রবিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০১৪ ০০:০০ টা

ভেজাল খাদ্য তালিকা

ইদানীং সব খাবারেই ভেজাল পাওয়া যাচ্ছে। তবে সবচেয়ে বেশি ভেজাল খাদ্যপণ্যগুলো হলো- বিষাক্ত সাইক্লোমেট দিয়ে তৈরি টোস্ট বিস্কুট, বিষাক্ত ক্যালসিয়াম কার্বাইড দিয়ে পাকানো ফল (আম, কলা, আনারস ও অন্যান্য ফল), বিষাক্ত উপকরণ দিয়ে তৈরি রুটি, বিস্কুট, সেমাই, নুডলস, ক্ষতিকর রং দেওয়া ডিম, মেয়াদোত্তীর্ণ আইসক্রিম, বিভিন্ন রকম মিষ্টান্ন দ্রব্য, ডিডিটি দেওয়া শুঁটকি, ইউরেনিয়াম দেওয়া চাল, ক্ষতিকর ফরমালিন দেওয়া মাছ-সবজি, মবিল দিয়ে ভাজা চানাচুর, জিলাপি, হোটেল, রেস্তোরাঁ, হাসপাতালের ক্যান্টিনে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে রান্না করা পচা ও বাসি খাবার, ফাস্টফুড, ভেজাল গম যা পশুর খাবার যোগ্যও নয়-তা থেকেই তৈরি হচ্ছে আটা-ময়দা, ক্ষতিকর রং দেওয়া ডাল, ভেজাল মিশ্রিত সরিষা তেল, রং ও ভেজাল মেশানো ঘি, পামঅয়েল মিশ্রিত কনডেন্স মিল্ক, ক্ষতিকর রাসায়নিক উপাদান দিয়ে তৈরি প্যাকেটজাত জুস, মিনারেল ওয়াটার, হোটেল রেস্তোরাঁয় থাকছে মরা মুরগির মাংস। ক্ষতিকর রাসায়নিক উপাদান দিয়ে তৈরি প্যাকেটজাত জুস, মিনারেল ওয়াটার, গন্ধকের ধোঁয়া দেওয়া সুপারি, স্যাকারিন দেওয়া চা, রাসায়নিক পদার্থ মিশ্রিত জর্দা, আয়োডিনবিহীন লবণ, ইউরিয়া সারের পানি দেওয়া চিঁড়া-মুড়ি। বিভিন্ন নাম না জানা কেমিক্যাল আর পিয়াজের রস মিশিয়ে তৈরি করা হয় ১ নম্বর খাঁটি সরিষার তেল। দুধে আটা, ময়দা, ভাতের মাড়, অ্যারারুট মেশানো হয়। দুধের মধ্যে রাসায়নিক কেমিক্যাল ফরমালিন, হাইড্রোজেন পার অঙ্াইড, বোরিক এসিড, স্যালিসাইলিক, ইউরিয়া, চিনি, লবণ, সোডিয়াম বেনজোয়েট, সোডিয়াম কার্বনেট, ফেভার, ক্ষতিকর রং, আলকাতরার রং, আটা, ময়দা, ভাতের মাড়, শ্বেতসার ও স্কিম মিল্ক পাউডার মিশ্রণ করে বাজারজাত করা হচ্ছে। মরিচের গুঁড়ায় ব্যবহার করা হয়

রাসায়নিক রং ও ইটের গুঁড়া।

সর্বশেষ খবর