২৬ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রথম পৃষ্ঠায় ‘পণ্যের খবর নেই টাকা নিয়ে হাওয়া’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটির প্রতিবাদ জানিয়েছেন রাজশাহীর সিভিল সার্জন ডা. আবু সাইদ মোহাম্মদ ফারুক। প্রতিবাদলিপিতে তিনি বলেন, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কর্তৃক তিনটি আরবান ডিসপেনসারি (পবা-১, রানীনগর ও সিরোইল) ও বিদ্যালয় স্বাস্থ্য কেন্দ্র, রাজশাহীর অনুকূলে এমএসআর খাতে বরাদ্দ করা ৪৭ লাখ ৮৪ হাজার ৭০০ টাকার মধ্যে ইডিসিএল থেকে ২৩ লাখ ৩২ হাজার ৫৪১.২৫ টাকার ওষুধ কেনা হয়েছে। অবশিষ্ট বরাদ্দ থেকে (এমএসআর যন্ত্রপাতি মেরামত, অক্সিজেন ও অন্যান্য গ্যাস খাতে বরাদ্দ বাদে) সরকারি নিয়ম অনুসরণ করে স্থানীয়ভাবে মালামাল কেনা ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে যথানিয়মে পাঠানো হয়েছে। প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বদলিসহ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি ও কেনাকাটার নামে ভুয়া বিল-ভাউচারে স্বাক্ষর নেওয়ার অভিযোগটি সঠিক নয়।
প্রতিবেদকের বক্তব্য : ওষুধ কেনার কথা প্রতিবেদনে উল্লেখ আছে। অন্যান্য সরঞ্জাম কেনা হয়নি বলে ওইসব স্বাস্থ্য কেন্দ্রের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জানিয়েছেন। নিয়ম মেনে প্রতিবেদনে সিভিল সার্জনের বক্তব্য উপস্থাপন করা হয়েছে।