ইয়াবাসহ অবৈধ মাদক ব্যবসায় বিপুল পরিমাণ অর্থ উপার্জনের অভিযোগে কক্সবাজারের টেকনাফ থানায় গতকাল ১২টি মানি লন্ডারিং মামলা করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এসব মামলায় আসামি করা হয়েছে ১২ জন মাদক ব্যবসায়ীকে। সিআইডির ৮ জন তদন্তকারী কর্মকর্তা গত কয়েক মাসে তাদের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে মাদক ব্যবসার মাধ্যমে বিপুল অর্থ উপার্জনের অভিযোগ অনুসন্ধান করে। সিআইডি জানায়, আসামিদের বাড়ি কক্সবাজারে। আসামিদের মধ্যে আবদুস শুকুর (৩৩) অবৈধ ১ কোটি ৩০ লাখ টাকার সম্পদ কিনেছে। আমিনুর রহমানের (৩৬) কেনা সম্পদের খোঁজ এখনো পাওয়া যায়নি। একরাম হোসেন (৩৬) ৬৯ লাখ টাকার জমি কিনেছে। নুরুল কবিরের (৩৭) ১৯টি জমির তথ্য পাওয়া গেছে। যার মূল্য ৩ কোটি ৫১ লাখ ১৮ হাজার টাকা। জামাল মেম্বারের ৮০ শতাংশ জমি কেনার তথ্য পাওয়া গেছে। যার মূল্য ১৯ লাখ ৮৫ হাজার টাকা। মোহাম্মদ আলীর (৩৭) পৌনে এক একরের কিছু বেশি ও ১টি গাড়ি থাকার খোঁজ পাওয়া গেছে। নুরুল হুদা মেম্বারের (৩৮) ৮২ লাখ টাকার জমি পাওয়া গেছে। শফিকুল ইসলাম শফিকের (২৯) সম্পদের হিসাব এখনো পাওয়া যায়নি। আবদুর রহমানের ৪২ লাখ ৪৩ হাজার টাকার জমির খোঁজ পাওয়া গেছে। শাহ আজমের সম্পদের হিসাব এখনো পাওয়া যায়নি। ফয়সাল রহমানের (২৯) ব্যাংক একাউন্টে বিপুল পরিমাণ লেনদেনের তথ্য মিলেছে। এনামুল হক এনাম মেম্বারের তথ্য এখনো পাওয়া যায়নি।