যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়েব এরদোগানের মধ্যে সম্পর্ক শীতল যাচ্ছিল বেশ কয়েক মাস ধরে। সেই সম্পর্ককে জোড়া লাগানোর জন্য গতকাল যুক্তরাষ্ট্র গেছেন এরদোগান। আজ বুধবার দুই নেতার বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।
২০১২ সালে ইস্তাম্বুলে ট্রাম্প টাওয়ার উদ্বোধনকালে রিয়েল এস্টেট ব্যবসার মোড়ল ডোনাল্ড ট্রাম্প তুরস্কের জনগণকে বলেছিলেন, ‘তাদের নেতা, প্রধানমন্ত্রী ‘অত্যন্ত সম্মানিত’ ব্যক্তি। ‘তিনি একজন ভালো মানুষ হিসেবে আপনাদের প্রতিনিধিত্ব করছেন।’ মার্কিন প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর ট্রাম্প প্রকাশ্যে এরদোগান এবং তার লড়াইয়ের শৈলীর প্রশংসা করে তাকে ‘বন্ধু’ বলে অভিহিত করেছেন।
আজ বুধবার হোয়াইট হাউজে তুরস্কের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তার সাক্ষাৎ হওয়ার কথা। ট্রাম্পের এ রকম অনুরাগকে তুরস্ক ও আমেরিকার সম্পর্ক পুরোপুরি ভেঙে না যাওয়ার কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে। যদিও সাম্প্রতিক মাসগুলোতে তাদের মতবিরোধ তীব্র থেকে তীব্রতর হয়ে পড়েছিল।
ওয়াশিংটন ইনস্টিটিউট ফর নিয়ার ইস্ট পলিসির তুর্কি গবেষণা প্রোগ্রামের পরিচালক সোনার ক্যাগাপ্টে বলেছেন, ‘ন্যাটো জোটের শক্তিশালী প্রেসিডেন্ট হিসেবে দুই নেতার একে অপরের প্রতি সখ্যও রয়েছে যখন তাদের শত্রুতার ব্যাপারে সতর্ক করার সময়।’
বিডি প্রতিদিন/আরাফাত