শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৩৭, বুধবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

নবীযুগে সাহাবায়ে কিরামের বিভিন্ন পেশা

আসআদ শাহীন
নবীযুগে সাহাবায়ে কিরামের বিভিন্ন পেশা

ইসলামে জীবিকা নির্বাহের গুরুত্ব অপরিসীম। তবে কিছু মানুষের ধারণা এই যে সাহাবায়ে কিরাম শুধু আল্লাহর দ্বিনের জন্য তাঁদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন এবং জীবিকা নির্বাহের সঙ্গে তাঁদের কোনো সম্পর্ক ছিল না। কিন্তু বাস্তবতা এমন নয়। নিঃসন্দেহে সাহাবায়ে কিরাম তাঁদের জীবন আল্লাহর দ্বিন প্রতিষ্ঠায় উৎসর্গ করেছিলেন আবার একই সঙ্গে তাঁরা জীবিকা নির্বাহের কাজেও নিয়োজিত ছিলেন।

মক্কার সাহাবায়ে কিরাম (রা.) বেশির ভাগ ব্যবসা-বাণিজ্যে জড়িত ছিলেন এবং মদিনার সাহাবিরা বেশির ভাগ কৃষিকাজের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। নবীযুগে সাহাবায়ে কিরামের বিভিন্ন পেশা তুলে ধরা হলো—

প্রহরী

এমন কয়েকজন সাহাবির নাম উল্লেখ করা হলো যাঁরা রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর হেফাজতের উদ্দেশ্যে প্রহরীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

১. মক্কায় যখন রাসুল (সা.) হাজরে আসওয়াদের কাছে নামাজ আদায় করতেন, তখন ওমর (রা.) তাঁর নামাজ শেষ না করা পর্যন্ত তরবারি হাতে নিয়ে পাহারা দিতেন। (আল ইলাল, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৩২)

২. সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর পাহারাদারের দায়িত্ব পালন করেছেন। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৭৩১)

৩. সাদ বিন মুআজ (রা.) বদর যুদ্ধের সময় রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর অস্থায়ী বাসস্থান পাহারা দিয়েছিলেন। (তাখরিজুদ দালালাতিস সামইয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৪৫৬)

৪. আবু আইয়ুব আনসারী (রা.) খাইবার যুদ্ধের পর রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর তাঁবুর বাইরে পাহারা দিতেন। এমনকি তিনি বনি কুরাইজার যুদ্ধেও পাহারার দায়িত্ব পালন করেছেন। (প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা-৪৫৭-৪৬৩)

পশু পালক (রাখাল)

মুগিরা ইবনে শুবা (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর উট চরাতেন।

(তাখরিজুদ দালালাতিস সামইয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৪৬৬)

চিঠি লেখক

জায়েদ বিন সাবিত (রা.) ছিলেন রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর মুখপাত্র, অর্থাৎ তিনি বিভিন্ন বাদশাহকে চিঠি লিখতেন এবং সেই রাজাদের পাঠানো চিঠির জবাবও লিখতেন। মহানবী (সা.)-এর নির্দেশে জায়েদ (রা.) ১৭ দিনে সিরিয়াক ভাষা শিখেছিলেন। তিনি ফারসি, রোমান, কপটিক ও আবিসিনীয় ভাষা জানতেন। (তাখরিজুদ দালালাতিস সামইয়্যাহ, পৃষ্ঠা-২১৮)

কালেক্টর (জাকাত আদায়কারী)

রাসুলুল্লাহ (সা.) অনেক সাহাবিকে মানুষের কাছ থেকে জাকাত আদায়ের জন্য পাঠিয়েছিলেন।

১. উমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) মানুষের কাছ থেকে জাকাত আদায় করতেন। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২২৭৭)

২. খালিদ বিন সাঈদ (রা.) বনু জুবাইদা গোত্রের মানুষের কাছ থেকে জাকাত আদায় করতেন। (আল মাআরিফ, পৃষ্ঠা-২৯৬)

৩. মুআজ বিন জাবাল (রা.) ইয়েমেনে গভর্নর হয়ে জাকাত, জিজিয়া, রক্তপণ আদায় করতেন। (জামে আত-তিরমিজি, হাদিস : ৬২৩)

৪. উবাই বিন কাব (রা.) জাকাত আদায়কারী হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন। (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ১৫৮৩)

৫. আদি বিন হাতেম (রা.) কয়েকটি নির্দিষ্ট গোত্রের মানুষের কাছ থেকে জাকাত আদায় করতেন।

(তাখরিজুদ দালালাতিস সামইয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৫৪৩)

চিকিৎসক ও ডাক্তার

১. হারিস বিন কালাদাহ (রা.) অত্যন্ত দক্ষ চিকিৎসক ছিলেন এবং তাঁকে ‘তাবিব আল-আরব’ (আরবের ডাক্তার) বলা হতো। (তাখরিজুদ দালালাতিস সামইয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৬৭১)

২. রিফাআহ বিন ইয়াসরিবি (রা.) রাসুল (সা.)-এর যুগে প্রসিদ্ধ একজন ডাক্তার ও সার্জন ছিলেন।

(তাখরিজুদ দালালাতিস সামইয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৬৬৮)

কবিরাজ

১. আবু সাঈদ আল খুদরি (রা.) এক গোত্রপ্রধানকে সাপে কামড়ালে সুরা ফাতিহার মাধ্যমে ঝাড়ফুঁক করেন।

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫৭৩৬)

২. ইলাকাহ বিন সুহার (রা.) ঝাড়ফুঁক দিয়ে রোজগার করেছেন। (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৩৮৯৬)

হিজামাকারী

১. আবু তাইবা আল হাজ্জাম (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর হিজামা করেছিলেন তথা শিঙা লাগিয়েছেন এবং রাসুল (সা.) তাঁকে দুই সা শস্য দান করেছিলেন। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫৬৯৬)

২. সালিম বিন আবি সালিম আল হাজ্জাম (রা.) মহানবী (সা.)-এর হিজামা করেছিলেন। (আল ইসতিয়াব ফি আসমাইল আসহাব, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৩৪১)

৩. ইয়াসার আবু হিন্দ আল হাজ্জাম (রা.) শিঙা লাগাতেন। (আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড-৭, পৃষ্ঠা-৪৪৭)

গোরখনক

১.  আবু উবাইদা ইবনে জাররাহ (রা.) সিন্দুকি কবর (যেভাবে সাধারণত আমাদের দেশে কবর তৈরি করা হয়) খনন করতেন।

২. আবু তালহা আল আনসারী (রা.) মদিনায় বগলি কবর খনন করতেন। (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ৩৯)

শ্রমিক বা মজদুর

১. আবু মাসউদ (রা.) বাজারে গিয়ে বোঝা বহন করতেন। (সুনানে নাসায়ি, হাদিস : ২৫২৯)

আবু হুরায়রা (রা.) ছিলেন বুশরা বিনতে গাজওয়ানের মজদুর (শ্রমিক), পরে আবু হুরায়রা (রা.) তাঁকে বিয়ে করেন। (আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড-৭, পৃষ্ঠা-৫৩৭)

২. আবু আকিল (রা.) দুই সা খেজুরের বিনিময়ে পিঠে (অন্য স্থানে) পানি বহন করে নিয়ে যেতেন। এক সা খেজুর তাঁর পরিবারের জন্য রাখতেন এবং এক সা খেজুর দান-খয়রাত করতেন। (আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড-৭, পৃষ্ঠা-২৭৯)

রাজমিস্ত্রি

১. রাসুলুল্লাহ (সা.) এবং সাহাবায়ে কিরাম (রা.) মসজিদে কুবা ও মসজিদে নববী নির্মাণ করেছেন। ইতিহাসে মসজিদে কুবা হলো সর্বপ্রথম মসজিদ, যা নবী (সা.) প্রতিষ্ঠা করেছেন।

২. তালক বিন আলী ও আবু আলী (রা.)-ও অন্য সাহাবায়ে কিরামের সঙ্গে মসজিদুল হারাম নির্মাণে অংশ নিয়েছিলেন। (আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড-৩, পৃষ্ঠা-৫৩৮)

৩. ইসলামী যুগের প্রথম স্থপতি ছিলেন আম্মার বিন ইয়াসির (রা.)। (তাখরিজুদ দালালাতিস সামইয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৭২১)

লেদার ক্লিনার

হারিস ইবনে সাবিরা (রা.) ছিলেন ট্যানার। (অর্থাৎ চামড়া পরিষ্কার করতেন)।

(তাখরিজুদ দালালাতিস সামইয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৭২৩)

কামার

১. আবু ইউসুফ বারা বিন আওস (রা.) ছিলেন ইব্রাহিম বিন মুহাম্মদ (সা.)-এর পালক পিতা। তিনি কামারের কাজে নিয়োজিত ছিলেন। (আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড-৭, পৃষ্ঠা-১৯৭)

২. খাব্বাব (রা.) জাহেলি যুগে একজন কামার ছিলেন। তিনি তলোয়ার ইত্যাদি তৈরি করতেন।

(আল ইসতিয়াব ফি আসমাইল আসহাব, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-২৬১)

বর্তন খোদাইকারী

আবু রাফি (রা.) হাঁড়ি খোদাই করতেন। তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর আজাদকৃত গোলাম ছিলেন। (আল ইসতিয়াব ফি আসমাইল আসহাব, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৪০১, তাখরিজুদ দালালাতিস সামইয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৭১২)

কাঠমিস্ত্রি

যুদ্ধের সময় মহানবী (সা.) মানজানিকের (Catapult) সাহায্যে পাথর নিক্ষেপ করেছিলেন। আর মানজানিক নিঃসন্দেহে সাহাবায়ে কিরাম তৈরি করেছেন। (তাখরিজুদ দালালাতিস সামইয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৭১১)

দর্জি

উসমান বিন তালহা (রা.), যাকে রাসুলুল্লাহ (সা.) বাইতুল্লাহর চাবি দিয়েছিলেন। তিনি দর্জির কাজ করতেন।

(আল মাআরিফ, পৃষ্ঠা-৭৭৫)

কাঠুরিয়া

আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, তোমাদের কারো পক্ষে এক বোঝা লাকড়ি সংগ্রহ করে পিঠে বহন করে নেওয়া কারো কাছে চাওয়ার চেয়ে উত্তম। কেউ দিতেও পারে, নাও দিতে পারে।

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ২০৭৪)

খেজুর বিক্রেতা

নাবহান আত তাম্মার (রা.), যিনি মদিনায় খেজুর বিক্রি করতেন। (আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড-৬, পৃষ্ঠা-৪১৮)

শস্য বিক্রেতা

আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন : যে ব্যক্তি শস্য ক্রয় করে, সে যেন তা গ্রহণ করার আগে (অন্যের কাছে) না বিক্রি করে।

(সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৩৮৪৫)

তীর কেস ও ধনুক বিক্রেতা

হিমাস বিন আমর আল লাইসি (রা.) তীর কেস ও ধনুক বিক্রি করতেন।

(আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-১৫৩)

ক্রীতদাস বিক্রেতা

আবুল জুয়াইজিয়াহ (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর যুগে ক্রীতদাস বিক্রি করতেন।

(আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড-৭, পৃষ্ঠা-৬৬)

সবজি বিক্রেতা

আবু শাইবা আল খুদরি (রা.) সবজি বিক্রি করতেন।

(উসদুল গাবাহ, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৩২)

আতর বিক্রেতা

ওমর ইবনে খাত্তাব (রা.) বলেন, আমি যদি ব্যবসায়ী হতাম, তাহলে আমি আতরের ব্যবসা করতাম। কারণ তা থেকে যদি মুনাফা না-ও হতো, তবে আমি এর সুগন্ধি পেতাম।

(আত তামসিল ওয়াল মুহাদারাহ, পৃষ্ঠা-২৮৬)

বাইতুল মালের কোষাধ্যক্ষ

আবু উবাইদা ইবনে জাররাহ (রা.) আবু বকর (রা.)-এর খিলাফতকালে বাইতুল মালের কোষাধ্যক্ষ ছিলেন।

(আল আকদুল ফারিদ, খণ্ড-৫, পৃষ্ঠা-৯)

বিলাল (রা.) ছিলেন রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কোষাধ্যক্ষ। তবে ইতিহাসবেত্তারা বলেন, তিনি আবু বকর (রা.)-এর কোষাধ্যক্ষ ছিলেন। (আল ইসতিয়াব ফি আসমাইল আসহাব, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-১১২, আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৩২৬)

আবু বকর সিদ্দিক ও ওমর (রা.) উভয়েই নিজ নিজ খিলাফতকালে মুয়াইকিব (রা.)-কে বাইতুল মালের কোষাধ্যক্ষ পদে নিয়োগ দিয়েছিলেন। (আল ইসতিয়াব ফি আসমাইল আসহাব, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৮১)

আবদুল্লাহ ইবনে আরকাম (রা.) ওমর (রা.)-এর খিলাফতকালে বাইতুল মালের কোষাধ্যক্ষ ছিলেন এবং উসমান (রা.)-এর খিলাফতকালেও তিনি দুই বছর বাইতুল মালের কোষাধ্যক্ষ ছিলেন, তারপর তিনি পদত্যাগ করেন। (আল ইসতিয়াব ফি আসমাইল আসহাব, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৫১৬)

ওমর (রা.) তাঁর খিলাফতকালে ইবনে মাসউদ (রা.)-কে ইরাকে পাঠান ইরাকবাসীর নামাজে ইমামতি করার জন্য; তাদের দ্বিনের বিধি-বিধান শিক্ষা দিতে এবং তাদের অর্থ দপ্তরের কোষাধ্যক্ষ হিসেবে। (আল আমওয়াল, পৃষ্ঠা-৪৬)

উসমান ইবনে আফফান (রা.) জায়েদ ইবনে সাবিত (রা.)-কে বাইতুল মালের কোষাধ্যক্ষ নিয়োগ করেন। (আল ইসতিয়াব ফি আসমাইল আসহাব, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৩২২)

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
সাজসজ্জায় অপব্যয় নয়
সাজসজ্জায় অপব্যয় নয়
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
সামাজিক বন্ধ্যত্ব প্রতিরোধে ইসলামের নির্দেশনা
সামাজিক বন্ধ্যত্ব প্রতিরোধে ইসলামের নির্দেশনা
আল্লাহর নাম নিয়ে হারাম কাজ করা নিষিদ্ধ
আল্লাহর নাম নিয়ে হারাম কাজ করা নিষিদ্ধ
একজন সাহাবির ব্যাপারে অপবাদ ও তার পরিণতি
একজন সাহাবির ব্যাপারে অপবাদ ও তার পরিণতি
কাবাঘরের চেয়ে উঁচু স্থানে নামাজ পড়া যাবে?
কাবাঘরের চেয়ে উঁচু স্থানে নামাজ পড়া যাবে?
মুমিনের অনুভূতিতে শীতকাল
মুমিনের অনুভূতিতে শীতকাল
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
মহানবী (সা.)-এর পাঁচটি বিশেষ উপদেশ
মহানবী (সা.)-এর পাঁচটি বিশেষ উপদেশ
শাম অঞ্চলে পাঠানো বাহিনীর প্রতি আবু বকর (রা.)-এর উপদেশ
শাম অঞ্চলে পাঠানো বাহিনীর প্রতি আবু বকর (রা.)-এর উপদেশ
ইসলামে সমালোচনার আদর্শ পদ্ধতি
ইসলামে সমালোচনার আদর্শ পদ্ধতি
সর্বশেষ খবর
তেতুলিয়ায় মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ ডিগ্রি
তেতুলিয়ায় মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ ডিগ্রি

৫২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জেল পলাতক আসামি গ্রেফতার
নাটোরে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জেল পলাতক আসামি গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য

১৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ওয়েস্ট ইন্ডিজের টি-টোয়েন্টি দল ঘোষণা
ওয়েস্ট ইন্ডিজের টি-টোয়েন্টি দল ঘোষণা

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’
‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও আলোচনায় পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড
আবারও আলোচনায় পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেক্সিকোর সংসদে ‘শিল্পাচার্য: মাস্টার অফ দ্য আর্টস- জয়নুল আবেদিন’ শীর্ষক পুস্তিকার স্প্যানিশ সংস্করণ উন্মোচন
মেক্সিকোর সংসদে ‘শিল্পাচার্য: মাস্টার অফ দ্য আর্টস- জয়নুল আবেদিন’ শীর্ষক পুস্তিকার স্প্যানিশ সংস্করণ উন্মোচন

৪১ মিনিট আগে | পরবাস

পাকিস্তান টেস্ট দলের কোচের পদ ছাড়লেন গিলেস্পি
পাকিস্তান টেস্ট দলের কোচের পদ ছাড়লেন গিলেস্পি

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ কার্যক্রমে সম্পৃক্ত ব্যাংক অফিস সময়ের পরও খোলা থাকবে
হজ কার্যক্রমে সম্পৃক্ত ব্যাংক অফিস সময়ের পরও খোলা থাকবে

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

তামিল নাড়ুতে হাসপাতালে অগ্নিকাণ্ডে ৬ শিশু নিহত
তামিল নাড়ুতে হাসপাতালে অগ্নিকাণ্ডে ৬ শিশু নিহত

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে কুপিয়ে জখম, শরীর থেকে পা বিচ্ছিন্ন
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে জখম, শরীর থেকে পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ধর্ষণের মামলা থেকে মুক্তি পেলেন এমবাপ্পে
ধর্ষণের মামলা থেকে মুক্তি পেলেন এমবাপ্পে

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ
দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন
একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজসজ্জায় অপব্যয় নয়
সাজসজ্জায় অপব্যয় নয়

২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য

২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত আরও ৭১
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত আরও ৭১

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামাজিক বন্ধ্যত্ব প্রতিরোধে ইসলামের নির্দেশনা
সামাজিক বন্ধ্যত্ব প্রতিরোধে ইসলামের নির্দেশনা

২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের
শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতে বিএনপির ৩১ দফা আধুনিক বাংলাদেশের রূপরেখা
রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতে বিএনপির ৩১ দফা আধুনিক বাংলাদেশের রূপরেখা

৮ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এদেশের অর্থ-সম্পদ লুণ্ঠন করছে ফ্যাসিস্ট সরকার: গিয়াসউদ্দিন
এদেশের অর্থ-সম্পদ লুণ্ঠন করছে ফ্যাসিস্ট সরকার: গিয়াসউদ্দিন

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ
প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ৩২১ রান সংগ্রহ বাংলাদেশের
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ৩২১ রান সংগ্রহ বাংলাদেশের

১১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন
ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে
ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে

১১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে ডিএমপির নির্দেশনা
ঢাকায় উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে ডিএমপির নির্দেশনা

১১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির নেতৃত্ব দিতে হলে পরীক্ষায় পাস করতে হবে: ডা. জাহিদ
বিএনপির নেতৃত্ব দিতে হলে পরীক্ষায় পাস করতে হবে: ডা. জাহিদ

১২ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে
যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে
ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে

১১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা
অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন
ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য
ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য

১৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি
১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!
শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না
১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা
ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি
ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রমায় তছনছ জীবন
ট্রমায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটির বেশি বেকার!
কোটির বেশি বেকার!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক  সেই অভিজ্ঞতা
মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক সেই অভিজ্ঞতা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা
নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

জরিপ আতঙ্কে চরবাসী
জরিপ আতঙ্কে চরবাসী

নগর জীবন

গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও
গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি
সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক
গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট
ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান
দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি
গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব
বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা
অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে
সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!
ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!

ডাংগুলি

আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত
আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুনত্বের ছোঁয়া
নতুনত্বের ছোঁয়া

ডাংগুলি

স্বরূপে তামিম ইকবাল
স্বরূপে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি
যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি

শোবিজ

তিন ধারায় বিভক্ত নেতা-কর্মীরা
তিন ধারায় বিভক্ত নেতা-কর্মীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান
পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান

শোবিজ

খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও
খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা