জাপানের ড্রাকুলা নামে পরিচিত সুতোমুর শখ ছিল কম বয়সী মেয়েদের খুন করা ও তাদের রক্ত পান করা। মাঝে মাঝে নিজের হাতে খুন করা মেয়েগুলোর মাংসও খেত সে। তার খুন করা সবচেয়ে কমবয়সী মেয়েটির বয়স ছিল চার। কাউকে মেরে ফেলার আগে পোস্টকার্ড বা চিঠি পাঠিয়ে হুমকি দিত সে। মজা পেত কাউকে ভয় পেতে দেখলে। ১৯৯৭ সালে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার আগেও নিজের কৃতকর্ম নিয়ে একবারও অনুতাপ করেনি সুতোমু। ২০০৮ সালে ফাঁসি কার্যকর করা হয় বিকৃত মস্তিষ্কের এ লোকটির।