবর
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

১২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভুয়া জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, আটক ৩
ভুয়া জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, আটক ৩

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন
গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু
নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে সড়ক অবরোধ করে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভ
নারায়ণগঞ্জে সড়ক অবরোধ করে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভ

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক
টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন
বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন

৪ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ
বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী
শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

৭ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৮ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার
শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'
'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০
বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত
সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে
পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৯ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

১৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

১৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

২১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

১৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা

নগর জীবন

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না
বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না

নগর জীবন

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না
জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না

নগর জীবন

সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর
তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর

নগর জীবন

ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২
ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে স্কুল মাঠে যুবকের লাশ
চট্টগ্রামে স্কুল মাঠে যুবকের লাশ

নগর জীবন