শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৪

পর্ব-১

গোলাপ ফোটার দিন

রফিকুর রশীদ
গোলাপ ফোটার দিন

তরুর নিমীলিত দু’চোখ থেকে আমি কিছুতেই চোখ সরাতে পারি না। মানুষের চোখের সঙ্গে উপমিত হওয়ার মতো কী যে বিশেষ যোগ্যতা আছে পাখির নীড়ের, সে কথা বুঝে উঠতে আমার ঢের সময় লেগে যায়। এতদিন পর সত্য স্বীকারে আজ আর আমার কোনো দ্বিধা নেই- প্রকৃতপক্ষে, তরুকে নিয়ে ঘর বাঁধার পরই জীবনানন্দীয় ওই উপমার অন্তর্নিহিত তাৎপর্য উপলব্ধি করেছি দিনে দিনে একটু একটু করে। আহা, এত দিনে জেনেছি, মানব-মানবীর যৌথ জীবনে সামান্য খড়কুটোরও এমন অসামান্য ভূমিকা থাকতে পারে। এখন আমি একান্তে নিভৃতে নিজের সঙ্গে নিজে নিজে তামাশা করি- কাকে তুমি খড়কুটো বলে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করো হে অর্বাচীন! ঠাকুরের বাণী কি তোমার কানের ভেতর দিয়ে মরমে প্রবেশ করেনি- ধরণীর ধন কিছুই যাবে না ফেলা!

কখনোবা নিজের সঙ্গে তর্ক করেছি, তাই বলে খড়কুটোরও এমন অমূল্য সম্মান!

পাখির নীড় মানে তখনো আমার কাছে তুচ্ছ তৃণলতা কিংবা খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে কুড়িয়ে আনা খড়কুটোর অধিক কিছু হয়ে ওঠেনি। চারপাশের নানা রকম মানুষের চোখের মধ্যে খুঁজে ফিরেছি জীবনানন্দের পাখির নীড়। কোথায় সাদৃশ্য! কোথায় সাধারণ ধর্মের ঐক্য! মনে মনে ভাবি- এ এক সৃষ্টি ছাড়া উপমা বটে!

সেই তুলনায় কতই না সহজ এবং সাবলীল উপমা-পটোলচেরা চোখ। পটোল চিরে অর্ধেক করলেও তো চোখের আকৃতিই লাভ করে। আকৃতিগত এই সাদৃশ্য কার না চোখে পড়বে! চোখে পড়ার জন্য তো এ রকম আকৃতিগত সাদৃশ্য জরুরি। কিন্তু এই ‘চোখে পড়া’ শব্দবন্ধের কাছে এসে চেতনা থমকে দাঁড়ায়, ভেতরে ভেতরে প্রশ্ন জাগে- মানুষ কি তবে চোখেই দ্যাখে সব কিছু? চোখের আড়ালে আর কোনো রহস্য নেই তো! এই চোখ তাহলে মনের আয়না হয় কখন, কেমন করে হয়!

ভাবনার এই স্তরে এসে আমি কবে যেন আবিষ্কার করে বসি- চারপাশের নানারকম মানুষের মধ্যে আবার নারীর চোখে আছে আলাদা গভীরতা। আছে অন্যরকম মেঘছায়া। আছে রোদের সঙ্গে ছায়ার লুকোচুরি। একাকী নিভৃতে কাটাছেঁড়া করি, আবার একাকী চমকে উঠি, সাদৃশ্য কেবল আকৃতি নয় প্রকৃতিতেও প্রতিফলিত হতে পারে! সেই তখন থেকে উন্মোচিত হয় অবগুণ্ঠন; ফলে তরুর দু’চোখে মুগ্ধ চোখ ফেলে কত সহজেই খুঁজে পাই নাটোরের বনলতা সেনকে। আমি তখন দিব্যি দেখতে পাই- মুখ তার শ্রাবস্তীর কারুকার্য; আমার বুকের ভেতরে উদ্ঘাটিত হয়। চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা। দারুচিনি দ্বীপের ভেতরে আমি কেমন অনায়াসে আবিষ্কার করি সবুজ ঘাসের দেশ।

আর সেই সবুজ ঘাসের দেশের রানি হচ্ছে আমার তরু।

এমনিতে ভারি সাদামাটা মানুষ। সাদা কথার সরল মানেটুকু সহজে বুঝতে পারে কি না, ওকে দেখে সেটুকু নিঃসংশয়ে বলা মুশকিল। কিন্তু বাইরের এই দেখাই তরু সম্পর্কে শেষ কথা নয়। ওর ভেতরে ভারি এক দার্শনিক দার্শনিক ভাব আছে। কিন্তু সেটা আবার কাউকে ধরতে দেয় না। অথচ আমি ওই তরুর কাছ থেকেই শিখেছি বস্তুর শরীর থেকে কীভাবে রূপ-রস-গন্ধ-ঐশ্বর্য-অলংকার সবকিছু সরিয়ে নিয়ে বস্তুনিরপেক্ষ করে তোলা যায়, ব্যক্তি কীভাবে নৈর্ব্যক্তিক হয়ে ওঠে, সেইসব তত্ত্ব। তরু যখন বুঝিয়ে বলে তখন মোটেই তত্ত্বভারাক্রান্ত মনে হয় না। কেমন অবলীলায় পাখির মতো ডানা মেলে গাইতে পারে- কেউ নয়ন মুদে দেখে আলো, কেউ দেখে আঁধার...।

মোটেই সন্তর্পণে নয়, তরুর চোখে আমি নির্ভয়ে চোখ রাখতেই দেখতে পাই দিগন্তছোঁয়া নীল আকাশ নুয়ে আছে তার চোখের তটিনিজুড়ে। তখন প্রকৃতিনিমগ্ন কবি জীবনানন্দ দাশ হাত বাড়িয়ে দেন, অবাক বিস্ময়ে আমি আবিষ্কার করি- কবির হাতে সেই রৌদ্রের গন্ধ, আমি টের পাই- সমস্ত দিনের শেষে শিশিরের শব্দের মতোন সন্ধ্যা আসে; ‘সব পাখি ঘরে আসে’- কেবল এইটুকু বাক্যাংশ আমার চৈতন্যের ক্যানভাসে এঁকে দেয় মহামূল্য পাখির নীড়। কই, খড়কুটো কিংবা তৃণগুল্ম কিছুই আমার চোখে পড়ে না। ঘরে ফেরা পাখির কাছে নীড় মানে আরও অনেক কিছু। আমি উল্টেপাল্টে নানাভাবে প্রশ্ন তুলেছি- কেন ওরা নীড়ে ফেরে? আকাশজোড়া কোথায়ও কোনো সীমারেখা নেই, আকাশের ওপারে কেবলই আকাশ, ডানা মেলবার এমন অফুরন্ত সুযোগ ছেড়ে পাখিরা কেন ফিরে আসে নীড়ে, কোন ভরসায়! তরুকে শুধিয়েও জবাব পাইনি। অথচ তার চোখের পাতায় মুদ্রিত জলছাপ থেকে পেয়ে যাই যথাউত্তর।

তরু ঘুমিয়ে।

বলক ওঠা দুধের ওপরে যেমন পাতলা সর পড়ে, সেই রকমই স্নিগ্ধ এবং কমনীয় আলোর প্রলেপ পড়েছে ওর চোখে-মুখে। ঘরের সব বাতি নেভানো। তবু ঘরের ভেতরে অসহনীয় অন্ধকার নয় মোটেই। বিছানার ডানদিকে প্রশস্ত জানালা। এই জানালা কিছুতেই বন্ধ করতে রাজি নয় তরু। এ ঘরে জানালা আরও দুটো আছে। সে দুটো বন্ধ অথবা খোলা রাখা নিয়ে ওর বিশেষ কোনো বক্তব্য নেই। খোলা রাখা চাই বিছানার পাশের এই ঢাউস জানালাটি। এটা বন্ধ করলে নাকি ঘুমই আসবে না, দম আটকে যাবে ওর! কী সাংঘাতিক কথা। মাথার ওপরে সিলিং ফ্যান ঘুরছে বোঁ বোঁ করে। তাতে আশ মেটে না, শ্বাস ভরে না, জানালা খোলা রাখতেই হবে।

সত্যি বলতে কী, বিশালায়তনের এই জানালা এবং আড়াই হাজার স্কয়ার ফিটের খোলা ছাদের জন্যই চারতলার ওপরে চিলেকোঠা মার্কা এই সামান্য বাসাটি তরুর পছন্দ। এই নাকি তার কাছে অসামান্য। আমি তো ভেবে অবাক হই- শহুরে এই মেয়েটির বুকের জমিনে এত সবুজের সমারোহ কখন কীভাবে ঘটল! আমাদের এই নতুন বাসার প্রশস্ত খোলা ছাদকে নাকি তার সবুজ ধানক্ষেত ভাবতে ভালো লাগে। রীতিমতো ইট-সিমেন্ট-লোহার তৈরি কংক্রিটের ছাদ, সেখানে ধানক্ষেত আসবে কোত্থেকে? বললেই হলো! তরু কেমন মনের জোরে দাবি করে, হয়, হয়। চোখ বন্ধ করে ভাবলেই হয়। ধানক্ষেত হয়। ফুলবাগান হয়। ওর কথা শুনে আমার হাসি পায়। কী অদ্ভুত যুক্তির ধারা! চোখ বন্ধ করে ভাবলে তো অনেক অসম্ভবকেই সম্ভব ভাবা যায়। কিন্তু চোখ মেললে? আমি জিজ্ঞেস করি,

চোখ মেলে ভাবলে কী হয়?

দূর! চোখ মেলে কিছু ভাবা যায় নাকি! শুধু দেখা যায়। যা তুমি দেখতে চাও না তাও দেখতে হয়। ঠা ঠা রোদ্দুর, চোখ খোলা থাকলে না দেখে উপায় আছে! ওর চেয়ে চাঁদের আলোয় দেখা ব্যাপারটা বেশ। খানিক দেখা যায়, বাকিটা পুষিয়ে নিতে হয় কল্পনাতে। বেশ ভালো-নিজের মতো ভাবা যায়।

তরু! চিরদিনই তুমি ভয়ানক কল্পনাপ্রবণ রয়ে গেলে!

মানুষ মাত্রই কল্পনাপ্রবণ। হাতি-ঘোড়া, গরু-ছাগল কোথায় পাবে এই হিরণ¥য় হাতিয়ার! কোথায় পাবে এই অমূল্য সম্পদ!

আমি অপলকে তাকিয়ে থাকি ওর মুখের দিকে। একটুখানি দম নিয়ে তরু এবার সোজাসুজি আমাকে আক্রমণ করে,

কেন, তুমি কল্পনাপ্রবণ নও?

একদা ছিলাম! এখন নই। এখন আমি বাস্তবতার পাথরে আঘাত খেয়ে খেয়ে জীবনের নতুন পাঠ নিই। সেই কবেই তো আমি কবিতাকে বিদায় দিয়েছি, তোমার মনে নেই।

উহ! কী যে সব খটমটে কথা বল না!

হ্যাঁ, জীবনটা এমনই খটমটে, এমনই নির্মেদ গদ্যময়।

এভাবে যে বলতে পারে, সে কল্পনাপ্রবণ না হয়ে পারে!

বললাম তো তরু- একদা ছিলাম!

তার মানে একদা তুমি মানুষ ছিলে। আর এখন...

এখন অমানুষ হয়ে গেছি, এই তো বলতে চাও?

তরুর মুখে আষাঢ়ের কালো মেঘ থমকে দাঁড়ায়। কী কথায় কী কথা এসে কথা বলার আনন্দটুকুই ম্লান করে দেয়। ও চুপ করে থাকে। কিন্তু আমার কিছুতেই চুপ করতে ইচ্ছে হয় না। তরুর ডান হাতে ঝাঁকুনি দিয়ে বলি, থামলে কেন! বল, অমানুষ হয়ে গেছি।

সহসা তরু আমার মুখে হাত দিয়ে থামায়।

প্লিজ তুমি শান্ত হও।

আমি শান্ত থাকি, আর তুমি একতরফা বলে যাও- বেশ আবদার বটে!

এতক্ষণে তরু আমার গলা জড়িয়ে ধরে। বুকের সঙ্গে জাপটে ধরে রাখে। আমি আর কথা বলতে পারি না। ভেতরে ভেতরে কে যেন দুর্বিনীত ফণা নামিয়ে নেয়। বলা নেই কওয়া নেই টকাটক আমার দুই গালে চুম্বন এঁকে দেয় তরু। তারপর কণ্ঠলগ্ন হয়েই বলে, আজ তোমার কী হয়েছে সোনামণি?

এবার আমি শান্ত।

বল কী হয়েছে?

তবু নীরব।

সোনামণি!

এতক্ষণে আমার বুকের ভেতরে কেঁপে ওঠে। দৃশ্যমান না-ই হোক, তবু আমার বুকের ভেতরে যে নিজস্ব বাগান আছে, সেই বাগানের সব কটা গাছগাছালি ডালপালাসমেত নুয়ে পড়ে ওই সোনামণি ডাকে। পাহাড়চূড়ার বরফ গলে যায়। ঠিকরে পড়ে সকালবেলার সোনাঝরা রোদ্দুর। আমি তখন কী করি? কী যে করি আমি নিজেই জানি না। আমার ডান হাতের পাঁচ আঙুল তরুর খোলা পিঠের প্রশস্ত উঠোনে মমতার বিলি কেটে দেয়, ঘুম ভাঙানোর খেলা করে। প্রথমে খুব নিরাসক্ত ভঙ্গিতে এই খেলা শুরু হলেও কিছুক্ষণের মধ্যে দেখা যায় পাঁচ আঙুলের সে কী দাপাদাপি! সে কী অস্থিরতা! আমি তো ভীষণ অবাক-কী চায় আঙুলেরা, কী তৃষ্ণায় এমন দাপিয়ে বেড়ায়! এদিকে কখন কীভাবে যেন আমার চোখে অশ্রু আবিষ্কার করেছে তরু, ওর তপ্ত ঠোঁটেই শুষে নেয় আমার অশ্রুরেখা, তবু কানের কাছে মুখ এনে অস্ফুটে শুধায়-কী হয়েছে সোনামণি?

আমি একটা কিছু বলতেই চাই তরুকে। ঠিক কোন কথাটা যে বলতে চাই, সেটা গুছিয়ে উঠতে পারি না। কণ্ঠ ভার হয়ে আসে। বাগ্যন্ত্রের দুয়ার আগলে দাঁড়ায় অচেনা কাঁটা। ঢোক গিলতে গিয়ে টের পাই, সে কাঁটা আবার বাষ্পীয় পি- হয়ে জমাট বেঁধে আছে। কিছুতেই গিলতেও পারছি না, গলায় কথাও ফুটছে না। কিন্তু তরু সেটা জানবে কী করে! অবোধ বালিকার মতো আদুরে গলায় ডাকে, সোনামণি!

সোনামণি আমার নাম নয়। আমার পিতৃদত্ত নাম মনিরুল ইসলাম। বন্ধুদের অনেককেই সংক্ষেপিত উচ্চারণে ‘মণি’ বলে ডাকে। দু-চারজন মনিরুলও বলে। কী ভেবে জানি না আমাদের ডিপার্টমেন্টের নাজমা আপা ডাকতেন মনির বলে।

[চলবে]

 

এই বিভাগের আরও খবর
হেমন্ত আবেশে
হেমন্ত আবেশে
কৃষ্ণ কফি-৩
কৃষ্ণ কফি-৩
খালার তসবিহ
খালার তসবিহ
লাল নীল দীপাবলি
লাল নীল দীপাবলি
‘জলৌকা হে নীল যমুনা’র কবি
‘জলৌকা হে নীল যমুনা’র কবি
গোধূলি
গোধূলি
শিল্পশক্তি
শিল্পশক্তি
ডেড লেটার
ডেড লেটার
লালনের একতারা ও শালপাতার দর্শন
লালনের একতারা ও শালপাতার দর্শন
নির্জনতা ও কোলাহল
নির্জনতা ও কোলাহল
গোলাপ ফোটার দিন
গোলাপ ফোটার দিন
ফুলের রাতে জোনাক আলোয়
ফুলের রাতে জোনাক আলোয়
সর্বশেষ খবর
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ বার্সেলোনা কোচ
দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ বার্সেলোনা কোচ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাঙ্গু নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
সাঙ্গু নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুলাউড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাংলাদেশে বিপুল সম্ভাবনা দেখছে নরওয়ে : রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিপুল সম্ভাবনা দেখছে নরওয়ে : রাষ্ট্রদূত

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে কৃষি ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতা
বরিশালে কৃষি ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতা

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে রেলের ভূমি উদ্ধার
চট্টগ্রামে রেলের ভূমি উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেন চসিক মেয়র
তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেন চসিক মেয়র

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারীর হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
নারীর হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভিযোগ পেলেই পুলিশকে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে : ডিএমপি কমিশনার
অভিযোগ পেলেই পুলিশকে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে : ডিএমপি কমিশনার

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

নোবিপ্রবিতে ইংরেজি ও প্রযুক্তি দক্ষতা বিষয়ক শিক্ষাবৃত্তি কর্মসূচির উদ্বোধন
নোবিপ্রবিতে ইংরেজি ও প্রযুক্তি দক্ষতা বিষয়ক শিক্ষাবৃত্তি কর্মসূচির উদ্বোধন

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেস্ট অলরাউন্ডারদের র‌্যাঙ্কিংয়ে দুই নম্বরে মিরাজ
টেস্ট অলরাউন্ডারদের র‌্যাঙ্কিংয়ে দুই নম্বরে মিরাজ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে আন্তর্জাতিক অভিবাসী ও প্রবাসী দিবস 
উদযাপনে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে আন্তর্জাতিক অভিবাসী ও প্রবাসী দিবস  উদযাপনে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিপিং খাত থেকে এই প্রথম ৪৭৫ কোটি টাকা সরকারি কোষাগারে জমা’
‘শিপিং খাত থেকে এই প্রথম ৪৭৫ কোটি টাকা সরকারি কোষাগারে জমা’

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে নাক গলাবেন না :  ভারতকে ফারুক রহমান
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে নাক গলাবেন না :  ভারতকে ফারুক রহমান

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান ও পর্যটন উপদেষ্টার সঙ্গে প্রজ্ঞা-আত্মা’র প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
বিমান ও পর্যটন উপদেষ্টার সঙ্গে প্রজ্ঞা-আত্মা’র প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রুটকে পেছনে ফেলে টেস্টে এক নম্বর ব্রুক
রুটকে পেছনে ফেলে টেস্টে এক নম্বর ব্রুক

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে ‘অযৌক্তিক ফি’ বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
শাবিপ্রবিতে ‘অযৌক্তিক ফি’ বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় ঐতিহ্যের মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় ঐতিহ্যের মাটির ঘর

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের রোবটস সম্মেলনে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর গৌরবময় অর্জন
ফ্রান্সের রোবটস সম্মেলনে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর গৌরবময় অর্জন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাবেক বিমান প্রতিমন্ত্রীর জামিন স্থগিত চেয়ে আবেদন
সাবেক বিমান প্রতিমন্ত্রীর জামিন স্থগিত চেয়ে আবেদন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে হানাদার মুক্ত দিবস পালিত
মুন্সীগঞ্জে হানাদার মুক্ত দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তারুণ্যের শক্তিই রুখবে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র’
‘তারুণ্যের শক্তিই রুখবে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র’

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত
বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বীরগঞ্জে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে র‌্যালি
বীরগঞ্জে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে র‌্যালি

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান
যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

১০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

১০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি
আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ
শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ

২৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা
জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

১২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি
সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি

১৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত
ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন
শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার সিঙ্গেল রেট ভ্যাট ব্যবস্থা চালুর চেষ্টা করবে: এনবিআর চেয়ারম্যান
সরকার সিঙ্গেল রেট ভ্যাট ব্যবস্থা চালুর চেষ্টা করবে: এনবিআর চেয়ারম্যান

২২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা
ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র
শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহাথিরের হুঁশিয়ারি
মাহাথিরের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর
বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর

নগর জীবন

আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ
আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা
আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্য এখনো কাটল না
রহস্য এখনো কাটল না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স
ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স

শোবিজ

শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে
শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও
স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও

পেছনের পৃষ্ঠা

মংডু এখন আরাকান আর্মির
মংডু এখন আরাকান আর্মির

প্রথম পৃষ্ঠা

থোকায় থোকায় কমলা
থোকায় থোকায় কমলা

পেছনের পৃষ্ঠা

গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে
গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে

শোবিজ

১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী
৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুদক চেয়ারম্যান মোমেন
দুদক চেয়ারম্যান মোমেন

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক
লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা