ম্যাচের পরতে পরতে বিরাজ করছিল উত্তেজনা আর নাটকীয়তা। নাটকীয় সেই ম্যাচের শেষ ওভারে জয়ের জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ছিল ১২ রান। ম্যাচের দ্বিতীয় বলে হঠাৎই রানআউট হয়ে গেলেন মুস্তাফিজুর রহমান। স্ট্রাইকে থাকার কথা মাহমুদুউল্লাহর। কিন্তু আম্পায়ার তাকে স্ট্রাইকে দেবেন না। এ নিয়ে অধিনায়ক সাকিব আল হাসান মাহমুদুউল্লাহ আর রুবেলকে উঠে আসতে বললেন।
আম্পায়ার আর ম্যাচ রেফারিসহ অন্য কর্মকর্তারা থামালেন। স্ট্রাইকে থাকলেন মাহমুদুউল্লাহই। তৃতীয় বলেই মারলেন বাউন্ডারি। চতুর্থ বলে দুই রান। আর প্রয়োজন ৬ রান। পঞ্চম বলে ইসুরু আদানাকে ছক্কা মেরেই বাংলাদেশকে দুই উইকেটের ব্যবধানে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।
আর এতেই সব সমীকরণ মিলিয়ে দেন মাহমুদুউল্লাহ। মুহূর্তেই শুরু হয় বাংলাদেশের দলীয় নাগিন নৃত্য! একইসাথে আনন্দের জোয়ারে ভাসতে থাকে গোটা দেশ।
বিডি প্রতিদিন/১৭ মার্চ ২০১৮/আরাফাত