শিরোনাম
সোমবার, ৫ নভেম্বর, ২০১৮ ০০:০০ টা

মালয়েশিয়ায় ভিসা ইস্যু ১০ হাজার

৭০ হাজার শ্রমিক আটক খবরে বিভ্রান্তি

কূটনৈতিক প্রতিবেদক

জিটুজি প্লাস পদ্ধতি বন্ধ হওয়ার আগে মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য ৭০ হাজার ভিসা প্রস্তুত থাকার কথা ব্যাপকভাবে প্রচার করা হলেও বাস্তবে ভিসা প্রস্তুত রয়েছে ১০ হাজারের মতো। এর মধ্যে ৩ হাজারের মতো সিঙ্গেল এন্ট্রি কলিং ভিসা এবং ৬ হাজারের মতো হাইকমিশন থেকে ইস্যু হওয়া ভিসা। তবে জিটুজি পদ্ধতি বন্ধ হওয়ার সময়ে ৭০ হাজারের মতো ডিমান্ড নোট পাওয়া গিয়েছিল। জিটুজি পদ্ধতিতে জনশক্তি রপ্তানি-সংশ্লিষ্টরা এ তথ্য জানিয়েছেন। জানা যায়, বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নেওয়ার ক্ষেত্রে জিটুজি প্লাসের এসপিপিএ পদ্ধতি মাহাথির মোহাম্মদ সরকার গত ১ সেপ্টেম্বর বাতিল করে দেয়। মালয়েশিয়া সরকার ওই সময় ঘোষণা দেয়, নতুন অনলাইন পদ্ধতিতে কর্মী যাওয়া শুরু না হওয়া পর্যন্ত ‘ম্যানুয়েল’ পদ্ধতিতে বাংলাদেশ থেকে কর্মী যাবে। এ নিয়ে কুয়ালালামপুর ও ঢাকায় দুই দফায় বৈঠক করে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ। গত সপ্তাহে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠকে একটি সমঝোতাও হয় দুই দেশের। বৈঠক শেষে প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব বেগম রৌনক জাহান জানিয়েছিলেন, মালয়েশিয়ায় এখন থেকে সব রিক্রুটিং এজেন্সি কর্মী পাঠাতে পারবে। এটা সবার জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে। চেষ্টা করছি একটা সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনায় আমরা যেন যেতে পারি। বাংলাদেশের জন্য এটা খুবই প্রয়োজনীয় বিষয়। একটা হচ্ছে কষ্ট কমানো, আরেকটি হচ্ছে ইউনিফাইড সিস্টেম— এ দুটি বিষয়ে আমরা ঐকমত্যে পৌঁছেছি।

সর্বশেষ খবর