যখন চূড়ান্ত বিষন্নতায়
জানালার ফালাফালায় থুঁতনি নিব করেছি,
শৈশব থেকে ডাক এলো পুজোর ঢাকের শব্দের মতো।প্রজাপতিগুলো সরে যেতে বলল, কি সুন্দর তখন দেখতে ছিলে।
এখন হাডিড মাংস জট পাকিয়ে গেছে।
বাতাসে উড়তে থাকে সিগ্রেটের ধোঁয়ার মতো দীর্ঘশ্বাস।
চোখের ঘুলঘুলিতে বসতে থাকে, ছায়া।
আমিও চেপে বসি ব্যাপক এক ছায়া গাড়িতে।
এক ঢেঙ্গা যুবক সাঁতরে সাঁতরে বলল, রেস্টুরেন্টে খেয়ে বিল দিতে পারিনি বলে জনারণ্যে ঘাড় ধাক্কা খেয়েছি
অর্থ মানুষকে ব্যক্তিত্ববান করে না ঠিক,
অর্থহীনতা মানুষকে দ্রুত ব্যক্তিত্বহীন করতে পারে।
আমার কানে যায় না কিছু।
আমার গভীরে বাস করা শয়তানটা
একটু একটু করে চলে যেতে থাকা প্রজাপতির ডানা ছিঁড়তে থাকে।