ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় নিখোঁজের একদিন পর গতকাল জান্নাত (১০) নামে এক শিশুর লাশ রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। পরিবারের দাবি শিশুটিকে ধর্ষণের পর হত্যা করে বাড়ির পাশে ঝোঁপের ভিতর ফেলে রাখা হয়েছে। তার শরীরে বিভিন্ন অংশে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। জান্নাত উপজেলার কাইমপুর ইউনিয়নের মন্দবাগ গ্রামের রফিক মিয়ার মেয়ে স্থানীয় মন্দবাগ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী। পুলিশ ও স্থানীয়সূত্র জানায়, জান্নাত রবিবার বিকাল থেকে নিখোঁজ ছিল। রাতে বিভিন্ন জায়গায় তাকে খোঁজা হয়। গতকাল সকাল ৮টার দিকে জান্নাতের মা পুতুল তাদের বাড়ির উত্তর-পশ্চিম দিকে কয়েকশ গজ দুরে বাঁশঝাড়ের ঝোঁপের ভিতর মেয়ের রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে কসবা থানায় নিয়ে আসে। ময়নাতদন্তের জন্য দুপুরে মরদেহ সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। নেত্রকোনায় গৃহবধূর লাশ উদ্ধার : নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে বিয়ের ১০ দিন পরই শ্বশুরবাড়ি থেকে গৃহবধূ হীরামনির লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। পাড়া প্রতিবেশী কনের বাড়িতে খবর দিলে স্বজনরা লাশ নিয়ে নেত্রকোনা মর্গে নিয়ে যান। স্বজনদের অভিযোগ বিয়ে বাড়িতে কিছু দেনা-পাওনা নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়েছিলো। এরই জেরে মেয়েকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দিতে চাইছে। পুলিশ সুপার মো. আকবর আলী মুনসী জানান, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ কেউ দেয়নি। লাশের সুরতহাল করা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে পরিবার মামলা করবে।