৩১ অক্টোবর, ২০১৫ ১০:১০

কপাল পুড়ছে বিকিনিবাসীর!

অনলাইন ডেস্ক

কপাল পুড়ছে বিকিনিবাসীর!

বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে মানুষেরও কাপড়-চোপড় সংক্ষিপ্ত হচ্ছে। কখনো ফ্যাশনের দোহাই দিয়ে, কখনো সানবাথ, কখনো বা স্বাধীনতার কথা বলে বিকিনি বাদে শরীর থেকে নেমে যাচ্ছে অন্য পোশাক। কোথাও আবার সেটুকুও থাকছে না। সে যাই হোক, খবর হচ্ছে এই স্বল্পবসনাদের কপাল পুড়তে চলেছে। সেটা কীভাবে?

আণবিক বোমা পরীক্ষার জন্য আগেই বাস্তুহারা হয়েছেন তাঁরা। এবার মারশ্যাল দ্বীপেও বিপদের মুখে বিকিনিবাসীরা! কারণ, আবহাওয়ার অদলবদল। আবহাওয়ার হেরফেরে পর পর কয়েক বছর বন্যায় বেড়ে যাচ্ছে জলের তল। যার জেরে মার্কিন মুলুকে স্থায়ী জায়গা পেতে সচেষ্ট হয়েছেন বিকিনিবাসীরা।

১৯৪৬ সালের আগে মার্কিন মুলুক লাগোয়া একটি দ্বীপে থাকতেন বিকিনিবাসীরা। পরে সেটি আণবিক বোমা পরীক্ষার জন্য নির্বাচন করা হয়। সরিয়ে দেওয়া হয় ওই দ্বীপের সমস্ত বাসিন্দাদের। তাঁদের নতুন ঠিকানা হয় কাছেরই অন্য একটি দ্বীপ-মারশ্যাল। কিন্তু সেখানেও এবার বিপদে স্বল্পবসনারা। সমুদ্র যেন তাদেরকে সেখান থেকে সরিয়ে দিতে চাইছে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ২০১১ সাল থেকে দ্বীপটি প্রায় প্রতি বছরই বন্যায় জলের তলায় ডুবে যাচ্ছে। ক্রমশঃ পানির উচ্চতা বাড়ছে। পাণীয় জল এবং খাদ্যের অভাব চরমে। সে জন্যই মার্কিন মুলুকে স্থায়ী জায়ড়া পেতে ওবামা প্রশাসনের কছে আবেদন জানিয়েছেন তাঁরা।

বিডি-প্রতিদিন/৩১ অক্টোবর ২০১৫/ এস আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর

সর্বশেষ খবর