শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

সা ক্ষাৎ কা র

অর্থনৈতিক-সামাজিক ও নৈতিক উন্নয়নের সমন্বয় করে

মো. হাবিবুর রহমান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক পিএলসি
অর্থনৈতিক-সামাজিক ও নৈতিক উন্নয়নের সমন্বয় করে

দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ইসলামী ব্যাংক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে। বিশেষ করে কৃষি, শিল্প, তৈরি পোশাক, পরিবহন, আবাসন, চামড়া ও চিংড়ি, শিক্ষা-প্রযুক্তি খাতে ইসলামী ব্যাংকগুলোর ব্যাপক অবদান রয়েছে। একইভাবে, এই ব্যাংকের সম্মিলিত পরিসম্পদ, ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স প্রবাহ, ক্ষুদ্র ও কৃষি বিনিয়োগ, দারিদ্র্যবিমোচন, আত্ম-কর্মসংস্থান সৃষ্টি, আর্থিক খাতে স্থিতিশীলতা আনয়ন, ইসলামী মূলধন বাজারের বিকাশ, নৈতিক ব্যাংকিং, বিনিয়োগ বৈচিত্র্য প্রভৃতির নিরিখে ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের অবদান বিশেষভাবে মূল্যায়নযোগ্য।  আমানত, বিনিয়োগ, আমদানি-রপ্তানি ও রেমিট্যান্স প্রবাহের ক্ষেত্রে ইসলামী ব্যাংকগুলোর ভূমিকা বিস্ময়কর, যা এ ব্যবস্থার প্রতি মানুষের আস্থার বহিঃপ্রকাশ। এ ছাড়া ইসলামী ক্রেডিট কার্ড, এটিএম, সিআরএম, ইন্টারনেট ব্যাংকিং, এসএমএস ব্যাংকিংসহ ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের নানা প্রোডাক্টের মাধ্যমে ইসলামী ব্যাংকিং দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের সফল অংশীদার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী বিগত মার্চ ২০২৪ পর্যন্ত ১০টি পূর্ণাঙ্গ ইসলামী ব্যাংকের ১৬৭২টি শাখা, ১৫টি প্রচলিত ব্যাংকের ৩১টি শাখা এবং ১৬টি প্রচলিত ব্যাংকের ৬৪৬টি উইন্ডো দেশে ইসলামিক ব্যাংকিং সেবা প্রদান করছে। এ সময় ইসলামী ব্যাংকগুলোর মোট আমানত, বিনিয়োগ ও রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ৪ লাখ ৩৯ হাজার ৪৬৫ কোটি টাকা, ৪ লাখ ৫৬ হাজার ৯৯৪ কোটি টাকা এবং ২৫ হাজার ৮৯৭ কোটি টাকা, যা দেশের ব্যাংকিং খাতের মোট আমানতের ২৬.২৩ শতাংশ, বিনিয়োগের ২৮.২৪ শতাংশ এবং রেমিট্যান্সের ৩৭.৫২ শতাংশ। ইসলামী ব্যাংক শুধু অর্থনৈতিক উন্নয়নই নয়; বরং এর সঙ্গে সামাজিক ও নৈতিক উন্নয়নের সমন্বয় করে। ইসলামী ব্যাংক যেমন একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান, তেমনি এটি সামাজিক ও নৈতিক প্রতিষ্ঠানও। এ ব্যাংক শুধু নৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের মধ্যে সমন্বয় সাধন করে না, বরং নৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নকে অর্থনৈতিক উন্নয়নের ভিত্তি মনে করে। কেননা, নৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন ছাড়া অর্থনৈতিক উন্নয়ন যথার্থ কোনো সুফলই দিতে পারে না। কাজেই ইসলামী ব্যাংক নৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক সব ক্ষেত্রেই কাজ করে। পাশাপাশি সামাজিক স্বার্থ ও ন্যায়বিচারের নীতির সঙ্গে সঙ্গতি রক্ষা করে চলে। অন্যদিকে সহজাতভাবেই ইসলামী ব্যাংক কৃত্রিম লেনদেনের পরিবর্তে বাস্তব সম্পদভিত্তিক লেনদেন পদ্ধতির অনুসরণ করে এবং অধিক মুনাফার আশায় সমাজের জন্য ক্ষতিকর এমন প্রজেক্টে বিনিয়োগ না করে কল্যাণধর্মী ও পরিবেশবান্ধব খাতে বিনিয়োগ করে, যা অর্থনীতিকে টেকসই ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। প্রচলিত সুদভিত্তিক ব্যাংকব্যবস্থার পাশাপাশি জনপ্রিয় ও সর্বজনীন ইসলামিক ব্যাংকিং ইতোমধ্যে শক্ত অবস্থান তৈরি করে নিয়েছে। মুসলিমপ্রধান দেশগুলোর পাশাপাশি অমুসলিম দেশগুলোতেও বাড়ছে এর আধিপত্য। এর সাফল্যে মুগ্ধ হয়ে বিশ্বের নামিদামি আন্তর্জাতিক ব্যাংকও ইসলামী উইন্ডো চালু করেছে। এমনকি লন্ডন, নিউইয়র্ক, প্যারিস, ফ্রাঙ্কফুর্ট, সিঙ্গাপুর, টোকিও এবং টরন্টোর মতো প্রচলিত ব্যাংকব্যবস্থার কেন্দ্রগুলোতে ইসলামী অর্থায়ন মডেলের উপস্থিতি বেগবান হচ্ছে। স্ট্যাট অব গ্লোবাল ইসলামিক ইকোনমির রিপোর্ট অনুযায়ী, বিশ্বের ৮০টিরও বেশি দেশে ৬ শতাধিক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। ষাটের দশকে প্রথম মিসরের মিটগামারে ক্ষুদ্র পরিসরে ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের সূচনা হলেও আশির দশকে বাংলাদেশে ইসলামিক ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু হয়। এই ব্যাংকিংয়ের প্রতি এ দেশের মানুষের বিপুল সমর্থন ও আগ্রহ থাকায় পরবর্তী সময়ে আরও কয়েকটি ইসলামী ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয় এবং প্রচলিত ব্যাংকগুলো ইসলামিক ব্যাংকিং শাখা ও উইন্ডো খোলে। বর্তমানে বাংলাদেশের অর্থনীতি ও জনজীবনে ইসলামিক ব্যাংকিং ধারা আজ বিশাল মহীরুহে পরিণত হয়েছে। দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও আর্থিক লেনদেনে ইসলামিক ব্যাংকিং একটি গুরুত্বপূর্ণ ও জনপ্রিয় ব্যবস্থা হিসেবে স্বীকৃত হচ্ছে।

দ্রুত বিকাশমান ইসলামী ব্যাংকব্যবস্থার সাফল্য ও জনপ্রিয়তার অন্তর্নিহিত কারণ কী? এটা কি শুধু ধর্মীয় ভাবাবেগের কারণে, নাকি এর অন্তর্নিহিত কোনো অর্থনৈতিক ন্যায্যতা রয়েছে? অনুসন্ধানী অর্থনীতিবিদ, ব্যাংকিং বোদ্ধা ও গবেষকরা ইসলামিক ব্যাংকিং ও অর্থায়ন পদ্ধতির সাফল্য এবং জনপ্রিয়তার কারণ উল্লেখ করেছেন তা হলো-

♦  গ্রাহকের আস্থা ও মূল্যবোধের প্রতি বিশ্বাসের কারণে বিশ্বব্যাপী ইসলামিক ব্যাংকিং বেশ সম্ভাবনাময়।

♦  আর্থিক লেনদেনে সুদ পরিহার করার কারণে ইসলামিক ব্যাংকিং শোষণমুক্ত ও টেকসই অর্থনীতি বিনির্মাণে সহায়ক ভূমিকা পালন করে

♦  প্রচলিত ব্যাংকিং চর্চায় পুঁজিদাতা ব্যবসায়িক ঝুঁঁকি বহন করে না। সুবিচার নিশ্চিত করতে মূলধনের মালিককে ঝুঁঁকি বহন করতে হবে, যা ইসলামিক ব্যাংকিংয়ে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হয়।

♦  অর্থের ব্যবহারকে তার উদ্দেশ্যের মধ্যে সীমিত রাখার মাধ্যমে আছে প্রকৃত কল্যাণ। যা এই ব্যাংকিংয়ে সবাইকে আকৃষ্ট করে।

♦  ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টারমেডিয়েশনের প্রধান লক্ষ্যই হলো অর্থনৈতিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা, যা ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য হিসেবে গণ্য করা হয়।

♦  ইসলামী ব্যাংক মুনাফা সর্বোচ্চকরণ নীতির পরিবর্র্তে সমাজের প্রয়োজন পূরণের দিকে নজর দেয়, যা মানবভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠার সহায়ক হয়ে থাকে।

♦  লাভ-লোকসান অংশীদারি মডেলের পাশাপাশি বাস্তব লেনদেনভিত্তিক বাই মুরাবাহা, বাই সালাম, বাই ইসতিসনা ও ইজারার মতো অর্থায়ন পদ্ধতির চর্চা, যা রিয়াল ইকোনমি প্রতিষ্ঠার জন্য অত্যন্ত সহায়ক।

♦  সামাজিক দায়বদ্ধতা পালনের মাধ্যমে ইনসাফপূর্ণ বণ্টননীতির চর্চা, যা অর্থনৈতিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার কাম্য সমাধান। আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে লেনদেনের ক্ষেত্রে ইসলামী ব্যাংক ও প্রচলিত ব্যাংকের মধ্যে কিছু মিল থাকলেও উভয়ের মধ্যে পার্থক্য ব্যাপক ও বিস্তৃত। এর কিছু আদর্শগত আর কিছু কার্যক্রম ও ফলাফলের ক্ষেত্রে। ইসলামী ব্যাংক শরিয়াহর নীতিমালা অনুসরণ করে কিন্তু প্রচলিত ব্যাংকে তার প্রয়োজন নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
দেশের অবকাঠামো উন্নয়নের অংশীদার শরিয়াহ ব্যাংক
দেশের অবকাঠামো উন্নয়নের অংশীদার শরিয়াহ ব্যাংক
আমানত-বিনিয়োগ এবং মুনাফায় ইসলামিক ব্যাংকিং সুপরিচিত নাম
আমানত-বিনিয়োগ এবং মুনাফায় ইসলামিক ব্যাংকিং সুপরিচিত নাম
সাইবার সিকিউরিটি টিপস
সাইবার সিকিউরিটি টিপস
ঋণখেলাপি ঠেকাবে ইসলামিক ব্যাংকিং
ঋণখেলাপি ঠেকাবে ইসলামিক ব্যাংকিং
ব্যাংক খাতে ইতিবাচক ভাবমূর্তি গড়ে উঠেছে
ব্যাংক খাতে ইতিবাচক ভাবমূর্তি গড়ে উঠেছে
ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের প্রতি সব মানুষের অকুণ্ঠ সমর্থন রয়েছে
ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের প্রতি সব মানুষের অকুণ্ঠ সমর্থন রয়েছে
ইসলামিক ব্যাংকিংয়ে আস্থা বাড়ছে
ইসলামিক ব্যাংকিংয়ে আস্থা বাড়ছে
আধুনিক শিক্ষা ও গবেষণায় এগিয়ে
আধুনিক শিক্ষা ও গবেষণায় এগিয়ে
দক্ষ গ্র্যাজুয়েট গড়ার লক্ষ্য
দক্ষ গ্র্যাজুয়েট গড়ার লক্ষ্য
মানসম্মত শিক্ষায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
মানসম্মত শিক্ষায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
লক্ষ্য দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে শীর্ষস্থান
লক্ষ্য দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে শীর্ষস্থান
স্মার্ট গ্র্যাজুয়েট তৈরিতে অনন্য অবদান রাখছে গ্রিন ইউনিভার্সিটি
স্মার্ট গ্র্যাজুয়েট তৈরিতে অনন্য অবদান রাখছে গ্রিন ইউনিভার্সিটি
সর্বশেষ খবর
‘জুলাই বিপ্লবের ফসল জনগণ এবার ৭১ এর মত হাইজ্যাক করতে দিবে না’
‘জুলাই বিপ্লবের ফসল জনগণ এবার ৭১ এর মত হাইজ্যাক করতে দিবে না’

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

প্রতিবন্ধীদের পেছনে রেখে আমরা এগিয়ে যেতে পারি না : তারেক রহমান
প্রতিবন্ধীদের পেছনে রেখে আমরা এগিয়ে যেতে পারি না : তারেক রহমান

১২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জামায়াতের আলোচনা সভা
কুষ্টিয়ায় বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জামায়াতের আলোচনা সভা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সবজির বাজারে স্বস্তি ক্রেতাদের
চট্টগ্রামে সবজির বাজারে স্বস্তি ক্রেতাদের

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদারগঞ্জে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
মাদারগঞ্জে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলের পরিবেশে ফাঙ্গাস নিয়ে গবেষণা করবে নাসা
মঙ্গলের পরিবেশে ফাঙ্গাস নিয়ে গবেষণা করবে নাসা

২৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শেরপুরে শিশুদের রচনা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
শেরপুরে শিশুদের রচনা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীবাড়িতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
টঙ্গীবাড়িতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাহনীকে হারিয়ে তিনে তিন মোহামেডানের
আবাহনীকে হারিয়ে তিনে তিন মোহামেডানের

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিলিতে ৬.২ মাত্রার ভূমিকম্প
চিলিতে ৬.২ মাত্রার ভূমিকম্প

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামাবাদে ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ পালিত
ইসলামাবাদে ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ পালিত

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে শ্রদ্ধা নিবেদন
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে শ্রদ্ধা নিবেদন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে কাভার্ড ভ্যানের চাপায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
গোপালগঞ্জে কাভার্ড ভ্যানের চাপায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রংপুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
রংপুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও ভারত বন্ধুত্বের পরিচয় দিতে পারেনি : গোলাম পরওয়ার
স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও ভারত বন্ধুত্বের পরিচয় দিতে পারেনি : গোলাম পরওয়ার

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা
নেত্রকোনায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্বৃত্ত ধানের দেশ রংপুরে চাল আসে দক্ষিণাঞ্চল থেকে
উদ্বৃত্ত ধানের দেশ রংপুরে চাল আসে দক্ষিণাঞ্চল থেকে

১ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শেরপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
শেরপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় জলসায় গিয়ে নিখোঁজ শিশুকন্যার লাশ উদ্ধার
পাবনায় জলসায় গিয়ে নিখোঁজ শিশুকন্যার লাশ উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা নিহত

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নোবিপ্রবিতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
নোবিপ্রবিতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

জামিনের পরেও কেন আল্লু অর্জুনকে কারাগারে রাত কাটাতে হয়েছে?
জামিনের পরেও কেন আল্লু অর্জুনকে কারাগারে রাত কাটাতে হয়েছে?

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়িতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা
খাগড়াছড়িতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হাবিপ্রবিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় 
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
হাবিপ্রবিতে যথাযোগ্য মর্যাদায়  শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মাইকেল জ্যাকসনের অপ্রকাশিত গানের ক্যাসেটের সন্ধান
মাইকেল জ্যাকসনের অপ্রকাশিত গানের ক্যাসেটের সন্ধান

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বিডিইউতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
বিডিইউতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুরে শীতবস্ত্র বিতরণ
দিনাজপুরে শীতবস্ত্র বিতরণ

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকদের দিল্লি চলো’ আন্দোলন ঘিরে উত্তপ্ত ভারত, আহত ১৭
কৃষকদের দিল্লি চলো’ আন্দোলন ঘিরে উত্তপ্ত ভারত, আহত ১৭

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

১০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

২৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

২২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

১০ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

৫ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

সাহসী রুনা খান
সাহসী রুনা খান

শোবিজ

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না
ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার দিতে হবে
শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার দিতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে