জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গ্যাস অনুসন্ধানকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এলএনজি সরবরাহ, নতুন গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য ১০৮টি কূপ খনন এবং প্রাকৃতিক গ্যাসের বিকল্প হিসেবে এলপিজির ব্যবহার সম্প্রসারণ ইত্যাদি কার্যক্রম দ্রুততার সঙ্গে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ গতকাল রাজধানীর এক হোটেলে শেভরন আয়োজিত ‘স্টেক হোল্ডার ইভেন্ট’- এ এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতকে অগ্রাধিকার দিয়ে সরকার যে উন্নত বাংলাদেশ গড়ার পরিকল্পনা নিয়েছে তা পরিকল্পনা মাফিক এগিয়ে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে দেশের মোট জনগোষ্ঠীর ৯০ ভাগ মানুষ বিদ্যুৎ পাচ্ছে। চর এলাকায় সোলার হোম সিস্টেম ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। সরকার বিশেষ ভর্তুকি দেওয়ায় ৫২ লাখ সোলার হোম সিস্টেম স্থাপিত হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী এ সময় শেভরনের কার্যক্রমে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, জ্বালানি নিরাপত্তা আরও পোক্ত করতে সব অপারেটরদের সঙ্গে নতুন নতুন উদ্যোগ নিয়ে কাজ করতে হবে।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব আবু হেনা মো. রাহমাতুল মুনিম, পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান আবুল মনসুর মো. ফয়জুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাট ও শেভরন বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট কেভিন লিয়ন বক্তব্য রাখেন।