২৮ এপ্রিল, ২০১৭ ০১:১৫

চাণক্য নীতি অনুসারে জীবনের ৩টি খারাপ লক্ষণ

অনলাইন ডেস্ক

চাণক্য নীতি অনুসারে জীবনের ৩টি খারাপ লক্ষণ

জ্ঞান ও রাজনৈতিক দূরদর্শিতার জন্য বিশ্বব্যাপী প্রসিদ্ধ আচার্য চাণক্য৷ অর্থনীতি ও পলিটিকাল সায়েন্সের জগতে তার অর্থশাস্ত্র ও চাণক্য নীতি বই দুটিকে পথপ্রদর্শক হিসাবে গণ্য করা হয়৷ তিনি শুধুমাত্র ভবিষ্যৎই দেখতে পেতেন না, মানুষের মন বোঝার ক্ষমতা ও জ্ঞান তাকে আজও স্মরণীয় করে রেখেছে৷

আমাদের আজকের এই প্রতিবেদনে চাণক্য নীতিরই কিছু কথাই তুলে ধরবো যা আমাদের প্রতিদিনের জীবনে ঘটে থাকে এবং যা থেকে আপনি বুঝতে পারবেন মৃত্যুর পরেও খারাপ ভাগ্য আপনার পিছন ছাড়বে না৷

১। বৃদ্ধ বয়সে পত্নীকে হারানো-

বেশি বয়সে কোনও ব্যক্তি পত্নী ত্যাগী হলে তার চেয়ে খারাপ কিছু হতে পারে না। দুটি বয়সে মানুষের সবচেয়ে বেশি কষ্ট হয়। এক-শিশুকালে, দুই-বৃদ্ধ বয়সে। কারণ এই দুই সময়েই মানুষ অন্যের উপর নির্ভরশীল থাকে। শিশু বয়সে বাবা-মায়ের উপর, বৃদ্ধ বয়সে পত্নীর উপর। বিশেষত বৃদ্ধ বয়সে যদি ভাগ্য আপনার পত্নী বিয়োগ ঘটায় তবে তা খারাপ চিহ্ন। কারণ সেই সময়ে তার জীবনের জন্য কেউ আপনার পাশে এসে দাঁড়াবে না মানসিক সান্ত্বনা দেওয়ার জন্য। যা মৃত্যুর আগের অত্যাচারের ইঙ্গিত।

২। ছোট বয়স থেকে কারও উপর নির্ভরশীল হওয়া-

কোনও শিশু যদি তার জন্মের পর থেকেই অন্যের উপর নির্ভরশীল হয় তবে তা খারাপ লক্ষণ। এছাড়া যদি কোনও সুস্থ ব্যক্তি শুধুমাত্র কুড়েমির বসে অন্যের উপর নির্ভরশীল হয়ে থাকে তবে তাও খারাপ লক্ষণ।

৩। আপনার পুরষ্কার অন্য কেউ নিয়ে চলে গেলে:-

চাণক্য বলেছেন প্রত্যেক ভালো কাজের জন্য মানুষ ঠিক সময় মতো পুরষ্কার পায়। কিন্তু যদি দেখেন আপনার করা ভালো কাজের পুরষ্কার অন্য কেউ নিয়ে চলে যাচ্ছে তবে তা খারাপ চিহ্ন।

 

 

বিডি-প্রতিদিন/ ২৮ এপ্রিল, ২০১৭/ আব্দুল্লাহ সিফাত-৬

এই বিভাগের আরও খবর

সর্বশেষ খবর