অসুবিধা নাম্বার ১
আপনার নিজের অ্যাসাইনমেন্ট তো আছেই। পাশাপাশি গাধার খাটুনি দিয়ে করে দিতে হয় প্রেমিকার অ্যাসাইনমেন্ট। তাছাড়া প্রেমিকার কলিজার টুকরো কোনো বান্ধবী থেকে থাকলে, তারও অ্যাসাইনমেন্ট করে দিতে হয়। কেননা, প্রেমিকার সঙ্গে ঝগড়া লাগলে সমঝোতার জন্য প্রেমিকার বান্ধবীর হস্তক্ষেপ গুরুত্বপূর্ণ।
অসুবিধা নাম্বার ২
রিকশা ভাড়া, বাস ভাড়া, রেস্টুরেন্টে খেয়ে বিল দেওয়া, গিফট দেওয়ার ঝক্কি তো আছেই। প্রেমিকার খাওয়া বাদামের অবশিষ্ট আবর্জনাগুলোও প্রেমিকের পকেটে রাখতে হয়।
অসুবিধা নাম্বার ৩
প্রেমিকার জন্য ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে টিউশন ফি দিতে হয়। পাশাপাশি রিকশা খুঁজে দেওয়ার ব্যাপারটা নাইবা বললাম। এটা প্রেমিকদের জন্য অলিখিত বাধ্যতামূলক কাজ।
অসুবিধা নাম্বার ৪
ভার্সিটিতে যাওয়ার পর সব সময় প্রেমিকাদের নজরদারিতে থাকতে হয় প্রেমিকদের। চাইলেও মন খুলে এদিক-ওদিক থাকার কোনো নিয়ম নেই। মেয়েদের সঙ্গে কথা বলা তো দূরের কথা, নিয়মের বাইরে প্রেমিকার কালো তালিকাভুক্ত কোনো ছেলের সঙ্গে কথা বললে ব্রেকাপের হুমকি চলে আসে!