আন্তঃজেলা চোর গ্রুপের সদস্য সংখ্যা ৫০। তারা নয়টি গ্রুপে ভাগ হয়ে চুরি করে। এর মধ্যে ১১ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। দেশের বিভিন্ন এলাকায় গত ১২ বছর ধরে চুরি করে আসছে। গতকাল দুপুরে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) উপ-কমিশনারের (দক্ষিণ) কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান হয়। উপ-কমিশনার (দক্ষিণ) এসএম মেহেদী হাসান বলেন, গ্রেফতার চোর চক্রের কাছ থেকে দুটি এলজি, একটি লোহার কাটার, একটি লোহার রড ও চারটি কার্তুজ উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশকে দেওয়া তাদের তথ্য মতে, তারা ১২ বছর ধরে ঢাকার গুলশান, মহাখালী, বাড্ডা, যাত্রাবাড়ী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর, কুমিল্লা, সিলেট, মৌলভীবাজার, ময়মনসিংহ ও চট্টগ্রামে চুরি করে আসছে। যেখানে চুরি করতে যায়, সেখানকার বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে অবস্থান করে তারা। ওই এলাকার শো-রুম, বড় কাপড়ের দোকান, বড় মুদির দোকান, বিভিন্ন ডিস্ট্রিবিউটর অফিস, বিকাশের দোকানসহ নগদ টাকা লেনদেন হয় বা রাতে ক্যাশে নগদ টাকা থাকে ওইসব প্রতিষ্ঠানকে টার্গেট করে তারা। দিনের বেলা ঘুরে ঘুরে টার্গেট নির্দিষ্ট করে রাতে চুরির কাজ করে।