বরেণ্য সাংবাদিক আতাউস সামাদ মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় সাংবাদিকতার পাশাপাশি মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্য-সহযোগিতা করেছেন। শুধু তাই নয়, দেশে স্বৈরাচারের আবির্ভাব ঘটলে তিনি এর বিরুদ্ধে কলম ধরেছেন। গণতন্ত্র, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে তিনি ছিলেন অক্লান্ত যোদ্ধা। তিনি ছিলেন আপাদমস্তক আদর্শিক মানুষ। আতাউস সামাদ স্মৃতি পরিষদের উদ্যোগে গতকাল জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে তার ১২তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে স্মরণসভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
সিনিয়র সাংবাদিক ও কবি শামিমা চৌধুরীর সঞ্চালনায় সভায় সভাপতিত্ব করেন আতাউস সামাদ স্মৃতি পুরস্কারপ্রাপ্ত সিনিয়র ফটো সাংবাদিক রফিকুর রহমান। সভায় আরও বক্তব্য দেন প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক কবি সোহরাব হাসান, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি ও বিএফইউজের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ, বিএফইউজের সাবেক সভাপতি ও বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম আবদুল্লাহ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও খ্যাতিমান ছড়াকার আবু সালেহ, মরহুম আতাউস সামাদের ভ্রাতুষ্পুত্র ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, বিএফইউজের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব বাছির জামাল প্রমুখ।