শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০৪, বুধবার, ৩১ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

কোটা সংস্কারের দাবিতে ছাত্র আন্দোলন ও কিছু কথা

ড. মো. আওলাদ হোসেন
কোটা সংস্কারের দাবিতে ছাত্র আন্দোলন ও কিছু কথা

সরকারি চাকুরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা সংস্কারের দাবিতে সারাদেশে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের সামনে রেখে যে কুরুক্ষেত্র ঘটলো তা আমাদের কারোরই কাম্য নয়। এই তাণ্ডবকে একমাত্র একাত্তরের নৃশংসতার সাথেই তুলনা করা যায়।

বর্তমান চলমান কোটা বিরোধী আন্দোলন সম্পর্কে সাধারণ ছাত্রছাত্রীরা আসলেই বিস্তারিত জানেনা ৷ সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের কোটা বাতিলের দাবিতে আন্দোলনের প্রেক্ষিতে ২০১৮ সালে সরকার সকল প্রকার কোটা বাতিল করে পরিপত্র জারি করে। এই পরিপত্রে সংক্ষুব্ধ হয়ে ২০২২ সালে মুক্তিযুদ্ধের সন্তানদের পক্ষ থেকে জারিকৃত পরিপত্রের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিট পিটিশন দায়ের করে। মহামান্য হাইকোর্টের রায়ে সরকার কর্তৃক জারিকৃত পরিপত্র বাতিল করে দেয়। সরকার হাইকোর্টের রায়ের বিরূদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আপিল করে। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ হাইকোর্টের রায় স্থগিত করে এই বিষয়ে নিষ্পত্তির জন্য শুনানির দিন ধার্য করে। কিন্তু এরই মাঝে স্বাধীনতা বিরোধীরা কোটা সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য দিয়ে, গুজব ছড়িয়ে কোটা সংস্কারের দাবিতে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের নামে সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের সরকারের বিরুদ্ধে উসকিয়ে দিয়ে এক বিভীষিকাময় নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে।

শিক্ষার্থীরা যে অরাজনৈতিক আন্দোলনের সূচনা করেছিল, প্রাথমিকভাবে সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের হাতে এই আন্দোলন শান্তিপূর্ণ থাকলেও পরবর্তীতে সুযোগ সন্ধানীরা খুবই দ্রুত সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে অনুপ্রবেশ করে এই আন্দোলনে স্বাধীনতা বিরোধী স্লোগান দিয়ে পরিস্থিতি তাদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নিলো। যা পরবর্তীতে সরকার বিরোধী আন্দোলনে রূপ নেয়। সুযোগসন্ধানীরা সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের সামনে রেখে, টানা তিনদিন রাজধানীর যাত্রাবাড়ী-শনির আখড়া এলাকায় যে হামলা, ভাঙচুর, নিপীড়ন, নির্যাতন, ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে, সেই সম্পর্কে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ওয়ারী জোনের জনৈক পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, ‘আমি ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানিদের নাশকতা ও বর্বরতা দেখি নাই, কিন্তু আমি শনির আখড়ায় পাকিস্তানিদের প্রেতাত্মাদের ধ্বংসযজ্ঞ দেখেছি।’

পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ, গত শনিবার ২০ জুলাই ঢাকা-নারায়নগঞ্জ লিংক রোডের সাইনবোর্ড এলাকায় হামলাকারীদের নির্যাতনের শিকার সোনালী নামে কর্তব্যরত এক নারী সাংবাদিকের ভাষ্যমতে, ‘তোরা সাংবাদিক-এই কথা বলেই হাজারো আন্দোলনকারী হামলা চালায়। গ্যাস লাইটার দিয়ে চেহারায় আগুন জ্বালিয়ে পুড়িয়ে দেয়। টেনে হিঁচড়ে গায়ের পোশাক ছিঁড়ে ফেলে। পরে যৌন নির্যাতনের চেষ্টা চালায়।’

ঐ নারী সাংবাদিকের দাবি, বিএনপির নেতারা এই হামলার নেতৃত্বে ছিলেন। কর্মজীবনে বেশিরভাগ সময় তিনি বিএনপির নিউজ কাভার করায়, তিনি তাদের চিনতে পেরেছেন। এই নারী সাংবাদিকের ভাষ্যমতে কোটা বিরোধী আন্দোলনের নামে যে নাশকতা, হত্যাযজ্ঞ, নারী নির্যাতন হয়েছে, তা থেকে ৭১ এ মহান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানিদের ধ্বংসযজ্ঞ ও নারী নির্যাতনের চিত্র ফুটে উঠেছে।

এই কয়দিনে সুযোগ সন্ধানীদের সৃষ্ট নৈরাজ্যকর পরিস্থিতিতে প্রায় শতাধিক প্রাণহানি ঘটেছে, যা আমাদের কাম্য নয়। কিন্তু এটাও সত্য যে এছাড়া কোনও উপায় ছিল না। সারাদেশে অসংখ্য সরকারি সম্পত্তি ধ্বংস করা হয়েছে। যানবাহনে আগুন দেয়া হয়েছে। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ টেলিভিশনে আগুন দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষের আবেগের জায়গা, মেট্রোরেলকে ক্ষতবিক্ষত করেছে। আমি সবচেয়ে বেশি কষ্ট পেয়েছি, কোমলমতি ছাত্র যারা কিছুই বোঝেনা তাদেরকে মিথ্যা বুঝিয়ে রাজপথে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। একজন প্রত্যক্ষদর্শীর ভাষ্যমতে, রাজধানীর শনিরআখড়া এলাকায় সবচেয়ে নৃশংসতম ও দুঃখজনক সংঘাত হয়েছে। কর্তব্যরত এক পুলিশ সদস্যকে পিটিয়ে হত্যা করে ফুটওভারের সাথে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। সেই স্পটে স্পঞ্জের স্যান্ডেল পায়ে, ১০-১২ বৎসরের, এক আন্দোলনকারীকে ‘কেনো ইটা মারছো?’ জিজ্ঞাসা করা হলো, সে বললো, "আমি মাদ্রাসায় পড়ি, শেখ হাসিনা আমাদের মাদ্রাসায় পড়া বন্ধ করতে চায়’। অথচ ঐ কোমলমতি ছেলেটি জানেই না যে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পাঞ্জেগানা নামাজী, তিনি অত্যন্ত পরহেজগার ব্যক্তি। তিনি নিয়মিত কোরআন তেলাওয়াত করেন এবং তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করেন। মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ জীবনের কথা বিবেচনা করে, তিনিই কওমী মাদ্রাসার ডিগ্রিকে স্বীকৃতি দিয়েছেন।

চলমান কোটাবিরোধী আন্দোলন যেসকল ছাত্রছাত্রী সম্পৃক্ত হয়ে স্লোগান দিয়েছে, "তুমি কে? আমি কে?-রাজাকার! রাজাকার!" ওদের বয়স ১৮-২০ বছর৷ স্বাধীনতাযুদ্ধের অনেক পরে ওদের জন্ম। স্বাধীনতার দাবিতে আন্দোলনকারী বাঙালি ছাত্রছাত্রীরা স্লোগান দিয়েছিলো, "তুমি কে, আমি কে?- বাঙালি! বাঙালি!! স্বাধীনতার ৫৩ বছর পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই বাঙালি ছাত্রছাত্রীরাই স্লোগান দিয়েছে,‘তুমি কে? আমি কে? রাজাকার! রাজাকার!!’

ওরা নিশ্চয়ই জানেনা বাংলাদেশের ইতিহাসে কাদেরকে, কি কারণে রাজাকার বলা হয়? ঐ সাধারণ ছাত্রছাত্রীরা জানেনা বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ‘রাজাকার’ কারা ছিলো? মহান স্বাধীনতাযুদ্ধে রাজাকারদের ভূমিকা কত ঘৃণ্য ছিলো? ওরা জানেনা "রাজাকার" শব্দটি প্রতীকী হিসাবে ব্যবহার করে স্বাধীনতাবিরোধী কর্মকাণ্ডের জন্য এক শ্রেণীর ঘৃণ্য মানুষদের গালমন্দ করা হয়। পলাশীর যুদ্ধে সেনাপ্রধান মীরজাফর, নবাব সিরাজৌদ্দৌলার সাথে বেঈমানী করার কারণে বাঙালিরা পরাজিত হয়েছিলো, ফলে "মীরজাফর" শব্দটি ‘বেঈমান বা বিশ্বাসঘাতক’র সমার্থক শব্দ হিসেবে ব্যবহৃত হয়, ঠিক তেমনিভাবে ‘রাজাকার’ শব্দটিও ‘নারী নির্যাতনকারী ও স্বাধীনতা বিরোধী‘ শব্দের সমার্থক শব্দ।

যে ছাত্রীরা মধ্যরাতে নিজেদের ‘রাজাকার’ পরিচয় দিয়ে গগনবিদারী স্লোগান দিল, ওরা জানেনা, মহান স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন সময়ে এই রাজাকাররাই আমাদের যুবতী মা-বোনদের ধরে নিয়ে পাকিস্তানি হায়নাদের হাতে তুলে দিত।

কোটা আন্দোলন আসলেই কিসের আন্দোলন? এইটা কি মৌলিক অধিকার আদায়ের আন্দোলন? এইটা কি গণমানুষের আন্দোলন? তাহলে এইটা কিসের আন্দোলন? এই আন্দোলনে প্রাণ দিতে হবে কেন? পুলিশ মারতে হবে কেন? সাংবাদিক মারতে হবে কেন? রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ধ্বংস করতে হবে কেন? মানুষের চলমান জীবন অচল করবে কেন? এই আন্দোলনের নামে নাশকতার সৃষ্টি করবে কেন? এই আন্দোলনের নামে কারাগার ভেঙে জঙ্গি ছিনতাই হবে কেন? এই আন্দোলনের নামে হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট করবে কেন? কে জবাব দেবে?

এই আন্দোলন শুধু সরকারি চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে আইন বা বিধি পরিবর্তনের আন্দোলন, যা সরকারও চায় এবং সরকার পরিপত্র জারি করেছে। অথচ এই আন্দোলনকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে, সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের ভুল বুঝিয়ে এক শ্রেনীর জনবিচ্ছিন্ন সুযোগসন্ধানী গোষ্ঠী সরকার পতনের আন্দোলন জোরদার করেছে। এই আন্দোলনের রূপকার কারা? যাঁদের নেতৃত্বে আন্দোলন পরিচালিত হচ্ছে- যাঁরা এই আন্দোলনের সমন্বয়কারী হিসেবে নেতৃত্ব দিচ্ছে তাদের আদি বৃত্তান্ত নিলে তাহলে দেখা যাবে, তাঁরা আসলে কারা? মূল নেতৃত্ব যাঁরা দিয়েছে তারা কিন্তু সবাই সাধারণ শিক্ষার্থী নয়, তবে হ্যাঁ তাদের সাথে সাধারণ শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করছে। সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাদের আসল পরিচয় জানেনা বা জানতো না। তাদের আন্দোলন হলো কোটা বিরোধী আন্দোলন, সেই আন্দোলনকে সামনে রাখে তারা কিন্তু করেছে সরকার বিরোধী আন্দোলন। তাদের প্রতিপক্ষ হলো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাদের প্রতিপক্ষ হলো মুক্তিযোদ্ধা, তাদের প্রতিপক্ষ হলো পুলিশ, তাদের প্রতিপক্ষ হলো সাংবাদিক, তাদের প্রতিপক্ষ হলো স্বাধীনতার স্বপক্ষের সবাই, তাদের টার্গেট হলো সরকারের উন্নয়নের কাজগুলোর ধ্বংস করা, তাদের টার্গেট হলো সরকারকে কৌশলে উৎখাত করা, তাদের টার্গেট হলো দেশে অরাজকতা সৃষ্টি করে অতল করা। তাদের টার্গেট হলো এয়ারপোর্ট দখল করে দেশকে সারা বিশ্বের সাথে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া, গণভবন দখল করে শ্রীলঙ্কার আদলে ক্ষমতা দখল করা।

মাননীয় আদালতের রায়ের মাধ্যমে তাদের দাবি সম্পূর্ণভাবে পূরণ হয়েছে। কিন্তু তারা এখন কোটা আন্দোলনের দাবির পাশাপাশি আরো কিছু দাবি উপস্থাপন করেছে। তাঁরা তাহলে এই আন্দোলন কিসের জন্য এবং কার জন্য কিসের স্বার্থে করেছে, তা তারা প্রকাশ না করলেও, আমরা সাধারণ মানুষ বুঝি এবং জানি তাদের আসল রহস্য কি? তাদের আন্দোলন কোটার আন্দোলন নয়, তাদের আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে সরকারের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে দেশের উন্নয়ন বাঁধা সৃষ্টি করে সরকারকে উৎখাত করা, অন্য দিকে আরও একটি ১৫ আগস্ট বা ২১ শে আগস্ট রচনা করা। সেজন্যই বসিলায় ২০ হাজারেরও বেশি বহিরাগত সমবেত হয়েছিল, মোহাম্মদপুর হয়ে গণভবনে হামলা চালাতে চেয়েছিল।

তাই আজকে সময় এসেছে, সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাকে রক্ষার জন্য বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করা।

লেখক : সংসদ সদস্য।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
তারল্য সংকটে মন্দ ঋণ পুনরুদ্ধারে হতাশা
তারল্য সংকটে মন্দ ঋণ পুনরুদ্ধারে হতাশা
বাজার নিয়ন্ত্রণের উত্তম দাওয়াই ব্যবসায়ীদের হাতেই
বাজার নিয়ন্ত্রণের উত্তম দাওয়াই ব্যবসায়ীদের হাতেই
রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থায় পিতৃতান্ত্রিকতা
রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থায় পিতৃতান্ত্রিকতা
উন্নয়নের বড় বাধা দুর্নীতি
উন্নয়নের বড় বাধা দুর্নীতি
‘অ্যা হাংরি ম্যান ইজ অ্যান অ্যাংরি ম্যান’
‘অ্যা হাংরি ম্যান ইজ অ্যান অ্যাংরি ম্যান’
খেলাপি ঋণ কঠোর করার সময় এখন নয়
খেলাপি ঋণ কঠোর করার সময় এখন নয়
ব্যবসায়ীরা সংকটে পড়লে পণ্য সরবরাহ ব্যাহত হবে
ব্যবসায়ীরা সংকটে পড়লে পণ্য সরবরাহ ব্যাহত হবে
বিপ্লবী চেতনার সাহসী তরুণরা
বিপ্লবী চেতনার সাহসী তরুণরা
সংস্কারের নামে ভোটে বিলম্ব অযৌক্তিক
সংস্কারের নামে ভোটে বিলম্ব অযৌক্তিক
ব্যবসায়ীদের এই নিশ্চয়তার প্রয়োজন ছিল
ব্যবসায়ীদের এই নিশ্চয়তার প্রয়োজন ছিল
তরুণদের ভবিষ্যৎ কোথায়
তরুণদের ভবিষ্যৎ কোথায়
বর্তমানে ছাত্রদের নেতৃত্ব দেওয়ার কেউ নেই
বর্তমানে ছাত্রদের নেতৃত্ব দেওয়ার কেউ নেই
সর্বশেষ খবর
১২৮ বছর পর অলিম্পিকে ক্রিকেট, কিন্তু স্থায়ীভাবে থাকবে?
১২৮ বছর পর অলিম্পিকে ক্রিকেট, কিন্তু স্থায়ীভাবে থাকবে?

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

৩৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

গ্যাবা টেস্টে মাঠে নামছেন হ্যাজেলউড
গ্যাবা টেস্টে মাঠে নামছেন হ্যাজেলউড

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ব্যস্ত সময়ে চুলের যত্নআত্তি
ব্যস্ত সময়ে চুলের যত্নআত্তি

২৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গোপালগঞ্জে পৃথক ঘটনায় এক শিশুসহ তিনজনের মৃত্যু
গোপালগঞ্জে পৃথক ঘটনায় এক শিশুসহ তিনজনের মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

৩৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যে গুরুতর অভিযোগে ২০ বছরের কারাদণ্ড এই তারকা ফুটবলারের
যে গুরুতর অভিযোগে ২০ বছরের কারাদণ্ড এই তারকা ফুটবলারের

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুকায় তারুণ্যের উৎসব
ভালুকায় তারুণ্যের উৎসব

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউমোনিয়ার লক্ষণ ও প্রতিরোধে করণীয়
নিউমোনিয়ার লক্ষণ ও প্রতিরোধে করণীয়

৪৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ইউক্রেনকে আরও ৫০০ মিলিয়ন ডলারের অস্ত্র সহায়তার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনকে আরও ৫০০ মিলিয়ন ডলারের অস্ত্র সহায়তার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিটামিন ডি কেন জরুরি?
ভিটামিন ডি কেন জরুরি?

১ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক হলে বুঝবেন যেভাবে
ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক হলে বুঝবেন যেভাবে

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মোবাইলে দেরিতে চার্জ উঠছে? সমাধান করবেন যেভাবে
মোবাইলে দেরিতে চার্জ উঠছে? সমাধান করবেন যেভাবে

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারী হানাদার মুক্ত দিবস পালিত
নীলফামারী হানাদার মুক্ত দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ
তিন জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ায় ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ায় ফেরি চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশের ৪৩ শতাংশ বাস চলাচলের অনুপযোগী
দেশের ৪৩ শতাংশ বাস চলাচলের অনুপযোগী

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে কৃষক দলের উদ্যোগে সমাবেশ
জয়পুরহাটে কৃষক দলের উদ্যোগে সমাবেশ

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে মাল্টা-কমলাসহ নানা জাতের ফল
নীলফামারীতে মাল্টা-কমলাসহ নানা জাতের ফল

২ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮৫ বাংলাদেশি
লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮৫ বাংলাদেশি

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না: ডিবিপ্রধান
আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না: ডিবিপ্রধান

২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে আওয়ামী লীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
বিশ্বনাথে আওয়ামী লীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

২ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

বোয়ালখালীতে টেম্পো-ইজিবাইক সংঘর্ষে কিশোর নিহত
বোয়ালখালীতে টেম্পো-ইজিবাইক সংঘর্ষে কিশোর নিহত

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে নদীতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
কালীগঞ্জে নদীতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বায়ুদূষণে বিশ্বে আজ তৃতীয় অবস্থানে ঢাকা
বায়ুদূষণে বিশ্বে আজ তৃতীয় অবস্থানে ঢাকা

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা
অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে
যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন
ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে
ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে

১৫ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য
ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য

২৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি
১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না
১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট বন্ধ নিয়ে পলককে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
ইন্টারনেট বন্ধ নিয়ে পলককে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে
এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে

১৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

২০৩৪ বিশ্বকাপ হবে ‘সর্বকালের সেরা’: রোনালদো
২০৩৪ বিশ্বকাপ হবে ‘সর্বকালের সেরা’: রোনালদো

২১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্জুনের সঙ্গে বিচ্ছেদের পরই মালাইকার জীবনে রহস্যময় ‘প্রেমিক’!
অর্জুনের সঙ্গে বিচ্ছেদের পরই মালাইকার জীবনে রহস্যময় ‘প্রেমিক’!

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ
প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তঃসত্ত্বার গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন সোনাক্ষী
অন্তঃসত্ত্বার গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন সোনাক্ষী

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান
আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান

১৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি
ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও
গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও

প্রথম পৃষ্ঠা

কোটির বেশি বেকার!
কোটির বেশি বেকার!

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রমায় তছনছ জীবন
ট্রমায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা
নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

জরিপ আতঙ্কে চরবাসী
জরিপ আতঙ্কে চরবাসী

নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক  সেই অভিজ্ঞতা
মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক সেই অভিজ্ঞতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি
সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট
ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক
গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান
দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব
বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি
গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা
অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না

প্রথম পৃষ্ঠা

সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে
সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!
ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!

ডাংগুলি

আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত
আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন ধারায় বিভক্ত নেতা-কর্মীরা
তিন ধারায় বিভক্ত নেতা-কর্মীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বরূপে তামিম ইকবাল
স্বরূপে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি
যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি

শোবিজ

নতুনত্বের ছোঁয়া
নতুনত্বের ছোঁয়া

ডাংগুলি

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও
খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান
পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান

শোবিজ