শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২৪

জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদদের নিয়ে রাজনীতি করবেন না

জাতীয় নাগরিক কমিটি
নিজস্ব প্রতিবেদক
জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদদের নিয়ে রাজনীতি করবেন না

জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসিরউদ্দিন পাটোয়ারী বলেছেন, জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদদের নিয়ে রাজনীতি করার চেষ্টা হচ্ছে। এটা ন্যক্কারজনক। শহীদদের নিয়ে রাজনীতি করবেন না। দুই মাস হয়ে গেলেও জুলাই গণহত্যার বিচার শুরু না হওয়া দুঃখজনক জানিয়ে তিনি বলেন, শহীদ পরিবারের পুনর্বাসনের উল্লেখযোগ্য কোনো কার্যক্রমও বাস্তবায়িত হয়নি। আহতরা চিকিৎসার জন্য দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছেন, কিন্তু যথাযথ চিকিৎসাসেবা পাচ্ছেন না। যাদের কারণে এ আন্দোলন সফলতা পেয়েছে, সেই বেকারদের চাকরি নিয়ে গেজেট এখনো প্রকাশিত হচ্ছে না। বেকারদের পেটে লাথি মারবেন না, নয়তো তারা মাঠে নেমে সমুচিত জবাব দেবে।

গতকাল রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় নাগরিক কমিটি আয়োজিত জুলাই হত্যাকান্ডের বিচার, শহীদ পরিবারের পুনর্বাসন ও আহতদের চিকিৎসা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন এবং দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণের দাবিতে আয়োজিত নাগরিক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। সমাবেশে নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব আখতার হোসেন, সদস্য আশরাফ মাহাদী, প্রীতম দাস, সংগঠক সানজিদা ইসলাম তুলি, ড. আহাদ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। বিচারের দাবি জানিয়ে বক্তব্য রাখেন জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদদের স্বজনরাও। সমাবেশে বক্তারা গণ অভ্যুত্থানের পরও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, শ্রমিকের বুকে গুলি চালানো, গণহত্যার বিচার শুরু না হওয়া, শহীদ ও আহতদের পরিবারগুলোর সহায়তায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ না নেওয়া হতাশাজনক বলে মন্তব্য করেন। সমাবেশ থেকে জানানো হয়, হত্যাকারীদের বিচার ও মামলা পরিচালনার জন্য নাগরিক কমিটি সাত সদস্যের আইনজীবী প্যানেল গঠন করেছে। কোথাও যদি মামলা নিতে গড়িমসি করে, বা গণ অভ্যুত্থানে ভুক্তভোগী কোনো পরিবারের যদি আইনি সহায়তার প্রয়োজন হয়, নাগরিক কমিটির আইনজীবী প্যানেল সহযোগিতা করবে। নাসিরউদ্দিন পাটোয়ারী বলেন, আন্দোলনে ছাত্রদের সঙ্গে সবজি বিক্রেতা, রিকশা শ্রমিক, প্রান্তিক জনগণও অংশগ্রহণ করেছিল। সাধারণ মানুষের পেটে লাথি মেরে যেসব সিন্ডিকেট বাজার অস্থিতিশীল করতে এখনো সক্রিয়, দ্রুত সেসব সিন্ডিকেট ভেঙে দিতে হবে। আমরা দেখছি, আমাদের জীবনের এখন কোনো নিরাপত্তা নেই, আমাদের বোনদের কোনো নিরাপত্তা নেই, পুলিশ বাহিনী এখনো সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে না। সেনাবাহিনীকে মাঠে নামানো হয়েছে। পুলিশের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করে অবিলম্বে সেনাসদস্যদের ব্যারাকে ফিরিয়ে নেওয়া হোক। শিক্ষার্থীদেরও দ্রুত পড়াশোনায় ফিরিয়ে নিতে হবে। নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেন, যারা জুলাই হত্যাকান্ডের সঙ্গে জড়িত, তারা এখনো বাইরে ঘুরে বেড়াচ্ছে। দ্রব্যমূল্য সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে যাচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকারকে বলতে চাই, শত শহীদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে আছে এই বাংলাদেশ। শহীদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করবেন না। সমাবেশে শহীদ মোমিনুল ইসলামের বাবা সাইফুল ইসলাম বলেন, আমার ছেলে গত ১৯ জুলাই গুলশানে পুলিশের গুলিতে নিহত হয়। সে দেশের জন্য শহীদ হয়েছে। ছেলের জন্য আমি গর্ববোধ করি। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আমার ছেলের হত্যাকারীদের এখনো বিচার হয়নি। আমি অন্তর্বর্তী সরকারকে বলতে চাই, আমি যেন হত্যাকারীদের বিচার দেখে মরতে পারি।

শহীদ মারুফ হোসেনের বাবা বলেন, গত ১৯ জুলাই বাড্ডায় পুলিশের গুলিতে আমার ছেলে আহত হয়। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যেতেও বাধা দেয় পুলিশ। অনেক অনুরোধ করে হাসপাতালে নিতে পারলেও চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। ২৬ জুলাই রাত ২টায় আমার বাসায় ১২ জন ডিবি পুলিশ যায়। আমাকে জামায়াত-শিবির বলে ট্যাগ দেওয়ার চেষ্টা করে। আমাকে নিয়ে যেতে চায়। তখন মারুফের আম্মা চিৎকার করে ঘরে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার হুমকি দিলে পুলিশ চলে যায়। ৫ আগস্ট না এলে আমাকেও আয়নাঘরে থাকতে হতো। তিনি বলেন, ছেলেকে হত্যার ঘটনায় বাড্ডা থানায় গিয়ে মামলা দিতে পারিনি। পরে ১৫ তারিখ আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে মামলা করি। শহীদ খালিদ হাসান সাইফুল্লাহর বাবা কামরুল হাসান বলেন, আমার ছেলের বুকে ৭১টি গুলি করা হয়েছে। একজন নিরস্ত্র আন্দোলনকারীকে মারতে কয়টা গুলির প্রয়োজন হয়? আমাদের টাকায় গুলি, আমাদের টাকায় অস্ত্র, আমাদের টাকায় বেতন খেয়ে স্বৈরাচার শেখ হাসিনার নির্দেশে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় আমার ছেলেকে। সংগঠক সানজিদা ইসলাম তুলি বলেন, ৫ আগস্টের পর দুই মাস পার হয়ে গেছে। অথচ, যে বিচারগুলোর ব্যবস্থা করা ছিল অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম ও প্রধান দায়িত্ব, সেখানে একটা ট্রাইব্যুনাল হয়েছে, যেখানে এখনো কোনো বিচারপতি নিয়োগ দেওয়া হয়নি। যেখানে দেড় হাজারের বেশি শহীদের তালিকা আছে, সেখানে এখনো কোনো গণতদন্ত কমিটি গঠন করা হয়নি। প্রীতম দাস বলেন, জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে ছাত্রদের সঙ্গে শ্রমিকরা কাঁধে কাঁধ রেখে আন্দোলনে নেমেছে। তারাও বুকের রক্ত দিয়েছে। কিন্তু দুঃখের সঙ্গে দেখছি, এই গণ অভ্যুত্থানের পর আশুলিয়ায় গার্মেন্টশ্রমিক ভাইদের ওপর গুলি চালানো হয়েছে। একজন গার্মেন্টশ্রমিক নিহত হয়েছেন। ৩০ জন আহত হয়েছেন। আজ গণ অভ্যুত্থানের পর যখন শ্রমিকদের বুকে গুলি চলে, তখন এই অভ্যুত্থানে যারা রক্ত দিয়েছেন, যারা জীবন দিয়েছেন, তাদের পরিবার শঙ্কিত হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
মসজিদ-মন্দির নিয়ে নতুন মামলা নয়
মসজিদ-মন্দির নিয়ে নতুন মামলা নয়
বড়দিন-থার্টিফার্স্ট নাইটে রাজধানীতে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা
বড়দিন-থার্টিফার্স্ট নাইটে রাজধানীতে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা
মিয়ানমারে পাচারকালে সিমেন্টবোঝাই বোট ডুবি, উদ্ধার ৬
মিয়ানমারে পাচারকালে সিমেন্টবোঝাই বোট ডুবি, উদ্ধার ৬
দুদকের মামলায় মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় মামুনের খালাসের রায় বহাল
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
নিজের তৈরি অণুজীব সার ব্যবহারে সফল কৃষক আজহারুল
নিজের তৈরি অণুজীব সার ব্যবহারে সফল কৃষক আজহারুল
ওড়নায় ফাঁস উদ্ধার তিন লাশ
ওড়নায় ফাঁস উদ্ধার তিন লাশ
পাখিদের রাজত্ব
পাখিদের রাজত্ব
বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব
বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব
আশুলিয়ায় পোশাকশ্রমিকদের কর্মবিরতি
আশুলিয়ায় পোশাকশ্রমিকদের কর্মবিরতি
পতিত স্বৈরশাসকের জন্য ভারত মায়াকান্না করছে
পতিত স্বৈরশাসকের জন্য ভারত মায়াকান্না করছে
ট্রাক ও কাভার্ড ভ্যান চাপায় চারজন নিহত
ট্রাক ও কাভার্ড ভ্যান চাপায় চারজন নিহত
সর্বশেষ খবর
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবিতে দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ পাবে শিক্ষার্থীরা
শাবিপ্রবিতে দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ পাবে শিক্ষার্থীরা

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিচারকদের ফেসবুক ব্যবহার করাই উচিত নয়: ভারতের শীর্ষ আদালত
বিচারকদের ফেসবুক ব্যবহার করাই উচিত নয়: ভারতের শীর্ষ আদালত

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামগঞ্জে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
সুনামগঞ্জে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুলি না চালিয়ে বিজয় উদযাপনের আহ্বান সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা জোলানির
গুলি না চালিয়ে বিজয় উদযাপনের আহ্বান সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা জোলানির

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সংশোধিত বিধিমালা চূড়ান্ত করা হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
দ্রুতই শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সংশোধিত বিধিমালা চূড়ান্ত করা হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

টেস্টেও পাকিস্তানের অন্তর্বর্তী কোচ আকিব জাভেদ
টেস্টেও পাকিস্তানের অন্তর্বর্তী কোচ আকিব জাভেদ

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায় সেন্টমার্টিনে গেল পণ্যবাহী ৭ ট্রলার
কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায় সেন্টমার্টিনে গেল পণ্যবাহী ৭ ট্রলার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১২৮ বছর পর অলিম্পিকে ক্রিকেট, কিন্তু স্থায়ীভাবে থাকবে?
১২৮ বছর পর অলিম্পিকে ক্রিকেট, কিন্তু স্থায়ীভাবে থাকবে?

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গ্যাবা টেস্টে মাঠে নামছেন হ্যাজেলউড
গ্যাবা টেস্টে মাঠে নামছেন হ্যাজেলউড

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ব্যস্ত সময়ে চুলের যত্নআত্তি
ব্যস্ত সময়ে চুলের যত্নআত্তি

১ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

গোপালগঞ্জে পৃথক ঘটনায় এক শিশুসহ তিনজনের মৃত্যু
গোপালগঞ্জে পৃথক ঘটনায় এক শিশুসহ তিনজনের মৃত্যু

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

১ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

যে গুরুতর অভিযোগে ২০ বছরের কারাদণ্ড এই তারকা ফুটবলারের
যে গুরুতর অভিযোগে ২০ বছরের কারাদণ্ড এই তারকা ফুটবলারের

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুকায় তারুণ্যের উৎসব
ভালুকায় তারুণ্যের উৎসব

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউমোনিয়ার লক্ষণ ও প্রতিরোধে করণীয়
নিউমোনিয়ার লক্ষণ ও প্রতিরোধে করণীয়

১ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইউক্রেনকে আরও ৫০০ মিলিয়ন ডলারের অস্ত্র সহায়তার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনকে আরও ৫০০ মিলিয়ন ডলারের অস্ত্র সহায়তার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিটামিন ডি কেন জরুরি?
ভিটামিন ডি কেন জরুরি?

২ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক হলে বুঝবেন যেভাবে
ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক হলে বুঝবেন যেভাবে

২ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মোবাইলে দেরিতে চার্জ উঠছে? সমাধান করবেন যেভাবে
মোবাইলে দেরিতে চার্জ উঠছে? সমাধান করবেন যেভাবে

২ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারী হানাদার মুক্ত দিবস পালিত
নীলফামারী হানাদার মুক্ত দিবস পালিত

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ
তিন জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ায় ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ায় ফেরি চলাচল স্বাভাবিক

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশের ৪৩ শতাংশ বাস চলাচলের অনুপযোগী
দেশের ৪৩ শতাংশ বাস চলাচলের অনুপযোগী

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে কৃষক দলের উদ্যোগে সমাবেশ
জয়পুরহাটে কৃষক দলের উদ্যোগে সমাবেশ

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে মাল্টা-কমলাসহ নানা জাতের ফল
নীলফামারীতে মাল্টা-কমলাসহ নানা জাতের ফল

৩ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা
অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন
ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে
যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে
ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে

১৬ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি
১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্টারনেট বন্ধ নিয়ে পলককে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
ইন্টারনেট বন্ধ নিয়ে পলককে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না
১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে
এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে

১৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ
প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অর্জুনের সঙ্গে বিচ্ছেদের পরই মালাইকার জীবনে রহস্যময় ‘প্রেমিক’!
অর্জুনের সঙ্গে বিচ্ছেদের পরই মালাইকার জীবনে রহস্যময় ‘প্রেমিক’!

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

২০৩৪ বিশ্বকাপ হবে ‘সর্বকালের সেরা’: রোনালদো
২০৩৪ বিশ্বকাপ হবে ‘সর্বকালের সেরা’: রোনালদো

২৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন
ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান
আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান

১৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি
ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও
গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও

প্রথম পৃষ্ঠা

কোটির বেশি বেকার!
কোটির বেশি বেকার!

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রমায় তছনছ জীবন
ট্রমায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা
নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

জরিপ আতঙ্কে চরবাসী
জরিপ আতঙ্কে চরবাসী

নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক  সেই অভিজ্ঞতা
মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক সেই অভিজ্ঞতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি
সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট
ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক
গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান
দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি
গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা
অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব
বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না

প্রথম পৃষ্ঠা

সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে
সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত
আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!
ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!

ডাংগুলি

তিন ধারায় বিভক্ত নেতা-কর্মীরা
তিন ধারায় বিভক্ত নেতা-কর্মীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বরূপে তামিম ইকবাল
স্বরূপে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি
যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি

শোবিজ

খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও
খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুনত্বের ছোঁয়া
নতুনত্বের ছোঁয়া

ডাংগুলি

সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান
পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান

শোবিজ