শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৪

রাত্রিতাড়িত প্রস্তাবনা

শামীম হোসেন
Not defined
রাত্রিতাড়িত প্রস্তাবনা

মাটি শুকাইয়া কাঠ হইয়া গেছে। আবার কাঠ পচিয়া মাটি হইয়া ওঠে। মাটি ফুঁড়িয়া গাছ জন্মাইয়া যায়, আকাশে কোনো গাছ হয় না। কোথায় কী হয়, না হয় আমার অতশত ভাবিয়া কোনো ফল আসে না। ২৫০০ বর্গফুটের ফ্ল্যাটে চার বেড, পাঁচ বাথ, পাঁচ বারান্দা, ড্রয়িং, ডাইনিং, কিচেন আমাদের প্রয়োজন নাই। প্রয়োজন নাই বলিয়া যে একেবারেই ঘর থাকিবে না তা কী করে হয়। মাটি শুকাইয়া যায়, দলা পাকানো মাটি ভাঙিবার ফুরসত কই।

পাঁচ ক্লাসের গবেষক কন্যার জন্য এক ব্যাগ মাটি ভরিয়া আনিয়াছি আমাদের শহুরে বাসায়। কন্যা গাছ লাগাইবে, তাহার জেদ সে গাছ লাগাইবেই। নয়নতারা। যাহার শাখায় শাদা ফুল ফোটে। প্রায় সারা বছর শুভ্র মাথা লইয়া হেলদোল করে। কন্যা মাটির দলা গুঁড়ো করিতে থাকে। আমি একটা কাচের বোতলে পানি ভরিয়া মানিপ্লান্ট গুঁজিয়া রাখি ঘরের কালো টেবিলে।

পাশের বাড়ির বারান্দায় একটা হাত ফুটিয়া থাকে। মসৃণ দুধের মতো হাতটির ছবি তুলিয়া রাখি। ছবি দেখিয়াই আমার সময় পার হইয়া যায়। দেশে কী ঘটিতেছে তা আমার জানা হয় না। বেগুনের দাম কমিয়া গেছে বইলা শুনিয়াছি। এখন না কি তা গরুতেও খাইতেছে না। কৃষকের বেদনা মাঠেই দাফন হইয়া যাইতেছে। এ বিষয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী কিংবা দেশীয় বুদ্ধিজীবীরা কোনো বাতচিত করিতেছে কি না আমার জানা নাই।

ফুটিয়া থাকা হাতটি মোবাইলের গ্যালারি থাইকা বাহির কইরা খাইতে থাকি। সেই হাত থাইকা দামি ক্রিমের গন্ধ বাহির হয়। জিহ্বার আগায় আরবের খেজুরের মতো স্বাদ লাইগা থাকে।

কন্যার মায়ের কোনো শখ নাই। সে সারা দিন সেলাই মেশিন চালাইতে থাকে। মোবাইলে মান্না দে’র গান ছাইড়া দেয়। মেশিনের শব্দ ও গানের কথা মিলেমিইশা এক অদ্ভুত দ্যোতনা তৈরি করে। সে মেশিন চালাইতে থাকে, ঘড়ঘড় ঘড়ঘড়... কফি হাউজ কফি হাউজ...। আমার কানে কী শব্দ ভাইসা আসে তা বুঝিতে পারি না। কন্যা মা-বাবার ছবি আঁইকা ড্রেসিং টেবিলের কাচে লাগাইয়া দেয়। তারপর আমারে ঘুম থাইকা ডাইকা তোলে। ওর মায়েরেও মেশিন থাইকা তুইলা আনে। আমাদের দুজনরে সেই ড্রেসিং টেবিলের সামনে দাঁড় করাইয়া বলে, ‘তোমরা দুজনেই আয়নায় ঢুইকা গেছ। এখন বাহির হইয়া দেখাও।’ আমরা দুজনে মুখ চাওয়া-চাওয়ি করি। তারপর তার পিঠে থাবা দিয়া বলি, ‘আয়নায় না, আমরা তো তোমার মইধ্যে ঢুইকা আছি মা।’ আমাদের কথা শুইনা কন্যা আনন্দ পাইয়া বারান্দায় যায়। ফের মাটি গুঁড়ো করিতে মনোযোগ দেয়।

মোবাইলের গ্যালারি থাইকা আবার সেই হাতের ছবিডারে বাহির করি। খুব ভালো কইরা চোখ ফুটাইয়া জুম কইরা দেখতে থাকি। এমন সুন্দর হাত ফেসবুকে ছাইড়া দিলে তো ভাইরাল হইয়া যাইব। কতজন মুগ্ধ হইয়া তাকাইয়া থাকবো, কে জানে। হাতের আঙুলগুলা একটা শিল্প হওয়ার আওয়াজ তোলে, তা আমি বুঝিতে পারি। মধ্যমা ও অনামিকা বারান্দার গ্রিল ছুঁইয়া আছে। বৃদ্ধাঙুলি একটু বাঁকা হইয়া বামে ঝুঁইকা গেছে। কনিষ্ঠা হালকা ডানে ঝুঁইকা খাড়া হইয়া কারে যে ডাকতেছে তা সেই হাতের মালকিনই বলিতে পারিবে। পাঁচ নখে হালকা খয়েরি নেইলপালিশ জীবন্ত হইয়া আমারে খরগোশের পশমের মতো অনুভূতি দিয়া যাইতেছে। অনামিকা ও কবজিতে দামি সোনার রিং আর মোটা চেইন হাতের সৌন্দর্য আরও বাড়াইয়া দিছে। এমন দামি জিনিস খুইলা বেইচা দিলে তো আমি দুই মাস পোলাও-মাংস খাইয়া বাঁইচা বাঁইচা ঘুমাইতে পারি।

কন্যার লক্কড়ঝক্কড় মার্কা গাড়িগুলা ঘরের ভিতর ছড়াইয়া থাকে। দিনের বেলায় আমি ঘুমাইয়া থাকিলে সে সবচেয়ে বড় গাড়িটা আমার মাথার ওপর তুইলা দেয় এবং আমারে ঝাঁকি দিয়া বলে, ‘বাবা, তুমি কি বাঁইচা আছো?’ আমি ধড়ফড়াইয়া বিছানা ছাইড়া উইঠা বসি এবং তারে বলি, ‘আছি, আছি।’ বালিশের পাশে দেখি গাড়িটা পইড়া আছে। দুপুরবেলায় টেলিভিশন খুইলা আমার চোখ কপালে ওঠে। দাদনের টাকা না দিতে পারায় ইন্দাচুল্লি গ্রামের মোছা. বিলকিসরে ঘর থাইকা ধইরা আইনা রাস্তায় পিটাইতে পিটাইতে মাইরা ফেলছে দাদনচক্রীরা। সে ইটভাটায় শ্রমিক হিসেবে কাজ করিত। ইটের চুল্লিতে দিয়াশলাইয়ের নীল-বারুদ মাথাওয়ালা কাঠি আর সে জ্বালাইয়া দেবে না। অভাবের আগুনে সে নিজেই পুইড়া গেল। আর পুড়াইয়া গেল রাষ্ট্রযন্ত্রের বাম কোনা।

আমরা কী কইরা বাঁইচা আছি আর কী কইরা মইরা যাইব, কেউ জানি না। নাকি কেউ কেউ জানে? যাহারা জানে তারা তুরস্ক থাইকা, ইতালি থাইকা, লন্ডন থাইকা হরেক কিসিমের লাইট আইনা শহর সাজায়া তোলে। আমাদের শহরে রাতেও রাত নামে না। আমাদের চব্বিশ ঘণ্টা দিন। চাঁদের কোনো প্রয়োজন পড়ে না। আমরা তাই আলো-দিনেই হাগি মুতি শুই আর কাজকর্ম সারি। আমাদের আনন্দের সীমা থাকে না। অসীম আনন্দে ভাসতে ভাসতে দীর্ঘ লোডশেডিং হইলে গ্রীষ্মের তাপে মিষ্টি আলুর মতো ধীরে ধীরে সিদ্ধ হইতে থাকি।

সকাল হইতে হইতেই কন্যার মা সেলাই মেশিনের চেয়ারে বইসা পড়ে। আবার ঘড়ঘড় ঘড়ঘড়...কফি হাউজ কফি হাউজ... চলতেই থাকে। সে যেন পোশাক নয় মানুষের শরীর সেলাই করে। কাপড়ের কোথাও যেন একটুও ব্যথা না লাগে সেদিকে খেয়াল রাখে। এলাকার সকল মেয়ের বুকের মাপ তার নখদর্পণে থাকে। কন্যার মাটি গুঁড়ো করা শেষ হইলে আমি তারে একটি নয়নতারার চারা উপহার দিই। সে চারাটি যত্ন কইরা বারান্দায় রাইখা আইসা আমার পিঠে হেলান দিয়া তেৎসুকো কুরোয়ানাগির ‘তোত্তোচান’ বইটি পড়তে থাকে।

ময়লা-আবর্জনার জলস্তূপের মধ্যে তিনটি রাজহাঁস ঠোঁট ডুবায়া খাবার খুঁজতে থাকে। খানিক দূরেই আরেকটা রাজহাঁস শহরের ড্রেনের ওপর গলাটা টান টান কইরা উদাসীনভাবে তাকায়া থাকে। যেন পৃথিবীতে তাহার কেউ নাই। একা একা ড্রেনের ওপর বিষাদ ডাইকা আনে। সেই সময় রাজহাঁসের মতোই একটা বিষাদগ্রস্ত মেয়ের কথা আমার মনে পইড়া যায়। লালশাড়ি পরা মেয়েটি চুল ছড়াইয়া মায়াময় করুণ দৃষ্টিতে মেঘের দিকে তাকায়া থাকিত। চেহারায় দুখী দুখী ভাব লইয়া শহরে শাড়ির আঁচল উড়াইয়া কই কই ঘুইরা বেড়াইত কেবল সে-ই বলিতে পারে। সে যখন কোথাও দাঁড়াইয়া শহরের লাইটগুলানের দিকে তাকাইয়া থাকিত, তখন তার গলার রগগুলা সাপের ফণার মতো ফুলিয়া উঠিত।

নয়নতারার চারাটি টবের মাটিতে পুঁতিয়া দিয়াছে কন্যা। হালকা পানি ঢালিয়া সে চুল আঁচড়াইতেছে। স্কুলের ব্যাগপত্র গুছাইয়া ডোরেমন দেখিতেছে। আমি বাজার থাইকা একটা তরমুজ চড়া দামে কিইনা আনছি। কন্যার মা বঁটিতে তরমুজ দুফালা করিয়া আমারে ডাকিতেছে। সামনে খাড়াইতেই সে বলিল, ‘এইটা কী আনিয়াছ?’ আমি অন্যদিকে চোখ করিয়া বলিলাম, ‘ক্যান তুমি চেনো না?’ তার দুই গাল লাল কইরা আমারে বলিল, ‘এ তো পুরাই শাদা, লাল পাও নাই।’ আমি হেবলার মতো কিছুক্ষণ দাঁড়াইয়া উত্তর করিলাম, ‘তরমুজের লাল তো তুমি গালে মাখিয়াছ।’ এ কথা শোনামাত্রই একফালি তরমুজ আমার মুখের দিকে ছুড়িয়া মারিয়া সে মেশিনের চেয়ারে গিয়া বসিল।

যেহেতু আমাদের শহরে রাত নামে না। আমাদের ঘরে-বাহিরে হরেক রাজসিক বাত্তি, আমরা তাপানুকূল নগরের বাসিন্দা, আমাদের টয়লেটেও ঝাড়বাত্তি আর টনকে টন এসি, তাই আমাদের গরম লাগে না। রাজাদের কোনো গরম নাই, শরমের বালাই তো পাওয়াই যাইব না। আমাদের নদী থাইকা ট্রাক ট্রাক উইঠা যায় বালি। আমরা সোনার ডিম খাইয়া স্বাস্থ্যবান থাকি। আমাদের কর্ম লাগে না, আমরা অসুস্থ হই না। শুধু কখনো কখনো আমরা দীর্ঘ ঘুমের মতো লোডশেডিংয়ে থাকি। তাই ভাড়া বাড়ির ট্যাংকিতে পানি থাকে না।

মাঝে মাঝে ভাবি শহর ছাইড়া দেব। টাকার জোগান হইলে শহর থাইকা দূরে ছোটখাটো একটা বাড়ি বানাইয়া তাতে হাঁস-মুরগি, কবুতর ও ময়না পাখি পুষিব। বাড়িজুড়ে লাগাইব নানা কিসিমের গাছপালা। তবে ময়নারে কথা শিখাইব না। কথার বদলে তারে শিখাইব চুপ থাকার ভাষা। ঘরের চার দেয়াল জুইড়া থাকবে থরে থরে অন্ধকারের বই। ঘরে থাকিবে একটা স্বচ্ছ কাচের জানালা। জানালার ওপাশে দেখা যাইব সবুজ ধানখেত, সোনালি গমের মৌসুম, গাছে গাছে কাঠবেড়ালির নড়াচড়া, চলাফেরা। জানালা বরাবর ভিড়াইয়া দেব ছোট্ট একটা টেবিল আর হাতলওয়ালা একটা চেয়ার। আলোর শহর ছাইড়া অন্ধকারের বই পড়তে পড়তেই কাইটা যাইব সামান্য জীবন। ‘তুমি এত অন্ধকারের বই পড়ো ক্যান?’ ভাবনার চরকির মধ্যে এমন প্রশ্নে চমকাইয়া উঠিলাম। আশপাশে তাকাইয়া তো কারও শরীর পাইলাম না। ‘আরে এদিকে, তোমার চেয়ারে বইসা গমখেত দেখতাছি আর অন্ধকারের বই পড়তাছি।’ আমি জানালার দিকে লক্ষ্য কইরা তারে জিজ্ঞাসা করিলাম, ‘কে আপনি, আমার ঘরে আইলেন কীভাবে?’ তিনি ঘাড় ঘুরায়া বলিলেন, ‘আমি কাফকা, ১৯২৪ থাইকা আইছি। তোমার বইয়ের তাক থাইকা নাইমা এখানে বসছি। কন্যার নয়নতারা গাছটা দেইখাই ফিইরা যাইব।’

আমি তড়িঘড়ি কইরা বারান্দায় গেলাম। দেখি নয়নতারার মাটি শুকাইয়া কাঠ হইয়া গেছে। ঘরে তো কোথাও পানি নাই, বেসিনের ট্যাপ ঘুরাইয়াও পানি বাহির হয় না। গাছটা নেতাইয়া গেছে। নদীর পাশেই আমাদের বাড়ি। একটা পাত্র লইয়া নদীর দিকে দৌড়াইলাম। যাইয়া দেখি নদীও শুকায়া গেছে। শুধু চর আর চর। আরও কিছুদূর আগাইয়া দেখি কারা যেন গরুর ধড় কাইটা মাথাটা বালিতে ফেইলা গেছে। মাথাটাও শুকাইয়া শুধু শিং দুইটা উজায়া আছে। এই দৃশ্য দেইখা আরেক ঘটনা ভাইসা উঠিল মনের ভিতর। কয়েক বছর আগে আমার কন্যার বয়সি এক শিশুরে হাত-পা বাইন্ধা, মাথা থেকে গলা পর্যন্ত পলিথিন ব্যাগ প্যাঁচাইয়া শ্বাস আটকাইয়া কারা যেন মাইরা ফেলছিল। গরুর মাথার মতো এই চরেই শিশুটারে কারা যে ফেইলা গেছিল তা আজও জানা যায় নাই।

আমার শরীরে ভয় ধইরা গেল। পানিহীন দৌড়াইতে দৌড়াইতে ঘরে ফিরিলাম। দেখিলাম চেয়ারটা ফাঁকা। টেবিলে রাইখা গেছে ‘এ হ্যাঙ্গার আর্টিস্ট’ বইটা। ঘরের কোথাও কাউরে দেখা গেল না।

বারান্দায় গিয়া দেখি কন্যা নয়নতারার গোড়ায় পানি ঢালতাছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের তিনটি কবিতা
সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের তিনটি কবিতা
উমেশচন্দ্র পাবলিক লাইব্রেরি
উমেশচন্দ্র পাবলিক লাইব্রেরি
পেছনে পড়ে থাকে
পেছনে পড়ে থাকে
প্রাচ্য সাহিত্য সম্পদ থেকে বঞ্চিত কেন বাংলা সাহিত্য
প্রাচ্য সাহিত্য সম্পদ থেকে বঞ্চিত কেন বাংলা সাহিত্য
হেমন্ত আবেশে
হেমন্ত আবেশে
কৃষ্ণ কফি-৩
কৃষ্ণ কফি-৩
খালার তসবিহ
খালার তসবিহ
লাল নীল দীপাবলি
লাল নীল দীপাবলি
‘জলৌকা হে নীল যমুনা’র কবি
‘জলৌকা হে নীল যমুনা’র কবি
গোধূলি
গোধূলি
শিল্পশক্তি
শিল্পশক্তি
ডেড লেটার
ডেড লেটার
সর্বশেষ খবর
সাজসজ্জায় অপব্যয় নয়
সাজসজ্জায় অপব্যয় নয়

১৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত আরও ৭১
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত আরও ৭১

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামাজিক বন্ধ্যত্ব প্রতিরোধে ইসলামের নির্দেশনা
সামাজিক বন্ধ্যত্ব প্রতিরোধে ইসলামের নির্দেশনা

৩৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের
শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতে বিএনপির ৩১ দফা আধুনিক বাংলাদেশের রূপরেখা
রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতে বিএনপির ৩১ দফা আধুনিক বাংলাদেশের রূপরেখা

৬ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এদেশের অর্থ-সম্পদ লুণ্ঠন করছে ফ্যাসিস্ট সরকার: গিয়াসউদ্দিন
এদেশের অর্থ-সম্পদ লুণ্ঠন করছে ফ্যাসিস্ট সরকার: গিয়াসউদ্দিন

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ
প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ৩২১ রান সংগ্রহ বাংলাদেশের
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ৩২১ রান সংগ্রহ বাংলাদেশের

৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন
ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে
ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে

৯ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে ডিএমপির নির্দেশনা
ঢাকায় উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে ডিএমপির নির্দেশনা

৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির নেতৃত্ব দিতে হলে পরীক্ষায় পাস করতে হবে: ডা. জাহিদ
বিএনপির নেতৃত্ব দিতে হলে পরীক্ষায় পাস করতে হবে: ডা. জাহিদ

৯ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

আওয়ামী লীগের আমলে দেশের মানুষ সবকিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছে : মান্না
আওয়ামী লীগের আমলে দেশের মানুষ সবকিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছে : মান্না

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান
আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান

১০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী নবান্ন উৎসব শুরু
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী নবান্ন উৎসব শুরু

১০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যর্থ লিটন, ২৬ রানের মাঝে ৩ উইকেট হারিয়ে আবারও চাপে বাংলাদেশ
ব্যর্থ লিটন, ২৬ রানের মাঝে ৩ উইকেট হারিয়ে আবারও চাপে বাংলাদেশ

১০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র-জনতার শক্তির কাছে স্বৈরাচার পরাজিত হবেই : মঈন খান
ছাত্র-জনতার শক্তির কাছে স্বৈরাচার পরাজিত হবেই : মঈন খান

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায়  
ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায়   ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

উইন্ডোজ ১১ আপডেট নিয়ে বিভ্রান্তি : ৪০ কোটি ব্যবহারকারীকে সতর্কতা
উইন্ডোজ ১১ আপডেট নিয়ে বিভ্রান্তি : ৪০ কোটি ব্যবহারকারীকে সতর্কতা

১০ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণা : ৪ কোটি খোয়ালেন তরুণ
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণা : ৪ কোটি খোয়ালেন তরুণ

১০ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না
১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা
অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা

১০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

দেশের নারী ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো বিসিএল
দেশের নারী ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো বিসিএল

১০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোলে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় শাড়ি আটক
বেনাপোলে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় শাড়ি আটক

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে
যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন
ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে
ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে

৯ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা
অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা

১০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য
ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য

১৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!
শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা
ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি
ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রমায় তছনছ জীবন
ট্রমায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটির বেশি বেকার!
কোটির বেশি বেকার!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক  সেই অভিজ্ঞতা
মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক সেই অভিজ্ঞতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জরিপ আতঙ্কে চরবাসী
জরিপ আতঙ্কে চরবাসী

নগর জীবন

নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা
নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও
গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি
সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক
গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট
ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান
দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি
গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা
অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব
বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!
ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!

ডাংগুলি

সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে
সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত
আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুনত্বের ছোঁয়া
নতুনত্বের ছোঁয়া

ডাংগুলি

পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান
পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান

শোবিজ

স্বরূপে তামিম ইকবাল
স্বরূপে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি
যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি

শোবিজ

খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও
খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে