♦ ফেসবুক ওয়াল ঠাণ্ডা রাখুন : ফেসবুকে আমাদের দিনের বেশিরভাগ সময় কাটে। তাই সবাই যদি নিজের প্রোফাইল ফটো আর কভার ফটোতে বরফের ছবি দেন তাহলে ওয়ালজুড়ে বরফ আর বরফ দেখা যাবে। ফেসবুক তখন মনে হবে পুরাটাই এসি লাগানো, মানে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। মানসিক শান্তি তো বটেই বার বার দেখার কারণে ঠাণ্ডায় কাঁপুনি ধরে যাওয়ারও চান্স আছে। চাইলে ফটোশপে নিজের ছবি বরফের পাহাড়ে বসিয়ে দিতে পারেন এতে ঠাণ্ডা ভাবটা আরও দ্রুত চলে আসবে।
♦ মাথায় খাবার রেখে : মাথায় বেশ কিছু ধান, গম রেখে দিন এবার হাঁটতে থাকুন। দেখবেন পাখিরা সেই খাবার খাওয়ার জন্য আপনার মাথার ওপর উড়াউড়ি করছে। আর পাখার ঝাপটানির বাতাসে আপনার শরীর, মন দুটোই ঠাণ্ডা হয়ে যাবে।
♦ ওয়াটার পোস্টার : ঘরের দেয়াল পানির পোস্টার লাগিয়ে দিন। ঘরে ঢুকলেই যেন মনে হয় সাগরে নেমেছেন। সেই সঙ্গে ঘরে হালকা সাউন্ডে পানির শব্দ বাজিয়ে দিন কল কল ক-ল-ল-ল কল-কল। দেখবেন কি যে ঠাণ্ডা লাগা শুরু করছে। না লাগলে অবশ্যই আমরা দায়ী না, আপনার ব্যাপারে আমরা নাক গলাতে যাব কেন?
♦ ঠাণ্ডা কাপড় পরুন : যার ঘরে এসি নেই তার ঘরে ফ্রিজই সবকিছু। আর তাই কিছুক্ষণ পর পর কাপড় ডিপ ফ্রিজে রাখুন। ঠাণ্ডা হলে বের করে পরে ফেলুন, পুরো শরীর ঠাণ্ডা হয়ে যাবে। এভাবে মাঝে মাঝে করলেই দেখবেন গরম বলে কিছু নেই, পুরো শরীর বরফের মতো ঠাণ্ডা।
♦ লতা-পাতা সঙ্গে রাখুন : গাছের লতাপাতা শরীরে পেঁচিয়ে রাখুন। যেহেতু প্রকৃতি বলতেই আমাদের অনুভূতি শিতল হয়ে যায় সুতরাং আপনি শতভাগ ঠাণ্ডা ভাব নিয়ে চলাফেরা করতে পারবেন। অন্যদিকে ডিজিটাল টারজান খেতাবটাও পেয়ে যেতে পারেন এই সুযোগে। ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে যেতে চাইলে, অন্য কেউ এই স্টাইলে ছবি দেওয়ার আগে আপনিই দিয়ে দিন।