শিরোনাম
শুক্রবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ০০:০০ টা

ইজিপি পদ্ধতি অর্থনীতিতে পরিবর্তন আনবে

----------- পরিকল্পনামন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক

পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, সরকারি ক্রয়ে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা, সময় ও অর্থের অপচয় রোধ করে ইজিপি পদ্ধতি অর্থনীতিতে অভাবনীয় পরিবর্তন আনবে। এ ধারাবাহিকতায় ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা, দারিদ্র্য বিমোচন ও জ্ঞানভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা সময়ের ব্যাপার। অগ্রগতির এ ধারা অব্যাহত থাকলে ২০৪০ সালের বাংলাদেশ হবে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। গতকাল রাজধানীর এনইসি মিলনায়তনে সিপিটিইউ আয়োজিত ইজিপি সিস্টেমে ব্যাংকের ভূমিকা ও ভবিষ্যৎ পদক্ষেপ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় মন্ত্রী সিপিটিইউ নামে একটি মোবাইল অ্যাপস উদ্বোধন করেন। আইএমইডি সচিব ফরিদ উদ্দিন আহম্মদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অর্থ প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান, বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর সিতাংশু কুমার সুর চৌধুরী, বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর চিমিয়াও ফেন ও সিপিটিইউর মহাপরিচালক ফারুক হোসেন বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তা ছাড়াও দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ঠিকাদার ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ব্যাংকিং দেশের শিল্প প্রসারে অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি খাত। দেশের অর্থনীতির টেকসই গতিশীলতা আনতে ব্যাংকগুলোকে উইন উইন পরিস্থিতিতে কাজ করতে হবে। এ লক্ষ্যে ব্যাংকিং সেবা ও সুদের হার আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে উন্নীত করা অপরিহার্য। আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার যোগ্য করে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে।

তিনি বলেন, ‘আমাদের কাজ হচ্ছে দেশকে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে উপনীত করা।’ তিনি জাপান, ‘চীন, সিঙ্গাপুরসহ বিশ্বের কয়েকটি দেশের ২০ বছরের তুলনামূলক অর্থনৈতিক সমীক্ষা তুলে ধরে বলেন, জাপান ৫০ বছরে ৫০ গুণ, চীন ১৯৮০ সাল থেকে ২০১৫ পর্যন্ত ৫২ গুণ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। আমাদের এখন সে সময় এসেছে।

সর্বশেষ খবর