শনিবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ০০:০০ টা

গানে গানে রবীন্দ্রনাথকে স্মরণ

সাংস্কৃতিক প্রতিবেদক

গানে গানে রবীন্দ্রনাথকে স্মরণ

কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ৭৭তম প্রয়াণবার্ষিকী উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী রবীন্দ্র স্মরণানুষ্ঠানের আয়োজন করেছে বাংলাদেশ রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী সংস্থা।

‘অহংকার চূর্ণ করো/প্রেমে মন পূর্ণ করো’ স্লোগানে গতকাল সন্ধ্যায় জাতীয় জাদুঘরের প্রধান মিলনায়তনে শুরু হয়েছে রবিঠাকুরকে নিয়ে দুই দিনের এই আয়োজন।

সংস্থার শিল্পীদের কণ্ঠে ‘সকাতরে ওই কাঁদিছে সকলে, শোনো শোনো পিতা’ ও ‘আগুনের পরশমণি ছোঁয়াও প্রাণে’ পর পর দুটি সম্মেলক গানের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা ঘটে।

প্রথম দিনের আসরে রবীন্দ্রনাথের সুরের সুধা ছড়িয়ে দিয়ে রবীন্দ্রানুরাগী শ্রোতাদের বিমোহিত করেন ৪০ জন শিল্পী। এ সময় রবীন্দ্রনাথের সুরের সে াতে মিলনায়তন ভর্তি দর্শক শ্রোতাদের হৃদয়ে সুরের অনুরণন তোলেন শিল্পীরা।

যৌথ বিবৃতিতে অনুষ্ঠানে নিবেদনপত্র প্রদান করেন সংস্থার সভাপতি তপন মাহমুদ ও সাধারণ সম্পাদক সাজেদ আকবর।

রবীন্দ্রনাথের গীতবিতান থেকে নির্বাচিত পূজা, প্রেম, প্রকৃতি, স্বদেশ ও বিচিত্র পর্যায়ের শতাধিক গান দিয়ে সাজানো হয়েছে দুই দিনের এই স্মরণানুষ্ঠান। সংস্থার ৮০ জন শিল্পীর পাশাপাশি আমন্ত্রিত শিল্পীরাও অংশ নিচ্ছেন দুই দিনের এই স্মরণ-সংগীতানুষ্ঠানে। আজ শনিবার শেষ হবে দুই দিনের এই সংগীতানুষ্ঠান।

জীবনীভিত্তিক উপন্যাস রচনার অভিজ্ঞতা : বাতিঘর ঢাকায় গতকাল অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘জীবনীভিত্তিক উপন্যাস রচনার অভিজ্ঞতা’ শীর্ষক অনুষ্ঠান। ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কথাসাহিত্যিক বিশ্বজিৎ চৌধুরী, শাহাদুজ্জামান, বিনোদ ঘোষাল ও সুহান রিজওয়ান। বিশ্বজিৎ চৌধুরীর উপন্যাস ‘নার্গিস’, শাহাদুজ্জামানের ‘ক্রাচের কর্নেল’ ও একজন কমলালেবু, বিনোদ ঘোষালের ‘কে বাজায় বাঁশি’ ও সুহান রিজওয়ানের ‘সাক্ষী ছিলো শিরস্ত্রাণ’ উপন্যাস রচনার অভিজ্ঞতা বিনিময়। পাশাপাশি দর্শক-পাঠকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন চার লেখক। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সুমন রহমান। স্বাগত বক্তব্য দেন বাতিঘরের স্বত্বাধিকারী দীপঙ্কর দাশ। উপস্থাপনায় ছিলেন মৌটুসী বিশ্বাস।

সর্বশেষ খবর