শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৪

আয়ুষ্কাল

রণজিৎ সরকার
আয়ুষ্কাল

জন্মের পর যেদিন প্রথম শুনতে পেলাম, ‘অতি ছোট হয়ো না ছাগলে খাবে পাতা, অতি বড় হয়ো না ঝরে যাবে মাথা।’ বাক্যটা শোনার পর শিরায় শিরায় মেঘলা আকাশ ছোটাছুটির মতো টেনশনের উপসর্গগুলো ঘুরপাক খেতে লাগল। পৃথিবীতে কত কিছুর জন্ম হয়। পুরাণ শাস্ত্রে বলা আছে- চুরাশি লাখবার জন্মগ্রহণের পর মানব জন্ম হয়। আর মানব জন্মই শ্রেষ্ঠ জন্ম। আমি পাতা হয়ে জন্মগ্রহণ করেছি। পাতা হয়ে জন্মগ্রহণের আগে কত লাখবার জন্মগ্রহণ করেছি, তার হিসাব জানি না। আর কত লাখবার জন্মগ্রহণ করলে মানব জন্মগ্রহণ করব, সেটাও আমার অজানা। তবে পাতা হয়ে জন্মগ্রহণের পর একটা জিনিস লক্ষ্য করছি, পৃথিবীর প্রায় সব গাছের পাতা সবুজ। তা দেখে আমি হইনি অবুঝ। অথচ মানব জন্মে কত বিচিত্র রূপ। তবে টেনশনে পড়েছি নিজের মৃত্যু নিয়ে। টেনশনের কারণ হলো, গাছের ডাল থেকে ঝরে গিয়ে অপ্রিয় কোথাও পড়ে নিজের পাতা জনমের পরিসমাপ্তি টানতে হয় কিনা! শুধু ফাঁসির আসামির শেষ ইচ্ছা থাকে না, মানব জন্মে প্রতিটি মানুষ মরার আগে শেষ ইচ্ছা পূরণ করতে চায়। আমারও শেষ ইচ্ছা আছে। যেখানে সেখানে পড়ে মরলে তো জন্মের সার্থকতা আসবে না, শেষ ইচ্ছা পূরণ হবে না। ইদানীং কেন যেন নির্দিষ্ট বয়সের আগেই আগুনে পুড়ে মারা যাওয়ার টেনশন আমাকে ঘিরে ধরেছে।

আগুনে পোড়ার চেয়ে কচিপাতা অবস্থায় ক্ষুধার্ত ছাগলের পেটে গিয়ে মরলেও শান্তি পাব। তবুও আগুনে পড়ে মরতে চাই না। আগুনে পুড়ে মরার কথা মনে হলে লজ্জাবতী গাছের পাতা স্পর্শ করার মতো মৃত্যুর স্পর্শের অনুভূতিতে ভয়ে নিজের মনকে গুটিয়ে ফেলি। প্রচন্ড ঝড়েও আমি যদি উড়ে গিয়ে নদ-নদীতে পড়ি, তাহলে আমার সবুজ শরীর ঠুকরে ঠুকরে খাবে ক্ষুধার্ত মাছ। তাদের ক্ষুধা নিবারণ হবে। আমার শরীর অন্যের উপকারে আসতে পারবে, তাতে আমি খুশিই হব।

কিছু মানুষ যেমন মৃত্যুর আগে ‘মরণোত্তর দেহদান’ ঘোষণা করে যান- মৃত্যুর পর তার দেহ অন্যের জন্য কাজে লাগবে- তাই আমিও ভাবি মৃত্যুর পর মাছও যদি আমার সবুজ শরীর খেয়ে বেঁচে থাকে, তাতে আমি দেহদান করা মানুষের মরে যাওয়ার মতো এক ধরনের শান্তি নিয়ে মরতে পারব, মরে গিয়েও শান্তি পাব। কিন্তু কে কীভাবে মৃত্যুবরণ করবে তা কেউ জানে না। যারা আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নিয়ে নিজের মূল্যবান মানবজীবন ধ্বংস করে দেয়, তারা জানে। কিন্তু এ মানুষগুলো বিবেকহীন বোকা মনে হয় আমার কাছে। পাতার জীবনে আমাদের অনেক সময় অকালে ঝরে যেতে হয়! কিন্তু মানুষ নিজেকে তার মনুষ্যত্ববোধ দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না? যদি চুরাশি লাখবার জন্মগ্রহণ শেষে মানব জন্মগ্রহণের সুযোগ আসে, তাহলে যে মানুষ, মানবজনম উপভোগ না করে নিজেকে শেষ করে দেয়; তার চেয়ে বোকা আর কি দুনিয়ায় আছে?

একজন মানুষ জন্মগ্রহণের পর তাকে বিবেক, আবেগ-অনুভূতি সব দিয়ে থাকেন সৃষ্টিকর্তা। কিন্তু সে কেন পরিবেশ-পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না? না পারার কারণটা কী? আমি যখন মানুষ হয়ে জন্মগ্রহণের সুযোগ পাব, তখন যেন নিজের বিবেক-বুদ্ধি দিয়ে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারি। আর মানুষ হয়ে যেন মানুষের উপকারে আসতে পারি। জানি না, এখন পর্যন্ত কত লাখবার জলজীব, গাছপালা, কীটপতঙ্গ, পশুপাখি হয়ে জন্মগ্রহণ করেছি; আর কোন স্তরে কত লাখবার জন্মগ্রহণ থেকে দূরে আছি। আর কতবার যে মৃত্যু হয়েছে তারও সঠিক তথ্য জানি না। পূর্ব জনমের কোনো স্মৃতি আমার মনে নেই। থাকলে হয়তো বলতে পারতাম কত লাখবার জন্মগ্রহণ করেছি। আর কতবার জন্মগ্রহণ করলে মানবকুলে জন্মগ্রহণ করব। জন্মগ্রহণ করেই কান্নাকাটি শুরু করব! বাবা-মা, আত্মীয়স্বজনের কাছে শ্রেষ্ঠ উপহার হিসেবে সন্তানের আবির্ভাব হওয়ায় তারা অনাবিল আনন্দ প্রকাশ করবেন। সন্তানের জন্ম ঘিরে কত আয়োজন চলতে থাকবে। ধীরে ধীরে সবার সেবাযতেœ বড় হয়ে উঠব। শিক্ষাদীক্ষায় নিজেকে গড়ে তুলে প্রকৃত মানুষ হয়ে মানুষের সেবা করব। নিজের মানবজনম সার্থক করব। মানুষের জন্মগ্রহণ প্রক্রিয়া একভাবেই হয় কিন্তু তাদের মৃত্যু কতভাবে হয়! সেদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মানসিক ভারসাম্যহীন তোফাজ্জল হোসেনের কী নির্মম মৃত্যু হলো। ভাবা যায়? এই মৃত্যুচিন্তা মাথায় নিয়ে একদিন তো স্বপ্নে দেখি গণপিটুনির মতো না হলেও গুল তৈরি করার মতো আমাকে তামাকপাতা যেভাবে আগুনে পুড়িয়ে পাটার ওপরে রেখে শীল দিয়ে পিষে গুঁড়া করছেন গ্রামের এক মাঝবয়সি নারী। তিনি নেশা হিসেবে দাঁতের ব্যথা দূর করার জন্য গুল দেন দাঁতে। তাতে তার সাময়িক ব্যথা দূর হয় ঠিকই কিন্তু তিনি যে ধীরে ধীরে নিজের জীবনটাই ধ্বংস করে দিচ্ছেন, তা তিনি নিজেও জানেন না। তাকে পরামর্শ দেওয়ার মতো গ্রামে কেউ নেই। মনে করলাম, আমি যদি তামাকপাতা হতাম তাহলে সত্যিটা ভূত হয়ে বুঝিয়ে হোক, আর ভয় দেখিয়ে হোক-তাকে গুল খাওয়া থেকে বিরত রাখতাম। এভাবে ভাবতে ভাবতেই হঠাৎ আমার পাতার শরীরে শিশির পড়ামাত্র ঘুম ভেঙে গেল। আমার শিরায় শিরায় টেনশনের উপসর্গগুলো বাড়তে লাগল। অতিরিক্ত টেনশনে মানুষের শারীরিক অবস্থা সুস্থ থাকে না, রাগের মাথায় কখন কী করে ফেলে নিজেও বুঝতে পারে না। তবে নিজের ক্ষতি হলে বুঝতে পারে। তখন আর ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার সময় থাকে না। আমি পাতা হয়েও টেনশনে পড়ে গেলাম। পাতা হিসেবে আমি বড় লিপি প্যাড পাতা হব নাকি ছোট পিগমি উইড হয়ে জন্মগ্রহণ করব। ছোট গাছের পাতা নাকি বড় গাছের পাতা হয়ে জন্মগ্রহণ করব সে দোষ কী আমার? শিশু ধনী ঘরে জন্মগ্রহণ করবে নাকি গরিবের ঘরে জন্মগ্রহণ করবে এসব কি সে নিজে নির্ধারণ করতে পারে? না সে পারে না। সৃষ্টিকর্তাই তো নির্ধারণ করে দেন। তবে জন্মগ্রহণ করে কর্ম করতে হবে। কর্মফলের ওপর নির্ভর করে নাকি পরবর্তী জন্ম? মৃত্যুর মধ্য দিয়েই নতুন জন্মগ্রহণ হবে আবার। তবে আমার পাতা জীবনের মৃত্যু কীভাবে হবে? সেটা নিয়েই এ সময় বড্ড টেনশন বাড়ছে।

পূর্ব পুরুষরা বলেছেন, আগের দিনের মানুষ মরা পাতা সংগ্রহ করত। সে পাতা দিয়ে তারা ভাত-তরকারি রান্না করে খেত। কিন্তু আমি কচিপাতা থেকে এখন পরিণত পাতা হয়ে গেছি। কবে যে ডাল থেকে বাতাসে টুপ করে ঝরে পড়ে যাব! আমি যে কোনো আগুনে পুড়তে চাই না। আমাকে আগুনে পুড়িয়ে খারাপ কিছু তৈরি করুক, তা আমি চাই না। আমি চাই রান্না করে খাওয়ার জন্য ক্ষুধার্ত কেউ একজন আমাকে কুড়িয়ে নিয়ে যাক। আমাকে পুড়িয়ে সেই আগুনে খাবার তৈরি করুক। তাহলেই আমার পাতাজন্ম সার্থক হবে। এর পরের জন্মে আমি কী হব?

এই বিভাগের আরও খবর
অ্যাজটেক সভ্যতার অজানা গল্প
অ্যাজটেক সভ্যতার অজানা গল্প
বিখ্যাতদের নির্বাসন
বিখ্যাতদের নির্বাসন
যে ছবিগুলো সময় সম্পর্কে ধারণা পাল্টে দিতে পারে
যে ছবিগুলো সময় সম্পর্কে ধারণা পাল্টে দিতে পারে
ঢেউয়ের মাথায় দাঁড়িয়ে
ঢেউয়ের মাথায় দাঁড়িয়ে
হেমন্তের চাঁদ
হেমন্তের চাঁদ
গোপন মানুষ
গোপন মানুষ
গোলাপ ফোটার দিন
গোলাপ ফোটার দিন
সাকরাইন
সাকরাইন
কবি আবুল হাসান : স্বতন্ত্র ও শানিত শিল্পস্বর
কবি আবুল হাসান : স্বতন্ত্র ও শানিত শিল্পস্বর
ভয়ংকর গাছ
ভয়ংকর গাছ
এ যুগের আবিষ্কার
এ যুগের আবিষ্কার
অবাক জলযান
অবাক জলযান
সর্বশেষ খবর
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

৪২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো
ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা
সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি
অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা
সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার
রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার

২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা

২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা
মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু
বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'
'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সকাল ৯টার মধ্যে হাজিরা না দিলে শাস্তি হবে ওয়াসায় কর্মরতদের
সকাল ৯টার মধ্যে হাজিরা না দিলে শাস্তি হবে ওয়াসায় কর্মরতদের

২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই’
‘দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই’

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে ঘন কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ায় জনজীবনে ভোগান্তি
কুড়িগ্রামে ঘন কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ায় জনজীবনে ভোগান্তি

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রিপল মার্ডার মামলায় আওয়ামী লীগের ৪ নেতা ঢাকায় গ্রেফতার
ট্রিপল মার্ডার মামলায় আওয়ামী লীগের ৪ নেতা ঢাকায় গ্রেফতার

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বীরগঞ্জে আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ
 নেতা রুমন গ্রেফতার
বীরগঞ্জে আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ  নেতা রুমন গ্রেফতার

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় আসলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় আসলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে’

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে ৬০ সাংবাদিক নিহত
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে ৬০ সাংবাদিক নিহত

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মন্ত্রী চৌধুরী কামাল ইউসুফের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
সাবেক মন্ত্রী চৌধুরী কামাল ইউসুফের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পাহড়ে মাশরুম চাষে সফল উদ্যোক্তা হারুন
পাহড়ে মাশরুম চাষে সফল উদ্যোক্তা হারুন

৩ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঝালকাঠিতে জেঁকে বসেছে তীব্র শীত
ঝালকাঠিতে জেঁকে বসেছে তীব্র শীত

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'৫৩ বছরে ক্ষমতাসীন কোনো দলই দুর্নীতিমুক্ত দেশ উপহার দিতে পারেনি'
'৫৩ বছরে ক্ষমতাসীন কোনো দলই দুর্নীতিমুক্ত দেশ উপহার দিতে পারেনি'

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

৯ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ
প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

৭ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের
শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’
‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’

১৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য

১৫ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন
গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন

৭ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন
একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য

১৩ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও
গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি
ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোটির বেশি বেকার!
কোটির বেশি বেকার!

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রমায় তছনছ জীবন
ট্রমায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি
সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা
নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

জরিপ আতঙ্কে চরবাসী
জরিপ আতঙ্কে চরবাসী

নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক  সেই অভিজ্ঞতা
মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক সেই অভিজ্ঞতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট
ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক
গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান
দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা
অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি
গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব
বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত
আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত

প্রথম পৃষ্ঠা

সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে
সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!
ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!

ডাংগুলি

তিন ধারায় বিভক্ত নেতা-কর্মীরা
তিন ধারায় বিভক্ত নেতা-কর্মীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি
যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি

শোবিজ

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও
খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে তামিম ইকবাল
স্বরূপে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান
পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান

শোবিজ

নতুনত্বের ছোঁয়া
নতুনত্বের ছোঁয়া

ডাংগুলি