বৃহস্পতিবার, ১ নভেম্বর, ২০১৮ ০০:০০ টা

উন্নয়নে কাজ করবেন আলাউদ্দিন আহমেদ

নিজস্ব প্রতিবেদক

উন্নয়নে কাজ করবেন আলাউদ্দিন আহমেদ

পটুয়াখালী-৪ (কলাপাড়া-কুয়াকাটা-রাঙ্গাবালী) নির্বাচনী এলাকা-১১৪ তে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী আলাউদ্দিন আহমেদ আসন্ন নির্বাচনী মাঠে সরব আছেন। দলের পক্ষে তিনি সব সময় নিবেদিত প্রাণ। ’৭৫ পরবর্তী প্রেক্ষাপটে কলাপাড়া থানা আওয়ামী লীগকে সুসংগঠিত করার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। ১৯৬৪ সালে খেপুপাড়ায় তিনি ছাত্রলীগ সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন এবং সভাপতি নির্বাচিত হন। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রেরণাদানসহ ২ ও ৯ নম্বর সেক্টরে কলাপাড়া থানা এলাকায় সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে পেশা হিসেবে বেছে নেন সাংবাদিকতা। ১৯৭৯, ১৯৮৬ এবং ১৯৯১ সালের জাতীয় নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী এজেন্ট হিসেবে সম্পূর্ণ এলাকা চষে বেড়ান। ওই আসনে আওয়ামী লীগের জয় আসে ১৯৯১ সালে। ১৯৮৮ ও ২০০৪ সালে  কলাপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন তিনি। এ ছাড়াও ২০০৪ ও ২০১৭ সালে ওয়াশিংটন ডিসিতে সহ-সভাপতির দায়িত্ব নেন। দায়িত্বকালীন সময়ে ন্যায়-নিষ্ঠা সুনাম ও সততার কারণে দলমত নির্বিশেষে সর্বস্তরের জনগণের কাছে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। তিনি মনে করেন, মনোনয়ন পেলে দলমত নির্বিশেষে সর্বস্তরের জনগণ তার সঙ্গে কাজ করবে এবং দলের মধ্যে কোনো বিভেদ থাকবে না। তিনি প্রার্থী হলে এই আসনের আওয়ামী লীগের বিজয় ১০০ ভাগ সুনিশ্চিত। অন্যদিকে বর্তমান এমপি মাহাবুবর রহমান ও তার সহধর্মিণী দুর্নীতির দায়ে দুদকের মামলার আসামি। নিয়োগ বাণিজ্য ও জামায়াত বিএনপির নেতা-কর্মীদের এমনকি বঙ্গবন্ধুর খুনি মহিউদ্দিন পরিবারের স্বজনদের অনুপ্রবেশ ঘটিয়ে দলকে হুমকির সম্মুখীন করেছেন। মহিবুর রহমান মহিব এলাকায় জমি দখল, চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসী কার্যক্রমে ও স্থানীয় সাংবাদিক নির্যাতনের মামলার আসামি। আবদুল মোতালিব তালুকদার বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান। এলাকায় তার গ্রহণযোগ্যতা কাঙ্ক্ষিত নয়। সৈয়দ নাসির জেলা পরিষদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী হিসেবে স্বতন্ত্র প্রার্থীর সঙ্গে ৩ ভোট পান। আবদুল্লাহ আল ইসলাম লিটনের নেতা-কর্মী ও জনগণের সঙ্গে কোনো সম্প্রীতি এই উপজেলায় নেই। অপরদিকে আলাউদ্দিন আহমেদ এখন পর্যন্ত রাজনীতির সঙ্গে নিবিড় যোগসূত্র রক্ষা করে আসছেন।

সর্বশেষ খবর