আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম এমপি বলেছেন, লম্পটপনা করতে গেলে মামুনুলকে এলাকার মানুষ ধরে ফেলে। সেখান থেকে উদ্ধার করেছে হেফাজতে ইসলামের কর্মীরা। ধরা খাওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত তারা মিথ্যাচার চালিয়ে যাচ্ছে। এখন তারা ফতোয়া দিচ্ছে মানবিক বিয়ে, সেই বিয়ের কোনো সাক্ষী বা কাবিননামা পর্যন্ত নেই। গতকাল জামালপুরের মেলান্দহের ঝাউগড়ায় আঞ্জুমনোয়ারা ফারুক জামে মসজিদের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
মির্জা আজম আরও বলেন, ইসলাম শান্তির ধর্ম। সুন্দর কথা, সুন্দর ব্যবহার, মার্জিত আচরণ সব কিছুই আছে ইসলামের গ্রন্থে। অথচ হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হকের বক্তব্যে সব সময় যুদ্ধ, মারামারি-কাটাকাটি, সন্ত্রাস ছাড়া কিছুই নেই। প্রকৃতপক্ষে হেফাজতের ভিতরে রয়েছে রাজাকার, আলবদর, আল-সামস। মামুনুল হকের পিতা স্বঘোষিত পাকিস্তানপন্থি, এ ছাড়াও হেফাজতের যারা নেতৃত্ব দিচ্ছে তাদের পূর্বপুরুষদের বিষয়ে খোঁজ নিলেই জানা যাবে তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী ছিল।
