শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩৭, শনিবার, ০৪ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

সত্যিই কি ১৫ আগস্ট বাজারে আসছে ভারতের করোনা ভ্যাকসিন? যা বললেন বিশেষজ্ঞরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সত্যিই কি ১৫ আগস্ট বাজারে আসছে ভারতের করোনা ভ্যাকসিন? যা বললেন  বিশেষজ্ঞরা

হায়দরাবাদের সংস্থা ভারত বায়োটেক ইন্ডিয়ার সঙ্গে যৌথভাবে কোভিড-১৯ মোকাবিলায় ‘কোভ্যাকসিন’ নামক টিকার পরীক্ষা-নিরীক্ষা ‘ত্বরান্বিত’ করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চ।

কাউন্সিলের প্রধান ডা. বলরাম ভার্গব শুক্রবার সমস্ত পরীক্ষাকেন্দ্রকে চিঠি দিয়ে জানান, আগামী ১৫ আগস্টের মধ্যে সম্পূর্ণ করতে হবে এই ভ্যাকসিনের সমস্ত চিকিৎসা-সম্বন্ধীয় পরীক্ষা, যাতে সেদিনই এটির বাজারে আনা যায় বা প্রকাশ্য উদ্বোধন করা যায়।

তবে ‘বায়োএথিকস’ অথবা ‘জীবনীতিশাস্ত্র’ বিশারদরা এই সময়সীমা সম্পর্কে সন্দিহান। তাদের মূল প্রশ্ন, যেখানে এখনও মানবদেহে শুরুই হতে পারল না এই ভ্যাকসিনের প্রয়োগ, সেখানে একমাসের মধ্যে কীভাবে সম্ভব হবে সুরক্ষা এবং কার্যকারিতা বিচার করতে তিন তিনটি ধাপ পেরোনো? বিশেষ করে যেখানে অ্যাস্ট্রাজেনেকা এবং অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত বছর শেষের আগে তাদের ভ্যাকসিন বাজারে ছাড়তে পারবে না বলে জানিয়েছে। অথচ আন্তর্জাতিক স্তরে যেখানে সবচেয়ে বেশি এগিয়েছে তাদের ভ্যাকসিন পরীক্ষার কাজ।

কোভ্যাকসিন কী?
অল্প কথায় বলতে গেলে, কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলার ভ্যাকসিন, যা প্রস্তুত করছে ভারত বায়োটেক।

আইসিএমআর-এর অধীনস্থ ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব ভাইরোলজির সঙ্গে যৌথভাবে প্রস্তুত হচ্ছে এই ভ্যাকসিন। কোনও এক উপসর্গবিহীন করোনা রোগীর দেহ থেকে সংগৃহীত করোনাভাইরাসের একটি স্ট্রেইন পৃথক করে নিয়ে মে মাসের গোড়ার দিকে বিবিআইএল-এর কাছে পাঠিয়ে দেয় এনআইভি। এই স্ট্রেইন ব্যবহার করে হায়দরাবাদে তাদের অতি সুরক্ষিত গবেষণাগারে একটি “নিষ্ক্রিয়” ভ্যাকসিন – অর্থাৎ যা মৃত ভাইরাস থেকে তৈরি – প্রস্তুত করে বিবিআইএল।

সংস্থাটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, “মানবদেহে প্রবেশ করানোর পর সংক্রমণ বা অনুকরণের ক্ষমতা থাকে না এই ভ্যাকসিনের, যেহেতু এটি মৃত ভাইরাস। দেহের ইমিউন সিস্টেমের কাছে এটি মৃত ভাইরাস হিসেবেই গণ্য হয়, তবে ভাইরাস-বিরোধিতায় সক্রিয় হয়ে ওঠে অ্যান্টিবডি।” সঙ্গে আরও জানানো হয় যে নিষ্ক্রিয় ভাইরাসের ক্ষেত্রে নিরাপত্তার রেকর্ড সাধারণভাবে প্রমাণিত।

কবে কোভ্যাকসিন বাজারে ছাড়তে চায় আইসিএমআর?
আগামী ১৫ আগস্টের মধ্যেই জনগণের ব্যবহারের জন্য এই ভ্যাকসিন জনসমক্ষে আনতে চায় আইসিএমআর, যে কারণে সমস্ত চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান ও পরীক্ষাকেন্দ্রকে চিঠি দিয়েছেন ডা. ভার্গব। চিঠিতে তিনি যা লিখেছেন তার মর্মার্থ হল, “সমস্ত ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শেষ করে ১৫ আগস্ট, ২০২০ এর মধ্যে জনস্বাস্থ্যের খাতিরে এই ভ্যাকসিন বাজারে আনার কথা ভাবা হয়েছে। সময়সীমার মধ্যে কাজ শেষ করতে পুরোদমে এগোচ্ছে বিবিআইএল, যদিও সম্পূর্ণ ফলাফল নির্ভর করবে সমস্ত পরীক্ষাকেন্দ্রের সহযোগিতার ওপর।”

তিনি আরও লিখেছেন, “এটি ভারতে প্রস্তুত প্রথম দেশজ ভ্যাকসিন, এবং সরকারের উচ্চতম স্তরে এই  প্রকল্পকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে এর ওপর নজর রাখা হয়েছে।”

সঙ্গে তিনি যোগ করেছেন, কোনওরকম অসহযোগিতা হলে বিষয়টি “গুরুত্ব” সহকারে নেওয়া হবে।

বর্তমানে পরীক্ষার কোন স্তরে রয়েছে কোভ্যাকসিন?

ভারতের ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল, যার আওতায় পড়ে কেন্দ্রীয় ঔষধ নিয়ন্ত্রক সংস্থা সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন, এখন পর্যন্ত বিবিআইএল-কে প্রথম এবং দ্বিতীয় স্তরের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল-এর অনুমোদন দিয়েছে।

১ জুলাই এই দুই স্তরের ট্রায়ালের জন্য তাদের ভ্যাকসিন নথিভুক্ত করে বিবিআইএল। ভারতের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল রেজিস্ট্রির খাতায় ট্রায়ালের বিশদ পড়লে জানা যায়, এই দুই ধাপে মোট ১ হাজার ১২৫ জনের ওপর প্রয়োগ করা হবে এই ভ্যাকসিন এবং ১৩ জুলাই শুরু হবে ট্রায়ালে অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের তালিকা গঠন।

রেজিস্ট্রির নথি অনুযায়ী, বিবিআইএল মনে করছে, ট্রায়ালের এই দুই ধাপ সারতে সময় লাগবে এক বছর তিন মাস। স্রেফ প্রথম ধাপের ট্রায়ালেই সময় লাগবে অন্তত এক মাস। মনে করা হচ্ছে, পরীক্ষা-নিরীক্ষার ২৮ দিনের মাথায় সিডিএসসিও-এর কাছে ট্রায়ালের প্রথম ধাপের অন্তর্বর্তী রিপোর্ট জমা দেবে বিবিআইএল।

“শেষমেশ লক্ষ্য হল একটি নিরাপদ, সর্বজনগ্রাহ্য, ইমিউনোজেনিক ইন্ট্রামাসকুলার ভ্যাকসিন নির্বাচন করা, যার পরবর্তী মূল্যায়ন করা হবে দ্বিতীয় ধাপের গবেষণায়,” বলা হয়েছে রেজিস্ট্রিতে।

তা কি আদৌ সম্ভব?
অধিকাংশ বিশেষজ্ঞই দেড় মাসের মধ্যে তিনটি ধাপের পরীক্ষা সম্পন্ন করার ব্যাপারে সন্দিহান। বায়োএথিকস অ্যান্ড হেলথ পলিসির গ্লোবাল হেলথ বিভাগের গবেষক ডা. অনন্ত ভান বলছেন, “এমনটা হলে খুবই অবাক হব। দুনিয়ার সবচেয়ে উচ্চাকাঙ্ক্ষী সংস্থাগুলো, যাদের কোভিড-১৯ পরীক্ষানিরীক্ষা আরও অনেকটা এগিয়েছে, তারাও আরও অনেক বেশি সময় হাতে রেখেছে। এখানে সবেমাত্র প্রথম এবং দ্বিতীয় ধাপের ট্রায়াল শুরু হচ্ছে, সুতরাং সম্ভাবনা কম বলেই বোধ হয়।” 

ডা. ভান আরও বলছেন, নিষ্ক্রিয় ভ্যাকসিনের ক্ষেত্রেও এই সময়সীমা বিপজ্জনক রকমের উচ্চাকাঙ্ক্ষী।

তার কথায়, “এটা ধরে নেওয়া যে প্রথম দুই ধাপের পর এমন তথ্য পাওয়া যাবে, যার ভিত্তিতে তৃতীয় ধাপের ট্রায়াল শুরু করা যাবে, এবং ১৫ আগস্টের মধ্যে সব ট্রায়াল শেষ করে ভ্যাকসিনটিকে প্রকাশ্যে আনা যাবে, আইসিএমআর-এর কাছ থেকে এটা অপ্রত্যাশিত।” 

ডা. ভান আরও বলেন, “১৫ আগস্টের মধ্যে নিরাপত্তা এবং কার্যকারিতা সংক্রান্ত তথ্য সমেত সব ট্রায়ালের ফলাফল হাতে আসাই দুষ্কর। এখানে অজস্র প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে।”

ভারত এবং পৃথিবীর অন্যত্র কোভিড-১৯ এর কোন কোন ভ্যাকসিনের পরীক্ষা চলছে? তাদের সময়সীমাই বা কী?

বর্তমানে পৃথিবীজুড়ে একশ'টিরও বেশি ভ্যাকসিনের পরীক্ষা চলছে বিভিন্ন স্তরে। ইতিমধ্যেই তৃতীয় ধাপে পৌঁছে গেছে অ্যাস্ট্রাজেনেকা-অক্সফোর্ড ভ্যাকসিন, তবে সব কিছু পরিকল্পনা মাফিক চললেও বছরের শেষেই প্রস্তুত হতে পারবে ভ্যাকসিন।

জার্মানির বায়োএনটেক-এর সহযোগিতায় ইতিমধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে কম এবং মাঝারি ডোজে মানবদেহে ভ্যাকসিন প্রয়োগের কাজ শুরু করেছে ফাইজার। ফাইজার-এর আন্তর্জাতিক গবেষণা ও উন্নয়ন বিভাগের প্রেসিডেন্ট মিকায়েল ডোলস্টেন সম্প্রতি জানিয়েছেন, দ্বিতীয় ধাপের আরও একটি পর্যায়, অথবা তৃতীয় ধাপের জন্য চলতি মাসে কাজ শুরু হবে, যার জন্য প্রয়োজনীয় রোগী সংগ্রহ করা হবে আগস্টের শেষ বা সেপ্টেম্বরের শুরুর দিকে। অক্টোবরের শেষের দিকে ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন-এর অনুমোদনের জন্য আবেদন করতে পারে ফাইজার। এক্ষেত্রেও বছর শেষের আগে বাজার আসার বিষয়টি আশা করা যাচ্ছে না।

গত ৩০ জুন কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারকদের উদ্দেশে একটি ২৪ পাতার নির্দেশিকা জারি করে মার্কিন ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফডিএ)। এই নির্দেশিকায় কোনও সময়সীমার উল্লেখ নেই, তবে এক বিশ্লেষকের মতে, সংশোধিত নির্দেশিকা জারি করার অর্থ হল আগামী বছরের আগে কোনও ভ্যাকসিন বাজারে আসার সম্ভাবনা নেই।

এসভিবি লেয়ারিঙ্ক সংস্থার বিশ্লেষক জেফরি পোর্জেস ১ জুলাই একটি লিখিত বিবৃতিতে বলেন, “এফডিএ যা বলছে, তা থেকে অনুমান করা যায় যে, কোনও ভ্যাকসিন অনুমোদিত হওয়ার আগে প্রয়োজন কয়েক হাজার নিরাপত্তা বিষয়ক খুঁটিনাটি, অন্তত ছয় মাসের পর্যবেক্ষণ এবং চিকিৎসা সংক্রান্ত কার্যকারিতার নিশ্চয়তা। যেসব প্রস্তুতকারক দাবি করছেন এই বছরের মধ্যেই বাজারে ভ্যাকসিন ছাড়তে পারবেন, তাদের দাবির সঙ্গে এই নির্দেশিকার সামঞ্জস্য নেই।”

ভারতে বিবিআইএল ছাড়াও শুক্রবার জাইডাস-ক্যাডিলা সংস্থা ঘোষণা করে যে তারা জীবজন্তু ছেড়ে এবারে মানবদেহে ভ্যাকসিন পরীক্ষা করার অনুমতি পেয়েছে সিডিএসসিও-এর পক্ষ থেকে। চলতি মাসেই তাদেরও ট্রায়াল শুরু হবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। সূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে মুস্তাফিজের রেকর্ড
৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে মুস্তাফিজের রেকর্ড

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

শাকিব খানের ছবি নিয়ে ফেসবুকে তুমুল আলোচনা
শাকিব খানের ছবি নিয়ে ফেসবুকে তুমুল আলোচনা

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়িতে সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
খাগড়াছড়িতে সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনের শহীদ রাব্বীর পরিবারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জুলাই আন্দোলনের শহীদ রাব্বীর পরিবারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!
বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক হলেন সাব্বিরুল আলম
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক হলেন সাব্বিরুল আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় মাঝসমুদ্রে যাত্রীবাহী জাহাজে অগ্নিকাণ্ড, নিহত অন্তত ৫
ইন্দোনেশিয়ায় মাঝসমুদ্রে যাত্রীবাহী জাহাজে অগ্নিকাণ্ড, নিহত অন্তত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যাটট্রিক হারে বিদায় জিম্বাবুয়ের, ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা-নিউজিল্যান্ড
হ্যাটট্রিক হারে বিদায় জিম্বাবুয়ের, ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা-নিউজিল্যান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে তালাবদ্ধ ফ্ল্যাট থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে তালাবদ্ধ ফ্ল্যাট থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ
যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে দেশে ফেরার জন্য ২ হাজার বাংলাদেশির নিবন্ধন
লিবিয়া থেকে দেশে ফেরার জন্য ২ হাজার বাংলাদেশির নিবন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাবল টেলিস্কোপে ধরা পড়ল অদৃশ্য ডার্ক ম্যাটারের বিশাল জাল
হাবল টেলিস্কোপে ধরা পড়ল অদৃশ্য ডার্ক ম্যাটারের বিশাল জাল

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক
জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে ছাত্ররাজনীতি বন্ধে ব্যর্থতায়
প্রক্টর ও ছাত্র উপদেষ্টাকে শাড়ি-চুড়ি উপহার
বেরোবিতে ছাত্ররাজনীতি বন্ধে ব্যর্থতায় প্রক্টর ও ছাত্র উপদেষ্টাকে শাড়ি-চুড়ি উপহার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বিরাজমান বৈষম্য দূর করতে প্রয়োজনীয় সবকিছু করবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
‘বিরাজমান বৈষম্য দূর করতে প্রয়োজনীয় সবকিছু করবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
চট্টগ্রামে যাত্রীবাহী বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিজয়নগরে ভারতীয় পণ্য জব্দ
বিজয়নগরে ভারতীয় পণ্য জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিআরটিএ’র অভিযানে ১৭ মামলা দায়ের
বিআরটিএ’র অভিযানে ১৭ মামলা দায়ের

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্র সফরে অর্থহীন
প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্র সফরে অর্থহীন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কালীগঞ্জ পৌরসভায় প্রায় ৬২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
কালীগঞ্জ পৌরসভায় প্রায় ৬২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নামে অরাজকতা চলছে : তৃপ্তি
দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নামে অরাজকতা চলছে : তৃপ্তি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের নতুন সচিব খালেদ রহীমের যোগদান
দুদকের নতুন সচিব খালেদ রহীমের যোগদান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির শীর্ষ উপদেষ্টার সঙ্গে হঠাৎ পুতিনের বৈঠক
খামেনির শীর্ষ উপদেষ্টার সঙ্গে হঠাৎ পুতিনের বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারে অভিযুক্ত ৭ বিয়ে করা সেই রবিজুল গ্রেপ্তার
মানবপাচারে অভিযুক্ত ৭ বিয়ে করা সেই রবিজুল গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে সাবেক এপিপি অ্যাডভোকেট মিজান গ্রেফতার
গোবিন্দগঞ্জে সাবেক এপিপি অ্যাডভোকেট মিজান গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়
দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেকনাফে ক্রিস্টাল মেথসহ মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ক্রিস্টাল মেথসহ মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে
ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর
ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত
ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি
এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল
এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ
উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল
সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু
২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’
‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা
সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব
বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?
পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন
দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়
আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি
কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল
হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা
২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির
আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাসায় গিয়ে জামায়াত আমিরের খোঁজ নিলেন ধর্ম উপদেষ্টা
বাসায় গিয়ে জামায়াত আমিরের খোঁজ নিলেন ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি

সম্পাদকীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা
৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা

নগর জীবন

তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ
রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি
এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছুতেই হচ্ছে না ঐক্য
কিছুতেই হচ্ছে না ঐক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক লুট ও চোরাচালানের টাকা পাচার বিদেশে
ব্যাংক লুট ও চোরাচালানের টাকা পাচার বিদেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত
শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকি বাড়াচ্ছে অনিরাপদ অপারেশন থিয়েটার
ঝুঁকি বাড়াচ্ছে অনিরাপদ অপারেশন থিয়েটার

নগর জীবন

রসিক কর্তৃপক্ষের গায়েবানা জানাজা
রসিক কর্তৃপক্ষের গায়েবানা জানাজা

নগর জীবন

নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

শুঁটকিশিল্পে কঠিন সময়
শুঁটকিশিল্পে কঠিন সময়

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি
জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি

নগর জীবন

জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা
জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি ঝরনার কান্না
পাহাড়ি ঝরনার কান্না

সম্পাদকীয়

রেকর্ড গড়া জয় টাইগারদের
রেকর্ড গড়া জয় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন
ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন

সম্পাদকীয়

পাঁচজনের মৃত্যু ভেজাল মদ বিক্রেতা গ্রেপ্তার
পাঁচজনের মৃত্যু ভেজাল মদ বিক্রেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক ৯ মন্ত্রীসহ ৪৫ জনের তদন্তে  তিন মাস সময়
সাবেক ৯ মন্ত্রীসহ ৪৫ জনের তদন্তে তিন মাস সময়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলা বিচারের জন্য বদলির আদেশ
হাসিনার মামলা বিচারের জন্য বদলির আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আদালত চত্বরে যুবলীগ নেতাকে পচা ডিম নিক্ষেপ
আদালত চত্বরে যুবলীগ নেতাকে পচা ডিম নিক্ষেপ

পেছনের পৃষ্ঠা

পানির দামে বিক্রি হচ্ছে রাজশাহীর মিঠা পান
পানির দামে বিক্রি হচ্ছে রাজশাহীর মিঠা পান

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক

সম্পাদকীয়

বাসে আগুন দেওয়ার চেষ্টা, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী গ্রেপ্তার
বাসে আগুন দেওয়ার চেষ্টা, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ষড়যন্ত্রকারীরা নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

নগর জীবন

জুলাই সনদে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন চাই
জুলাই সনদে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন চাই

সম্পাদকীয়

আমেরিকা থেকে বছরে ৭ লাখ টন গম কিনবে বাংলাদেশ
আমেরিকা থেকে বছরে ৭ লাখ টন গম কিনবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা