‘লেডিজ অ্যান্ড জেন্টলমেন’র শুটিং করতে চাইছিলাম শিল্পকলা অ্যাকাডেমীতে। সারা ভাবির করা আবেদন তারা বাতিল করে দিয়েছিলেন। আমি ভাবছিলাম একটু ফ্রি হয়ে শিল্পকলার এই মৌলবাদিতা নিয়ে কিছু কথা বলবো। শিল্পকলাই যদি শিল্পের কলার চেপে ধরে তাহলে শিল্প এবং কলা দুইটারই জান যাবে।
তার পর ভুলেই গেছিলাম। এটা নিয়ে আর কথা বলি নাই। আজকে খবরে দেখি শিল্পকলার ডিজির বিরুদ্ধে শতকোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ। এবং খবরে বলা হচ্ছে এই কাজে তাকে সাহায্য করেছে নিচের দিকের কিছু কর্মচারী।
নিউজটা দেখে আমার লেডিজ অ্যান্ড জেন্টলমেনের খায়রুল সাহেব এবং মিজুর কথা মনে পড়ে গেলো। এবং মনে হইলো ঐ সময় যদি তারা আমার স্ক্রিপ্ট পড়ার সুযোগ পাইতো তাহলে তাদের ফার্স্ট রিঅ্যাকশন হইতো “ঘরের কথা পরে জানলো কেমনে?”
যাই হোক ভয়ে আছি, কবে না শোনা যায় শিল্পকলার ডিজি’র বিরুদ্ধে নারী নির্যাতনের অভিযোগ। তখন না আবার ডিজি সাহেব গল্পের কপিরাইট বাবদ পয়সা চাইয়া বসেন।
(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)
বিডি প্রতিদিন/ফারজানা