রবিবার, ২২ জানুয়ারি, ২০১৭ ০০:০০ টা

প্রকাশিত খবরের প্রতিবাদ ও প্রতিবেদকের বক্তব্য

গত ১৮ জানুয়ারি বাংলাদেশ প্রতিদিনে ‘হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে হচ্ছেটা কী’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল। কর্তৃপক্ষ বলেছে, ভুল তথ্য দিয়ে সংবাদটি পরিবেশন করা হয়েছে। প্রতিবাদপত্রে বলা হয়, ‘শফিউল আজম মিলন নামে গত ৩১ আগস্ট ২০১৬ যে রোগীর আফপাম্প সিএবিজি অপারেশন সম্পন্ন হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে, অপারেশন রেজিস্টারে তার নাম লিপিবদ্ধ নেই। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে উল্লিখিত ব্যক্তির নামে কোনো অভিযোগ দাখিল হয়নি। প্রতিটি বাইপাস অপারেশনেই একটি অক্সিজেনেটর ও ৩-৪টি শান্ট ব্যবহূত হয়। বর্তমানে সরকারি অক্সিজেনেটর অপ্রতুলতার কারণে রোগীরা নিজে বিভিন্ন কোম্পানির কাছ থেকে সরাসরি ক্রয় করে থাকেন। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক কোনো কোম্পানি নির্দিষ্ট করে দেন না কিংবা টাকা-পয়সার লেনদেনও করেন না। টাকা-পয়সার লেনদেন কেবল রোগী ও কোম্পানির প্রতিনিধিদের মধ্যে হয়ে থাকে। এ বিষয়ে চিকিৎসকদের কোনো সংশ্লিষ্টতা  নেই। ওষুধ কেনার বিষয়ে রোগীরা তাদের পছন্দমাফিক যে কোনো ফার্মেসি থেকে যাচাই করে ওষুধ কিনে থাকেন। অক্সিজেনেটর ও শান্ট অথবা অন্য কোনো সামগ্রী ব্যবহূত না হলে রোগীরা ক্রয়কৃত রশিদসহ কোম্পানির প্রতিনিধিদের সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রাপ্য টাকা ফেরত পেয়ে থাকেন। এমতাবস্থায় সিন্ডিকেটের মাধ্যমে রোগীদের কাছ থেকে অর্থ লুট করে নেওয়ার মতো সংবাদ ভিত্তিহীন বলে আমরা মনে করি। কেউ এই হাসপাতালের সুনাম বিনষ্ট করার জন্য মিথ্যা তথ্য দিয়ে থাকতে পারেন বলে আমরা মনে করি।

প্রতিবেদকের বক্তব্য : শফিউল আজম মিলনের অপারেশন হয় ৩১ জুলাই। সঠিক তথ্য ও প্রমাণের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি এবং প্রকাশিত হয়েছে। সব প্রমাণ আমাদের হাতে রয়েছে।

সর্বশেষ খবর