ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) চলমান চিরুনি অভিযানের তৃতীয় দিনে ১৩৮টিতে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া যায়। এডিসের লার্ভা পাওয়ায় মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ১৮টি মামলায় ২ লাখ ৬৭ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। উত্তরাঞ্চলে (অঞ্চল-১) ৮২৯টি বাড়ি ও স্থাপনা পরিদর্শন করে ২২টিতে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া যায়। আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জুলকার নায়নের নেতৃত্বে পরিচালিত মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ৭টি মামলায় ৩২ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। মিরপুর-২ অঞ্চলে (অঞ্চল-২) ২ হাজার ৭২৩টি বাড়ি ও স্থাপনা পরিদর্শন করে ৯টিতে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া যায়।

 আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এ এস এম শফিউল আজমের নেতৃত্বে পরিচালিত মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ৩টি মামলায় মোট ১ লাখ ৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।

হরিরামপুর অঞ্চলে ১ হাজার ৪৭৪টি বাড়ি ও স্থাপনা পরিদর্শন করে ১১টিতে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া যায়। ডিএনসিসির প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবদুল হামিদ মিয়ার নেতৃত্বে পরিচালিত মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ৩টি মামলায় ৩০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। দক্ষিণখান অঞ্চলে ৮১৮টি বাড়ি ও স্থাপনা পরিদর্শন করে তিনটিতে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া যায়। উত্তরখান অঞ্চলে ৬৪৯টি বাড়ি ও স্থাপনা পরিদর্শন করে একটি স্থাপনায় এডিস মশার লার্ভা পাওয়া যায়। ভাটারা অঞ্চলে মোট ৪৯৬টি বাড়ি ও স্থাপনা পরিদর্শন করে সাতটিতে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া যায়। সাতারকুল অঞ্চলে ৭৫০টি বাড়ি ও স্থাপনা পরিদর্শন করে একটিতে এডিসের লার্ভা পাওয়া যায়।