♦ ১৯৭০ সালের বিশ্বকাপের ফাইনালে ব্রাজিল ৪-১ ব্যবধানে ইতালিকে হারানোর পর ফাইনালে চার গোল করা প্রথম দল হয়েছে ফ্রান্স।
♦ কলম্বিয়ার বিপক্ষে শেষ ষোলোয় পেনাল্টি শুট আউটে জয় পাওয়ার আগে বিশ্বকাপে কখনো টাইব্রেকারে জয় পায়নি ইংল্যান্ড। অতীতে তিনবার পেনাল্টি শুট আউটের মুখোমুখি হয়ে তিনবারই হার মানে তারা।
♦ ২০০২ সালে নিজেদের পঞ্চম বিশ্বকাপ জয়ের পর শেষ চার আসরেই ইউরোপিয়ান কোনো দলের কাছে হেরে ছিটকে গেছে ব্রাজিল। ২০০৬ সালে শেষ আটে ফ্রান্সের কাছে হেরে শুরু, ২০১০ সালে কোয়ার্টার-ফাইনালে নেদারল্যান্ডস ও ২০১৪ সালে ঘরের মাঠে সেমিফাইনালে জার্মানির কাছে হারে পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা। রাশিয়ায় শেষ আটে বেলজিয়ামের কাছে হেরে ছিটকে যায় ব্রাজিল।♦ টানা তৃতীয়বারের মতো বিশ্বচ্যাম্পিয়ন দল পরের আসরে বাদ পড়েছে গ্রুপ পর্ব থেকে। ২০১০ সালে ইতালির বিদায়ে শুরু, পরের আসরে স্পেনের বিদায়ের পর এবারে গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নিয়েছে জার্মানি।
♦ ২০০২ বিশ্বকাপে খেলা মেক্সিকোর সেন্টার-ব্যাক রাফায়েল মার্কেস তৃতীয় খেলোয়াড় হিসেবে পাঁচটি বিশ্বকাপ খেলার কীর্তি গড়েছেন। এই তালিকায় থাকা বাকি দুই জন হলেন- মেক্সিকোর আন্তোনিও কারবাহাল (১৯৫০, ১৯৫৪, ১৯৫৮, ১৯৬২, ১৯৬৬), জার্মানির লোথার ম্যাথিউস (১৯৮২, ১৯৮৬, ১৯৯০, ১৯৯৪, ১৯৯৮)।
♦ বিশ্বকাপের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি বয়সে হ্যাটট্রিক করার কীর্তি গড়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। নিজেদের প্রথম ম্যাচে স্পেনের বিপক্ষে ৩৩ বছর ১৩০ দিন বয়সে হ্যাটট্রিক করেন পর্তুগাল অধিনায়ক। আগের রেকর্ডটির মালিক ছিলেন রব রেনসেনব্রিঙ্ক। ১৯৭৮ সালে ইরানের বিপক্ষে ৩০ বছর ৩৩৫ দিনে হ্যাটট্রিক করেন এই ডাচ খেলোয়াড়।
♦ ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো (৬ ম্যাচ) ও লিওনেল মেসি (৮ ম্যাচ) দুজনের কেউই বিশ্বকাপের নকআউট পর্বের ম্যাচে গোলের দেখা পাননি। রাশিয়াতেও এই ব্যর্থতার বৃত্ত থেকে বেরুতে পারেননি বর্তমান সময়ের অন্যতম সেরা দুই ফরোয়ার্ড।
♦ ব্রাজিলের মারিও জাগালো ও জার্মানির ফ্রাঞ্জ বেকেন বাওয়ারের পর তৃতীয় ব্যক্তি হিসেবে খেলোয়াড় ও কোচ উভয় ভূমিকায় বিশ্বকাপ জিতেছেন দিদিয়ের দেশম।