বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. জামালউদ্দীন আহমেদ বলেছেন, আর্থিক খাতকে শৃঙ্খলার মধ্যে রাখতে হলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সামগ্রিক কার্যক্রম জোরদার করতে হবে। সুপারভিশন বাড়াতে হবে। কঠোর মনিটরিং নিশ্চিত করতে হবে। খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনতে হলে ঋণখেলাপিদের ধরতে হবে। এর জন্য প্রয়োজন নিবিড় তদারকি। ব্যাংকের যেসব চেয়ারম্যান ও পরিচালক, ঋণখেলাপের সঙ্গে যাদের ন্যূনতম সম্পর্ক রয়েছে, তাদের বিদায় করতে দিতে হবে। ব্যাংকগুলোর পরিচালনা পর্ষদে যেসব স্পন্সর ডিরেক্টর রয়েছেন, তাদের অবস্থান পরিষ্কার করতে হবে। বোর্ডের অডিট কমিটির কার্যক্রম শক্তিশালী করতে হবে। এক ব্যাংকের পরিচালক অন্য ব্যাংকের পরিচালককে ঋণ দেওয়ার প্রথা চিরতরে বন্ধ করতে হবে। পাশাপাশি ব্যাংকগুলোর নামে-বেনামে ঋণ দেওয়ার প্রথাও বন্ধ করতে হবে বলে মনে করেন তিনি। আর এসব বিষয়ে সুনির্দিষ্ট ঘোষণা থাকতে হবে নির্বাচনী ইশতেহারে।