শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫৪, বুধবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

ভারতীয় টিভি চ্যানেলকে রিজওয়ানা হাসান

ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের রূপ বদলে জনমুখী করা প্রয়োজন

অনলাইন ডেস্ক
ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের রূপ বদলে জনমুখী করা প্রয়োজন

ছাত্র আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটেছে। এই সময়ে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার ঘটনা ঘটছে বলে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে অতিরঞ্জিত করে উপস্থাপন করা হচ্ছে। এর মধ্যেই অন্তর্বর্তী সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান মুখোমুখি হন ভারতীয় টিভি চ্যানেল নিউজ নাইনের।

ভার্চুয়াল সাক্ষাৎকারে তাকে প্রশ্ন করা হয়- হিন্দুসহ অন্যান্য সংখ্যালঘুদের রক্ষায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের পদক্ষেপ কী?

এ বিষয়ে রিজওয়ানা হাসান বলেন, যেসব শিক্ষার্থী আন্দোলন করছে, তাদের মধ্যে হিন্দু সম্প্রদায়ের শিক্ষার্থীরাও আছে। সুতরাং বলা যাবে না যে, এটা শুধু মুসলিম শিক্ষার্থীদের আন্দোলন। এই আন্দোলনে হিন্দু, খ্রিস্ট্রান, আদিবাসিসহ বিভিন্ন ধরনের শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণ আছে। যেকোনও সরকার পরিবর্তনের পর কিছু বিশৃঙ্খলা ঘটে- এখানেও সেটাই হয়েছে। হিন্দুদের ওপর যেসব আক্রমণের কথা শোনা যাচ্ছে- সেগুলো যে ধর্মীয় কারণে হয়েছে, এমন নয়। এগুলো হয়েছে মূলত রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতার কারণে। পুলিশের অনুপস্থিতির কারণে এগুলো হয়েছে। আমরা ইতোমধ্যেই হিন্দুসহ অন্যান্য সংখ্যালঘু নেতাদের সঙ্গে কথা বলেছি। আমরা যেকোনও ধরনের সহিংসতার বিরুদ্ধে। একেবারেই যে হামলার ঘটনা ঘটেনি, তা আমরা বলছি না। তবে এগুলো কোনও সাম্প্রদায়িক ঘটনা নয়।

তাহলে শুধু আহমাদিয়া এবং হিন্দুদের কেন টার্গেট করা হচ্ছে? 

রিজওয়ানা হাসান বলেন, শুধু আহমাদিয়া এবং হিন্দুদের টার্গেট করা হচ্ছে- বিষয়টি এমন নয়। আপনি যদি খেয়াল করেন, দেখতে পাবেন মুসলিমরাও আক্রমণের শিকার হয়েছে। যেকোনও সম্প্রদায় যারা সরকারের ভোট ব্যাংক হিসেবে কাজ করে, সেগুলো হামলার শিকার হয়। এখানেও দু/একটি ঘটনা এরকম ঘটেছে। তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রে যেটা হয়েছে, সেটি হচ্ছে- সামাজিক ও রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে। যেসব জায়গায় হামলা হয়েছে, সেখানে হিন্দু, মুসলিম, আহমাদিয়া, আদিবাসি সবার ওপরেই হয়েছে।

কোনও মৌলবাদী গোষ্ঠী এই গণঅভ্যুত্থানের সুযোগ নিতে পারে কি না, এ ব্যাপারে আপনার মতামত কী?

এ বিষয়ে রিজওয়ানা হাসান বলেন, এ ব্যাপারে আমি মোটেও চিন্তিত নই। কারণ, আমি আমার দেশকে ভালভাবেই চিনি। এ রকম কথা বিগত অনেক বছরধরেই শোনা যায়। এমনকি আপনি আপনার পুরো সাংবাদিকতার ক্যারিয়ারেই হয়তো এ ধরনের কথা শুনে থাকবেন। তবে আমি আমার জীবনে কখনও দেখিনি যে, কোনও সুষ্ঠু নির্বাচনে এ দেশে মৌলবাদী গোষ্ঠীগুলো ২ বা ৩ শতাংশের বেশি ভোট কখনও পেয়েছে। সুতরাং রাতারাতি বিষয়টি পরিবর্তন হওয়ার কোনও কারণ নেই। আমি একটি বিষয় আপনাকে বলতে চাই, ধর্মভিত্তিক গোষ্ঠীগুলো যে শুধু বাংলাদেশেই সংগঠিত হয়েছে, বিষয়টি কিন্তু এমন নয়। ভারতে যেমন বাবরি মসজিদ ভাঙা হয়েছে, সেখানেও মুসলিমরা নিরাপদ নয়। এটার একটা প্রভাব কিন্তু সেখানে পড়েছে। আমাদের সৌভাগ্য যে, বাংলাদেশে এ রকম কিছু ঘটেনি। আপনার প্রশ্নের জবাবে আমি বলবো, আপনি ভারতের প্রেক্ষাপটে এ ধরনের ঘটনার প্রভাব লক্ষ্য করতে পারবেন, সেখানে ধর্মীয় গোষ্ঠীগুলো সংগঠিত হয়। তবে আমাদের দেশে এর নজির নেই।

সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ বন্ধে আপনাদের পদক্ষেপ কী? 

এর জবাবে রিজওয়ানা হাসান বলেন, আমরা প্রত্যেক ঘটনার রেকর্ড রেখেছি। আমরা পুলিশকে নির্দেশ বাড়তি নিরাপত্তার নির্দেশ দিয়েছি, আমরা সেনাবাহিনীকেও বাড়তি নিরাপত্তা দেওয়ার কথা বলেছি। আমরা তাদের বলেছি- যে কেউ এ ধরনের ঘটনার সঙ্গে জড়িত আছে প্রমাণ পেলে তার বিরুদ্ধে এমন ব্যবস্থা নিতে, যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনার কখনওই বাংলাদেশ আর পুনরাবৃত্তি না ঘটে। সাধারণত নির্বাচনের সময় রাজনৈতিক দলগুলো প্রতিপক্ষের ওপর হামলার ঘটনা ঘটায়। অবশ্যই এটির অবসান ঘটাতে হবে।

এই অন্তর্বর্তী সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ কী?

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে- সকল খাতে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা। কারণ, আমরা প্রায় ১৬ বছর ধরে একটি বিশেষ দলের শাসনে ছিলাম, যারা ক্ষমতায় এসেছিল জালিয়াতির নির্বাচনের মাধ্যমে। ক্ষমতার ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে তারা সকল খাতে এমনভাবে আধিপত্য বিস্তার করেছে যে, প্রতিষ্ঠানগুলোতে চেইন অব কমান্ড (শৃঙ্খলা) একেবারেই ভেঙে পড়েছে। আমাদের প্রচেষ্টা হবে প্রতিষ্ঠানগুলোকে জনমুখী করা, সেগুলোকে যেকোনও রাজনৈতিক দলের প্রভাব থেকে মুক্ত করা এবং আমার আহ্বান হচ্ছে- প্রচলিত ব্যবস্থার সংস্কার, যাতে সকল প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করতে পারে এবং সেগুলো যাতে কোনও রাজনৈতিক দলের কাজ না করে। সুতরাং বলা যায়, আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে- সুশাসন প্রতিষ্ঠা, স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা এবং জনমুখী প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা, যেগুলো মানুষের প্রয়োজনে তাৎক্ষণিক সাড়া দেবে।

এই সরকার নিয়ন্ত্রণ নিতে পেরেছে বলে কি আপনি মনে করেন?

রিজওয়ানা হাসান বলেন, আমরা দায়িত্ব নিয়েছি মাত্র আড়াই দিন হয়েছে। যেসব খাতে জরুরি হস্তক্ষেপ প্রয়োজন, সেগুলোতে এই সরকার ধারাবাহিকভাবে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করছে। আমি বলব- অর্থ ও আইন-শৃঙ্খলা খাতে এরই মধ্যে নিয়ন্ত্রণ চলে এসেছে।

নতুন এই সরকার কীভাবে অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করবে?

এ বিষয়ে রিজওয়ানা হাসান বলেন, এটি একটি বড় চ্যালেঞ্জ। আজ আমাদের দ্বিতীয় দিনের অফিস চলছে। এই সময়ে অর্থ উপদেষ্টাকে পুরো বাংলাদেশ ব্যাংকে বড় ধরনের রদবদল করতে হচ্ছে। কেননা, সেখানে ইতোমধ্যে শীর্ষ পর্যায়ের সকল কর্মকর্তা পদত্যাগ করেছেন। তবে ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই খালি পদগুলো পূরণ করা হয়েছে, যাতে করে কোনওভাবে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসগুলোর সরবরাহ বন্ধ হয়ে না যায়। এখন আমাদেরকে ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হবে। কারণ, আমরা ইতোমধ্যেই দেখতে পাচ্ছি- কিছু ব্যাংক প্রায় দেউলিয়াত্বের পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। যদিও এর নেপথ্যে বৈশ্বিক মুদ্রাস্ফীতি একটি কারণ। তবে দুঃশাসন, দুর্নীতি, অর্থ পাচার অনেক কিছুই এর পেছনে রয়েছে। আমি এই ঠিক মুহূর্তে বলতে পারছি না কীভাবে সংস্কার আনা যাবে, তবে আমরা যদি অন্য দেশগুলোর দিকে তাকাই তাহলে দেখব, এটা একেবারেই অসম্ভবও না। আমাদের এই মুহূর্তে এজেন্ডাই হচ্ছে সংস্কার এবং কীভাবে দ্রুততম সময়ের মধ্যে সেটা করা যায়।

সর্বপ্রথম কোন কোন খাতে সংস্কার আনা হতে পারে? এর জবাবে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, অর্থনীতি, আইন-শৃঙ্খলা ও বিচার বিভাগ। সূত্র: নিউজ৯

বিডি প্রতিদিন/একেএ

এই বিভাগের আরও খবর
বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০
বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০
পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে
পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
বাংলাদেশে বিপুল সম্ভাবনা দেখছে নরওয়ে : রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিপুল সম্ভাবনা দেখছে নরওয়ে : রাষ্ট্রদূত
অভিযোগ পেলেই পুলিশকে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে : ডিএমপি কমিশনার
অভিযোগ পেলেই পুলিশকে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে : ডিএমপি কমিশনার
বিমান ও পর্যটন উপদেষ্টার সঙ্গে প্রজ্ঞা-আত্মা’র প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
বিমান ও পর্যটন উপদেষ্টার সঙ্গে প্রজ্ঞা-আত্মা’র প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
ফ্রান্সের রোবটস সম্মেলনে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর গৌরবময় অর্জন
ফ্রান্সের রোবটস সম্মেলনে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর গৌরবময় অর্জন
সাবেক বিমান প্রতিমন্ত্রীর জামিন স্থগিত চেয়ে আবেদন
সাবেক বিমান প্রতিমন্ত্রীর জামিন স্থগিত চেয়ে আবেদন
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
আর্মি এভিয়েশন বেসিক কোর্স-১৩ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আর্মি এভিয়েশন বেসিক কোর্স-১৩ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
সর্বশেষ খবর
গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন
গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু
নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে সড়ক অবরোধ করে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভ
নারায়ণগঞ্জে সড়ক অবরোধ করে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক
টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন
বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন

৩ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ
বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী
শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

৬ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৬ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার
শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'
'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০
বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত
সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে
পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৭ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ বার্সেলোনা কোচ
দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ বার্সেলোনা কোচ

৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাঙ্গু নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
সাঙ্গু নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

১৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

১৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

২০ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

১১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা

নগর জীবন

বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না
বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না

নগর জীবন

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর
তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর

নগর জীবন

জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না
জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না

নগর জীবন

চট্টগ্রামে স্কুল মাঠে যুবকের লাশ
চট্টগ্রামে স্কুল মাঠে যুবকের লাশ

নগর জীবন

ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২
ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজের ঘরে আগুন
নিজের ঘরে আগুন

নগর জীবন