সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে পার্ক পরিচালনা সম্ভব উল্লেখ করে করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত অ্যামিউজমেন্ট পার্কগুলো অবিলম্বে খুলে দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। নইলে এসব প্রতিষ্ঠানে কর্মরত বিপুলসংখ্যক জনগোষ্ঠীর রুটিরুজির পথ বন্ধ হয়ে যাবে। পাশাপাশি উদ্যোক্তারা ঋণখেলাপি হয়ে পড়বেন। বুধবার রাজধানীর গুলশানে একটি হোটেলে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যামিউজমেন্ট পার্কস অ্যান্ড অ্যাট্রাকশন্স (বাপা) আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়। অনুষ্ঠানে উদীয়মান এ শিল্প রক্ষায় সংগঠনের পক্ষে বিভিন্ন দাবি তুলে ধরেন বাপা সভাপতি কনকর্ড গ্রুপ অব কোম্পানির ম্যানেজিং ডিরেক্টর শাহরিয়ার কামাল। অন্য দাবিগুলো হচ্ছে- সরকার-ঘোষিত বিভিন্ন প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় বিনোদন পার্কগুলো অন্তর্ভুক্ত করা, আগামী পাঁচ বছরের জন্য বিনোদন পার্কের ওপর ভ্যাট, সম্পূরক শুল্কসহ অন্যান্য কর মওকুফ করা যাতে অপেক্ষাকৃত কম মূল্যে পর্যটক ও দর্শনার্থীদের সেবা নিশ্চিত করা যায়। আগামী পাঁচ বছর নতুন বিনোদন পার্ক নির্মাণ এবং বর্তমান স্থাপনার সংযোজনার জন্য রাইডসহ অন্যান্য যন্ত্রপাতিতে মূসক ও শুল্ক কর মুক্ত আমদানির সুযোগ দান। বিজ্ঞপ্তি।
চলতি মূলধন জোগান নিরবচ্ছিন্ন রাখার স্বার্থে এক ভাগ সুদে ঋণ প্রদান।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রবীর কুমার সাহা (ড্রিম হলিডে পার্ক), মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান (ওয়ান্ডারল্যান্ড গ্রুপ), তুষার বিন ইউনুস (নন্দন পার্ক), এস এম সামসুর রহমান শিমুল (ফ্যান ফেস্ট), মোহাম¥দ আবদুল্লাহ (ড্রিম ওয়ার্ল্ড পার্ক), অনুপ কুমার সরকার (কনকর্ড এন্টারটেইনমেন্ট কো. লি.) প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি।