শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

টেঁটাযুদ্ধে ক্ষতবিক্ষত নরসিংদী

শেখ সফিউদ্দিন জিন্নাহ্ ও সঞ্জিত সাহা, রায়পুরা (নরসিংদী) থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
টেঁটাযুদ্ধে ক্ষতবিক্ষত নরসিংদী

রাজধানী ঢাকার পাশেরই একটি জনপদ নরসিংদী। মাঝে-মধ্যেই জেলাটি বর্বর এক সংঘাতের খবরের শিরোনাম হচ্ছে। ইদানীং এই সংঘাত বেশিই হচ্ছে। জেলার প্রত্যন্ত কিছু অংশে প্রতিনিয়ত ঘটছে খুন-খারাবি। ঘটছে বংশে বংশে হানাহানি, রাহাজানি, মারামারি। একটু কিছু হলেই শুরু হয় খোলা মাঠে সম্মুখ-যুদ্ধ। কার পক্ষকে পরাজিত করে কে জয়ী হবে—এমন মনোবাসনায় লিপ্ত এখানকার চরাঞ্চলের সাধারণ মানুষ। চরাঞ্চলের মানুষের মধ্যে পান থেকে চুন খসলেই বেধে যায় ঝগড়া-সংঘর্ষ। এলাকায় এলাকায় আওয়াজ দিয়ে বা মাইকিং করে দিন-ক্ষণ ঠিক করে টেঁটা-বল্লম-দা ঢাল নিয়ে মরণযুুদ্ধে একে অপরের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। আর এসব সংঘর্ষে যোগ দিতে আশপাশের ২০-২৫ গ্রাম তো বটেই, দেখা গেছে বিশ-ত্রিশ মাইল দূর থেকেও আত্মীয়স্বজন আর জ্ঞাতি-গোষ্ঠীর লোকজন এসে হাজির হন। কখনো কখনো পরপর দুই-তিন দিন ধরে চলে সংঘর্ষ। আর এসব বন্ধে নেই কোনো প্রশাসনিক তত্পরতা বা নতুন কোনো উদ্যোগ।

একের পর এক মৃত্যুর ঘটনা ঘটলেও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা এই মরণখেলা বন্ধে পদক্ষেপ নেন না। অথচ প্রতিপক্ষের হামলা-মামলায় সর্বস্ব হারায় শত শত পরিবার। তবু তারা সর্বনাশা টেঁটাযুদ্ধ থেকে সরে দাঁডায় না। যারা নিহত হন, তাদের রক্তের প্রতিশোধ নিতে পাল্টা খুন আর মামলা চলে। সংঘর্ষ অনেকটা যেন স্থানীয়দের নেশায় পরিণত হয়েছে। চরের ৯৫ ভাগ পরিবারের সবাই টেঁটাযুদ্ধে সরাসরি জড়িত। আর এই মরণখেলায় শুধু পুরুষই নন; কোমলমতি ছোট্ট শিশু ও নারীরাও থাকেন সম্মুখ সারিতে। আর এই মরণযুদ্ধে জয়ী দল পরাজিত দলের বাড়ি-ঘর ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয়। মালামাল লুট করে, আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেয়। আর এই প্রতিহিংসা যেন এখানেই শেষ হয় না। পরাজিত পক্ষ দূরে থেকে নিজেরা আবারও দল শক্তিশালী করে এলাকায় এসে আবার সংঘর্ষে জড়ায়। এই সংঘর্ষ বন্ধ না করে সমাজের একশ্রেণির মুখোশধারী সমাজপতি দুপক্ষকেই পরোক্ষভাবে উৎসাহিত করে। এমনকি দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধিয়ে দুপক্ষের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নেয়। জানা গেল, অনেকেই এই নির্মম টেঁটাযুদ্ধ থেকে বাঁচতে এলাকা ছেড়ে অন্যত্র চলে গেছেন। যারা থাকছেন এই নির্মমতাকে নিয়তি হিসেবেই মেনে নিয়েছেন। নরসিংদীর চরাঞ্চলীয় ইউনিয়ন নিলক্ষা, হরিপুর, দড়িগাঁও, বাঁশগাড়ী, আলোকবালী, খুদাদিলাসহ কয়েকটি এলাকার চিত্রটা এমনই। তবে এক সময়ে অবহেলিত চরাঞ্চল এখন অনেকটা উন্নত হয়েছে। যোগাযোগ ব্যবস্থা, বৈদ্যুতিক সুবিধাসহ রয়েছে নানা সুযোগ-সুবিধা। এতসব সুবিধা থাকার পরও পাল্টেনি তাদের আগের ‘চর দখলের’ চরিত্র। কৃষি ও প্রবাসীদের পাঠানো অর্থ এই অঞ্চলের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি। নিলক্ষা ইউনিয়নের সাতটি গ্রামের ছয় হাজারেরও বেশি মানুষ প্রবাসী। কিন্তু এই জনপদের এগিয়ে চলার বড় বাধা যুগ যুগ ধরে চলে আসা টেঁটাযুদ্ধ। কী কারণে চলছে এই টেঁটাযুদ্ধ? নেপথ্যের কারণ কী এই প্রশ্ন এখন সাধারণ মানুষের। টেঁটাযুদ্ধের নেপথ্যের কারণ খুঁজতে গিয়ে পাওয়া গেল গোষ্ঠীগত দাঙ্গা ও আধিপত্য বিস্তারের ইতিহাস। অভিযোগ রয়েছে, টেঁটাযুদ্ধের খবর পেয়ে থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে এলেও কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেয় না। এলাকাবাসী জানালেন, মরণখেলা এই টেঁটাযুদ্ধের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন তৃণমূল থেকে জেলার রাজনৈতিক ও প্রভাশালী ব্যক্তিরাও। তারাই বন্ধ হতে দেন না এই সিরিজ লড়াই। এর সঙ্গে জড়িত আছে স্থানীয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরাও। থানা পুলিশ, মামলা, হামলা, গ্রেফতারের ভয় দেখিয়ে হাতিয়ে নেয় কোটি কোটি টাকা। আর এসব টাকার ভাগ-বাটোয়ারা পায় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ, বিএনপির নেতারাও। নিলক্ষা ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, জেলা শহর থেকে নিলক্ষার দূরত্ব ১৮ কিলোমিটার। গ্রামের ভিতরের পরিবেশ দেখলে কেউ বুঝবেনই না যে, এত সুন্দর একটি গ্রামের মানুষ মরণনেশা টেঁটাযুদ্ধের সঙ্গে জড়িত। চারদিকে খোলা মাঠ, সবুজে আচ্ছাদিত ছোট-বড় গাছগাছালি। রয়েছে কয়েকটি স্কুল, মসজিদ, মাদ্রাসা। তবে গ্রামের কয়েকটি স্থানে পুলিশকে পাহারা দিতে দেখা গেছে। কিন্তু ছক্কার মোড় নামক এলাকায় গিয়ে দেখা যায় ভিন্ন চিত্র। ছক্কার মোড় যার নামে, সেই ছক্কা মিয়া নিজেই গ্রাম ছেড়েছেন টেঁটাযুদ্ধের কারণে। চোখের সামনে একের পর এক মৃত্যু দেখে মেনে নিতে পারেননি তিনি। শুধু ছক্কা মিয়াই নন, চরাঞ্চলের এমন বহু বাসিন্দা এখন এলাকা ছেড়ে নরসিংদী শহরসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় বসতি গড়েছেন। একটু সামনে এগিয়েই দেখা মিলল, টেঁটাযুদ্ধের নির্মমতার চিত্র। দেখে গা শিউরে উঠল। অনেকটা প্রাগৈতাহিসক যুগের মতো একের পর এক বাড়ি-ঘর ভেঙে, লুটপাট চালিয়ে আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। ফেলুমিয়া নামের এক ব্যক্তি প্রতিপক্ষের সঙ্গে টেঁটাযুদ্ধে হেরে যান। পরে তার দলবলসহ এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যান অন্যত্র। জয়ী হওয়া প্রতিপক্ষ ফেলুমিয়াকে না পেয়ে বাড়ির ছোটবড় ১৫টি পাকা ঘর ভেঙে, লুটপাট করে আগুন লাগিয়ে দেয়। শুধু তাই নয়, পাশের জাকির মিয়ার চারটি পাকা বিল্ডিং, নজালি মেম্বারের পাঁচটি, অজালি মিয়ার তিনটি, আরবআলীর দুটি, হানিফার চারটি, বাছেদ মিয়ার তিনটি, ফুলমিয়ার দুটি, সাগর মিয়ার তিনটি, সানু পাগলার দুটি, সনুফ আলীর একটি, বসকু নেতার তিনটি, মোনতার দুটি, সামসুর দুটি, খাজার তিনটিসহ অন্তত ২৫ জনের পাকাবাড়ি ভেঙে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিয়েছে। ষাটোর্ধ্ব বজলুর রশিদ জানালেন, ‘আমার ছয় সন্তান। একটু বড় হওয়ার পরই এলাকায় থাকতে দেইনি। তাদের নানার বাড়ি শিবপুরে রেখে বড় করেছি। পরে ৫ ছেলেকে বিদেশে পাঠিয়ে দেই। আর একমাত্র মেয়েটি বিয়ে দিয়ে শুধু আমি একা থাকি গ্রামের এই বাড়িতে। জামাল নামের এক টেঁটাযোদ্ধা বললেন, আমরা এই মরণযুদ্ধে না গেলে হয় বেশি সমস্যা। দিতে হয় মোটা অঙ্কের চাঁদা। আর সংঘর্ষে আহত হলে নেতারা টাকা দিয়ে চিকিৎসা করান। কিন্তু মারা গেলে পরিবারকে ৪-৫ লাখ টাকা দেওয়া হয়। মিনু ফকির নামের আরেক টেঁটাযোদ্ধা বলেন, হানাহানি সংঘাতের কারণে এলাকার সাধারণ মানুষ কোনোভাবেই শিক্ষায় এগুতে পারছে না। পরিবারের ছেলে সন্তানকে কোনোমতে পাঠিয়ে দেওয়া হয় বিদেশে। আর মেয়ে সন্তানটি অল্প বয়সেই বিয়ে দেওয়া হয়। দুপক্ষের মারামারির সময় কখনো নীরব দর্শক হয়ে দূরে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় পুলিশকে। কখনো কখনো তো এমন হয়, পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা দুপক্ষের মাঝখানে আটকা পড়ে কোনোমতে মাথা নিচু করে, মাটিতে শুয়ে পড়ে জীবন বাঁচায়। এলাকাবাসী জানায়, শত বছর ধরে রায়পুরার চরাঞ্চলে চলছে এই টেঁটাযুদ্ধ। আর এই টেঁটাযুদ্ধ নিয়ন্ত্রণ করে দুটি পক্ষ। একটি পক্ষ নিয়ন্ত্রণ করেন সাবেক চেয়ারম্যান আবদুল হক সরকার। বাহিনীর সর্দার হলো সহি মেম্বার ও সোমেদ আলী। সহি মেম্বার ও সোমেদ আলী দুজনের পক্ষে রয়েছে গ্রামের কয়েক হাজার টেঁটাযোদ্ধা। তবে এখন আরও একটি পক্ষ নতুন করে সংঘবদ্ধ হয়েছে বলে জানায় এলাকাবাসী। আর এই নতুন পক্ষটি নিয়ন্ত্রণ করেন আওয়ামী লীগ নেতা রাজীব আহমেদ। তিনি আওয়ামী লীগের বড় এক নেতার আস্থাভাজন। অভিযোগ রয়েছে, এই রাজীব আহমেদই এলাকায় টেঁটার পাশাপাশি আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদ সংযোজন করেছেন। সম্প্রতি ঘটে যাওয়া চারটি হত্যা মামলার আসামি তিনি। টেঁটাযুদ্ধের এক পর্যায়ে টেঁটা-বল্লমের মজুদ শেষ হয়ে যায়। তখন ধীরে ধীরে স্থিমিত হয়ে আসে লড়াই। এ সময় ওই খোলা মাঠে অর্থাৎ যুদ্ধের ময়দানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে থাকতে দেখা যায় উভয় পক্ষের টেঁটাবিদ্ধ নিহত ও আহতদের। মারাত্মক আহত আর মুমূর্ষুদের আর্তচিৎকারে বাতাস ভারী হয়ে ওঠে একেকটি সংঘর্ষের ঘটনার পর। এরপর চলে মামলা-পাল্টা মামলার হিসাব-নিকাশ। প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে সহস্রাধিক লোকের নামে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করা হয়। পরে মামলা সূত্রে এলাকায় মহড়া দেয় পুলিশ। আসামি আর তাদের স্বজনরা গ্রেফতার ও পুলিশি হয়রানির ভয়ে গ্রাম ছেড়ে পালিয়ে যায়। এ সুযোগে একটি পক্ষের লোকজন আসামিদের বাড়িঘর, গরু-ছাগল, নৌকা ও জমির ধানসহ অন্যান্য জিনিসপত্র লুট করে পুরো এলাকা নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেয়। আর এসব ঘটনায় বছর খানেক স্থানীয় নেতা ও প্রভাবশালীদের কাছে নানাভাবে দেন-দরবার করে খুন প্রতি ১৫-২০ লাখ টাকা জরিমানা দিয়ে ‘সেটিং’ করে প্রতিপক্ষের বশ্যতা মেনে এলাকায় ফিরে আসে বিবাদী পক্ষ। নরসিংদীর রায়পুরা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আজহারুল ইসলাম সরকার দাবি করেন, আটটি চর ইউনিয়নসহ ২৪টি ইউনিয়ন রয়েছে রায়পুরায়। এর মধ্যে একটি পৌরসভাও আছে। একমাত্র নিলক্ষা ইউনিয়নেই এসব দাঙ্গা-হাঙ্গামা হচ্ছে। সাবেক চেয়ারম্যান আবদুল হক সরকার বলেন, ‘আমি পরাজিত হওয়ায় প্রতিপক্ষ আমার লোকজনের ওপর হামলা চালিয়ে বাড়ি-ঘর ভেঙে আগুন দেয়।’

এই বিভাগের আরও খবর
কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন
কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন
রাঙ্গুনিয়ায় যুবককে গুলি ও গলা কেটে হত্যা
রাঙ্গুনিয়ায় যুবককে গুলি ও গলা কেটে হত্যা
তিন দফা দাবিতে শেকৃবি শিক্ষার্থীদের আগারগাঁও ব্লকেড
তিন দফা দাবিতে শেকৃবি শিক্ষার্থীদের আগারগাঁও ব্লকেড
সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার বাংলাদেশিসহ ২ লাখ অভিবাসী
সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার বাংলাদেশিসহ ২ লাখ অভিবাসী
বাংলাদেশের সঙ্গে গবেষণায় সহযোগিতা বাড়াতে চায় উজবেকিস্তান
বাংলাদেশের সঙ্গে গবেষণায় সহযোগিতা বাড়াতে চায় উজবেকিস্তান
মামলা ওবায়দুল কাদেরের বিরুদ্ধে
মামলা ওবায়দুল কাদেরের বিরুদ্ধে
নিজেদের অসহায় পরিচয় দিয়ে প্লট নেন রেহানা-টিউলিপ
নিজেদের অসহায় পরিচয় দিয়ে প্লট নেন রেহানা-টিউলিপ
জুলাইয়ে শনাক্ত হয়েছে ২৯৬টি ভুয়া তথ্য
জুলাইয়ে শনাক্ত হয়েছে ২৯৬টি ভুয়া তথ্য
ছাত্র সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনীর নেই দায়িত্বের সুযোগ
ছাত্র সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনীর নেই দায়িত্বের সুযোগ
ডিবি হারুনের স্ত্রীর নামে যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি
ডিবি হারুনের স্ত্রীর নামে যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি
বাংলাদেশ ছয় মাসে ১.২৫ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছে
বাংলাদেশ ছয় মাসে ১.২৫ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছে
বহু নারীর জীবন নষ্টে তৌহিদ আফ্রিদি
বহু নারীর জীবন নষ্টে তৌহিদ আফ্রিদি
সর্বশেষ খবর
রাকসু নির্বাচন : প্রথম দিন ডোপ টেস্টের নমুনা দিলেন ৮৭ জন
রাকসু নির্বাচন : প্রথম দিন ডোপ টেস্টের নমুনা দিলেন ৮৭ জন

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

নির্বাচন হবে কী হবে না
নির্বাচন হবে কী হবে না

৩৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লন্ডন থেকে দেশে ফিরেছেন ড. খন্দকার মোশাররফ
লন্ডন থেকে দেশে ফিরেছেন ড. খন্দকার মোশাররফ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের ওপর বলপ্রয়োগ : তদন্তে ডিএমপির ৩ সদস্যের কমিটি
শিক্ষার্থীদের ওপর বলপ্রয়োগ : তদন্তে ডিএমপির ৩ সদস্যের কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে নতুন বিধিমালা জারি
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে নতুন বিধিমালা জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার দুর্ভিক্ষে মন কাঁদছে হাল্ক অভিনেতার
গাজার দুর্ভিক্ষে মন কাঁদছে হাল্ক অভিনেতার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ভিনগ্রহে প্রাণের ইঙ্গিত
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ভিনগ্রহে প্রাণের ইঙ্গিত

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজশাহীতে ফুফুকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ
রাজশাহীতে ফুফুকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ দুই ম্যাচের দল ঘোষণা আর্জেন্টিনার
বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ দুই ম্যাচের দল ঘোষণা আর্জেন্টিনার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ধাওয়ায় পালালেন যুবক, পিস্তল-গুলি উদ্ধার
পুলিশের ধাওয়ায় পালালেন যুবক, পিস্তল-গুলি উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৮ কেজি গাঁজাসহ মাদককারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ৮ কেজি গাঁজাসহ মাদককারবারি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া
ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত
শ্রীপুরে যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাদশ ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের ফল প্রকাশ
একাদশ ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের ফল প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপকূলে ঝড়ের আশঙ্কা : সমুদ্রবন্দরে ৩, নদীবন্দরে এক নম্বর সতর্কতা
উপকূলে ঝড়ের আশঙ্কা : সমুদ্রবন্দরে ৩, নদীবন্দরে এক নম্বর সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে শীর্ষ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে শীর্ষ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালখালীতে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
বোয়ালখালীতে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা
সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ মাসে ১ কোটি চাকরি সৃষ্টিতে বিএনপির পূর্ণ প্রস্তুতি রয়েছে : আমীর খসরু
১৮ মাসে ১ কোটি চাকরি সৃষ্টিতে বিএনপির পূর্ণ প্রস্তুতি রয়েছে : আমীর খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী দিনের ক্রিকেট তারকারা স্কুল মাঠেই লুকিয়ে আছে: বিসিবি সভাপতি
আগামী দিনের ক্রিকেট তারকারা স্কুল মাঠেই লুকিয়ে আছে: বিসিবি সভাপতি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডুয়েট ও বিআইএমের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত
ডুয়েট ও বিআইএমের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় গ্রেফতার শ্রীলঙ্কার মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তি
ইন্দোনেশিয়ায় গ্রেফতার শ্রীলঙ্কার মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে ৬৫ বছরের বৃদ্ধের বিরুদ্ধে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ
শেরপুরে ৬৫ বছরের বৃদ্ধের বিরুদ্ধে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা
উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার বছর ধরে সেইফ হোমে বাক ও মানসিক প্রতিবন্ধী নারী
চার বছর ধরে সেইফ হোমে বাক ও মানসিক প্রতিবন্ধী নারী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপের আগে সিলেটের মাঠে খেলা বাড়তি সুবিধা হবে : লিটন
এশিয়া কাপের আগে সিলেটের মাঠে খেলা বাড়তি সুবিধা হবে : লিটন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর পৌরসভার সড়কের বেহাল দশা, জনদুর্ভোগের শেষ নেই
শেরপুর পৌরসভার সড়কের বেহাল দশা, জনদুর্ভোগের শেষ নেই

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে বিশাল অজগর উদ্ধার, বন বিভাগে হস্তান্তর
বুড়িচংয়ে বিশাল অজগর উদ্ধার, বন বিভাগে হস্তান্তর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাইয়ের চোখ তুলে নেয়ার মামলায় ভাই গ্রেফতার
ভাইয়ের চোখ তুলে নেয়ার মামলায় ভাই গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঈদে মিলাদুন্নবীর ছুটির তারিখ পুনঃনির্ধারণ
ঈদে মিলাদুন্নবীর ছুটির তারিখ পুনঃনির্ধারণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান
উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল
রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’
‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক
‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপে যা আছে
জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপে যা আছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা
সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা
ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লট বরাদ্দ পেতে ভাসমান-অসহায়-গরীব পরিচয় দেন শেখ রেহানা-টিউলিপ-আজমিনা
প্লট বরাদ্দ পেতে ভাসমান-অসহায়-গরীব পরিচয় দেন শেখ রেহানা-টিউলিপ-আজমিনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের
গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও
চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ আগস্ট)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক
আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা
উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাবাহিনী প্রধান
চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাবাহিনী প্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন কিম-পুতিনসহ ২৬ বিশ্বনেতা
শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন কিম-পুতিনসহ ২৬ বিশ্বনেতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯৬ ভারী ট্রাক দিয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতুর সক্ষমতা পরীক্ষা করল চীন
৯৬ ভারী ট্রাক দিয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতুর সক্ষমতা পরীক্ষা করল চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত, মার্কিন কর্মকর্তার হুঁশিয়ারি
রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত, মার্কিন কর্মকর্তার হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ লেনদেনে বছরে ক্ষতি ২০০৮ কোটি টাকা
নগদ লেনদেনে বছরে ক্ষতি ২০০৮ কোটি টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আসলে মোদির যুদ্ধ'
'রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আসলে মোদির যুদ্ধ'

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকার সময়সীমা সীমিত করছেন ট্রাম্প
বিদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকার সময়সীমা সীমিত করছেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোট থেকে ফিরেই মেসির জোড়া গোল, ফাইনালে মায়ামি
চোট থেকে ফিরেই মেসির জোড়া গোল, ফাইনালে মায়ামি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁও ‘ব্লকেড’ কর্মসূচির ঘোষণা শেকৃবি শিক্ষার্থীদের
আগারগাঁও ‘ব্লকেড’ কর্মসূচির ঘোষণা শেকৃবি শিক্ষার্থীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনী প্রচারণায় ইট-পাটকেলের তোপের মুখে পালালেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট
নির্বাচনী প্রচারণায় ইট-পাটকেলের তোপের মুখে পালালেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ার ফাহিমা হত্যায় ঢাকায় স্বামী গ্রেপ্তার
বগুড়ার ফাহিমা হত্যায় ঢাকায় স্বামী গ্রেপ্তার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া
ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ৩৬ দল চূড়ান্ত
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ৩৬ দল চূড়ান্ত

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরের পীরগাছায় অ্যানথ্রাক্স আতঙ্ক, এক মাসে ২০০-র বেশি আক্রান্ত
রংপুরের পীরগাছায় অ্যানথ্রাক্স আতঙ্ক, এক মাসে ২০০-র বেশি আক্রান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বহু নারীর জীবন নষ্টে তৌহিদ আফ্রিদি
বহু নারীর জীবন নষ্টে তৌহিদ আফ্রিদি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুকুর যেন সাদাপাথরের খনি
পুকুর যেন সাদাপাথরের খনি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজমির শরিফে অন্যরকম দৃশ্য
আজমির শরিফে অন্যরকম দৃশ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবারও মব রাজধানীতে
আবারও মব রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিবি হারুনের স্ত্রীর নামে যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি
ডিবি হারুনের স্ত্রীর নামে যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীদের জন্য ১৭ কোটি টাকার ওষুধ এনে দিলেন শীর্ষ শ্রেয়ান
রোগীদের জন্য ১৭ কোটি টাকার ওষুধ এনে দিলেন শীর্ষ শ্রেয়ান

নগর জীবন

রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স

নগর জীবন

একক প্রার্থী বিএনপিসহ সব দলের
একক প্রার্থী বিএনপিসহ সব দলের

নগর জীবন

মনোনয়ন চান বিএনপির সাত নেতা, প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
মনোনয়ন চান বিএনপির সাত নেতা, প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

কমপ্লিট শাটডাউন
কমপ্লিট শাটডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার বাংলাদেশিসহ ২ লাখ অভিবাসী
সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার বাংলাদেশিসহ ২ লাখ অভিবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে ভোটের রোডম্যাপ
অবশেষে ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র সংসদ নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের মহড়া
ছাত্র সংসদ নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের মহড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল শুরু অক্টোবরে
কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল শুরু অক্টোবরে

নগর জীবন

‘রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত’
‘রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত’

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে নগদ টাকা লুট
ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে নগদ টাকা লুট

নগর জীবন

সাইফুজ্জামান ও তার পরিবারের ১২০ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ
সাইফুজ্জামান ও তার পরিবারের ১২০ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ

নগর জীবন

প্রাথমিক শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি মেনে নিন
প্রাথমিক শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি মেনে নিন

নগর জীবন

বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া মুখোমুখি
বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

তালের বড়া
তালের বড়া

ডাংগুলি

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব

নগর জীবন

পাহাড়ি অরণ্যে মিলল গোলবাহার অজগর
পাহাড়ি অরণ্যে মিলল গোলবাহার অজগর

নগর জীবন

শির আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন বিশ্বনেতারা
শির আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন বিশ্বনেতারা

পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ৭ মাসে শিশু ধর্ষণ বেড়েছে ৭৫ শতাংশের বেশি
প্রথম ৭ মাসে শিশু ধর্ষণ বেড়েছে ৭৫ শতাংশের বেশি

নগর জীবন

মার্কিন সিডিসি প্রধান বরখাস্ত
মার্কিন সিডিসি প্রধান বরখাস্ত

পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থী ও সাংবাদিকদের ভিসার মেয়াদ সীমিতের পদক্ষেপ ট্রাম্পের
শিক্ষার্থী ও সাংবাদিকদের ভিসার মেয়াদ সীমিতের পদক্ষেপ ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

বৃহত্তর ভারতের সবাই হিন্দু : আরএসএস প্রধান
বৃহত্তর ভারতের সবাই হিন্দু : আরএসএস প্রধান

পূর্ব-পশ্চিম

রক্তে রঞ্জিত হয়েও আমরা কেউ কাউকে ছেড়ে যাইনি
রক্তে রঞ্জিত হয়েও আমরা কেউ কাউকে ছেড়ে যাইনি

নগর জীবন

অস্ত্র পরিষ্কার করার সময় গুলিবিদ্ধ হাসপাতালে এসআই
অস্ত্র পরিষ্কার করার সময় গুলিবিদ্ধ হাসপাতালে এসআই

নগর জীবন