এসি বুথ খোলা যেতে পারে : রাস্তার মোড়ে মোড়ে এসি বুথ খোলা যেতে পারে। যেহেতু রাস্তার বেশিরভাগ মানুষ চলাফেরা করে এবং তারা যদি ফ্রি-তে বুথ থেকে এসির ঠাণ্ডা বাতাস খায়। তাহলে শীতের সিজনটা কিছুটা হলেও উপভোগ করতে পারবে। শীত আসা না আসা নিয়ে আমাদের এত টেনশন থাকবে না।
বরফ গিফট করা যেতে পারে : প্রিয়জনকে ফুল না দিয়ে এই সিজনে বরফ গিফট করুন। বরফ যেহেতু ঠাণ্ডা তাই চারদিকে এত এত বরফের জন্য শীতের একটা পরিবেশ সৃষ্টি হবে। এতে সুবিধাও হবে, মাথা বেশি গরম হয়ে গেলে মাথায় বরফ ধরে রাখতে পারবেন। আবার ফেসবুকের টাইমলাইনে বরফের ছবি দিয়ে রাখলে। যে টাইমলাইন ভিজিট করবে তারই কাঁপুনি শুরু হবে। আর শীত নিয়ে টেনশনই করতে হবে না।
অফার দিতে পারেন : মোবাইল কোম্পানিগুলো ফিরে এলেই বিভিন্ন অফার দিয়ে থাকে। তেমনি শীতকে ফিরে আসার জন্য বিভিন্ন অফার ঘোষণা দেওয়া যেতে পারে। এমন অফার যদি শীতের বুড়ি শুনতে পায় আমি শিওর। দৌড়ে চলে আসবে, তবে ব্যাপারটা হলো শীতের বুড়ি শুনবে তো?
শীতের ফেস্টুন লাগানো যেতে পারে : রাস্তাঘাটে বিভিন্ন জিনিসের ফেস্টুন লাগানো থাকে।
সেগুলো বাদ দিয়ে তুষারপাতের ছবিযুক্ত ফেস্টুুন রাস্তায় লাগানো যেতে পারে। মানুষ চলাফেরার সময় সেগুলো দেখবে আর মনে করবে তুষারপাত হচ্ছে। এমনটা ঘটাতে পারলে শীতের আমেজ অনেকটাই পাবলিক উপভোগ করতে পারবে।
শীত আমদানি করতে পারে : এর কোনোটাই যদি কাজ না হয় তাহলে আমাদের দেশে বাম্পার জ্যাম হয়। সেগুলো শীতপ্রধান দেশে রপ্তানি করে সেখান থেকে শীত আমদানি করা যেতে পারে। এমনটা করলে দেশ থেকে জ্যামও কমবে আর শীতও বাড়বে। পুরাই ঝাকানাকা আইডিয়া।