শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৯, শনিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৪

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড়

অনলাইন ডেস্ক
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড়

জাহিদ মালেক। মানিকগঞ্জ-৩ আসন থেকে সংসদ সদস্য (এমপি) হয়েছিলেন। এমপি হওয়ার পথ ধরে এগিয়েছেন মন্ত্রিত্বের পথে, আর গড়েছেন সম্পদের পাহাড়। অভিযোগ উঠেছে, অজস্র অপকর্মের মাধ্যমে তিনি এই সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। মানিকগঞ্জ-৩ আসন তার সংসদীয় এলাকা হলেও গোটা জেলায় ছিল মালেকের ‘শাসন’।

তিনি ছিলেন আওয়ামী লীগের জেলা কমিটির নিয়ন্ত্রক। কবজায় নেন ‘নেতা তৈরি’র সব সিন্ডিকেট। তার বিরোধিতা করে বা সমর্থন না করে, স্থানীয় এমন অনেক নেতাকর্মীই পরে পদ-পদবি হারিয়েছেন। জেলার বালু মহাল থেকে শুরু করে সবজির আড়ত পর্যন্ত, সব ক্ষেত্রেই নিয়ন্ত্রণ ছিল জাহিদ মালেকের। এই আধিপত্য টিকিয়ে রাখতে নিজস্ব বাহিনী গড়েছিলেন তিনি। বাহিনীটিকে নিয়ন্ত্রণ করতেন তার একমাত্র ছেলে রাহাত মালেক।

গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের সরকারের পতনের স্থানীয় ও ভুক্তভোগীরা জাহিদ মালেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে মুখ খুলতে শুরু করেছেন।

সাটুরিয়া ও মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন এবং মানিকগঞ্জ পৌরসভা নিয়ে গঠিত মানিকগঞ্জ-৩ আসন। নৌকা প্রতীকে টানা চারবার এই আসন থেকে এমপি পদে বিজয়ী হন জাহিদ মালেক। প্রথমে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ও পরে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। যদিও শেখ হাসিনার সর্বশেষ গঠিত মন্ত্রিসভায় কোনও মন্ত্রিত্ব ছিল না তার। সবশেষ ২০২৪ সালের নির্বাচনে মফিজুল ইসলাম খান কামালকে পরাজিত করে টানা চতুর্থবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন জাহিদ মালেক।

অভিযোগ মিলেছে, এই চারবার সংসদ সদস্য থাকাকালে দলীয় কমিটিতে পদপদবি বিক্রি, বালু মহাল নিয়ন্ত্রণ, কৃষকের সার নিয়ন্ত্রণ, পরিবহন সেক্টরে চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ, সরকারি জমির অর্থ আত্মসাতের চেষ্টা ও অন্যের জমি দখলসহ নানা অপকর্মে জড়িত ছিলেন জাহিদ মালেক ও তার বাহিনী।

গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে জাহিদ মালেক গড়ে তুলেছেন মানিকগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন, বিশাল বাগানবাড়ি, সভা-সেমিনার করার জন্য ছেলের নামে ‘শুভ্র সেন্টার’, ঢাকায় একাধিক ফ্ল্যাট ও প্লটসহ বনানীতে ১৪তলা বিটিএ টাওয়ার। গত ২০০৮ সালের নির্বাচনে সংসদ সদস্য হওয়ার পর থেকে স্বাস্থ্যমন্ত্রী থাকা পর্যন্ত ১১ গুণ সম্পদ বেড়েছে জাহিদ মালেকের।

দলীয় কমিটিতে পদ-পদবি বিক্রি

আওয়ামী লীগের বঞ্চিত নেতাকর্মীদের অভিযোগ, মানিকগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ থেকে শুরু করে সহযোগী সংগঠনের সব পদ-পদবিতে নেতা নির্ধারণে একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করেছেন জাহিদ মালেক। তার সাম্রাজ্যে কেউ বাধা হতে চাইলে তাকেই সরিয়ে দিতেন তিনি। এই প্রতিহিংসায় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সদস্য পদও পাননি ত্যাগী ও সৎ অনেক নেতা। ‘দুষ্ট ও অসৎ’ লোকজন নিয়ে কমিটি ঘোষণা করে বাণিজ্য করাই ছিল সাবেক এই মন্ত্রীর কাজ। উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের কে কোন পদ পাবেন, টাকার বিনিময়ে তা নির্ণয় করেছেন সাবেক এই মন্ত্রীর ছেলে রাহাত মালেক। গুঞ্জন রয়েছে, ১০ থেকে ২০ লাখ টাকার বিনিময়ে উপজেলা কমিটিতে পদ-পদবি পাইয়ে দিতেন রাহাত। এসব কমিটির টাকার নিয়ন্ত্রণ করতেন জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এম এ সিফাত কোরাইশী সুমন।

সাটুরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন বলেন, আমি পড়ালেখা করেছি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে আর সেখানে ছাত্রলীগের রাজনীতি করেছি। লেখাপড়া শেষ করে নিজ উপজেলায় চলে আসি। আমি উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলাম। মূল দলের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলাম। কিন্তু মন্ত্রীর গ্রুপ না করায় আমাকে দল থেকে সরিয়ে দেয়। লোকমুখে শুনেছি, বড় বড় পদের জন্য নাকি টাকার লেনদেন হয়েছে। টাকার যদি লেনদেন নাই হয়, তবে ত্যাগী নেতাদের মূল্যায়ন কেন হলো না ওই আওয়ামী লীগের শাসনামলে।

বালু মহাল নিয়ন্ত্রণ

ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, জেলায় বালু মহালগুলোর অধিকাংশই নিয়ন্ত্রণ করতো জাহিদ মালেক বাহিনী। এসব বালু মহাল থেকে বড় একটি মাসোহারা প্রতি মাসে পেতেন জাহিদ মালেক। মাসোয়ারার অর্থ দিতে দেরি হলে পুলিশি হয়রানির শিকার হতে হতো ব্যবসায়ীদের। এক পর্যায়ে এই বালু মহালের মাসিক মাসোহারার অর্থ কম বলে নারাজি প্রকাশ করেন সাবেক এই মন্ত্রী। পরবর্তী সময়ে মহাল পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার জন্য জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল বাশার ওরফে মাটি বাশার এবং জাহিদের বিশ্বস্ত সহচর আফসার সরকারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। দীর্ঘ প্রায় ১০ বছর বালু মহাল নিয়ন্ত্রণে রেখে শত শত কোটি টাকার বাণিজ্য করেছেন জাহিদ মালেক ও তার বাহিনী।

কৃষকের সারে থাবা

মানিকগঞ্জে সরকারিভাবে স্বল্পমূল্যে সার পাওয়ার কথা থাকলেও সেই সার নিয়ন্ত্রণ করতে শক্তিশালী সিন্ডিকেট গড়েছিলেন জাহিদ মালেক। সাবেক এই মন্ত্রীর আস্থাভাজন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আবু বক্কর তুষার গং জেলার সার নিয়ন্ত্রণ করেছে। চড়া দামে কালোবাজারে এই সার পাচার করেছেন তারা। এদিকে সার না পেয়ে কৃষকরা হাহাকার করেছেন। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিষয়টি জানলেও সেসময় কিছু বলতে সাহস পায়নি। আবু বক্কর তুষার গংয়ের সিন্ডিকেটের কারণে জেলা-উপজেলার সাধারণ কৃষকদের চড়া দাম দিয়ে সার কিনতে হতো। এতে উৎপাদন খরচ অনেকাংশেই বেড়ে যেত তিনগুণ। আর অতিরিক্ত মূল্যে কালো বাজারের সার বিক্রির বড় একটি অংশ পেতেন জাহিদ মালেক।

মানিকগঞ্জ-৩ আসনের জাগীর ইউনিয়নের মেঘশিমুল এলাকার চাষী জয়নাল মিয়া বলেন, সার কেনার কথা সরকার নির্ধারিত ডিলারের কাছ থেকে। তবে মৌসুমের শুরুতে কিছু সার পেলেও মাঝামাঝি পর্যায়ে এসে সংকট দেখা দিত। যেহেতু সার সংকট সেজন্য বাধ্য হয়েই প্রতি কেজি সারে ২-৩ টাকা বেশি দিয়ে বাইরের দোকান থেকে ক্রয় করতে হয়েছে আমাদের। অতিরিক্ত মূল্য দিয়ে সার ক্রয়ের কারণেই উৎপাদন ব্যয় বেড়ে যেত।

পরিবহন সেক্টরে চাঁদাবাজি

মানিকগঞ্জের পরিবহন সেক্টরের চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ করতো জাহিদ মালেক গং। জানা গেছে, ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে প্রতিটি যানবাহন থেকে জিপির নামে দুই থেকে আড়াই হাজার টাকা তুলত মালেক বাহিনী। সরাসরি এই বাহিনীকে নিয়ন্ত্রণ করতেন পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম ও জেলা শ্রমিক লীগের নেতা বাবুল সরকার ওরফে কানা বাবুল। এই সেক্টর থেকে বছরে দুইশত কোটি টাকা চাঁদাবাজি হয়েছে এবং এবং সিংহভাগ নিতেন সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

জেলার সদর উপজেলার মানড়া এলাকার বাস মালিক সিদ্দিক মিয়া বলেন, আওয়ামী লীগের শাসনামলে পরিবহন সেক্টর ছিল তাদের কাছে সোনার হরিণ। এই পরিবহন সেক্টরের বাস মালিক সমিতির সভাপতি আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদুল ইসলাম সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের আস্থাভাজন হিসেবে সর্বমহলে পরিচিত ছিলেন। ওই সময়টাতে আমাদের মতো সাধারণ বাস মালিকদের জিম্মি করে ইচ্ছেমতো জিপির নামে চাঁদা আদায় করেছেন জাহিদুল। প্রতিটি পরিবহনের মালিক ক্ষুব্ধ হলেও নীরবে সব অত্যাচার সহ্য করে গেছেন, কারণ জাহিদুলের মাথার ওপর ছিলেন সাবেক মন্ত্রীর ছায়া ।  

সেলফি পরিবহনের এক শ্রমিক লতিফ বলেন, পাটুরিয়া ঘাট থেকে ঢাকার গাবতলী পযর্ন্ত যেতে প্রতিটি গাড়িকে চাঁদা দিতে হয়েছে দুই হাজার থেকে দুই হাজার সাতশত টাকা পর্যন্ত। এই জিপির নামের বড় একটি চাঁদার টাকার নিয়ন্ত্রণ ছিল বাস মালিক সমিতির সভাপতি জাহিদুল ইসলামের হাতে। অন্য কেউ জিপির টাকা তুললে জানাজানি হবে বিধায় তার নিজের আপন ভাই মাহিদুল ইসলাম ও মাহিন খান নামের এক নারী ওই টাকা সরাসরি লেনদেন করতেন। এই ধরনের চাঁদার পর তো পুলিশের একটি মাসোহারা আছেই। সব মিলিয়ে গত ১৫ বছরে পরিবহন মালিকসহ শ্রমিকরা তেমন সুবিধা করতে পারিনি।

সরকারি কাজে দলীয় হস্তক্ষেপ

মানিকগঞ্জ-৩ আসনেই সীমাবদ্ধ ছিল না জাহিদ মালেকের একচ্ছত্র আধিপত্য, বাকি দুটি সংসদীয় আসনেও চলত তার তাঁবেদারি। কোন প্রতিষ্ঠানে কোন ঠিকাদার কাজ করবে সেটাও তিনি নির্বাচিত করতেন। এই কাজে তাকে সহায়তা করতেন জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুলতানুল আযম খান আপেলসহ নির্দিষ্ট একটি মহল। প্রতিটি ঠিকাদারি কাজের লাভের একটি অংশ নিজ পকেটে নিতেন জাহিদ মালেক।

ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স আতিকা সরকার জেপির কর্ণধার আকরাম খান বলেন, গত ১৫টি বছর আমরা যারা সাধারণ ঠিকাদারি কাজ করে জীবন-জীবিকা নির্বাহ করেছি তাদের পুরোপুরি ধব্বংস করে দিয়েছে জাহিদ মালেকের সিন্ডিকেট। কাজ পাওয়ার জন্য অনলাইনে আবেদন করলেও তার মধ্যে বিভিন্ন কারসাজি করে, কাজ দিতে নয়ছয় করেছে। অথচ তাদের পছন্দের ঠিকাদারদের একের পর এক কাজ করেই চলছিল। এমনও হয়েছে আমরা কাজ শেষ করেও বিল পাইনি, ঘুরতে হয়েছে বছরের পর বছর। কিন্তু আওয়ামী লীগ বা মন্ত্রী সিন্ডিকেটের ঠিকাদাররা কাজ শুরুর পরপরই আংশিক বিল পেয়ে যেত। এই সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণের সঙ্গে আওয়ামী লীগের অনেক বড়বড় নেতাসহ সরকারি প্রকৌশলীরা জড়িত ছিলেন।  

সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে আউটসোর্সিংয়ের কর্মী নিয়োগে প্রভাব

আউটসোর্সিং খাতে জেলার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল, কর্নেল মালেক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়। অভিযোগ, এসব নিয়োগের জন্য প্রতিজনকে গুনতে হয়েছে আড়াই থেকে তিন লাখ করে টাকা। আউটসোর্সিংয়ে যারা নিয়োগ পেয়েছে তাদের বলা হয়, চাকরি স্থায়ী হলে আরও পাঁচ লাখ করে টাকা দিতে হবে। এসব আউটসোর্সিংয়ের নিয়োগ প্রক্রিয়ার সঙ্গে সরাসরি জড়িত ছিলেন সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের আস্থাভাজন সহচর আফসার উদ্দিন সরকার। নিয়োগের পুরো টাকাই নিজের কবজায় নেন জাহিদ মালেক।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হস্তক্ষেপ

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক তার নির্বাচনী এলাকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যবস্থাপনা কমিটিতে নিজের লোক রাখার জন্য বলপ্রয়োগ করতেন। এ ক্ষেত্রে সুপারিশকৃত ব্যক্তি অযোগ্য হলেও কমিটিতে রাখতে হতো। যে কারণে দীর্ঘদিন যাবৎ ওইসব অঞ্চলে শিক্ষার ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়েছে। অধিকাংশ কমিটিতে জাহিদ মালেকের বাহিনীর উগ্র সমর্থকদের রাখায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে চলে গেছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

সরকারি জমি কেনার সময় অর্থ আত্মসাতের চেষ্টা

সরকারি ওষুধ উৎপাদক প্রতিষ্ঠান অ্যাসেনশিয়াল ড্রাগসের কারখানা স্থাপনের জন্য উদ্যোগ হাতে নেন সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। কারখানাটি প্রাথমিকভাবে স্থাপনের জন্য জায়গা নির্ধারণ হয় জেলা সদর উপজেলার উকিয়ারা। সরকারি অর্থ আত্মসাতের জন্য নিজ ও তার পরিবারের অন্য সদস্য এবং আওয়ামী লীগের অনুসারীদের নামে ৩১ একর জমি কেনেন জাহিদ মালেক। সেই নিচু জমিতে বালু ভরাট করে মৌজার মূল্য বাড়ানোর পাঁয়তারাও করেন তিনি। জমিটি মন্ত্রণালয় থেকে দেখতে গেলে তৎকালীন জেলা প্রশাসক আব্দুল লতিফ জমির মূল্য বেশি এবং নাল জমি আবাসিক দেখানোর কারণে বাগড়া দেন। ওই সময় সাবেক এই স্বাস্থ্যমন্ত্রী তেলে-বেগুনে জ্বলে ওঠেন এবং জেলা প্রশাসকের অপসারণের জন্য জোর তদবির করেন। অন্যদিকে আওয়ামী লীগের একাংশ ও জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি জেলা প্রশাসককে ৪৮ ঘণ্টার সময় বেঁধে দিয়ে হুঁশিয়ারি দেয়। পরবর্তীতে তৎকালীন ডিসি আব্দুল লতিফের বদলির পরপরই জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক হিসেবে যোগদান করেন ছাত্রলীগের সাবেক নেত্রী রেহেনা আখতার। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পর রেহেনা আখতার বদলি হন।

অন্যের জমি দখল ও নিজ নামে স্থানান্তরের জন্য হুমকি প্রদর্শন

জেলার সাটুরিয়া উপজেলার ধানকোড়া ইউনিয়নের কামতা মৌজায় পৈতৃকভাবে ১৫ বিঘা নিচু জমি ছিল। সেই নিচু জমি ভরাটের উদ্যোগ নেন জাহিদ মালেক। অবৈধ পন্থা অবলম্বন করে রাত-দিন ২৪ ঘণ্টা একাধারে ড্রেজার দিয়ে রাতারাতি বালু ফেলা হয়। নিচু জমিতে বালু ফেলার সময় নাহার গার্ডেনের স্বত্বাধিকারী খাদেমুল ইসলাম পিনুর ৭৮ শতাংশ জমি দখল করে নেন জাহিদ মালেক। জমি দখলের পর পরই পাল্টা মামলাও দেন পিনুর বিরুদ্ধে। জমি ভরাট হয়ে গেলে দখলে নিতে সবজির আড়ত ও গরুর হাট বসান তিনি। গরুর হাট কয়েক দিন চললেও পরে তা বন্ধ হয়ে যায় এবং সবজির আড়তের দোকান বরাদ্দের নামে বেশ কিছু মানুষের কাছ থেকে কয়েক লাখ টাকা হাতিয়ে নেয় মালেক বাহিনীর নেতাকর্মীরা। অপর দিকে সদর উপজেলার জাগীর অঞ্চলে সাবেক মন্ত্রী কার্বন হোল্ডিংস লিমিটেড নামে একটি কারখানা স্থাপন করে।

কারখানাটি স্থাপন করার সময় জমির মালিকরা জমি দিতে চাচ্ছিলেন না। ওই সময় আওয়ামী লীগের বিশেষ একটি অংশ কৃষকদের কাছ থেকে জোড় করে জমি দখল করে ও জমি নিজের নামে করে নেয়। অভিযোগ রয়েছে, তিনজনের কাছ থেকে ১৭ শতাংশ জমি জবরদখল করে নেওয়া হয়, যার বর্তমান বাজারমূল্য কয়েক কোটি টাকা।

নাহার গার্ডেনের স্বত্বাধিকারী খাদেমুল ইসলাম পিনু বলেন, আমার প্রয়াত বাবা ৯০ বিঘা জমির ওপর নাহার গার্ডেন প্রতিষ্ঠা করেন। আমাদের জমির পাশেই জাহিদ মালেকের পৈতৃক কিছু জায়গা ছিল এবং তাদের সম্পদের পাশে আমাদের ৭৮ শতাংশ জমি ছিল। কাঁচা বাজারের আড়ত করার সময় জাহিদ মালেক জোর করে আমাদের জায়গা দখল করে নেন। জমি দখলের পর থেকে নানাভাবে হুমকি দিতে থাকে জাহিদ মালেকের সন্ত্রাসী বাহিনীর সদস্যরা। দলিল করে দিতে অস্বীকার করলে নানাভাবে মিথ্যা হয়রানিমূলক মামলা দেয় আমাদেরকে। এসব বিষয় শুনে আমার বৃদ্ধ মা শয্যাশায়ী হয়ে পড়েন। বিভিন্ন চাপে মধ্যে ফেলে নামমাত্র অর্থে বিনিময়ে জমি দলিল করে নেয়।

তৎকালীন কামতা-গোলড়া কাঁচামালের আড়তের মালিক রাজ্জাক বলেন, আমাদের পৈতৃক জায়গার ওপর কাঁচামালের আড়ত ছিল। সাবেক মন্ত্রী জাহিদ মালেক বাহিনী আমাদের আড়তের পাইকারদের আসতে বাধা প্রয়োগ করে। একটি সময় আমাদের আড়ত বন্ধ হয়ে যায়।

ইউপি নির্বাচনে দলীয় টিকিট বিক্রি

কয়েকজন নেতাকর্মীর অভিযোগ, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট গোলাম মহিউদ্দিনের সুপারিশক্রমে দলীয় টিকিট বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা আয় করেছেন মানিকগঞ্জ-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও মন্ত্রী জাহিদ মালেক। জাহিদ মালেকের ‘পুতুল নেতা’ হিসেবে পরিচিত জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম। তিনি তার সব অপকর্মের সমর্থন করে গেছেন বলেও কারও কারও অভিযোগ। হাতেগোনা তিন চারটি ছাড়া প্রায় সব ইউপি চেয়ারম্যানের টিকিট নিতে গুনতে হয়েছে অর্ধ থেকে এক কোটি টাকা। এসব টাকা সরাসরি সংগ্রহ করেছেন জাহিদ মালেকের নিজ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আফছার সরকার। এসব টাকা পৌঁছে দিতেন জাহিদ মালেকের ছেলে রাহাত মালেকের কাছে। টিকিটের টাকা হাতে পেলে জাহিদ মালেককে সবুজ সংকেত দিতেন রাহাত এবং সেই অনুসারেই নির্বাচনের সব আয়োজন করা হতো।

অপরদিকে সদর উপজেলার জাগীর ইউনিয়নের উকিয়ারা এলাকায় জাহিদ মালেক নিজ পরিবার ও আওয়ামী লীগের সদস্যদের নামে ৩১ একর জমি কেনেন। এরমধ্যে ১১০ বিঘা জমির মালিক ছিলেন উকিয়ারা গ্রামের আব্দুস সালাম নামের এক ব্যক্তি। তবে ওই জমির মধ্যে ৯২ শতাংশের টাকা না দিয়েই বালু দিয়ে ভরাট করে মন্ত্রী বাহিনী।

টাকা চাইতে গেলে নানান সময় ভয়ভীতি প্রদর্শন করা হয় বলে জানান ভুক্তভোগী আব্দুস সালাম।

জাহিদ মালেকের স্বত্বাধিকারী প্রতিষ্ঠান কার্বন হোল্ডিংস লিমিটেড কারখানা স্থাপনের সময় জোরপূর্বক জমি দখলের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আওয়ামী লীগের একাধিক নেতাকর্মীরা। তাদের দাবি, ক্ষমতার অপব্যবহার করে ১৭ শতাংশ জমি কৃষককে টাকা না দিয়েই দখল করেছেন সাবেক এই স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

তারা বলেন, টাকা চাইতে জমির মালিকদের সঙ্গে আমরা গেলেও বিভিন্ন সময় আমাদের অপমান ও লাঞ্ছিত হতে হয়েছে।

নাম পরিচয় প্রকাশ না করার মর্মে একাধিক আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতাকর্মী বলেন, মানিকগঞ্জ একটি শান্তিপূর্ণ জেলা হিসেবে সারাদেশেই পরিচিত ছিল। তবে জাহিদ মালেক সংসদ সদস্য হওয়ার পর থেকেই শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নষ্ট হতে থাকে। যখন প্রতিমন্ত্রী থেকে পূর্ণাঙ্গ মন্ত্রিত্ব লাভ করেন তখন থেকেই সব কিছুর নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেন জাহিদ মালেক। দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের বিভিন্ন সময়ে অপমান-অপদস্ত করতেন তিনি। তার কোনও কথার প্রতিবাদ করলে বা সমর্থন না করলে দল থেকে বের করার সর্বোচ্চ চেষ্টাও করেছেন তিনি। তারই ধারাবাহিকতায় বিগত জেলা আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে ত্যাগী ও সৎ নেতা গাজী কামরুল হুদা সেলিমকে সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে সরিয়ে ওই পদে বসানো হয় তার ‘হাতের পুতুল’ আব্দুস সালামকে। একইভাবে নানা সময়ে ত্যাগী ও সৎ নেতাকে সরানোর অভিযোগ রয়েছে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে। সহযোগী সংগঠনের নেতা তৈরির কারিগর হিসেবে জাহিদ মালেকের জ্যেষ্ঠ সন্তান রাহাত মালেকের আধিপত্যও ছিল লক্ষণীয়। অযোগ্য ও সন্ত্রাসী টাইপের মানুষকে টাকার বিনিময়ে পদ-পদবি দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে।

সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) মানিকগঞ্জ জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম বিশ্বাস বলেন, আমরা দেখেছি বিগত সময়ে রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ বা সংসদ সদস্য ও মন্ত্রী যারা হয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ বিদ্যমান আছে। বল প্রয়োগ, অন্যের জমি দখল, সরকারি দফতরসহ তাদের নিয়ন্ত্রণ করার মতো অভিযোগও রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। বিশেষ করে জাহিদ মালেক যখন মন্ত্রী ছিলেন তখন তার চারপাশে একটি বলয় তৈরি হয়- এমন চিত্রও আমরা দেখেছি। তার কাছে যারা ছিলেন তাদের মাধ্যমেই এই নিয়ন্ত্রণগুলো হয়েছে বলে জানতে পেরেছি। আমি বর্তমান সরকারে যারা আছেন তাদের কাছে অনুরোধ করব, যারা ভুক্তভোগী বা ক্ষতিগ্রস্ত আছেন তাদের সেই ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করে তা সমাধানে কাজ করতে।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। তারপর জাহিদ মালেক ও তার অনুসারীসহ অভিযুক্ত নেতাকর্মীরাও আত্মগোপনে যান। এ কারণে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি যায়নি।

বিডি প্রতিদিন/একেএ

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
দখল-চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : গণতন্ত্র মঞ্চ
দখল-চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : গণতন্ত্র মঞ্চ
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
‘সবার আগে বাংলাদেশ’ কনসার্টের থিম সং প্রকাশ
‘সবার আগে বাংলাদেশ’ কনসার্টের থিম সং প্রকাশ
সুনামগঞ্জে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলায় চারজন গ্রেফতার
সুনামগঞ্জে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলায় চারজন গ্রেফতার
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি
জিয়া পরিষদ বেসরকারি ব্যাংক ইউনিট শাখার অনুমোদন
জিয়া পরিষদ বেসরকারি ব্যাংক ইউনিট শাখার অনুমোদন
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বিএফইউজে-ডিইউজের আলোচনা সভা
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বিএফইউজে-ডিইউজের আলোচনা সভা
‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’
‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’
ইসলামাবাদে ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ পালিত
ইসলামাবাদে ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ পালিত
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
সর্বশেষ খবর
মুন্সিগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
মুন্সিগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্র গঠনে বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে রামপালে সমাবেশ
রাষ্ট্র গঠনে বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে রামপালে সমাবেশ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হেফাজতে ইসলামের খুলনা জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন
হেফাজতে ইসলামের খুলনা জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দখল-চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : গণতন্ত্র মঞ্চ
দখল-চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : গণতন্ত্র মঞ্চ

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষক দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নবীউল্লাহ নবীর মতবিনিময়
কৃষক দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নবীউল্লাহ নবীর মতবিনিময়

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‌‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতের দালাল’
‌‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতের দালাল’

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশ দেখে দৌঁড়ে পালাল চালক, পিকআপ থেকে উদ্ধার লাখ টাকার চিনি
পুলিশ দেখে দৌঁড়ে পালাল চালক, পিকআপ থেকে উদ্ধার লাখ টাকার চিনি

৩ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

ফ্যাসিস্ট ও তাদের দেশি-বিদেশি দোসর এখনো তৎপর : জোনায়েদ সাকি
ফ্যাসিস্ট ও তাদের দেশি-বিদেশি দোসর এখনো তৎপর : জোনায়েদ সাকি

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে অটোভ্যানের ধাক্কায় শিশু নিহত
গোপালগঞ্জে অটোভ্যানের ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে কড়াইল বস্তিতে ফায়ার সার্ভিসের গণসংযোগ
অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে কড়াইল বস্তিতে ফায়ার সার্ভিসের গণসংযোগ

৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

জন্মদিনেও বিস্ফোরক স্বস্তিকা
জন্মদিনেও বিস্ফোরক স্বস্তিকা

৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

'হাসিনা দেশ থেকে পালিয়েছে কিন্তু ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি'
'হাসিনা দেশ থেকে পালিয়েছে কিন্তু ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি'

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে যুবকের লাশ উদ্ধার
সিলেটে যুবকের লাশ উদ্ধার

৪ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

ফরিদপুরে ভারতীয় মিডিয়ার অপপ্রচারের প্রতিবাদ যুবদলের
ফরিদপুরে ভারতীয় মিডিয়ার অপপ্রচারের প্রতিবাদ যুবদলের

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে বিভিন্ন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
চট্টগ্রামে বিভিন্ন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

৪ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে নানা আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
চট্টগ্রামে নানা আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

৪ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌‘খুনি হাসিনা দেশ থেকে পালালেও ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি’
‌‘খুনি হাসিনা দেশ থেকে পালালেও ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি’

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

একযুগ পর দেশে ফিরলেন সাবেক ছাত্রদল নেতা শফিকুল ইসলাম রিবলু
একযুগ পর দেশে ফিরলেন সাবেক ছাত্রদল নেতা শফিকুল ইসলাম রিবলু

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফুলপুরে পণ্য মজুদদারি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে অভিযান, জরিমানা
ফুলপুরে পণ্য মজুদদারি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে অভিযান, জরিমানা

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে পুকুর থেকে বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে পুকুর থেকে বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার

৪ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌‘শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে অবস্থান নিয়েছিল আওয়ামী লীগ’
‌‘শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে অবস্থান নিয়েছিল আওয়ামী লীগ’

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

রাজবাড়ীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনা ভারতের পুতুল, যেভাবে নাচায় সেভাবে নাচে’
‘হাসিনা ভারতের পুতুল, যেভাবে নাচায় সেভাবে নাচে’

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে যুবলীগ নেতাকে পুলিশে দিল জনতা
চট্টগ্রামে যুবলীগ নেতাকে পুলিশে দিল জনতা

৪ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

১৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

১৭ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

১২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

১১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

১১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিটি শিশুরই আছে সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ
প্রতিটি শিশুরই আছে সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ

বিশেষ আয়োজন

দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত

সম্পাদকীয়

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রদ্ধাভরে স্মরণ সূর্যসন্তানদের
শ্রদ্ধাভরে স্মরণ সূর্যসন্তানদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে বিনম্র শ্রদ্ধায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
সারা দেশে বিনম্র শ্রদ্ধায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

দেশগ্রাম

এ এক মজার স্কুল...
এ এক মজার স্কুল...

বিশেষ আয়োজন

সীমান্তে দম্পতি আটক
সীমান্তে দম্পতি আটক

দেশগ্রাম