শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২৪

পুরনো কয়েকটি গ্যাজেট, যা এখনো ব্যবহার করা হয়

পুরনো কয়েকটি গ্যাজেট, যা এখনো ব্যবহার করা হয়

প্রযুক্তির বাজারে গত এক দশকে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। এর ধারাবাহিকতা এখনো চলছে। তাতে হারিয়ে যাচ্ছে অনেক প্রযুক্তি পণ্য। তবে অসংখ্য নতুন  প্রযুক্তি পণ্যের ভিড়ে এখনো প্রযুক্তির বাজারে টিকে আছে কয়েকটি পুরনো গ্যাজেট।

 

প্রযুক্তি অনেক এগিয়ে যাচ্ছে। বিজ্ঞানের অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে দিনকে দিন হারিয়ে যাচ্ছে অনেক গ্যাজেট। এমন অনেক প্রযুক্তিপণ্য রয়েছে, যা আজ প্রায় বিলুপ্তির পথে। সে সব গ্যাজেটের জায়গা দখল করে নিয়েছে আধুনিক গ্যাজেট। কিন্তু, আজকের বিশ্বেও এমন কিছু পুরনো গ্যাজেট রয়েছে, যা এখনো ব্যবহার করা হচ্ছে। দেখে নেওয়া যাক এমন কয়েকটি পুরনো গ্যাজেট...

 

ডেডিকেটেড  GPS ডিভাইস

আজকাল বেশির ভাগ স্মার্টফোনেই জিপিএস ( GPS) ট্যাকারের ব্যবহার বেড়েছে। তবুও সেকেলে ডেডিকেটেড জিপিএস ডিভাইসটি এখনো ব্যাপকহারে ব্যবহৃত হচ্ছে। আজও সনাতনী এই ডিভাইসটি বেশির ভাগ অটোমোবাইলে দেখা যায়। এর অবশ্য কারণও আছে। বেশির ভাগ মানুষ ইন-ড্যাশ জিপিএস ডিভাইস বা এমনকি পোর্টেবল ডিভাইসগুলোকে স্মার্টফোনের চেয়ে বেশি কার্যকরী বলে মনে করেন। কেননা, এই ডিভাইসে নির্মাতারা মানচিত্র আপডেটের পাশাপাশি গাড়ি চলার সময়- ড্রাইভার সঠিক কল দিতে পারেন।

 

ভিনাইল এলপি (গ্রামোফোন)

এখন সংগীত রেকর্ডিংয়ে সিডি, ডিভিডির ব্যবহার নেই বললেই চলে। এর পরিবর্তে ব্যবহৃত হচ্ছে আধুনিক সব গ্যাজেট। কিন্তু এখনো পুরনো বড় কালো ডিস্কগুলোর ব্যবহার দেখা যায়। যা ভিনাইল এলপি (LPs) হিসেবে পরিচিত। সেকেলে এই গ্যাজেটটি অবশ্য- গ্রামোফোন বা কলের গানে ব্যবহৃত হয়। ১৮৭৭ সালে প্রথম এর ব্যবহার দেখা যায়। যদিও এই যুগে সেকেলে পণ্যটির থাকারই কথা নয়! কিন্তু আজও অভিজাত পরিবারে গান শোনার জন্য  ভিনাইল এলপি (LPs)-এর ব্যবহার হয়।

 

টাইপরাইটার

এক সময়ের বিখ্যাত আবিষ্কার টাইপরাইটার। এটা নির্দ্বিধায় বলা যায়, এই ডিভাইসটি হলো কম্পিউটারের কিবোর্ড এবং প্রিন্টারের সংমিশ্রণ। কেননা, এই ডিভাইসের মাধ্যমে সরাসরি কাগজে মুদ্রণ করা যায়। ১৮৭০ সালে ইলেকট্রো মেকানিক্যাল যন্ত্রটির উদ্ভব। আশির দশক পর্যন্তও এটি ছিল অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি যন্ত্র। কম্পিউটার আবির্ভাব এবং ওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়্যারের আধুনিকায়নের ফলে এর উপযোগিতা কমেছে। তবে এখনো টাইপরাইটারের ব্যবহার দেখা যায়।

 

পোর্টেবল মিডিয়া প্লেয়ার

আজকাল আমরা প্রত্যেকে পোর্টেবল মিডিয়া প্লেয়ার হিসেবে অল-ইন-ওয়ান স্মার্টফোন ব্যবহার করি। কিন্তু নব্বই দশকের কথা মাথায় এলে চোখের সামনে ভেসে ওঠে সেকেলে পোর্টেবল মিডিয়া প্লেয়ারের ছবি। গান শোনা, ভিডিও দেখা কিংবা গেমস খেলা; নব্বই দশকের পুরোটাই ছিল এই ডিভাইসটির দখলে। এই ডিভাইসটিতে আলাদাভাবে মেমরি কার্ড ব্যবহার, টিভি বা অন্যান্য ডিভাইসে প্লাগ; সবই সম্ভব ছিল।

 

ল্যান্ডলাইন টেলিফোন

এক সময় যোগাযোগ মাধ্যম ছিল নির্দিষ্ট স্থানে থাকা টেলিফোন বুথ। এই ল্যান্ডলাইন টেলিফোনের মাধ্যমে যখন-তখন, যে কোনো স্থানে যোগাযোগ করা যেত। ঐতিহ্যগতভাবে টেলিফোন এক্সচেঞ্জে অ্যানালগ তামার তারের মাধ্যমে তথ্য সরবরাহ করা হয়। যদিও আজকের বিশ্বে সবার হাতে হাতেই স্মার্টফোন। তবুও আজকের বিশ্বেও অফিস, বাসা-বাড়ি, এমনকি শিল্প প্রতিষ্ঠানে মানুষের নির্ভরযোগ্যতার অনুভূতি প্রদান করে ল্যান্ডলাইন টেলিফোন। তন্মধ্যে রোটারি ডায়াল টেলিফোন- সবচেয়ে প্রাচীন।

 

টেলিগ্রাফ মেশিন

দূর-দূরান্তে তাৎক্ষণিক যোগাযোগের প্রথম কার্যকরী যন্ত্রের নাম- টেলিগ্রাফ মেশিন। বেতার টেলিগ্রাফি হলো টেলিগ্রাফিক কোডসহ রেডিওর মাধ্যমে বার্তা প্রেরণ। ঊনবিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে এর আবির্ভাব। নিকোলা টেসলা পরবর্তীতে বিশ্বকে তারবিহীন টেলিগ্রাফ মেশিনের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন। ইন্টারনেটের এই যুগে প্রাচীনতম টেলিগ্রাফ মেশিন অচল হলেও- আজও অনেক অফিসে এর দেখা মেলে।

 

অ্যানসারিং মেশিন

পুরনো গ্যাজেটগুলো এখনো ব্যবহৃত হওয়ায় ল্যান্ডলাইনগুলো এখনো টিকে আছে। তন্মধ্যে অ্যানসারিং মেশিন (উত্তর দেওয়ার মেশিন) বেশ অপরিহার্য। ডেডিকেটেড অ্যানসারিং মেশিনগুলো আধুনিক সেলফোনের ভয়েসমেলের মতো একই কাজ করে। অ্যানসারিং মেশিনের ড্রিলটি একই- কাস্টমাইজড গ্রাহককে একটি বার্তা ছেড়ে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করে, গ্রাহক পরে যা শুনতে পারে।

 

অ্যানালগ ঘড়ি

ঘড়ি এমন একটি ডিভাইস, যা সময় নির্ধারণে সাহায্য করে। আজকাল স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ এমনকি দেয়াল ঘড়িগুলোও নিখুঁত সময় নির্ধারণ করে দেয়। পাশাপাশি এ ডিভাইসটি অ্যালার্ম ঘড়ির সম্পাদন কাজও করে। কিন্তু, সত্যি বলতে, স্মার্টফোন এখনো বাস্তব ঘড়ি কিংবা এর সুবিধার জায়গা নিতে পারেনি। সময় দেখার জন্য আজও মানুষ হাত ঘড়ি কিংবা দেয়াল ঘড়ির পানে তাকিয়ে সময় দেখে নেয়।

 

ডিজিটাল ক্যামেরা

আজকাল স্মার্টফোন বা অন্যান্য ফোনে হাই ডেফিনেশন ক্যামেরা থাকে, যা ভালো মানের ছবি তুলতে পারে। এগুলো ক্যামকর্ডার হিসেবে দ্বিগুণ হতে পারে। যার মাধ্যমে হাই ডেফিনিশনে ভিডিও শুট করা যায়। নৈমিত্তিক ব্যবহারের জন্য যেমন : সেলফি তোলা বা দ্রুত ভিডিও করা ইত্যাদি। কিন্তু এক সময়- ডিজিটাল ক্যামেরা ছিল একমাত্র ভরসা। একে ডিজিক্যামও বলা হয়। পেশাগত ব্যবহারে ডিএসএলআর বা ডিজিটাল ক্যামেরার মতো পুরনো এই ডিভাইসগুলো আজও ব্যবহার করা হয়।

 

নন-স্মার্ট মোবাইল ফোন

এখন প্রত্যেকেরই একটি সেলফোন আছে, এমন অনেক ছোট বাচ্চাও স্মার্টফোন ব্যবহার করে। আজকাল কেউই স্মার্টফোন ছাড়া অন্য কিছু চায় না। কিন্তু, নন-স্মার্ট ফোনগুলো আজও মানুষ ব্যবহার করে। এগুলোকে অনেকে বাটন ফোনও বলে থাকে। এর ব্যবহারকারী প্রধানত বয়স্ক লোক, যারা এখনো স্মার্টফোনে অভ্যস্ত হতে পারেনি। যারা সর্বদা প্রযুক্তির দ্বারা বিভ্রান্ত হতে চায় না, তারাও পুরনো এই ফোনগুলো পছন্দ করেন।

 

স্থানীয় স্টোরেজ ডিভাইস

ক্লাউড স্টোরেজ সিস্টেম একটি ভার্চুয়াল স্টোরেজ ডিভাইস এবং এতে ফাইলগুলো সংরক্ষণ করা যায়। এর মাধ্যমে যে কোনো সময়, যে কোনো জায়গা থেকে ডেটা অ্যাক্সেস সম্ভব। স্থানীয় স্টোরেজ ডিভাইসের পরিবর্তে ক্লাউড স্টোরেজ ব্যবহারের আরেকটি কারণ- স্থানীয় স্টোরেজ হারিয়ে যেতে পারে। এমনকি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তবে দুর্বল নেট সংযোগ এবং হ্যাকিংয়ের আশঙ্কা থেকে সুরক্ষা পেতে আজও স্থানীয় স্টোরেজ ডিভাইস ব্যবহার করা হয়।

 

এ ছাড়া অন্যান্য অনেক পুরনো গ্যাজেটও আজকাল ব্যবহার করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, ফ্যাক্স মেশিন। যা আশির দশকে বেশ জনপ্রিয় ছিল। কিন্তু ডিজিটাল যুগে এলেও নির্ভরযোগ্যতার কারণে ফ্যাক্স মেশিন এখনো অপরাজিত। তারপরে রয়েছে পোর্টেবল ডিভিডি/ভিসিআর প্লেয়ার। যা এখনো বাসা-বাড়িতে বড় টেলিভিশনে চলচ্চিত্র দেখার জন্য ব্যবহৃত হয়।

 

তথ্যসূত্র : ওয়ান্ডারলিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প খাতে বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রযুক্তি
শিল্প খাতে বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রযুক্তি
ড্রোনে নতুন নেভিগেশন সিস্টেম!
ড্রোনে নতুন নেভিগেশন সিস্টেম!
স্পটিফাই র‌্যাপডে নতুন এআই ফিচার
স্পটিফাই র‌্যাপডে নতুন এআই ফিচার
অসুস্থতা শনাক্ত করবে অরা স্মার্ট রিং
অসুস্থতা শনাক্ত করবে অরা স্মার্ট রিং
২০২৫ সালে জ্বালানি, টেলিকম ও উৎপাদন শিল্পে প্রযুক্তির প্রভাব কেমন হবে
২০২৫ সালে জ্বালানি, টেলিকম ও উৎপাদন শিল্পে প্রযুক্তির প্রভাব কেমন হবে
হোয়াটসঅ্যাপ বন্ধ হচ্ছে যেসব আইফোনে
হোয়াটসঅ্যাপ বন্ধ হচ্ছে যেসব আইফোনে
গবেষকদের জন্য ‘চ্যাটজিপিটি প্রো’
গবেষকদের জন্য ‘চ্যাটজিপিটি প্রো’
থ্রেডসে নির্দিষ্ট পোস্টের পারফরম্যান্স!
থ্রেডসে নির্দিষ্ট পোস্টের পারফরম্যান্স!
সেকেলে ফোন ফ্রিকিং থেকে আজকের সাইবারক্রাইম
সেকেলে ফোন ফ্রিকিং থেকে আজকের সাইবারক্রাইম
ইনস্টাগ্রাম স্টোরিজে এসেছে ‘কোলাজ’ অপশন
ইনস্টাগ্রাম স্টোরিজে এসেছে ‘কোলাজ’ অপশন
জনপ্রিয়তা বাড়ছে ট্র্যাভেল ই-সিমের
জনপ্রিয়তা বাড়ছে ট্র্যাভেল ই-সিমের
মেটার সাবসি ইন্টারনেট কেবলের পরিকল্পনা
মেটার সাবসি ইন্টারনেট কেবলের পরিকল্পনা
সর্বশেষ খবর
আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের
আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম
আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান
মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’
‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা
ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান
বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস
আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন

৪ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো
ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা
সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি
অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা
সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার
রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার

৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা
মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু
বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'
'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সকাল ৯টার মধ্যে হাজিরা না দিলে শাস্তি হবে ওয়াসায় কর্মরতদের
সকাল ৯টার মধ্যে হাজিরা না দিলে শাস্তি হবে ওয়াসায় কর্মরতদের

৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

১৪ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

১২ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য

২০ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’
‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’

১৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন
গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন

১২ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

১০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য

১৮ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন
একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে
বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন

স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি
স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি

নগর জীবন

বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা নেবে শাবিপ্রবি
বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা নেবে শাবিপ্রবি

নগর জীবন