শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২০

মুসলমানদের কতিপয় আমল

মোস্তফা কাজল
প্রিন্ট ভার্সন
মুসলমানদের কতিপয় আমল

মহান আল্লাহতায়ালার মহা অনুগ্রহে সারা বিশ্বের সবকিছুই পরিচালিত হচ্ছে। এমন অনেক মানুষ আছেন, যাদের সম্পদ আছে কিন্তু জীবনের সৌন্দর্য ও সুখ-শান্তি নেই। সে জন্য প্রত্যেক মুমিন-মুসলমানের উচিত আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য বেশি বেশি আমল ও দোয়া করা।  দুনিয়া ও পরকালের জীবনে উত্তম অবস্থান ও সম্পদশালী হওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনাকারী অনুগত বান্দা হওয়ার বিকল্প নেই। আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনাকারী ব্যক্তিই সবচেয়ে বেশি মর্যাদাবান। যে ব্যক্তি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চায়, আল্লাহতায়ালা ওই বান্দাকে দুনিয়ায় প্রাচুর্য দান করেন। অর্থ-সম্পদের অভাব, সন্তান-সন্ততির অভাব, রিজিকের অভাব দূর করে দেন। পরকালের সুন্দর জীবন লাভে দুনিয়ার সব গুনাহও ক্ষমা করে দেন। পবিত্র কোরআনের নির্দেশনা ও হাদিসের বর্ণনায় তা সুস্পষ্টভাবে উঠে এসেছে। এসব নিয়ে আজকের আয়োজন...

 

নেক মকসুদ পূরণে আমল

যে কোনো মুসলমানের নেক মকসুদ পূরণে রয়েছে ছয় আমল। এক : পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া। দুই : মিথ্যা বলা ও হারাম খাদ্য খাওয়া থেকে বিরত থাকা। তিন : মানুষকে ধোঁকা দেওয়া থেকে নিজেকে দূরে রাখা। চার : অসহায় এবং গরিবদের দান করা। সুযোগ হলে বিপদগ্রস্ত মানুষের উপকার করা। পাঁচ : সব ধরনের গুনাহর কাজ ছেড়ে তওবা করা। ভবিষ্যতে গুনাহ না করার মনমানসিকতা তৈরি করা। ছয় : মুসলমানদের জন্য মহান আল্লাহতায়ালার দরবারে দোয়া চাওয়া। উপরের শর্তগুলো ঠিকমতো পালন করতে পারলে যে কোনো মুমিন মুসলমানের উদ্দেশ্য যত বড়ই হোক না কেন, ইনশা আল্লাহ সব আশা পূরণ করবেন। অতঃপর যে কোনো দিন মাগরিবের নামাজ আদায় করে দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করা। আশা পূরণের নিয়তে নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া। নামাজ শেষে মহান আল্লাহতায়ালার কাছে আকুতি মিনতি করে বিনয়ের সঙ্গে নিজের উদ্দেশ্য পূরণের জন্য দোয়া করা। কেঁদে কেঁদে দোয়া করার চেষ্টা করা। কারণ মহান আল্লাহতায়ালা কান্না করে দোয়া করলে অনেক খুশি হন। আর আল্লাহতায়ালা খুশি হলে কবুল হয় আমল। আর কেউ কাঁদতে না পারলে, মন থেকে কান্না করার চেষ্টা করবেন। এতেও আল্লাহতায়ালা খুশি হন।

পরে দোয়া শেষে কেবলা মুখ হয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে আল্লাহর অফুরন্ত রহমতের ওপর ভরসা করে ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর্যন্ত মহান আল্লাহতায়ালার কাছে আদবের সঙ্গে কিছু চাইতে পারেন। মানুষ আদবের সঙ্গে ডাকলে আল্লাহতায়ালা বান্দার আশা পূরণ করেন। আর ডাকার সময় মনে মনে ভাববেন, আপনি আল্লাহকে অনেক ভালোবাসেন। সুতরাং আল্লাহতায়ালা আপনি যা চাইবেন, তাই খুশি হয়ে দান করবেন।

আমল শেষ করার পর মুনাজাত করবেন। মুনাজাতে একবার সুরা ফাতিহার প্রথম আয়াত পড়বেন। একবার নবীজি (সা.)-এর ওপর দুরুদ শরিফ পড়বেন। অতঃপর নিজের বাসনা পূরণের জন্য মহান আল্লাহতায়ালার কাছে দোয়া করবেন। এভাবে মাগরিবের পরে লাগাতার সাত দিন আমল করবেন। সাত দিন শেষ হওয়ার পর প্রতি বৃহস্পতিবার মাগরিবের পরে দুই রাকাত নফল নামাজ পড়ে একই আমল করবেন। কোনো কারণে বৃহস্পতিবারে করতে না পারলে শুক্রবার মাগরিবের পর করে নেবেন। কখনো মহান আল্লাহতায়ালার ওপর থেকে ভরসা ত্যাগ করবেন না। বিরামহীনভাবে আমল চালাতেই থাকবেন। কারণ আমল যত বেশি হবে আপনার জন্য তত ভালো হবে। আর দোয়া করার সময় অভাব-অনটন যাতে না হয় সে বিষয়ে ফরিয়াদ জানাতে পারেন। সুতরাং আমল যত বেশি সময় নিয়ে করবেন এবং দীর্ঘদিন করবেন, আপনার দোয়ার বরকতে তত বেশি কল্যাণ আল্লাহপাক দান করবেন ইনশা আল্লাহ। সুতরাং ফল লাভ হতে দেরি হলেও হতাশার কোনো কারণ নেই। অনেক সময় আল্লাহতায়ালা বান্দার ভালোর জন্যই দোয়া কবুল করতে দেরি করেন। আমাদের ধৈর্য ধরে আল্লাহতায়ালার ওপর ভরসা করে আমল চালাতে হবে।  এতে আল্লাহতায়ালাও অনেক খুশি হন। এর প্রমাণ পবিত্র কোরআনেও আছে।

 

সৌন্দর্য ও সম্পদ লাভের আমল

প্রার্থনাকারী ব্যক্তিই সবচেয়ে বেশি মর্যাদাবান। যে ব্যক্তি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চায়, আল্লাহতায়ালা ওই বান্দাকে দুনিয়ায় প্রাচুর্য  দান করেন

জীবনের সৌন্দর্য ও সম্পদ মহান আল্লাহতায়ালার মহা অনুগ্রহ। এমন অনেক মানুষ আছে, যাদের সম্পদ আছে কিন্তু জীবনের সৌন্দর্য ও সুখ-শান্তি নেই। আবার সম্পদহীন জীবনযাপন করেন অনেকে। দুনিয়া ও পরকালে জীবনে উত্তম অবস্থান ও সম্পদশালী হওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনাকারী অনুগত বান্দা হওয়ার বিকল্প নেই। আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনাকারী ব্যক্তিই সবচেয়ে বেশি মর্যাদাবান। যে ব্যক্তি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চায়, আল্লাহতায়ালা ওই বান্দাকে দুনিয়ায় প্রাচুর্য দান করেন। অর্থ-সম্পদের অভাব, সন্তান-সন্ততির অভাব, রিজিকের অভাব দূর করে দেন। পরকালের সুন্দর জীবন লাভে দুনিয়ার সব গোনাহও ক্ষমা করে দেন। কোরআনের নির্দেশনা ও হাদিসের বর্ণনায় তা সুস্পষ্টভাবে উঠে এসেছে। আল্লাহতায়ালা বলেনÑ অতঃপর আমি বললাম, তোমরা তোমাদের প্রভুর কাছে ক্ষমা চাও। নিশ্চয়ই তিনি অতিশয় ক্ষমাকারী। তিনি তোমাদের (উত্তম রিজিকের) জন্য প্রচুর বৃষ্টিবর্ষণ করবেন। তিনি তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি দিয়ে সমৃদ্ধ করবেন আর তোমাদের জন্য স্থাপন করবেন জান্নাত ও তোমাদের জন্য প্রবাহিত করবেন নহরসমূহ। (সুরা নুহ : আয়াত ১০-১২) সুতরাং মুমিন মুসলমানের উচিত, দয়াময় মহান মালিকের কাছে বেশি বেশি ক্ষমা প্রার্থনা করা। গোনাহের কাজ ছেড়ে দেওয়া। আর তাতে জীবন ও সম্পদে প্রাচুর্য ফিরে আসবে। ফলে দয়াময় রবের কাছে তাঁরই শেখানো ভাষায় ক্ষমা প্রার্থনা করবে মুমিন।

উচ্চারণ : রাব্বিগফির ওয়ার হাম ওয়া আনতা খায়রুর রাহিমিন।

অর্থ : হে আমার প্রভু। আমাকে ক্ষমা করুন ও দয়া করুন। দয়াশীলদের মধ্যে আপনি শ্রেষ্ঠ দয়াশীল। (সুরা মুমিনুন : আয়াত ১১৮) রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামও উম্মতে মুহাম্মদির জন্য নিয়মিত ক্ষমা প্রার্থনা করার মাধ্যমে নেয়ামত লাভের সুসংবাদ দেন। হাদিসে এসেছেÑ হজরত আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, আমি রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি, মহান আল্লাহ বলেনÑ হে আদম সন্তান। তুমি যতদিন পর্যন্ত আমার কাছে দোয়া করতে থাকবে এবং ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকবে, আমি তত দিন তোমার গোনাহ মাফ করতে থাকব। তুমি যা-ই করতে থাক না কেন, আমি সেদিকে ভ্রুক্ষেপ করব না। হে আদম সন্তান, তোমার গোনাহ যদি আকাশের উচ্চতা পর্যন্তও পৌঁছে যায়, তারপর তুমি আমার কাছে ক্ষমা চাও। তবুও আমি তোমাকে ক্ষমা করে দেব। হে আদম সন্তান তুমি যদি পৃথিবী পরিমাণ গোনাহসহ আমার কাছে আস আর আমার সঙ্গে কোনো কিছুকে শরিক না করে থাক, তবে আমিও সমপরিমাণ ক্ষমাসহ তোমার কাছে আসব। (তিরমিজি)। মহান আল্লাহতায়ালা ক্ষমা প্রার্থনাকারী মুমিন মুসলমানকে মানসিক গ্লানি থেকে মুক্ত রাখেন। দুনিয়ায় জীবন ও সম্পদের অভাব মুছে দেন। দান করেন উত্তম রিজিক। এর জন্য শুধু প্রয়োজন আল্লাহর কাছে বেশি বেশি ক্ষমা প্রার্থনা করা। তাওবাহ-ইসতেগফার করা। আল্লাহতায়ালা মুসলিম উম্মাহকে গোনাহের অন্ধকার থেকে মুক্ত হয়ে কল্যাণময় সঠিক পথের দিকে ধাবিত হওয়ার তৌফিক দান করুন। আল্লাহর কাছে বেশি বেশি ক্ষমা প্রার্থনার তৌফিক দান করুন।  ক্ষমা প্রার্থনার মাধ্যমে  জীবন ও সম্পদে বরকত লাভের তৌফিক দান করুন।

 

ভুলের ক্ষমা চাইবেন যেভাবে

মানুষ ভুলের ঊর্ধ্বে নয়। কোনো কাজে ভুল করে সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইলে আল্লাহতায়ালা বান্দাকে ক্ষমা করে দেন। বান্দা কীভাবে ক্ষমা চাইবে, সে ধরনও আল্লাহতায়ালা  কোরআনুল কারিমে তুলে ধরেছেন। মুমিন বান্দা এই ছোট্ট দোয়ার মাধ্যমে আল্লাহর কাছে ভুল থেকে ক্ষমা চাইবেন।

দোয়ার উচ্চারণ : রব্বানা লা তুআখিজনা ইন্না সিনা আও আখত্বানা।

অর্থ : হে আমাদের প্রভু। যদি আমরা ভুলে যাই কিংবা ভুল করি। তবে আমাদের অপরাধী করো না। (সুরা বাকারাহ : আয়াত ২৮৬)। মানুষের এসব ভুল হতে পারে মনের ইচ্ছা কিংবা অনিচ্ছায়। ভুল যেভাবেই হোক না কেন, সঙ্গে সঙ্গে তাঁরই শেখানো ভাষায় ছোট্ট এ দোয়ার মাধ্যমে ক্ষমা প্রার্থনা করা জরুরি। আশা করা যায়, মহান আল্লাহ বান্দার ভুলগুলো ক্ষমা করে দেবেন। আল্লাহতায়ালা মুসলিম উম্মাহকে ইচ্ছা-অনিচ্ছাকৃত সব ভুল থেকে মুক্তি লাভে এ দোয়ার মাধ্যমে প্রার্থনা করার তৌফিক দান করুন। গোনাহমুক্ত  জীবনযাপনের তৌফিক দান করুন।

 

মুসলমানের যে সাত গুণ আল্লাহতায়ালার পছন্দ

মুসলমানের যে সাত গুণ আল্লাহতায়ালার পছন্দ। এক. তওবা করা। আল্লাহ তওবাকারীকে ভালোবাসেন। দুই. তাহারাত (পবিত্রতা)। যারা পবিত্র থাকে আল্লাহ তাদের ভালোবাসেন। তিন. তাক্বওয়া (আল্লাহভীতি) নিশ্চয়ই আল্লাহ মুত্তাকিদের ভালোবাসেন। চার. ইহসান- আল্লাহ নেককারদের ভালোবাসেন। পাঁচ. তাওয়াক্কুল- নিশ্চয়ই আল্লাহ ভালোবাসেন তার ওপর ভরসাকারীদের। ছয়. ন্যায়বিচার- আল্লাহ ন্যায়বিচারকারীদের ভালোবাসেন। সাত. সবর- আল্লাহ ধৈর্যশীলদের ভালোবাসেন। সর্বশক্তিমান মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে তাঁর মনোনীত বান্দা হওয়ার তৌফিক দান করুন।

দোয়া কবুলের সেরা ১০টি সময়

আল্লাহতায়ালা মুমিন বান্দার দোয়া সব সময় কবুল করে থাকেন। তারপরও প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সুনির্দিষ্ট কিছু সময়ের কথা হাদিসে পাকে উল্লেখ করেছেন। যে সময়গুলো দোয়া করলে আল্লাহতায়ালা নিশ্চিতভাবে বান্দার দোয়া কবুল করেন। আর তা হলো-

>> রাতের শেষ তৃতীয়াংশে

রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, প্রত্যেক দিন রাতের শেষ তৃতীয়াংশে আমাদের রব সবচেয়ে নিচের (প্রথম) আসমানে নেমে আসেন এবং বলেন, কে আছো আমাকে ডাকো। আমি তোমার ডাকে সাড়া দেব। কে আছো আমার কাছে চাও। আমি তোমাকে দান করব। কে আছো আমার কাছে ক্ষমা প্রার্থনাকারী আমি তোমাকে ক্ষমা করে দেব। (বুখারি)।

>> আজান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময়ের দোয়া

রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, আজান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময়ের দোয়া ফিরিয়ে দেওয়া হয় না। (আবু দাউদ)।

>> জুমার দিনের দোয়া

রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, জুমার দিনে একটি সময় আছে যে সময়টা কোনো মুমিন নামাজ পড়া অবস্থায় পায় এবং আল্লাহর কাছে কোনো কিছু প্রার্থনা করে। আল্লাহ অবশ্যই সে চাহিদা পূরণ করবেন। তিনি তাঁর হাত দিয়ে ইশারা করে সে সময়ের সংক্ষিপ্ততার ইঙ্গিত দেন। (বুখারি)।

>> সেজদার সময়ের দোয়া

রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে সময়টাতে বান্দা আল্লাহর সবচেয়ে কাছে চলে যায় তা হলো সেজদার সময়। সুতরাং তোমরা তখন আল্লাহর কাছে বেশি বেশি চাও। (মুসলিম)।

>> ফরজ নামাজের পরের দোয়া

রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, রাতের শেষ সময় এবং ফরজ নামাজের পরে দোয়া কবুল হয়। (মুসলিম)।

>> শবেকদরের রাতের দোয়া

রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ঈমানের সঙ্গে সাওয়াব লাভের আশায় লাইলাতুল কদরে রাত জেগে দাঁড়িয়ে নামাজ আদায় করে, তার আগের (জীবনের) সব গোনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়। (বুখারি)।

>> বৃষ্টি হওয়ার সময়ের দোয়া

রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘দুই সময়ের দোয়া ফেরানো হয় না। আজানের সময়ের দোয়া আর বৃষ্টি বর্ষণের সময়ের দোয়া। (আবু দাউদ)।

>> আরাফাতের দিনের দোয়া

রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘দোয়ার মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো আরাফাতের দিনের দোয়া।’ (তিরমিজি)।

>> জিলহজ মাসের প্রথম ১০ দিনের দোয়া

রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, জিলহজ মাসের প্রথম ১০ দিনের আমল অন্য যে কোনো দিনের আমলের চেয়ে উত্তম। (বুখারি)।

>> রোজাদার ব্যক্তির ইফতারের সময়ের দোয়া

রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, তিন ব্যক্তির দোয়া কখনো ফিরিয়ে দেওয়া হয় না। যখন রোজাদার ব্যক্তি ইফতার করেন। ন্যায়পরায়ণ শাসক। নির্যাতিত ব্যক্তির দোয়া। (মুসনাদে আহমদ, তিরমিজি)। মুমিন মুসলমানের উচিত এ সময় ও দিনক্ষণগুলোতে বেশি বেশি তাওবা-ইসতেগফারের মাধ্যমে আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা। নিজের একান্ত চাহিদাগুলো পূরণে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা। আল্লাহতায়ালা মুসলিম উম্মাহকে উল্লিখিত দিন ও সময়ে তওবা-ইসতেগফারসহ দোয়া করার তৌফিক দান করুন।

ক্ষমা ও অনুগ্রহ পাওয়ার দোয়া

আল্লাহতায়ালা কোরআনুল কারিমে ক্ষমা ও রহমত লাভের অনেক দোয়া নাজিল করেছেন। দোয়ার এসব আয়াত নাজিলের পেছনে অনেক কারণ ও নিদর্শন আছে; যা মুমিন মুসলমানের জন্য অনুকরণীয় ও সুমহান শিক্ষা। হজরত মূসা আলাইহিস সালাম নিজ ভাই হারুন আলাইহিস সালামের ওপর একটি ঘটনার কারণে প্রচন্ড রেগে গিয়েছিলন। যখন তাঁর রাগ কমে আসে তখন তিনি আল্লাহর কাছে নিজের জন্য এবং তাঁর ভাইয়ের জন্য এ দোয়া করেছিলেন। আল্লাহতায়ালা উম্মতে মুহাম্মদির জন্য হজরত মূসা আলাইহিস সালামের ক্ষমা ও রহমত লাভের সেই দোয়াটি এভাবে তুলে ধরেছেন-

উচ্চারণ : রাব্বিগফিরলি ওয়া লিআখি ওয়া আদখিলনা ফি রাহমাতিকা ওয়া আনতা আরহামুর রাহিমিন।

অর্থ : হে আমার প্রতিপালক! ক্ষমা কর আমাকে। আর আমার ভাইকে এবং আমাদের সবাইকে। তোমার রহমতের অন্তর্ভুক্ত কর। তুমি যে সর্বাধিক করুণাময়। (সুরা আরাফ : আয়াত ১৫১) উল্লেখ্য, হজরত মূসা আলাইহিস সালাম আল্লাহর হুকুমে ৩০ দিন ও ৩০ রাত ধ্যানমগ্নের জন্য তুর পাহাড়ে গিয়েছিলেন। সে সময়ের জন্য নিজ ভাই হজরত হারুন আলাইহিস সালামকে কাওমের দেখাশোনার দায়িত্ব দিয়ে গিয়েছিলেন। হজরত মূসা আলাইহিস সালাম ৩০ দিন ৩০ রাত ধ্যানমগ্ন থাকার কথা থাকলেও আল্লাহতায়ালা তা ১০ দিন বাড়িয়ে দেন। যার ফলে বনি ইসরাইল জাতি এ সময় গো-বাছুর পূজায় লিপ্ত হয়। আর তাতে হজরত হারুন আলাইহিস সালাম বাধা প্রদান/নিষেধ করলে, পুরো কাওম তাঁর ওপর রেগে যান এবং তাকে হত্যা করতে উদ্যত হন। হজরত মূসা আলাইহিস সালাম তুর পাহাড়ে থাকতেই ওহির মাধ্যমে গো-বাছুর পূজার কথা আল্লাহর কাছে জানতে পারেন। কিন্তু আল্লাহর কাছে শোনার পর তা বাস্তবে এসে দেখায় তিনি রাগ সামলাতে পারেননি। নিজ ভাই হারুন আলাইহিস সালামকে তিনি দোষারোপ করেন। তার মাথার চুল ধরে টেনে নিজের দিকে নিয়ে আসেন। তখন হজরত হারুন আলাইহিস সালাম নিজ ভাইকে বললেনÑ ভাই! এ কাজে আমার কোনো দোষ নেই। সম্প্রদায়ের লোকেরা আমার কথার কোনো গুরুত্ব দেয়নি। আমি তাদের নিষেধ করেছিলাম। বরং তারা আমাকে হত্যা করতে উদ্যত হয়েছে। কাজেই আমার সঙ্গে এমন কোনো ব্যবহার করবেন না, যাতে আমার ও আপনার শত্রুরা খুশি হয়ে যায়। আর আমাকে তাদের এ ভ্রষ্টতার মধ্যে শামিল আছি বলে ভাববেন না। ভাইয়ের মুখে এ কথা শুনে হজরত মূসা আলাইহিস সালামের রাগ কমে যায়। আর মূসা আলাইহিস সালাম তখন নিজের জন্য, নিজ ভাইয়ের জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা ও অনুগ্রহ লাভের দোয়া করেন। এ দোয়াটি মহান আল্লাহর এত বেশি পছন্দ হয়ে যায় যে, আল্লাহতায়ালা তা উম্মতে মুহাম্মাদির ক্ষমা ও রহমত লাভের জন্য তুলে ধরেন। সুতরাং মুমিন মুসলমানের উচিত, হজরত মূসা আলাইহিস সালামের ক্ষমা ও রহমত লাভের দোয়ার মাধ্যমে নিজেদের জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা ও অনুগ্রহ কামনা করা। আল্লাহতায়ালা মুসলিম উম্মাহকে উল্লিখিত দোয়ার মাধ্যমে তার ক্ষমা ও রহমত লাভের তৌফিক দান করুন।  দুনিয়ার সব ভ্রষ্টতা থেকে মুক্তি দিন।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ষড়যন্ত্র আরও গভীর হচ্ছে: জাকের পার্টি
ষড়যন্ত্র আরও গভীর হচ্ছে: জাকের পার্টি

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা

৩৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জকসু নির্বাচন সামনে রেখে ২৬ দফা আচরণবিধি প্রকাশ
জকসু নির্বাচন সামনে রেখে ২৬ দফা আচরণবিধি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে বিএনপির উঠান বৈঠক: ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার
পিরোজপুরে বিএনপির উঠান বৈঠক: ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে জকসুর প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে জকসুর প্রার্থিতা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত
সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী
মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের
হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা
চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত
বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি
বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ
লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন
নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে
পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ
‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ
জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট দিয়ে তারেক জিয়াকে শক্তিশালী করার আহ্বান
ধানের শীষে ভোট দিয়ে তারেক জিয়াকে শক্তিশালী করার আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে র‌্যাব পরিচয়ে ব্যাংক কর্মকর্তার ৮ লাখ টাকা ছিনতাই
ফেনীতে র‌্যাব পরিচয়ে ব্যাংক কর্মকর্তার ৮ লাখ টাকা ছিনতাই

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

১৫ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন দিনে দেড় হাজার লোককে হত্যা, কি ঘটছে সুদানে?
তিন দিনে দেড় হাজার লোককে হত্যা, কি ঘটছে সুদানে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

টালমাটাল রাজনীতি
টালমাটাল রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ত্রিবিভক্ত জাসদের  প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ
ত্রিবিভক্ত জাসদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

নগর জীবন

আরও দুই আসামি গ্রেপ্তার
আরও দুই আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

সেতুকাহিনি
সেতুকাহিনি

ডাংগুলি

হেমন্তের গান
হেমন্তের গান

ডাংগুলি